রাজেন্দ্রপুর ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজ

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
রাজেন্দ্রপুর ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজ
অবস্থান
মানচিত্র

তথ্য
নীতিবাক্যশৃঙ্খলাই জাতির মেরুদণ্ড
প্রতিষ্ঠাকাল১৬ এপ্রিল ১৯৯৫; ২৮ বছর আগে (1995-04-16)
প্রতিষ্ঠাতাবাংলাদেশ সেনাবাহিনী
বিদ্যালয় বোর্ডমাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, ঢাকা
বিদ্যালয় জেলাগাজীপুর জেলা
কর্তৃপক্ষবাংলাদেশ সেনাবাহিনী
চেয়ারম্যানব্রিগেডিয়ার জেনারেল সৈয়দ সাব্বির আহমেদ, এনডিসি, এএফডব্লিউসি, পিএসসি
অধ্যক্ষলেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. মিজানুর রহমান মিজান, পিএসসি, জি, আর্টিলারি
ভাষাবাংলা ও ইংরেজি
শিক্ষায়তন৭.৪৪ একর
ক্যাম্পাসের ধরনশহুরে
হাউস     ময়নামতি,
     ভাওয়াল,
     সোনারগাঁ,
     এগারোসিন্ধুর
বর্ষপুস্তকভাওয়ালের আলো
ওয়েবসাইটwww.rcpsc.edu.bd

রাজেন্দ্রপুর ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজ বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার অদূরে গাজীপুরের রাজেন্দ্রপুর সেনানিবাসে অবস্থিত একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানটি সদর দপ্তর লজিস্টিক্স এরিয়া, ঢাকা সেনানিবাসের সরাসরি তত্ত্বাবধায়নে পরিচালিত।[১][২]

ইতিহাস[সম্পাদনা]

বিদ্যালয়ের সম্মুখভাগ

রাজেন্দ্রপুর সেনানিবাসে অবস্থিত ঢাকা-কাপাসিয়া সড়ক সংলগ্ন সুন্দর বনানীর কোলে স্থাপিত রাজেন্দ্রপুর ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজ গাজীপুর জেলার একটি ঐতিহ্যবাহী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। রাজেন্দ্রপুর সেনানিবাসে কর্মরত সেনা কর্মকর্তাদের সন্তানদের জন্য একটি আধুনিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রয়োজনীয়তা অনুভব হচ্ছিল শুরু থেকেই। যার ফলে ১৬ই এপ্রিল ১৯৯৫ সালে তৎকালীন সেনাবাহিনী প্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল আবু সালেহ্ মোহাম্মদ নাসিম রাজেন্দ্রপুর সেনানিবাসে প্রতিষ্ঠানের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেন। এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের আর্থিক সহায়তায় প্রতিষ্ঠানের অবকাঠামো নির্মাণ শুরু হয় এবং ২০০১ সালে প্রাথমিক, নিম্ন মাধ্যমিক ও মাধ্যমিক শাখার কার্যক্রম শুরু হওয়ার মধ্য দিয়ে প্রতিষ্ঠানটি তার আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করে।

২০০৩ সালে তৎকালীন পরিচালনা পর্ষদের সভাপতির উদ্যোগে কলেজ শাখার কার্যক্রম শুরু হয়। যদিও প্রথম থেকেই প্রতিষ্ঠানটি রাজেন্দ্রপুর ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজ নামে অভিহিত ছিল। ২০০৯ সালে কলেজ ক্যাম্পাসে পৃথক ভবনে স্বতন্ত্রভাবে ইংরেজি সংস্করণ চালু করে। ২০১০ সালে সুসজ্জিত গ্রন্থাগার প্রতিষ্ঠা, ২০১১ সালে ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য তৈরি ভাওয়ালিকা ক্যান্টিন, প্রশস্ত ও শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত কনফারেন্স রুম, ২০১৩ সালে মসজিদ উন্নয়ন, ২০১৫ সালে ফ্রন্ট ডেস্ক অফিস তৈরি, অভিভাবকদের বসার জন্য কলেজ বাউন্ডারি সংলগ্ন গার্ডিয়ান শেড, ২০১৬ সালে শিশুদের বিনোদনের জন্য শিশু পার্ক নির্মাণ হয়। ২০১৮ সালে ইংরেজি মাধ্যম ও কলেজ সেকশনে ইন্টারেক্টিভ স্মার্টবোর্ড স্থাপন করা হয়। ২০১৯ সালে মিলনায়তনটিকে অত্যাধুনিক ও শীতাতপনিয়ন্ত্রিত করা হয়। ২০১৫ সালে মাল্টিমিডিয়া পদ্ধতিতে পাঠদান শুরু হয় এবং স্কুল সেকশনে এ প্রক্রিয়া অব্যাহত রয়েছে। বর্তমানে কলেজ শাখায় পাঠদান স্মার্ট বোর্ডের সাহায্যে সম্পূর্ণরূপে মাল্টিমিডিয়া পদ্ধতিতে হচ্ছে। এছাড়াও ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষ থেকে ইংরেজি ভার্সনে কলেজ শাখা চালুর উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।[৩][৪][৫]

অবকাঠামো[সম্পাদনা]

৭.৪৪ একরের উপর স্থাপিত এ প্রতিষ্ঠানে চারটি একাডেমিক ভবন(স্কুল ভবন ১,স্কুল ভবন ২,বিকন ভবন ও কলেজ ভবন), তিনটি প্রশাসনিক ভবন ও একটি ফ্রন্ট ডেস্ক অফিস ভবন, পাঁচটি আবাসিক ভবন, স্কুল ও কলেজ সেকশনের জন্য আলাদা করে মোট দুটি ক্যান্টিন এবং সুসজ্জিত গ্রন্থাগার রয়েছে। এছাড়াও শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত মিলনায়তন, ইনডোর স্পোর্টস কমপ্লেক্স, দুটি বাস্কেটবল মাঠ, একটি শহিদ মিনার, একটি মসজিদ এবং শিশুদের খেলাধুলার জন্য রয়েছে একটি পার্ক। [৬]

পরিবহন সুবিধা[সম্পাদনা]

পাঁচটি রুটে শিক্ষার্থীদের জন্য নয়টি বাস নিয়মিতভাবে চালানো হয়-

  • রাজেন্দ্রপুর - কাপাসিয়া রুট (তিন বাস)।
  • রাজেন্দ্রপুর - স্কয়ার মাস্টারবাড়ি রুট
  • রাজেন্দ্রপুর - জয়দেবপুর চৌরাস্তা রুট, ভায়া সালনা
  • রাজেন্দ্রপুর - জয়দেবপুর চৌরাস্তা রুট, ভায়া শিববাড়ি ও শিমুলতলী
  • রাজেন্দ্রপুর - মাওনা রুট (তিন বাস)।

সহশিক্ষা কার্যক্রম[সম্পাদনা]

প্রাতিষ্ঠানিক পড়াশুনার পাশাপাশি শিক্ষার্থীরা যাতে বিতর্ক, আবৃত্তি, অঙ্কণ, সঙ্গীত, তথ্য-প্রযুক্তি ও গণিত চর্চার মতো সহ-শিক্ষা কার্যাবলিতে অংশ গ্রহণ করতে পারে সে জন্য রাজেন্দ্রপুর ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজ পরিচালনা করে আসছে বিভিন্ন ক্লাব কার্যক্রম। নিয়মিত এসব কার্যক্রমে অংশগ্রহণের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা খুব সহজে তাদের সুপ্ত প্রতিভার বিকাশ ঘটাতে পারে যা তাদের যথার্থ উচ্চশিক্ষা ও সঠিক কর্মজীবন নির্ধারণ করতে সহায়ক। এছাড়াও মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় একজন প্রকৃত সৎ দেশপ্রেমিক, দক্ষ, আদর্শ ও মানবিক বৈশ্বিক নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে এই ক্লাব কার্যক্রমসমূহ খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।

রাজেন্দ্রপুর ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজ মোট ১৫ টি ক্লাবের মাধ্যমে সহ-শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে। এসব ক্লাবগুলির বিবরণ নিচে দেওয়া হল-

১। বিতর্ক ক্লাব

শিক্ষার্থীরা যেন নিজেদের মেধা, মননশীলতা, যোগ্যতা ও দক্ষাতাকে সবার সামনে সুন্দর ও যুক্তিপূর্ণভাবে উপস্থাপন করতে পারে সে লক্ষ্যে পরিচালিত এই ক্লাবটি। এই ক্লাবে অংশগ্রহণের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা শিখছে ভাষার শুদ্ধ উচ্চারণ, সঠিক ব্যবহার, যুক্তিপূর্ণভাবে নিজের মতামত উপস্থাপন মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়সমূহ।

২। পদার্থবিজ্ঞান ক্লাব

শিক্ষাজীবনের শুরু থেকেই শিক্ষার্থীদের পদার্থবিজ্ঞান চর্চাকে উৎসাহিত করতে পদার্থবিজ্ঞানের নানা খুঁটিনাটি বিষয়কে আনন্দায়ক করে উপস্থাপন করে চলছে এই ক্লাব। বিজ্ঞান মেলাতে এই ক্লাবের আবিস্কারকদের নানা চমকপ্রদ আবিস্কারে চোখ ধাঁধিয়ে যায় দর্শনার্থীদের।

৩। রসায়ন ক্লাব

শিক্ষার্থীদের মাঝে রসায়নের প্রতি আগ্রহ সৃষ্টি করা এবং রসায়নের বিভিন্ন ধরনের বিক্রিয়ার বিষয়টি হাতে-কলমে শিক্ষার্থীদের শিক্ষা দেওয়ার জন্য রসায়ন ক্লাব বিভিন্ন ধরনের কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে। বিজ্ঞান মেলায় রসায়ন ক্লাবের সদস্যরা বিভিন্ন ইভেন্টে অংশগ্রহণ করে মেলাকে আকর্ষণীয় করে থাকেন।

৪। জীববিজ্ঞান ক্লাব

জীব ও স্বাস্থ্য বিজ্ঞানের বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের মাঝে আগ্রহ ও সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য জীববিজ্ঞান ক্লাব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। বিজ্ঞান মেলার বিভিন্ন ইভেন্টে জীববিজ্ঞান ক্লাবের সদস্যদের একটি তাৎপর্যপূর্ণ অবদান রয়েছে। স্থানীয় ও জাতীয় পর্যায়ের বিভিন্ন ইভেন্টে এ ক্লাবের সদস্যরা অংশগ্রহণ করে আসছে।

৫। আইসিটি ক্লাব

নিরাপদে ডিজিটাল ডিভাইস চালানো, উপযুক্ত অনলাইন এথিকস ও শিষ্টাচার মেনে ইন্টারনেট থেকে প্রয়োজনীয় তথ্য খুঁজে বের করা, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট ও প্রগ্রামিং প্রভৃতি বিষয় সম্পর্কে শিক্ষারর্থীরা জ্ঞান লাভ করছে এই ক্লাব থেকে।

৬। গণিত ক্লাব

কোমলমতি শিক্ষার্থীদেরকে তাদের শিক্ষা জীবনের শুরু থেকেই গণিতের আনন্দময় জগতের সাথে পরিচিত করিয়ে দিতে ভূমিকা রাখছে গণিত ক্লাব। এই ক্লাবে শিক্ষার্থীরা পরিচিত হচ্ছে গণিতের সব মজার মজার বিষয়ের সাথে যা তাদের গণিতের প্রতি আগ্রকে বাড়িয়ে দিচ্ছে বহুগুণে।

৭। আর্টস ক্লাব

চিত্রশিল্প এবং চারু ও কারুকলা আমাদের সংস্কৃতির খুবই শক্তিশালী ও ঐতিহ্যবাহী উপকরণ। এই শিল্প চর্চার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের দৈহিক, মানসিক, মানবিক ও নান্দনিক বিকাশ ঘটে। পড়াশুনার পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের সৃজনশীলতা প্রকাশের আনন্দে উদ্ভাসিত করতে বদ্ধপরিকর এই ক্লাব।

৮। সংগীত ক্লাব (রবীন্দ্র, নজরুল, আধুনিক ও লোকগান)

শিক্ষার্থীদের সুপ্ত প্রতিভা ও মননশীলতার বিকাশে নিজস্ব সংগীত চর্চার গুরুত্ব অপরিসীম। বিভিন্ন জাতীয় দিবস সমূহে ও বার্ষিক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে এই ক্লাবের শিক্ষার্থীদের নজরকাড়া সংগীত পরিবেশনা সবাইকে মুগ্ধ করে রাখে।

৯। কালচারাল ক্লাব (অভিনয়, উপস্থিত বক্তৃতা, আবৃত্তি, কৌতুক)

পড়াশোনাকে আরও আনন্দময় করে তুলতে উপস্থিত বক্তৃতা আবৃত্তি, অভিনয়, কৌতুক ইত্যাদির মাধ্যমে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অনুকূল সাংস্কৃতিক পরিবেশ নিশ্চিত করছে এই ক্লাব।

১০। ব্যান্ড ক্লাব

স্পোর্টস ইভেন্ট সহ বিভিন্ন ইভেন্টে ব্যান্ড ক্লাবের শিক্ষার্থীদের বিশেষ অবদান রয়েছে। এই ক্লাবের শিক্ষার্থীরা কীভাবে ব্যান্ড বাজাতে হয় তা সঠিকভাবে শিখতে পারে এবং বিভিন্ন ইভেন্টে অংশগ্রহণ করে ইভেন্টসমূহ কে আকর্ষণীয় করে তোলে।

১১। কুইজ ক্লাব

নিয়মিত সাধারণ জ্ঞান চর্চার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদেরকে ধীরে ধীরে অসাধারণ করে তোলার লক্ষ্য নিয়ে গঠিত কুইজ ক্লাব। তাই এই ক্লাবের শিক্ষার্থীরা সাধারণ জ্ঞান অনুশীলনের মাধ্যমে অন্যদের থেকে নিজেদেরকে এগিয়ে রাখতে পারছে।

১২। ফটোগ্রাফি ও মিডিয়া ক্লাব

শিল্পের এক অনন্য সাধারণ শাখা ‘আলোকচিত্রবিদ্যা'র সাথে শিক্ষার্থীদের পরিচয় করিয়ে দেয়ার লক্ষ্যে গঠিত ‘ফটোগ্রাফি ক্লাব’। এই ক্লাবের শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন ফটোগ্রাফি কন্টটেস্টে অংশ গ্রহণ করে সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করছে।

১৩। স্পেলিং ক্লাব (বাংলা)

শিক্ষার্থীদের নিকট বাংলা ভাষার বানানবিধি সম্পর্কে সুস্পষ্ট জ্ঞান দানের মাধ্যমে এ ক্লাবটি তাদেরকে বাংলা বানান সম্পর্কিত বিভিন্ন প্রতিযোগিতার জন্য উপযোগী করে গড়ে তুলছে।

১৪। স্পেলিং ক্লাব (ইংরেজি)

ইংরেজির বানান ভুল এড়ানো, শিক্ষার্থীদের দ্রুত এবং নির্ভুলভাবে বানান শিখতে সাহায্য করা, শব্দের সঠিক ব্যবহার সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের জ্ঞান বৃদ্ধি করা, স্থানীয় ও জাতীয় বানান প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের জন্য শিক্ষার্থীদের প্রস্তুত করা প্রভৃতি লক্ষ্য অর্জনে ইংরেজি স্পেলিং ক্লাব কাজ করে যাচ্ছে।

১৫। নৃত্য ক্লাব

শিক্ষার্থীদের বিনোদনের অন্যতম একটি উৎস হচ্ছে নৃত্য। নৃত্য ক্লাবে অংশগ্রহণের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা সঠিকভাবে নাচের নিয়ম-কানুন শিখছে এবং বিভিন্ন ইভেন্টে অংশগ্রহণ করে তারা দর্শকদের মনোরঞ্জনে ভূমিকা পালন করছে।

এর পাশাপাশি প্রতিবছর বিভিন্ন দিবস উদযাপন উপলক্ষ্যে চিত্রাঙ্কন, রচনা, আবৃত্তি, কবিতা লেখা, কুইজ ইত্যাদি প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়।

আরও দেখুন[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "At A Glance"www.rcpsc.edu.bd। ২০২১-১২-১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-১২-১৭ 
  2. "Rajendrapur Cantonment Public School & College (Gazipur) | AmarAdmission.com"www.amaradmission.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৪-২২ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  3. "Rajendrapur Cantonment Public School And College - Sohopathi | সহপাঠী" (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-১২-১৭ 
  4. "At A Glance"www.rcpsc.edu.bd। ২০২১-১২-১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-১২-১৭ 
  5. "Rajendrapur Cantonment Public School & College-Documentary" 
  6. "At A Glance"rcpsc.edu.bd। ২০২১-১২-১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-১২-১৭