রাজস্থানে কোভিড-১৯ এর বৈশ্বিক মহামারী

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
রাজস্থানে কোভিড-১৯ এর বৈশ্বিক মহামারী
নিশ্চিত সংক্রমণের জেলাগুলির মানচিত্র
কোভিড-১৯ এর কারণে মৃত্যুর জেলাগুলির মানচিত্র
রোগকরোনাভাইরাস রোগ ২০১৯
ভাইরাসের প্রজাতিগুরুতর তীব্র শ্বাসযন্ত্রীয় রোগলক্ষণসমষ্টি সৃষ্টিকারী করোনাভাইরাস ২
স্থানরাজস্থান, ভারত
প্রথম সংক্রমণের ঘটনাজয়পুর
আগমনের তারিখ২রা মার্চ ২০২০
(৪ বছর, ১ মাস ও ২ দিন)
উৎপত্তিউহান, হুপেই, চীন
নিশ্চিত আক্রান্ত২,২৫,৮১৭ (১৬ নভেম্বর ২০২০)
সক্রিয় আক্রান্ত১৮,৩৩৭
সুস্থ২,০৫,৪১৪ (১৬ নভেম্বর ২০২০)
মৃত্যু
২,০৬৬ (১৬ নভেম্বর ২০২০)
মৃত্যুর হার
টেমপ্লেট:সংখ্যার ছক বাছাই-এ ত্রুটি: ভগ্নাংশ সমর্থিত নয়‏%
অঞ্চল
সমস্ত জেলা[১]
প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট
www.rajswasthya.nic.in

ভারতের রাজস্থান রাজ্যে ২০১৯–২০ করোনাভাইরাসের বৈশ্বিক মহামারীর প্রথম ঘটনাটি জানা গিয়েছিল ২০২০ সালের ২রা মার্চ, জয়পুরে[২] রাজস্থান স্বাস্থ্য অধিদফতর ২০২০ সালের ২০শে জুলাইয়ের মধ্যে ৫৬৩ জনের মৃত্যু এবং ২১,৮৬৬ জনের নিরাময় সহ মোট ২৯,৮৩৫টি সংক্রমণের ঘটনা নিশ্চিত করেছে।[১] রাজ্যের সমস্ত জেলায় নিশ্চিত সংক্রমণের খবর পাওয়া গেছে এবং এদের মধ্যে জয়পুর সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।[১][৩]

ঘটনা পঞ্জী[সম্পাদনা]

মার্চ[সম্পাদনা]

২রা মার্চ ২০২০, একজন ৬৯ বছর বয়স্ক ইতালীয় পর্যটক যিনি ইতালির ২৩ জন পর্যটকদের একটি দলের অংশ ছিলেন, তাঁর প্রথম কোভিড-১৯ সংক্রমণ পজিটিভ আসে।[২] তাঁর প্রাথমিক নমুনা পরীক্ষার রিপোর্ট নেতিবাচক হয়েছিল, কিন্তু তাঁর অবস্থার অবনতি হওয়ার পরে, একটি দ্বিতীয় পরীক্ষা করা হয়েছিল যা পজিটিভ হয়।[২] দুই দিন পরে, তাঁর স্ত্রীর নমুনা পরীক্ষার রিপোর্টও পজিটিভ আসে, যা স্বাস্থ্য দপ্তরকে চিন্তায় ফেলে দেয় কারণ এই দলটি অসংখ্য পর্যটনকেন্দ্রে ভ্রমণ করেছিল।[৪] ৩রা মার্চ, কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক রোগের প্রাদুর্ভাব নিয়ে রাজস্থান স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মকর্তাদের সাথে একটি বৈঠক করে। ইটালিয়ান পর্যটকরা যে হোটেলগুলিতে ছিলেন, রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী সেগুলিকে শোধন করার নির্দেশ দেন।[৫] ১১ই মার্চ, এক জয়পুর নিবাসী ৮৫ বছর বয়সী ব্যক্তির সংক্রমণ ধরা পড়ে, যাঁর দুবাই ভ্রমণের ইতিহাস ছিল।[৬]

১৮ই মার্চ, ঝুনঝুনুর একটি পরিবারের তিন জন ব্যক্তির কোভিড-১৯ এর নমুনা পরীক্ষার রিপোর্ট পজিটিভ আসে, এর ফলে আক্রান্তের সংখ্যা এই রাজ্যে দাঁড়ায় সাত। এই তিনজন - এক দম্পতি এবং তাঁদের দুই বছরের কন্যা ৮ই মার্চ ইতালি থেকে ফিরে এসেছিলেন। নিশ্চিতকরণের সঙ্গে সঙ্গে, তাঁদের বাড়ির ১ কিমি অঞ্চল জুড়ে চলাচলের সীমাবদ্ধতা কার্যকর করা হয়।[৭] ১৯শে মার্চ সমগ্র রাজ্যে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়। পরিবারটির আবাসনের চারপাশে সান্ধ্য আইন (কারফিউ) জারি করা হয় এবং গোষ্ঠী সংক্রমণ রোধ করতে নজরদারি শুরু হয়।[৮]

২০শে মার্চ ভিলওয়াড়া জেলায় একটি বেসরকারী হাসপাতালের তিনজন চিকিৎসক এবং আরো ছয়জনের নমুনা পরীক্ষার রিপোর্ট পজিটিভ হয়। ২৫ জন সন্দেহভাজনকে চিহ্নিত করে বিচ্ছিন্ন করে রাখা হয়েছিল। সরকার পুরো জেলাতে কারফিউ জারি করে রাজ্যের সীমানা বন্ধ করে দেয়। ভিলওয়ারা শহরের প্রায় ৮০,০০০ বাড়ির প্রতি বাড়িতে গিয়ে জরিপ শুরু করা হয়।[৯]

২৬শে মার্চ, জয়পুর রামগঞ্জের ৪৫ বছর বয়সী এক ব্যক্তি, যিনি ১২ই মার্চ ওমান থেকে ফিরে এসেছিলেন, সংক্রামিত নির্ণীত হন এবং দেখা যায় তিনি অনেকের মধ্যে সংক্রমণ ছড়িয়েছেন। কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে যে তাঁকে স্ব-বিচ্ছিন্ন অবস্থায় থাকতে বলা হয়েছিল, পরিবর্তে তিনি প্রদত্ত নির্দেশাবলী লঙ্ঘন করে অন্যান্য লোকেদের সাথে দেখা করতে যান। রাজ্যের নতুন হট স্পট হয়ে ওঠায় রামগঞ্জে কারফিউ জারি করা হয়েছিল। প্রতি বাড়ি গিয়ে পরীক্ষা শুরু করা হয়।[১০] ১৬ই এপ্রিলের হিসাব অনুযায়ী, রামগঞ্জে ২৩২টি সংক্রমণ ধরা পড়ে।[১১]

এপ্রিল[সম্পাদনা]

৩রা এপ্রিল, রাজ্যে মোট ৪৬টি সংক্রমণের খবর পাওয়া যায়, তার ফলে মোট আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়ায় ১৭৯। এর মধ্যে ইরান থেকে উচ্ছেদ হওয়া ৯ জন এবং তাবলিগ জামাত অংশগ্রহণকারী ৩৩ জন অন্তর্ভুক্ত ছিলেন। ভরতপুর, বিকানের, দৌসা এবং ঢোলপুর জেলা থেকে তাবলিগ জামাতে অংশগ্রহণকারী সদস্যদের মধ্যে প্রথম সংক্রমণের খবর পাওয়া যায়।[১২]

৪ঠা এপ্রিল, রাজ্যের প্রথম মৃত্যুর খবর পাওয়া যায় বিকানের থেকে, ভাইরাসজনিত কারণে ৬০ বছর বয়সী এক মহিলার মৃত্যু হয়।[১৩] ৭ই এপ্রিল অবধি ভাইরাসের কারণে মারা গিয়েছিলেন তিনজন।[১৪]

১০ই এপ্রিলের মধ্যে, ভিলওয়ারার ২৭ জন আক্রান্তের মধ্যে, ২৫ জন রোগী সুস্থ হয়ে ওঠেন এবং ১৫ জনকে হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দেওয়া হয়। ৩ থেকে ১০ই এপ্রিলের মধ্যে, শহরে মাত্র দুটি নতুন সংক্রমণের খবর পাওয়া যায়। "ভিলওয়ারা মডেল" হিসাবে চিহ্নিত জেলা প্রশাসনের দ্বারা কন্টেইনমেন্ট কৌশলটি ভাইরাস সংক্রমণে কার্যকর হওয়ায় দেশব্যাপী প্রশংসিত হয়েছিল।[১৫]

১৩ই এপ্রিল, ১১ টি নতুন করোনাভাইরাস আক্রান্ত রোগীর খোঁজ পাওয়া যায়, যার ফলে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৮১৫-এ পৌঁছোয়। এর মধ্যে রাজ্যের ভরতপুরে দশজন এবং বাঁশওয়ারা জেলায় একজন ছিলেন।[১৬]

১৭ই এপ্রিলের মধ্যে, টঙ্ক, যোধপুর, জয়সলমের, কোটা, ঝালাওয়াড়, ভরতপুর, বাঁশওয়াড়া এবং বিকানের জেলাগুলি ভাইরাসের নতুন হট স্পট হিসাবে আত্মপ্রকাশ করে, কারণ এগুলিতে এপ্রিলে সংক্রমণের বহু পরিমাণে বৃদ্ধি পায়।[১৭]

২০শে এপ্রিল, ৯৮টি সংক্রমণের খবর সামনে আসে, এদের মধ্যে জয়পুর থেকে ৫০ জন, যোধপুর থেকে ৩৩ জন, কোটা থেকে ৭ জন, নাগৌর থেকে ৩ জন, ঝুনঝুনু থেকে ২ জন এবং টঙ্ক, বাঁশওয়াড়া এবং আজমির থেকে ১ জন করে ছিলেন।[১৮]

২১শে এপ্রিল, ১৫৯টি সংক্রমণের খবর সামনে আসে, এদের মধ্যে জয়পুরের ৭২ জন, আজমিরের ৩৫ জন, যোধপুরের ১৬ জন, নাগৌরের ১০ জন, দৌসার ৭ জন, ভিলওয়ারা এবং হনুমানগড় থেকে ৫ জন, কোটা এবং সওয়াই মাধোপুর থেকে ২ জন করে, এবং টঙ্ক ও ঝুনঝুনু থেকে ১ জন।[১৯]

২২শে এপ্রিল, ১৫৩ টি সংক্রমণ ও একজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া যায়, এতে মোট আক্রান্ত দাঁড়ায় ১,৮৮৮ জন এবং মৃত্যুর সংখ্যা ২৭ জনে দাঁড়ায়। আক্রান্তের মধ্যে জয়পুরে ৬৮ জন, আজমিরে ৪৪, টঙ্কে ১ জন, যোধপুরে ১১ জন, কোটায় ৬ জন, নাগৌরে ৪ জন, এবং সওয়াই মাধোপুর ও ভরতপুরে ১ জন করে আক্রান্তের খবর পাওয়া গেছে।[২০]আজমিরের দরগাহ অঞ্চল যা ঘনবসতিপূর্ণ অঞ্চল, গত দুই দিনে ৭৯টি সংক্রমণ নথিবদ্ধ হওয়ায় এটি জেলায় নতুন হটস্পট হিসাবে চিহ্নিত হয়, জেলায় মোট সংক্রমণ দাঁড়ায় ১০৩ টিতে।[২১]

২৩শে এপ্রিল, ৭৬টি নতুন সংক্রমণ এবং ১টি মৃত্যুর খবর নথিবদ্ধ হয়।[২২]

২৪শে এপ্রিল, ৭০টি নতুন সংক্রমণএবং ৪টি মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে, এতে মোট সংক্রমণ দাঁড়ায় ২,০৩৪ জন এবং মৃত্যুর সংখ্যা ৩২।[২৩]

২৫শে এপ্রিল, ৪৯টি নতুন সংক্রমণ এবং ২টি মৃত্যুর খবর নথিবদ্ধ হয়। এর মধ্যে জয়পুর থেকে ১৫ জন, যোধপুর থেকে ১০ জন, আজমির থেকে ৬ জন, কোটা ও ঝালাওয়াড় থেকে ৫ জন করে, ভরতপুর ও ঢোলপুর থেকে ২ জন করে এবং প্রথমবারের জন্য রাজসমন্দচিতোরগড় জেলা থেকে সংক্রমণের খবর পাওয়া যায়।[২৪]

২৬শে এপ্রিল, ১০২টি নতুন সংক্রমণএবং ৭টি মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। যোধপুরে ৩৮ জন, নাগৌরে ২০ জন, জয়পুরে ১৬ জন এবং আজমিরে ১১ জনের নমুনা পরীক্ষা পজিটিভ আসে।[২৫]

২৭শে এপ্রিল, ৭৭টি নতুন সংক্রমণ এবং ৯টি মৃত্যুর খবর নথিবদ্ধ হয়। যোধপুরে ১১ জন, ঝালাওয়াড়ে ১০ জন, টঙ্কে ৮ জন এবং কোটা ও চিতোরগড়ে ৭ জন করে রোগীর নমুনা পরীক্ষা পজিটিভ আসে।[২৬]

২৮শে এপ্রিল, ১০২টি নতুন সংক্রমণ এবং ২টি মৃত্যুর খবর নথিবদ্ধ হয়। জয়পুরে ২৬ জন, যোধপুরে ২৫ জন, কোটায় ২৪ জন, আজমিরে ১১ জন এবং টঙ্কে ৮ টি পরীক্ষার রিপোর্ট পজিটিভ হয়।[২৭]

২৯শে এপ্রিল, ৭৪টি নতুন সংক্রমণ এবং ৩টি মৃত্যুর খবর নথিবদ্ধ হয়। জয়পুরে ২২ জন, যোধপুরে ১৩ জন, পালিতে ৯ জন এবং চিতোরগড়ে ৮ জনের নমুনা রিপোর্ট পজিটিভ হয়।[২৮]

৩০শে এপ্রিল, ১৪৬টি নতুন সংক্রমণ এবং ৩টি মৃত্যুর খবর নথিবদ্ধ হয়। যোধপুরে ৯৭ জন এবং জয়পুরে ২৯ জনের পরীক্ষা রিপোর্ট পজিটিভ হয়। বরনে প্রথমবারের জন্য সংক্রমণের খবর পাওয়া যায়।[২৯]

মে[সম্পাদনা]

১লা মে, ৮২টি নতুন সংক্রমণ এবং ৪টি মৃত্যুর খবর নথিবদ্ধ হয়। যোধপুরে ৩৫ জন, জয়পুরে ২১ জন এবং বাকিদের অন্যান্য জেলাগুলিতে পরীক্ষা রিপোর্ট পজিটিভ হয়।[৩০]

২রা মে, ১০৬টি নতুন সংক্রমণ এবং ৬টি মৃত্যুর খবর নথিবদ্ধ হয়। যোধপুরে ৬০ জন, জয়পুরে ৩০ জন এবং বাকিদের অন্যান্য জেলাগুলিতে পরীক্ষা রিপোর্ট পজিটিভ হয়।।[৩১]

৩রা মে, ১১৪টি নতুন সংক্রমণ এবং ৩টি মৃত্যুর খবর নথিবদ্ধ হয়। চিতোরগড় থেকে ৪০ জন, জয়পুর থেকে ৩২ জন এবং যোধপুর থেকে ২৭ জনের পজিটিভ রিপোর্ট পাওয়া যায়।[৩২]

৪ঠা মে, ১৭৫টি নতুন সংক্রমণ এবং ৬টি মৃত্যুর খবর নথিবদ্ধ হয়। যোধপুরে ৮৯ জন, জয়পুরে ২৯ জন এবং বাকিদের অন্যান্য জেলাগুলিতে পরীক্ষা রিপোর্ট পজিটিভ হয়।[৩৩] চিতোরগড় জেলার নিমবহেরা শহরে ১০০ জনেরও বেশি মানুষের সংরমণের খবর পাওয়া যায়, এখানে ২৫শে এপ্রিল প্রথম সংক্রমণের খবর পাওয়া গিয়েছিল এক ব্যক্তির। তাঁর ইন্দোর ভ্রমণের ইতিহাস ছিল, এবং মনে করা হচ্ছে যে এই সংক্রমণ তাঁর থেকেই ছড়িয়ে পড়ে। এই অঞ্চলটি হটস্পটে ঘোষণা করে কারফিউ জারি করা হয়েছিল।[৩৪][৩৫][৩৬]

৫ই মে, ৯৭টি নতুন সংক্রমণ এবং ১২টি মৃত্যুর খবর নথিবদ্ধ হয়। যোধপুরে ৪১ জন, জয়পুরে ২৫ জন এবং বাকিদের অন্যান্য জেলাগুলিতে পরীক্ষা রিপোর্ট পজিটিভ হয়।[৩৭]

৬ই মে, ১৫৯টি নতুন সংক্রমণ এবং ৪টি মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। নিরাময়ের সংখ্যা রাজ্যের সক্রিয় সংক্রমণের সংখ্যা পেরিয়ে গেছে। ৩০ জন বিএসএফ সেনা দিল্লিতে কোভিড-১৯ পরিচালন দায়িত্ব শেষে ফিরে আসার পর সংক্রামিত হয়েছেন জানা যায়। যোধপুরে ৫০ জন, জয়পুরে ৪৩ জন এবং বাকিদের অন্যান্য জেলাগুলিতে পরীক্ষা রিপোর্ট পজিটিভ হয়। জালোর জেলায় প্রথম খবর আসে ৩ জনের সংক্রমণের।[৩৮]

৭ই মে, ১১০টি নতুন সংক্রমণ এবং ৬টি মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। যোধপুরে ৩০ জন, জয়পুরে ২১ জন এবং বাকিদের অন্যান্য জেলাগুলিতে পরীক্ষা রিপোর্ট পজিটিভ হয়। সিরোহি জেলায় প্রথম সংক্রমণের খবর আসে, যোধপুরে বিএসএফের আরও ১২ জনের রিপোর্ট পজিটিভ হয়।[৩৯]

৮ই মে, ১৫২ জনের সংক্রমণ এবং ৪টি মৃত্যু নথিবদ্ধ হয়, এর ফলে মৃত্যুর সংখ্যা গিয়ে দাঁড়ায় ১০৩ জনে। উদয়পুর জেলায় ৫৯ জন, জয়পুরে ৩৪ জন এবং বাকিদের অন্যান্য জেলাগুলিতে পরীক্ষা রিপোর্ট পজিটিভ হয়। [৪০]

৯ই মে, ১২৯ জনের সংক্রমণ এবং ৩টি মৃত্যু নথিবদ্ধ হয়। জয়পুরে ৫১ জন, উদয়পুরে ২৪ জন, এবং বাকিদের অন্যান্য জেলাগুলিতে পরীক্ষা রিপোর্ট পজিটিভ হয়।[৪১]

১০ই মে, ১০৬ জনের সংক্রমণ এবং ২টি মৃত্যু নথিবদ্ধ হয়। জয়পুরে ২৩ জন, উদয়পুরে ৩০ জন, এবং বাকিদের অন্যান্য জেলাগুলিতে পরীক্ষা রিপোর্ট পজিটিভ হয়।[৪২] উদয়পুর শহরটি একটি কনটেন্টমেন্ট জোন হিসাবে ঘোষিত হয় এবং কাঞ্জি কা হাট্টা এলাকায় এক হোমগার্ড কনস্টেবলের সংক্রমণের পর হঠাৎ সেখানে আক্রান্ত ব্যক্তির সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় এটি হটস্পট হিসাবে নির্ণীত হয়। জনগণের চলাচলকে সীমায়িত করে শহরে কঠোরভাবে কারফিউ জারি হয়।[৪৩] যে অঞ্চলে বেশি সংক্রমণের খবর পাওয়া গেছে, সেখানে গোষ্ঠী সংক্রমণ রোধ করতে জনগণকে পৃথকীকরণ সুবিধায় স্থানান্তরিত করা হয়েছিল।[৪৪]

১১ই মে, ১৭৪ জনের সংক্রমণ এবং ৫টি মৃত্যু নথিবদ্ধ হয়। জয়পুরে ২৮ জন, উদয়পুরে ৪৯ জন, এবং বাকিদের অন্যান্য জেলাগুলিতে পরীক্ষা রিপোর্ট পজিটিভ হয়।[৪৫]

১২ই মে, ১৩৮ জনের সংক্রমণ এবং ৪টি মৃত্যু নথিবদ্ধ হয়। জয়পুরে ৩৪ জন, উদয়পুরে ৪২ জন, এবং বাকিদের অন্যান্য জেলাগুলিতে পরীক্ষা রিপোর্ট পজিটিভ হয়।[৪৬]

১৩ই মে, ২০২ জনের সংক্রমণ এবং ৪টি মৃত্যু নথিবদ্ধ হয়। জয়পুরে ৬১ জন, উদয়পুরে ৩৩ জন, এবং বাকিদের অন্যান্য জেলাগুলিতে পরীক্ষা রিপোর্ট পজিটিভ হয়। আরও ১ জন বিএসএফ সেনার সংক্রমণের খবর আসে।[৪৭] কোভিড-১৯ সংক্রমণে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত রাজ্য থেকে বিপুল সংখ্যক অভিবাসী ফিরে আসতে শুরু করায় সংক্রামিত মানুষের সংখ্যা বৃদ্ধি লক্ষ্য করা গেছে। এখনও পর্যন্ত, ১৭৭ জন অভিবাসীর সংক্রমণ নথিবদ্ধ হয়েছে। ফলস্বরূপ, রাজ্যের স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডাঃ রঘু শর্মার মতে, সমস্ত অভিবাসীদের ১৪ দিনের বাধ্যতামূলক পৃথকীকরণের মধ্য দিয়ে যেতে হবে।[৪৮]

১৪ই মে, ২০৬ জনের সংক্রমণ এবং ৪টি মৃত্যু নথিবদ্ধ হয়। জয়পুরে ৩৬ জন, উদয়পুরে ৫৯ জন, এবং বাকিদের অন্যান্য জেলাগুলিতে পরীক্ষা রিপোর্ট পজিটিভ হয়। এখনও অবধি ২৬৭ জন অভিবাসীর সংক্রমণ পরীক্ষিত হয়েছে।[৪৯]

১৫ই মে, ২১৩ জনের সংক্রমণের খবর পাওয়া যায়। ৪৮ জন কোটায়, ৩৮ জন উদয়পুরে, এবং বাকিদের অন্যান্য জেলাগুলিতে পরীক্ষা রিপোর্ট পজিটিভ হয়। আরও ছয়জন বিএসএফ কর্মীর নমুনা পরীক্ষা পজিটিভ হয়। এখনও পর্যন্ত, এই রাজ্যে ফিরে আসা ৩২৭ জন অভিবাসীকে সংক্রামিত দেখা গেছে।[৫০]

১৬ই মে, ২১৩টি নতুন সংক্রমণের খবর পাওয়া যায়। রাজ্যের মধ্যে জয়পুরে সবচেয়ে বেশি- ১৩১টি সংক্রমণ দেখা গেছে, কারণ জয়পুর জেলা কারাগারে জেল সুপারসহ ১১৯ জন বন্দির সংক্রমণ ধরা পড়েছে। ১০ই এপ্রিল কারাগারে আনা হয়েছিল এমন একজন বন্দীর মাধ্যমে সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ে বলে মনে করা হয় কারণ পরে তাঁর পরীক্ষা রিপোর্ট পজিটিভ এসেছিল। আক্রান্ত সমস্ত রোগীকে, কারাগারের অভ্যন্তরে স্থাপন করা একটি কোভিড তত্ত্বাবধান কেন্দ্রে, আলাদা করে রাখা হয়েছিল।[৫১]

১৭ই মে, ২৪২ জনের সংক্রমণ এবং ৫টি মৃত্যু নথিবদ্ধ হয়, যার ফলে রাজ্যে আক্রান্তের সংখ্যা ৫২০২তে দাঁড়িয়েছে। যোধপুরে ৪৩ জন, জয়পুরে ৬০ জন এবং বাকিদের অন্যান্য জেলাগুলিতে পরীক্ষা রিপোর্ট পজিটিভ হয়। রাজ্যের স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, কোভিড-১৯ এর বিস্তার রোধ করতে কারাগারে যথেচ্ছভাবে নমুনা সংগ্রহ শুরু করা হয়েছিল। জেলগুলিতে সংক্রমণ প্রতিরোধের নির্দেশিকা অনুসরণ করা হয়েছে কিনা তা পরীক্ষা করতে রাজস্থান হাই কোর্ট প্রতিটি জেলায় কমিটি গঠন করার জন্য রাজ্য সরকারকে নির্দেশ দিয়েছে।[৫২]

১৮ই মে, ৩০৫ জনের সংক্রমণ এবং ৭টি মৃত্যু নথিবদ্ধ হয়। অন্যান্য রাজ্য থেকে অভিবাসীরা ফিরে আসার সাথে সাথে প্রতিদিন নতুন সংক্রমণের সংখ্যা বৃদ্ধি পেতে থাকে। গত পাঁচ দিনে ৬৫৬ জন অভিবাসীর নমুনা পরীক্ষার রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে। দুঙ্গারপুর জেলাতে ৬৪ টি ঘটনা নথিবদ্ধ করা হয়েছে, যা রাজ্যে সবচেয়ে বেশি। এছাড়া জয়পুরে ৪৭ জন এবং বাকিদের অন্যান্য জেলাগুলিতে পরীক্ষা রিপোর্ট পজিটিভ হয়।[৫৩]

১৯শে মে, ৩৩৮ টি সংক্রমণের মধ্যে ২৩২ জন অভিবাসী এবং মৃত্যুর সংখ্যা ৫। দুঙ্গারপুরে টানা দ্বিতীয় দিনে সর্বোচ্চ সংক্রমণ দেখা গেছে - ৮৭টি, পালিতে ৭৭টি এবং বাকিদের অন্যান্য জেলাগুলিতে পরীক্ষা রিপোর্ট পজিটিভ হয়।[৫৪]

২০শে মে, ১৭০ জনের সংক্রমণ এবং ৪টি মৃত্যু নথিবদ্ধ হয়। এক সপ্তাহের মধ্যে, রাজ্যে ৯৯০ জন অভিবাসীর নমুনা পরীক্ষার রিপোর্ট পজিটিভ আসে।[৫৫]

২১শে মে, ২১২ জনের সংক্রমণ এবং ৪টি মৃত্যু নথিবদ্ধ হয়।[৫৬]

২২শে মে, ২৬৭ জনের সংক্রমণ এবং ২টি মৃত্যু নথিবদ্ধ হয়। পালিতে ৩০ জন, জয়পুরে ২৯ জন, এবং বাকিদের অন্যান্য জেলাগুলিতে পরীক্ষা রিপোর্ট পজিটিভ হয়।[৫৭] রাজ্যে সক্রিয় সংক্রমণের অর্ধেক হ'ল অভিবাসী যা প্রায় ১৩০০, গত ১০ দিনে প্রায় ১০ লক্ষ অভিবাসী এই রাজ্যে ফিরে এসেছেন।[৫৮]

২৩শে মে, ২৪৮ জনের সংক্রমণ এবং ৭টি মৃত্যু নথিবদ্ধ হয়। রাজ্যে মোট নিরাময়ের সংখ্যা ৩৭৮৬ হওয়ায়, নিরাময়ের হার ৫৭% এ দাঁড়িয়েছে।[৫৯] যোধপুরে ২৬ জন, পালিতে ২৩ জন, এবং অন্যান্য জেলাগুলিতে পরীক্ষিত ইতিবাচক হয়েছে।[৬০]

২৪শে মে, ২৮৬ জনের সংক্রমণ এবং ৩টি মৃত্যু নথিবদ্ধ হয়। জয়পুরে ৭৮ জন, নাগৌরে ৪৭ জন, এবং বাকিদের অন্যান্য জেলাগুলিতে পরীক্ষা রিপোর্ট পজিটিভ হয়।[৬১]

২৫শে মে, ২৭২ জনের সংক্রমণ এবং ৪টি মৃত্যু নথিবদ্ধ হয়। পালি থেকে ৫০ জন, নাগৌর থেকে ৪৮ জন, এবং বাকি অন্যান্য জেলাগুলি থেকে।[৬২]

২৬শে মে, ২৩৬ জনের সংক্রমণ এবং ৩টি মৃত্যু নথিবদ্ধ হয়। জয়পুরে ৩২ জন, সিরোহিতে ২৭ জন এবং বাকি অন্যান্য জেলাগুলি থেকে। এখনও অবধি, অন্যান্য রাজ্য থেকে ফিরে আসা ২,০১০ জন্য অভিবাসীর সংক্রমণ ধরা পড়েছে।[৬৩]

২৭শে মে, ২৮০ জনের সংক্রমণ এবং ৩টি মৃত্যু নথিবদ্ধ হয়। এখনও অবধি রাজ্যে ফিরে আসা ২,১১৪ জন অভিবাসীর নমুনা পরীক্ষা রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে। বুন্দি জেলায় প্রথম সংক্রমণের ঘটনা ঘটার সাথে সাথে, রাজ্যের সমস্ত জেলাই কোভিড-১৯ এর আওতায় চলে এল।[৬৪] ঝালাওয়াড়ে সবচেয়ে বেশি ৬৮টি সংক্রমণ হয়েছে, জয়পুরের ৪২টি এবং বাকি সংক্রমণ পাওয়া গেছে অন্যান্য জেলাগুলি থেকে।[৬৫]

২৮শে মে, ২৫১ জনের সংক্রমণ এবং ৭টি মৃত্যু নথিবদ্ধ হয়। ঝালাওয়াড়ে ৬৯টি সংক্রমণের ঘটনা হয়েছে, যা টানা দ্বিতীয় দিনে সর্বোচ্চ। এছাড়া যোধপুরে ৬৪ জন, এবং বাকি সংক্রমণ পাওয়া গেছে অন্যান্য জেলাগুলি থেকে। মোট ২,১৯৯ জন অভিবাসীর সংক্রমণ ধরা পড়েছে।[৬৬]

২৯শে মে, রাজ্যে ২৯৮ জনের সংক্রমণ এবং ৪টি মৃত্যু নথিবদ্ধ হয়। এর মধ্যে ৬৭টি সংক্রমণের ঘটনা যোধপুরের, ৪৫টি ভরতপুরের এবং বাকী অন্যান্য জেলাগুলির।[৬৭]

৩০শে মে, রাজ্যে ২৫২ জনের সংক্রমণ এবং ৯টি মৃত্যু নথিবদ্ধ হয়। পালিতে ৪১ টি, যোধপুরে ৩৪ টি এবং বাকি অন্যান্য জেলাসমূহে এই সংক্রমণ দেখা গেছে।[৬৮]

৩১শে মে, ২১৪ জনের সংক্রমণ এবং ১টি মৃত্যু নথিবদ্ধ হয়েছে। রাজ্যের যোধপুরে সর্বাধিক ৫৪টি সংক্রমণের খবর নথিবদ্ধ করা হয়েছে। ৬০৩৩ জন রোগী সুস্থ হয়েছেন, মোট সুস্থতার সংখ্যা ৮৮১৩।[৬৯]

মে মাসে, রাজ্যের নিরাময়ের হার মাসের শুরুতে ৪১.৮% থেকে ২৯শে মে পর্যন্ত ৬২.৬% এ উন্নীত হয়েছিল, যদিও অভিবাসীরা রাজ্যে আসতে শুরু করেছেন এবং তাঁদের মধ্যে অনেকেরই সংক্রমণ পাওয়া গেছে, নিরাময়েরর হার মাসের মাঝামাঝি সময়ে এক সপ্তাহেরও বেশি সময় ধরে কমে গেছে এবং আবার মাসের শেষ সপ্তাহে বৃদ্ধি পেয়েছে।[৭০]

জুন[সম্পাদনা]

১লা জুন, ২৬৯ টি সংক্রমণের ঘটনার মধ্যে জয়পুরে সর্বাধিক ৯৪টি সংক্রমণ হয়েছে এবং পাঁচটি মৃত্যুর মধ্যে তিনটি জয়পুরে। এছাড়া বরন এবং বিকানের জেলায় একটি করে মৃত্যু নথিবদ্ধ হয়েছে। রাজ্যের মোট সংক্রমণের সংখ্যা ৯০০০ ছাড়িয়েছে। নিরাময়ের হার দাঁড়িয়েছে ৬৭.২% এবং মৃত্যুর হার প্রায় ২.২%। মে মাসের শুরু থেকে ২,৫৪৩ অভিবাসী সংক্রামিত হয়েছিলেন। জয়পুর, যেখানে সংক্রমণের সংখ্যা রাজ্যের মধ্যে সর্বাধিক, প্রায় ২২%, সেখানে কনটেইনমেন্ট জোন হয়েছে ২৩টি।[৭১]

২রা জুন, ২৭৩ টি সংক্রমণের মধ্যে ভরতপুরে সর্বাধিক ৭০ টি ঘটনা ঘটেছে। চারটি মৃত্যুর ঘটনার মধ্যে জয়পুরে দুটি এবং কোটা ও ভরতপুরে একটি করে মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। রাজ্যে মৃতের সংখ্যা ২০০ পেরিয়েছে। এই রাজ্যে সংক্রমণের ঘটনা ১৮ দিনে দ্বিগুণ হয়েছে, যেখানে জাতীয় হার হল ১২ দিন। খবর অনুযায়ী রাজ্যে এখন পর্যন্ত ২,৬৬৬ অভিবাসী সংক্রামিত হয়েছেন।[৭২]

৩রা জুন, ২৭৯ জনের সংক্রমণ এবং ৬টি মৃত্যু নথিবদ্ধ হয়েছে। জয়পুরে চার জনের মৃত্যু হয়েছে, এখানে মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০০ জন। এছাড়া বরন এবং যোধপুরে একটি করে মৃত্যুর খবর আছে। ভরতপুরে সর্বাধিক ৮৮টি সংক্রমণ ধরা পড়েছে, জয়পুরে ৫৫টি এবং রাজ্যের অন্যান্য জেলাগুলিতে বাকী সংক্রমণের ঘটনা ঘটেছে।[৭৩]

৪ঠা জুন, ২১০ জনের সংক্রমণ এবং ৪টি মৃত্যু নথিবদ্ধ হয়েছে। ৯৮৬২ আক্রান্তের মধ্যে মোট ৭১০৪ জন সুস্থ হয়ে উঠেছেন। ভরতপুরে রাজ্যের সর্বাধিক ৪৯টি সংক্রমণ হয়েছে।[৭৪]

৫ই জুন, ২২২ জনের সংক্রমণ এবং ৫টি মৃত্যু নথিবদ্ধ হয়েছে, এতে করে রাজ্যে আক্রান্তের সংখ্যা ১০,০০০ পার হয়ে গেছে। রাজ্যে যোধপুরে সবচেয়ে বেশি ৫২টি সংক্রমণ ঘটেছে। মোট ৭,৩৫৯ জনের এই অসুখ নিরাময় হয়েছে।[৭৫]

৬ই জুন, ২৫৩ জনের সংক্রমণ এবং ১৩টি মৃত্যু নথিবদ্ধ হয়েছে। একদিনে এটি সবচেয়ে বেশি মৃত্যুর ঘটনা। ভরতপুরে সর্বাধিক সংক্রমণ পাওয়া গেছে - ৬৩ জনের, যোধপুরে ৫৬টি এবং বাকিগুলি অন্যান্য জেলা থেকে হয়েছে।[৭৬]

৭ই জুন, এই রাজ্যে ২৬২ জনের সংক্রমণ এবং ৯টি মৃত্যু নথিবদ্ধ হয়েছে। সর্বাধিক ৮১টি সংক্রমণের খবর পাওয়া গেছে যোধপুর থেকে, এর পরে আছে ভরতপুরে ৬৩ জন, জয়পুরে ৩৮ জন এবং বাকিগুলি অন্যান্য জেলা থেকে।[৭৭]

৮ই জুন, ২৭২ জনের সংক্রমণ এবং ৬টি মৃত্যু নথিবদ্ধ হয়েছে। আলোয়ার জেলায় সর্বাধিক ৬৭টি সংক্রমণের ঘটনা ঘটেছে, ভরতপুরে ৬০টি এবং বাকিগুলি অন্যান্য জেলা থেকে।[৭৮]

৯ই জুন, কোভিডের কারণে একদিনে সর্বোচ্চ ৩৬৯ জনের সংক্রমণ এবং ৯টি মৃত্যু নথিবদ্ধ হয়েছে। ১০০টি সংক্রমণের ঘটনা জয়পুরের, ৬৫টি যোধপুরের এবং বাকিগুলি অন্যান্য জেলা থেকে।[৭৯]

১২ই জুন, ভরতপুর জেলায় রাজ্যে৪ সর্বাধিক ৫৭৩টি সক্রিয় সংক্রমণের খবর পাওয়া গেছে। প্রতিদিন জেলায় নতুন নতুন সংক্রমণ বেড়ে চলার ফলে, এখানে ৩ কিমি অঞ্চল জুড়ে ৮০টি কনটেইনমেন্ট জোন করা হয়েছে। আধিকারিকদের বক্তব্য অনুযায়ী, ১৬০ জন অভিবাসীর সংক্রমণের কারণে পাশাপাশি কুমার গেটের পাইকারি মন্ডির সবজি ব্যবসায়ীরা পাশেই সীমান্তবর্তী উত্তরপ্রদেশ রাজ্যের আগ্রায় ঘন ঘন যাতায়াতের ফলে ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছিলেন, ফলে এই জেলায় আক্রান্তের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। এর পর এখানে ১৪৪ ধারার সিআরপিসি আরোপ করে ৪ জনের বেশি লোকের জমায়েত নিষিদ্ধ করা হয় এবং আক্রান্ত মানুষগুলির সংস্পর্শে কারা এসেছে সেটি সন্ধানের বিষয়ে খুব জোর দেওয়া হয়েছিল।[৮০]

কোভিড আক্রান্তের পরিসংখ্যান[সম্পাদনা]

রাজস্থানের মেডিকেল, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত তথ্য।

সরকারের প্রতিক্রিয়া[সম্পাদনা]

১৯শে মার্চ, রাজস্থানে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়। এটি বলবৎ হবার ফলে কোন স্থানে ৫ বা তার বেশি মানুষের জমায়েত নিষিদ্ধ হয়ে যায়, যাতে করে এই রোগের ওপর নিয়ন্ত্রণ রাখা যায়। [৮১] বিদেশী বিমানের মাধ্যমে জয়পুরে পৌঁছানো সমস্ত যাত্রীদেরও সরকার পরীক্ষা করিয়েছিল এবং যাদের কোন রকম লক্ষণ দেখা গিয়েছিল তাদের ১৪ দিনের জন্য পৃথকীকরণ করা হয়েছিল।[৮১]

রাজ্যটি দেশের মধ্যে প্রথম ২২শে মার্চ থেকে, প্রয়োজনীয় পরিষেবাকে ছাড় দিয়ে সম্পূর্ণ লকডাউন ঘোষণা করেছিল।[৮২] ২২শে মার্চ, এই রাজ্যে গণপরিবহন পরিষেবা নিষিদ্ধ করা হয়েছিল।[৮৩] ২৪শে মার্চ, রাজ্যে কোভিড-১৯ আক্রান্তের সংখ্যা ৩২ পার হয়ে যাওয়ার পরে রাজ্যগুলি সমস্ত ব্যক্তিগত যানবাহন নিষিদ্ধ করেছিল।[৮৩] রাজ্য সরকার জাতীয় খাদ্য সুরক্ষা আইন (এনএফএসএ) এর আওতাভুক্ত পরিবারগুলির জন্য দুই মাসের জন্য বিনামূল্যে রেশন দেওয়ারও ঘোষণা করেছিল।[৮৩]

১১ই এপ্রিল, কোভিড-১৯ এর বিরুদ্ধে লড়াই চলাকালীন মারা যাওয়া সরকারী কর্মচারীদের পরিবারকে রাজ্য সরকার ₹৫০ লক্ষ আর্থিক সহায়তা দেওয়ার ঘোষণা করেছিল।[৮৪]

১লা মে, প্রাদুর্ভাবের তীব্রতার ভিত্তিতে, কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক রাজ্যের জেলাগুলিকে তিনটি অঞ্চলে বিভক্ত করেছিল। সেই সময় রাজস্থানে ৮ টি লাল অঞ্চল, ১৯ টি কমলা অঞ্চল এবং ৬টি সবুজ অঞ্চল ছিল। এই অঞ্চলগুলিতে প্রাদুর্ভাব অনুযায়ী লকডাউন শিথিল করা হয়েছিল।[৮৫]

৭ই মে, মুখ্যমন্ত্রী অশোক গহলোত, হঠাৎ সারাদেশে সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ার কারণে অননুমোদিত ব্যক্তিদের প্রবেশ ঠেকাতে, রাজ্যের সীমানা বন্ধ করে দেন এবং বলেছিলেন যে এমএইচএ এর নির্দেশিকা অনুসারে অনুমোদিত ব্যক্তিদেরই কেবলমাত্র অনুমতি দেওয়া হয়েছিল।[৮৬]

জয়পুরে বাইক চালক তাপীয় স্ক্রিনিং এবং স্যানিটাইটিসেশনের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছেন

১৮ই মে, রাজস্থান সরকার রাজ্যের লকডাউন ৪.০ সম্পর্কিত নির্দেশিকা এবং শিথিলকরণ জারি করেছে এবং প্রতিটি জেলার নগরের ও পঞ্চায়েত সমিতির অধীনে অঞ্চলগুলিকে শ্রেণিবদ্ধ করেছে। অনাবশ্যক কাজে মানুষের চলাচল সন্ধ্যা ৭টা থেকে সকাল ৭টা পর্যন্ত সীমিত করে দেওয়া হয়। কন্টেইনমেন্ট অঞ্চল এবং মলগুলির দোকান ব্যতীত সমস্ত দোকান খোলার অনুমতি দেওয়া হয়, সামাজিক দূরত্ব বিধি মেনে চলা এবং একবারে দুই থেকে পাঁচজনের প্রবেশের অনুমতি সাপেক্ষে এই অনুমোদন দেওয়া হয়। কন্টেইনমেন্ট অঞ্চল ব্যতীত অন্য জায়গায়, নাপিতের দোকান, সালোঁ এবং পার্লারগুলি নিরাপত্তা সতর্কতা অনুসরণ করর খুলতে দেওয়া হয়েছিল। রেস্তোঁরা, মিষ্টির দোকান এবং খাবার দোকানগুলি কেবলমাত্র বাড়ি পৌঁছে দেওয়া বা কিন্র নিয়ে চলে যাবার জন্য জন্য খোলার অনুমতি ছিল। লাল অঞ্চলে কোনও বাণিজ্যিক পরিবহনের অনুমতি দেওয়া হয়নি, যদিও কমলা অঞ্চলে ট্যাক্সি, ক্যাব, অটোরিকশাচালক এবং বাইক ও আন্তঃশহর বাস পরিষেবা অনুমোদিত ছিল। সীমাবদ্ধ কার্যক্রম ব্যতীত, অন্যান্য সব ক্রিয়াকলাপ সবুজ অঞ্চলে অনুমোদিত ছিল। লাল অঞ্চলে, ৫০ শতাংশ কর্মীদের সরকারী এবং বেসরকারী অফিসগুলিতে কাজ করার অনুমতি দেওয়া হয়েছিল, যেখানে কমলা অঞ্চলে দুই তৃতীয়াংশ কর্মীদের অনুমতি দেওয়া হয়েছিল।[৮৭][৮৮][৮৯]

On 31 May, the lockdown was extended till 30 June with few more relaxations except in the containment zones. The tourist places were allowed to open from 1 June.[৯০][৯১] The hotels, restaurants, malls were permitted to open from 8 June under the guidelines of central government, but religious places and educational institutions continued to be remained closed.[৯২]

On 10 June, Government of Rajasthan said that state borders will be sealed due to rise in COVID-19 cases in the state. Later, the order was amended and said that inter-state movement would be regulated for a week and people were needed to get permit from officials for entering or leaving the state.[৯৩] On 16 June, the state government said that no passes or NOC would be required to enter or leave the state from now on.[৯৪]

Legal action[সম্পাদনা]

As of 26 May, During the lockdown,  ৮১.২৫ লাখ (US$ ৯৯,৩০০) were collected as fine from 40,083 violators, more than 136,000 vehicles were seized and  ৬.৮৮ কোটি (US$ ০.৮৪ মিলিয়ন) were collected as fine from the owners. Fines were imposed on 24,067 people for not wearing masks in the public places, 11,872 people for not following social distancing guidelines and 3755 shopkeepers for defying lockdown to sell goods. 445 people were arrested for attacking the frontline health workers.[৯৫]

Testing[সম্পাদনা]

Summary of test results
Samples collected ৭,৫৭,১৩৭
Tested Positive ২,২৫,৮১৭
Tests per million ৯,৭৯৯
Percentage Tested Positive ২৯.৮%
As of ২৫ জুন ২০২০[১]

Rajasthan is among the states of the country which have conducted highest number of tests and have per capita ratio of tests higher than national average.[৯৬] The State government is looking to further step up its testing capacity to 10,000 tests per day. 7 out of 14 government medical colleges and AIIMS Jodhpur were conducting RT-PCR testing across the state, with only Sawai Man Singh Hospital having an automatic nuclear extraction machine. Government had ordered PCR machines for all 33 districts and automatic RNA extraction machines for remaining seven medical colleges.[৯৭]

On 18 April, the state government was the first to start rapid testing for COVID-19 through rapid testing kits on 17 April. It gives instant results based on presence of antibodies in blood, which helps in quickly isolating the suspected person.[৯৮] On 21 April, the state government stopped using rapid testing kits as they were giving low accuracy of 5.4% in compared to expected 90% accuracy.[৯৯] Later, ICMR advised all states to stop using rapid testing kits for next two days until their on-ground teams validates these kits.[১০০]

On 29 April, State Health Minister Dr. Raghu Sharma said that 8 CB-NAAT machines used for detecting Tuberculosis, were being transferred to government medical colleges in Jaipur, Jodhpur, Bikaner and Kota to increase the testing rates, as ICMR have permitted use of diagnostic machines which tests drug-resistant tuberculosis.[১০১]

On 31 May, CM Ashok Gehlot said that the state have achieved the testing rate of 16,000 samples per day and testing labs would be set up in all 33 districts of the state to increase the capacity to 25,000 tests per day.[৯৫]

Testing Statistics[সম্পাদনা]

  Tested Samples

  New tests per day

  Daily positive sampling ratio
since 28 March

Source: Rajswasthya.nic.in

Treatment[সম্পাদনা]

In Rajasthan, a combination of anti-malaria, anti-Swine flu and anti-HIV drugs resulted into recovery of three patients in March.[১০২]

Government of Rajasthan had sought permission from Indian Council for Medical Research (ICMR) for the clinical trials of the convalescent plasma therapy for treatment of severely ill patients at Sawai Man Singh Hospital (SMS Hospital) in Jaipur, as several states across the country had started its clinical trials and shown encouraging results,[১০৩] which ICMR approved.[১০৪] Rajasthan became the fourth state in the country to successfully perform clinical trials of convalescent plasma therapy as SMS Medical college and Hospital treated two COVID-19 patients. ICMR further listed SMS Medical college and Hospital for trial on 20 more patients.[১০৫] Rajasthan government got approval from ICMR for the clinical trials at Government Medical College Jodhpur to treat COVID-19 patients from plasma therapy, with this two government hospitals and one private hospital could treat patients from plasma therapy in the state.[১০৬]

Statistics[সম্পাদনা]

Graphs[সম্পাদনা]

Total confirmed cases, active cases, recoveries and deaths[সম্পাদনা]

  Total confirmed cases      Active Cases      Recoveries      Deaths

Active cases[সম্পাদনা]

  No. of active cases

Daily new cases[সম্পাদনা]

  New cases per day

Daily new recoveries[সম্পাদনা]

  New recoveries per day

Daily new deaths[সম্পাদনা]

  New deaths per day

Case fatality rate[সম্পাদনা]

The trend of case fatality rate for COVID-19 from 4 April, the day first death in the state was recorded.[১৩]

  Case fatality rate

Graph source: Data from Department of Medical, Health and Family Welfare, Government of Rajasthan

আরও দেখুন[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "Medical, Health & Family Welfare Department, Government of Rajasthan"COVID19INDIA। সংগ্রহের তারিখ ৪ এপ্রিল ২০২৪ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  2. "Italian tourist tests positive for coronavirus in Rajasthan, samples sent to Pune for confirmation"The New Indian Express। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৪-১৪ 
  3. "Rajasthan Covid-19 cases cross 2000-mark, Jaipur most affected"Hindustan Times (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২০-০৪-২৪। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৪-২৭ 
  4. Mar 4, Syed Intishab Ali | TNN | Updated; 2020; Ist, 22:47। "Coronavirus in Jaipur: Alarms go off in Rajasthan as Italian tourist's wife also tests positive | India News - Times of India"The Times of India (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৪-১৪ 
  5. "Health ministry holds meet with Rajasthan Health Department over coronavirus outbreak"ANI News (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৪-১৪ 
  6. "Coronavirus HIGHLIGHTS | India registers first COVID-19 death; Canadian PM's wife tests positive - The New Indian Express"www.newindianexpress.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৪-১৪ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  7. Mehrotra, Vani (২০২০-০৩-১৯)। "Coronavirus: 3 of family test positive in Rajasthan's Jhunjhunu"www.indiatvnews.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৪-১৪ 
  8. Parihar, Rohit। "Section 144 imposed in Rajasthan after couple, 2-year-old test positive for coronavirus"India Today (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৪-১৪ 
  9. "Curfew imposed in Rajasthan's Bhilwara district as nine test positive for coronavirus"www.newindianexpress.com। সংগ্রহের তারিখ ২০ মার্চ ২০২০ 
  10. "Coronavirus Update: Jaipur's Ramganj emerges as new Rajasthan Covid-19 hotspot"Hindustan times। ১৩ এপ্রিল ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১৬ এপ্রিল ২০২০ 
  11. "A majority of Jaipur's Covid-19 cases have links to Ramganj superspreader: Collector"Hindustan times। ১৬ এপ্রিল ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১৬ এপ্রিল ২০২০ 
  12. "Rajasthan records 46 new COVID-19 cases; total up to 179"outlookindia। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৪-১৪ 
  13. "COVID-19: India Crosses 3,000 Cases, Death Toll Reaches 75"The Quint (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২০-০৪-০৪। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-২৫ 
  14. PTI (২০২০-০৪-০৭)। "Coronavirus death toll nears 124, total confirmed cases reach 4,789 in India"ThePrint (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৪-১৪ 
  15. Mohammed Iqbal (১০ এপ্রিল ২০২০)। "In Rajasthan's Bhilwara, 'ruthless containment' model breaks virus transmission chain"The Hindu 
  16. of India, Press Trust। "11 fresh coronavirus cases reported in Rajasthan, total tally at 815"India Today (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৪-১৪ 
  17. "Coronavirus: Complete list of 170 COVID-19 hotspots in India | What are Red, Orange and Green zones"Jagran English। ২০২০-০৪-১৬। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৪-১৯ 
  18. "98 नए पॉजिटिव में 50 जयपुर में संक्रमित मिले, जोधपुर में 33 रोगी; दो की मौत"Dainik Bhaskar। ২০ এপ্রিল ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ২২ এপ্রিল ২০২০ 
  19. Kumar, Indrabhushan (২০২০-০৪-২২)। "रिकॉर्ड 159 नए मरीज मिले, रामगंज में एक की मौत, चार दिन पहले संक्रमण मुक्त घोषित भीलवाड़ा में मिले 5 रोगी"Dainik Bhaskar (হিন্দি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৪-২২ 
  20. Aeron, Anant (২০২০-০৪-২২)। "जयपुर में 68, अजमेर में 44 नए संक्रमित मिले; मौत के बाद पॉजिटिव आई महिला की रिपोर्ट"Dainik Bhaskar (হিন্দি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৪-২২ 
  21. "Coronavirus in Ajmer: Ajmer's dargah area reports 79 cases in 24 hours | Ajmer News - Times of India"The Times of India (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২০-০৪-২৩। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৪-২৪ 
  22. Aeron, Anant (২০২০-০৪-২৩)। "76 नए पॉजिटिव केस सामने आए: इनमें जोधपुर में 23 और जयपुर में 15 संक्रमित मिले"Dainik Bhaskar (হিন্দি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৪-২৪ 
  23. "COVID-19: राजस्थान में 70 नए केस सामने आए, कुल मामले 2034 हुए; जयपुर में 4 की मौत"News18 India (হিন্দি ভাষায়)। ২০২০-০৪-২৪। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৪-২৪ 
  24. "कोरोना वायरस : राजस्थान में दो और मौत, 49 नए मामले आए सामने"NDTVIndia। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৪-২৫ 
  25. "With 102 new COVID-19 cases, Rajasthan's count moves to 2,185"ANI News (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৪-২৬ 
  26. "Rajasthan coronavirus death toll touches 50; 77 new cases take tally to 2,262"Outlook India। ২০২০-০৪-২৭। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৪-২৮ 
  27. "102 more COVID-19 positive in Rajasthan, state's count now at 2,364"ANI News (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৪-২৮ 
  28. "Three people die of COVID-19 in Rajasthan; 2,438 cases in state"Outlook India। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৪-২৯ 
  29. "3 more COVID-19 deaths, 146 new cases in Rajasthan"Outlook India। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৪-৩০ 
  30. "COVID-19 death toll rises to 62 in Rajasthan, cases climb to 2,666"Deccan Herald। ২০২০-০৫-০১। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-০১ 
  31. "106 new COVID-19 cases take Rajasthan's count to 2,772"। ২ মে ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-০৩ 
  32. "Rajasthan reports 3 coronavirus deaths, 114 positive cases"Outlook India। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-০৩ 
  33. "Six die of COVID-19 in Rajasthan; death toll rises to 77"PTI। ৪ মে ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ৪ মে ২০২০ 
  34. "Coronavirus effect: चित्तौड़गढ़ का रोगी इंदौर से लाया कोरोना, अब वेंटिलेटर पर हालत गंभीर"Dainik Jagran (হিন্দি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-১২ 
  35. "हॉटस्पॉट निम्बाहेड़ा में इस तरह फैलता गया कोरोना संक्रमण, 11 दिन में एक से पहुंचा 100"Patrika News (হিন্দি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-১২ 
  36. Singh, Shakti Raj (২০২০-০৫-০৪)। "निंबाहेड़ा में कर्फ्यू, बाकी जिले में पूर्व स्वीकृत दुकानें ही 4 घंटे ज्यादा खुलेंगी"Dainik Bhaskar (হিন্দি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-১২ 
  37. "Rajasthan reports 12 more COVID-19 fatalities; death toll climbs to 89"Outlook India। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-০৫ 
  38. "Rajasthan reports 4 more COVID-19 fatality; death toll stands at 93, infection tally reaches 3,317"Outlook India। PTI। ৬ মে ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ৬ মে ২০২০ 
  39. "6 more COVID-19 deaths, 110 new cases in Rajasthan"Outlook India। PTI। ২০২০-০৫-০৭। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-০৮ 
  40. "With 4 COVID-19 deaths, toll in Rajasthan rises to 103; total tally reaches 3,579"Business Standard India। PTI। ২০২০-০৫-০৮। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-০৮ 
  41. "COVID-19 death toll ries to 106 in Rajasthan; 3708 cases"Outlook India। PTI। ৯ মে ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ৯ মে ২০২০ 
  42. "Rajasthan reports 2 more coronavirus deaths, 106 fresh cases"Outlook India। PTI। ১০ মে ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১০ মে ২০২০ 
  43. "Udaipur City declared containment zone after Covid-19 cases climb past 100"Hindustan Times (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২০-০৫-০৯। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-১২ 
  44. "Udaipur administration tightens its grip on containment zones | Udaipur News - Times of India"The Times of India (ইংরেজি ভাষায়)। ১১ মে ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১২ মে ২০২০ 
  45. "Five more die of virus in Rajasthan as infection count nears 4,000-mark"Outlook India। PTI। ২০২০-০৫-১১। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-১১ 
  46. "Four deaths, 138 fresh virus cases in Rajasthan; total count 4,126"Outlook India। PTI। ২০২০-০৫-১২। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-১২ 
  47. "Coronavirus: Rajasthan reports highest single-day spike, 202 in one day"Tribuneindia News Service। ২০২০-০৫-১৩। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-১৩ 
  48. "Migrant influx pushes up Covid-19 cases in Rajasthan, govt fears spread in rural areas"hindustantimes.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-১৪ 
  49. "COVID-19: 206 test positive; four, including two-moth-old boy, die in Rajasthan"Tribuneindia News Service। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-১৪ 
  50. "COVID-19: 213 new cases, including 6 BSF personnel, in Rajasthan"Tribuneindia News Service। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-১৫ 
  51. Goyal, Yash (১৬ মে ২০২০)। "Jaipur district jail reports 119 coronavirus cases"The Tribune India। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মে ২০২০ 
  52. Goswami, Rakesh (১৭ মে ২০২০)। "Rajasthan records highest single-day spike of 242 Covid-19 cases"Hindustan Times। সংগ্রহের তারিখ ১৭ মে ২০২০ 
  53. "COVID-19: 305 new cases, 7 deaths in Rajasthan on Monday"Tribuneindia News Service। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-১৮ 
  54. Goyal, Yash (১৯ মে ২০২০)। "Rajasthan reports 5 coronavirus deaths, 338 new infections, state tally over 5,000"Tribune India 
  55. Goyal, Yash News। "Rajasthan reports four coronavirus deaths, 170 new cases"Tribuneindia News Service। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-২০ 
  56. "Rajasthan's COVID-19 count rises to 6,227"ANI News। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-২২ 
  57. "2 more COVID-19 patients die, 267 fresh cases in Rajasthan"Outlook India। PTI। ২২ মে ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-২৩ 
  58. Parihar, Rohit। "Migrants make half of active coronavirus cases in Rajasthan"India Today। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মে ২০২০ 
  59. "Month-old girl among 7 new Covid deaths in Rajasthan"Tribuneindia News Service। ২০২০-০৫-২৩। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-২৪ 
  60. "COVID-19 toll rises to 160 in Rajasthan, cases stand at 6,657"Outlook India। PTI। ২০২০-০৫-২৩। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-২৪ 
  61. "Three die of Covid, 286 new cases in Rajasthan"Tribuneindia News Service। ২০২০-০৫-২৪। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-২৫ 
  62. "COVID-19 cases touch 7,300-mark in Rajasthan; four deaths reported"Tribuneindia News Service। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-২৫ 
  63. "Rajasthan records 3 more Covid-19 related deaths; 236 new cases take tally to 7,536"Hindustan Times। ২০২০-০৫-২৬। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-২৭ 
  64. "Covid-19: With first case in Bundi, all 33 districts in Rajasthan affected | Jaipur News - Times of India"The Times of India (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২০-০৫-২৮। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৬-০১ 
  65. "3 more COVID-19 deaths, 280 cases in Rajasthan"Outlook India। PTI। ২০২০-০৫-২৭। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-২৮ 
  66. "Seven more die of COVID-19 in Rajasthan, toll 180; fresh 251 cases push state's tally to 8,067"Republic World। PTI। ২০২০-০৫-২৮। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-২৯ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  67. "Rajasthan reports 4 more Covid-19 deaths; infection tally mounts to 8,365 | India News - Times of India"The Times of India (ইংরেজি ভাষায়)। PTI। ২০২০-০৫-২৯। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-৩০ 
  68. "Highest 9 COVID deaths in one day, 252 positive cases in Rajasthan"Tribuneindia News Service (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২০-০৫-৩০। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-৩১ 
  69. "One person dies of coronavirus in Rajasthan, 214 fresh cases reported"Outlook India। PTI। ২০২০-০৬-০১। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৬-০১ 
  70. Ali, Syed Intishab (২০২০-০৫-৩১)। "Coronavirus recovery rate in Rajasthan at all-time high of 62.6% | Jaipur News - Times of India"The Times of India। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৬-০১ 
  71. "Rajasthan reports 269 COVID-19 cases; infection tally breaches 9,000"Tribuneindia News Service (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২০-০৬-০১। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৬-০২ 
  72. "273 fresh COVID-19 cases reported in Rajasthan; total count 9,372"Tribuneindia News Service (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২০-০৬-০২। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৬-০৩ 
  73. "Six more die of Covid-19 in Rajasthan, toll 209; 279 fresh cases raise state's tally to 9,652 | Jaipur News - Times of India"The Times of India (ইংরেজি ভাষায়)। Press Trust of India। ২০২০-০৬-০৩। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৬-০৪ 
  74. "Four more die of COVID-19 in Raj, toll 213; 210 fresh cases raise state's count to 9,862"Outlook India। Press Trust of India। ২০২০-০৬-০৪। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৬-০৫ 
  75. "COVID-19 cases in Rajasthan cross 10,000-mark"Outlook India। Press Trust of India। ২০২০-০৬-০৫। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৬-০৬ 
  76. "COVID-19 death toll in Rajasthan rises to 231 after 13 fresh fatalities"Outlook India। Press Trust of India। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৬-০৭ 
  77. "Rajasthan COVID-19 tally jumps to 10,599 with 262 new cases"ANI News। ৭ জুন ২০২০। 
  78. "Six new coronavirus deaths in Rajasthan, toll rises to 246"Outlook India। PTI। ২০২০-০৬-০৮। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৬-০৯ 
  79. "With nine more fatalities, COVID-19 death toll climbs to 255 in Rajasthan"Outlook India। PTI। ২০২০-০৬-০৯। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৬-০৯ 
  80. "Rajasthan: In a fortnight, Bharatpur tops list of active cases | Jaipur News - Times of India"The Times of India (ইংরেজি ভাষায়)। ১২ জুন ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৬-১৩ 
  81. Iqbal, Mohammed (২০২০-০৩-১৯)। "Coronavirus | Prohibitory orders in Rajasthan after 3 new cases test positive"The Hindu (ইংরেজি ভাষায়)। আইএসএসএন 0971-751X। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৩-২৪ 
  82. "Coronavirus Impact: In A First, Rajasthan Govt Announces 'Complete Lockdown' In State Till March 31"ABP Live। ২১ মার্চ ২০২০। 
  83. "Coronavirus update: Rajasthan bans private vehicles; to give pension, food to poor"Hindustan Times (ইংরেজি ভাষায়)। ২৪ মার্চ ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মার্চ ২০২০ 
  84. "Rajasthan to give Rs 50 lakh to kin of govt employees who die of coronavirus during anti-Covid-19 ops"Hindustan Times। ১১ এপ্রিল ২০২০। 
  85. "Red, Orange, Green Zone district-wise list for coronavirus lockdown: Complete classification of areas in India"India Today (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-০২ 
  86. Parihar, Rohit (৭ মে ২০২০)। "Following reports of mass entry, Rajasthan CM Ashok Gehlot seals state's borders"India Today (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-০৭ 
  87. "Rajasthan Govt Announces Lockdown Relaxations, Shops Except in Containment Zones & Malls Allowed to Open"News18। ২০২০-০৫-১৮। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-১৯ 
  88. "Lockdown 4.0: Rajasthan govt allows opening of restaurants, salons in areas outside containment zones"www.timesnownews.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-১৯ 
  89. Mamtany, Sidhant (২০২০-০৫-১৮)। "Rajasthan Lockdown 4.0 Guidelines: Salons to open; cabs to function in green, orange zones. Check Details"www.indiatvnews.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-১৯ 
  90. "Rajasthan extends lockdown in containment zones, curfew areas"The Tribune। ৩১ মে ২০২০। 
  91. Richa Shukla (৩১ মে ২০২০)। "Lockdown 5.0: Rajasthan to open all monuments, museums from today, social distancing norms to be observed"Times of India। সংগ্রহের তারিখ ৩১ জুলাই ২০২০ 
  92. "Hotels, malls in Rajasthan to open from June 8"The Hindu। ৭ জুন ২০২০। 
  93. "Rajasthan seals borders for a week after surge in Covid-19 cases, passes needed for movement"Hindustan Times (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২০-০৬-১০। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৬-১০ 
  94. "Rajasthan: Pass, NOC not needed for entry/exit in or from state"BW Businessworld (ইংরেজি ভাষায়)। ANI। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৬-১৭ 
  95. Parihar, Rohit (২০২০-০৫-৩১)। "Rajasthan tests returning migrants"India Today (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৬-০৪ 
  96. Dubey, Jyotindra (২০২০-০৪-১৩)। "Covid-19: How Indian states have fared in testing for coronavirus"Business Standard India। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৪-২৮ 
  97. "Amid Covid-19 crisis, Rajasthan hit by shortage of automatic RNA extraction kits"Hindustan Times (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২০-০৪-২১। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৪-২৮ 
  98. "Rajasthan first in country to start rapid testing for Covid-19"। The Times Of India। ১৮ এপ্রিল ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১৯ এপ্রিল ২০২০ 
  99. "Rajasthan ceases use of rapid testing kits as most results invalid"The Hindu (ইংরেজি ভাষায়)। PTI। ২০২০-০৪-২১। আইএসএসএন 0971-751X। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৪-২১ 
  100. Pathak, Analiza (২০২০-০৪-২১)। "ICMR asks states to avoid using rapid testing kits for 2 days"www.indiatvnews.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৪-২১ 
  101. Joseph, Joychen (২০২০-০৪-২৯)। "Rajasthan: TB detection machines to test patients for coronavirus | Jaipur News - Times of India"The Times of India (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-০১ 
  102. "Combination of two anti-HIV drugs proved crucial in Coronavirus treatment, Rajasthan official"The Economic Times। ১৬ মার্চ ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ২১ এপ্রিল ২০২০ 
  103. "Rajasthan seeks ICMR approval to begin trials for plasma therapy"Hindustan Times (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২০-০৪-২৫। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৪-২৬ 
  104. "Rajasthan gets ICMR nod to use plasma therapy on COVID-19 patients: CM Ashok Gehlot"The Hindu (ইংরেজি ভাষায়)। PTI। ২০২০-০৫-০৩। আইএসএসএন 0971-751X। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-১১ 
  105. Parihar, Rohit (৭ মে ২০২০)। "Rajasthan launches plasma therapy, claims highest recovery rate of coronavirus patients in India"India Today (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-১১ 
  106. "Top Medical Body ICMR Allows Plasma Trials At Jodhpur COVID Hospital"NDTV.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-১১