রানি মড ভূমি
রানী মড ভূমি Dronning Maud Land | |
|---|---|
 পতাকা | |
 রানি মড ভূমি-এর অবস্থান (গাঢ় গোলাপি) অ্যান্টার্কটিকা-এ (ধূসর) | |
| সরকার | ঔপনিবেশিক অঞ্চল |
• প্রশাসন | বিচার ও জন নিরাপত্তা মন্ত্রণালয় |
| নরওয়েজীয় উপনিবেশ | |
• অন্তর্ভুক্ত | ১৪ জানুয়ারি ১৯৩৯ |
• উপনিবেশ | ২১ জুন ১৯৫৭ |
| ২৩ জুন ১৯৬১ | |
| আয়তন | |
• মোট | ২৭,০০,০০০ কিমি২ (১০,০০,০০০ মা২) |
| আইএসও ৩১৬৬ কোড | AQ |
রানী মড ভূমি (নরওয়েজীয়: Dronning Maud Land, ইংরেজি: Queen Maud Land) [note ১] নরওয়ের দাবিকৃত অ্যান্টার্কটিকার প্রায় ২৭ লক্ষ বর্গ কিলোমিটার (১০ লক্ষ ব মা) [৪] আয়তন বিশিষ্ট ঔপনিবেশিক অঞ্চল[৫]। অঞ্চলটি ২০° পশ্চিম ও ৪৫° পূর্ব দ্রাঘিমাংশের মাঝে, পশ্চিমে ব্রিটিশ অ্যান্টার্কটিক অঞ্চল ও পূর্বে অস্ট্রেলীয় অ্যান্টার্কটিক অঞ্চলের মধ্যে অবস্থিত। ২০১৫ সালে নরওয়ে রীত্যনুসারে এই অঞ্চল থেকে দক্ষিণ মেরু পর্যন্ত তাদের দাবী প্রতিষ্ঠা করে[৬], তার পূর্ব পর্যন্ত এর অক্ষাংশীয় সীমানা সংজ্ঞায়িত করা ছিল না[৭]। পূর্ব অ্যান্টার্কটিকায় অবস্থিত এ অঞ্চলের আয়তন সমগ্র অ্যান্টার্কটিকার প্রায় এক-পঞ্চমাংশ। অঞ্চলটি নরওয়েজীয় রানী ওয়েলসের মড (১৮৬৯–১৯৩৮) এর নামে নামকরণ করা হয়।
টীকা
[সম্পাদনা]- ↑ The Norwegian name, Dronning Maud Land, is also used by English speakers.[১][২] This derives from a 1974 agreement between Norway and the United Kingdom, in which it was agreed to not translate the place names in each other's respective claims. Informal corresponding agreements is also in effect with Australia, New Zealand and France.[৩]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>ট্যাগ বৈধ নয়;r304নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>ট্যাগ বৈধ নয়;m540নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ Ørvoll, Oddveig Øien। "Kartlegginga av Antarktis: Internasjonale avtaler" (Norwegian ভাষায়)। Norwegian Polar Institute। সংগ্রহের তারিখ ১৫ জুলাই ২০১১।
- ↑ "Minifacts about Norway 2011: 2. Geography, climate and environment"। Statistics Norway। ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ২১ আগস্ট ২০১১।
- ↑ "Forutsetninger for Antarktistraktaten: Dronning Maud Lands statsrettslige stilling - "utviklingen" frem til 1957"। Norsk Polarhistorie (Norwegian ভাষায়)। ১৩ মে ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ মে ২০১১।
- ↑ Rapp, Ole Magnus (২১ সেপ্টেম্বর ২০১৫)। "Norge utvider Dronning Maud Land helt frem til Sydpolen"। Aftenposten (Norwegian ভাষায়)। Oslo, Norway: Aftenposten। সংগ্রহের তারিখ ২২ সেপ্টেম্বর ২০১৫।
…formålet med anneksjonen var å legge under seg det landet som til nå ligger herreløst og som ingen andre enn nordmenn har kartlagt og gransket. Norske myndigheter har derfor ikke motsatt seg at noen tolker det norske kravet slik at det går helt opp til og inkluderer polpunktet.
- ↑ "Dronning Maud Land"। Norwegian Polar Institute। ১৭ অক্টোবর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ আগস্ট ২০১১।
গ্রন্থপঞ্জি
[সম্পাদনা]- Heldal, Tom (২০১১)। Abstracts and Proceedings of the Geological Society of Norway: Vinterkonferansen 2011 (পিডিএফ)। Stavanger: Geological Society of Norway। আইএসবিএন 978-82-92394-62-5। ২৩ মার্চ ২০১২ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ ডিসেম্বর ২০১৫।
- Joyner, Christopher C. (১৯৯২)। Antarctica and the law of the sea। Martinus Nijhoff Publishers। আইএসবিএন 978-0-7923-1823-1।
- McGonigal, David (২০০৯)। Antarctica: Secrets of the Southern Continent। frances lincoln ltd। আইএসবিএন 978-0-7112-2980-8।
- Mills, William James (২০০৩)। Exploring Polar frontiers: A - L., Volume 1। ABC-CLIO। আইএসবিএন 978-1-57607-422-0।
- Murphy, David Thomas (২০০২)। German exploration of the polar world: a history, 1870-1940। University of Nebraska। আইএসবিএন 978-0-8032-3205-1।
- Rubin, Jeff (২০০৮)। Antarctica। Lonely Planet। আইএসবিএন 978-1-74104-549-9।
- Stonehouse, Bernard (২০০২)। Encyclopedia of Antarctica and the southern oceans। John Wiley and Son। আইএসবিএন 978-0-471-98665-2।