রয়্যাল এনফিল্ড
ধরন | সহায়ক |
---|---|
শিল্প | মোটরগাড়ি |
পূর্বসূরী | রয়্যাল এনফিল্ড (১৯০১-১৯৭১) |
প্রতিষ্ঠাকাল | ১৯৫৫ | (এনফিল্ড মোটরস হিসাবে) ১৯০১ (রয়্যাল এনফিল্ড (ইংল্যান্ড)
সদরদপ্তর | চেন্নাই, তামিলনাড়ু, ভারত[১] |
বাণিজ্য অঞ্চল | বিশ্বব্যাপী |
প্রধান ব্যক্তি |
|
পণ্যসমূহ | মোটর সাইকেল |
উৎপাদনের আউটপুট | ৮৪৬,০০০ ইউনিট (২০১৮)[২] |
আয় | ₹৮৯৬৫ কোটি (২০১৮)[২] |
₹২৮০৮ কোটি (২০১৮)[২] | |
₹১৯৬০ কোটি (২০১৮)[২] | |
মাতৃ-প্রতিষ্ঠান | আইশার মটরস |
অধীনস্থ প্রতিষ্ঠান |
|
ওয়েবসাইট | www |
রয়্যাল এনফিল্ড একটি ভারতীয় বহুজাতিক মোটরসাইকেল উৎপাদনকারী কোম্পানি, যার প্রধান কার্যালয় চেন্নাইয়ে অবস্থিত। রয়্যাল এনফিল্ড ব্র্যান্ড, এর মূল ইংরেজি ঐতিহ্য সহ, ধারাবাহিক উৎপাদনের ক্ষেত্রে সবচেয়ে পুরোনো বৈশ্বিক মোটরসাইকেল ব্র্যান্ড।[৩] প্রথম রয়্যাল এনফিল্ড মোটরসাইকেলটি ১৯০১ সালে ইংল্যান্ডের ওরচেস্টারশায়ারের রেডিচ শহরের এনফিল্ড সাইকেল কোম্পানি দ্বারা তৈরি করা হয়েছিল, যা রয়্যাল এনফিল্ড বুলেটের নকশা ও মূল উৎপাদনের জন্য দায়ী ছিল। রয়্যাল এনফিল্ড বুলেট হলো ইতিহাসের সবচেয়ে দীর্ঘস্থায়ী মোটরসাইকেল নকশা।[৪] স্থানীয় ভারতীয় প্রতিষ্ঠান মাদ্রাজ মোটরসের মাধ্যমে ইংরেজ রয়্যাল এনফিল্ড থেকে লাইসেন্স প্রাপ্ত হয়ে, এই কোম্পানিটি বর্তমানে ভারতের গাড়ি প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান আইশার মোটরসের একটি সহায়ক প্রতিষ্ঠান।[৫]
কোম্পানিটি ক্লাসিক ধাঁচের মোটরসাইকেল তৈরি করে, যার মধ্যে রয়্যাল এনফিল্ড বুলেট, ক্লাসিক ৩৫০, রয়্যাল এনফিল্ড থান্ডারবার্ড, মিটিয়র ৩৫০, ক্লাসিক ৫০০, ইন্টারসেপ্টর ৬৫০, কন্টিনেন্টাল, হান্টার ৩৫০ ইত্যাদি রয়েছে। রয়্যাল এনফিল্ড অ্যাডভেঞ্চার ও অফরোডিং মোটরসাইকেলও তৈরি করে, যেমন রয়্যাল এনফিল্ড হিমালয়ান। তাদের মোটরসাইকেলগুলো এক সিলিন্ডার এবং টুইন সিলিন্ডার ইঞ্জিন দিয়ে সজ্জিত।[৬]
ইতিহাস
[সম্পাদনা]ভারতীয় স্বাধীনতা আইন, ১৯৪৭-এর পর নতুন সরকার দেশের সীমানা টহল দেওয়ার জন্য উপযুক্ত মোটরসাইকেলের সন্ধান করছিল। ১৯৫২ সালে রয়্যাল এনফিল্ড বুলেটকে এই কাজের জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত বাইক হিসেবে নির্বাচিত করা হয়। ১৯৫৪ সালে সরকার ৩৫০ সিসি মডেলের ৮০০ ইউনিট অর্ডার করে। ১৯৫৫ সালে রেডডিচ কোম্পানি ভারতের মাদ্রাজ মোটরসের সাথে অংশীদারিত্ব করে 'এনফিল্ড ইন্ডিয়া' গঠন করে, যেখানে মাদ্রাজে (বর্তমানে চেন্নাই) লাইসেন্সের অধীনে ৩৫০ সিসি রয়্যাল এনফিল্ড বুলেট মোটরসাইকেল সংযোজন করা হয়। এনফিল্ড ইন্ডিয়াকে যন্ত্রাংশ উৎপাদনের জন্য টুলিংও বিক্রি করা হয়।[৭] ১৯৬২ সালের মধ্যে সমস্ত যন্ত্রাংশ ভারতে তৈরি করা হতো। ভারতীয় এনফিল্ড ১৯৬০ সালের ইঞ্জিন (যার মেট্রিক বেয়ারিং আকার রয়েছে) ব্যবহার করে। রয়্যাল এনফিল্ড এখনও মূলত একই ধরনের বাইক তৈরি করে, যার ৩৫০ সিসি এবং ৫০০ সিসি মডেল রয়েছে, পাশাপাশি বিভিন্ন বাজারের জন্য বিভিন্ন মডেলও তৈরি করা হয়।[৮]
১৯৯০ সালে রয়্যাল এনফিল্ড ভারতের আইশার গ্রুপের সাথে কাজ শুরু করে এবং ১৯৯৪ সালে তাদের সাথে একীভূত হয়।[৯] আইশার গ্রুপ শুধু বাইক নয়, বাণিজ্যিক যানবাহন ও অটোমোটিভ গিয়ারও তৈরি করে। ১৯৯০-এর দশকে রয়্যাল এনফিল্ড কিছু সমস্যায় পড়ে এবং ২০০২ সালে তাদের জয়পুর কারখানায় বাইক তৈরি বন্ধ করে।[১০] তবে ২০১৩ সালে, বাইকের চাহিদা বাড়ায় চেন্নাইয়ের ওরাগাদামে নতুন একটি প্রধান কারখানা খোলা হয়। ২০১৭ সালে ভাল্লাম ভাদাগালে আরও একটি একই আকারের কারখানা চালু হয়। তিরুভট্টিয়ুরের পুরনো কারখানাটি এখন দ্বিতীয় কারখানা হিসেবে কাজ করছে এবং সেখানে কিছু বিশেষ মডেলের বাইক তৈরি হয়।[১১][১২][১৩][১৪]
চেন্নাইয়ে শতাব্দীর সবচেয়ে ভারী বৃষ্টিপাতে সৃষ্ট বন্যার কারণে রয়্যাল এনফিল্ড ২০১৫ সালের নভেম্বরে ৪,০০০ মোটরসাইকেল কম উৎপাদন করে। এরপর ১ ডিসেম্বর তিরুভট্টিয়ুর ও ওরাগাদামের কারখানা এবং চেন্নাইয়ের অফিস বন্ধ করে দেয়া হয়।[১৫] ৭ ডিসেম্বর ৫০% উৎপাদন ক্ষমতায় কাজ শুরু হয় এবং ১৪ ডিসেম্বরের মধ্যে উভয় কারখানায় স্বাভাবিক কার্যক্রম ফিরে আসে।[১৬]
মে ২০১৫ সালে রয়্যাল এনফিল্ড প্রথমবারের মতো একটি কোম্পানি অধিগ্রহণের ঘোষণা দেয়, যখন তারা যুক্তরাজ্যের মোটরসাইকেল ডিজাইন ও উৎপাদন প্রতিষ্ঠান, হ্যারিস পারফরম্যান্স প্রোডাক্টসকে কিনে নেয়।[১৭][১৮] এই প্রতিষ্ঠানটি আগে রয়্যাল এনফিল্ড কন্টিনেন্টাল জিটি ক্যাফে রেসারের চেসিস তৈরি করেছিল।[১৯] হ্যারিস রয়্যাল এনফিল্ডের যুক্তরাজ্য-ভিত্তিক উন্নয়ন দলের সাথে কাজ করে, যারা লেস্টারশায়ারের ব্রান্টিংথর্প প্রুভিং গ্রাউন্ডে অবস্থিত ইউকে টেকনোলজি সেন্টারে কাজ করে। এই দলটি জানুয়ারি ২০১৫ সালে গঠন করা হয় এবং মে ২০১৭ সালে তাদের নতুন, বিশেষভাবে তৈরি সুবিধায় স্থানান্তরিত হয়। ২০১৯ সালের শেষ নাগাদ, এই দলের সদস্য সংখ্যা ১৫৫-এ পৌঁছায় এবং তারা ধারণা তৈরি, ক্লে ডিজাইন, ইঞ্জিনিয়ারিং ডিজাইন, প্রোটোটাইপ তৈরি ও যাচাইকরণ সহ ডিজাইন ও উন্নয়নের পুরো প্রক্রিয়া পরিচালনা করে।
রয়্যাল এনফিল্ড বর্তমানে ৫০টিরও বেশি দেশে মোটরসাইকেল বিক্রি করে। ২০১৫ সালে রয়্যাল এনফিল্ড বিশ্বব্যাপী বিক্রয়ে হার্লি-ডেভিডসনকে ছাড়িয়ে যায়।[২০][২১]
২০১৫ সালের আগস্টে রয়্যাল এনফিল্ড মোটরসাইকেল ঘোষণা করে যে তারা উইসকনসিনের মিলওয়াকিতে তাদের উত্তর আমেরিকান সদর দপ্তর এবং একটি ডিলারশিপ স্থাপন করছে। তাদের লক্ষ্য তিনটি বাইক, বুলেট ৫০০, ক্লাসিক ৫০০ এবং কন্টিনেন্টাল জিটি ৫৩৫ ক্যাফে রেসার বিক্রি করা, কারণ তারা মনে করে এই ইঞ্জিন আকারটি একটি উপেক্ষিত বাজার। রয়্যাল এনফিল্ডের উত্তর আমেরিকার সভাপতি রড কোপসের অনুযায়ী, এই ডিলারশিপ হবে যুক্তরাষ্ট্রে রয়্যাল এনফিল্ডের প্রথম কোম্পানি-মালিকানাধীন দোকান।[২২][২৩] কোম্পানিটি মিলওয়াকির মাধ্যমে শুরু করে আমেরিকার বিভিন্ন শহরে প্রায় ১০০টি ডিলারশিপ স্থাপন করতে চায়।
২০১৫ সালের আগস্টের শেষে, মা প্রতিষ্ঠান আইশার তাদের গ্লোবাল কৌশলের অংশ হিসেবে ইন্দোনেশিয়ায় প্রবেশের ঘোষণা দেয়, যা মাঝারি আকারের (২৫০-৭৫০ সিসি) মোটরসাইকেল বিভাগে কার্যক্রম শুরু করে। তারা প্রথমে জাকার্তায় একটি ডিলারশিপ থেকে খুচরা বিক্রির কার্যক্রম শুরু করে।[২৪][২৫] ২০১৫ সালের এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বরের মধ্যে, রয়্যাল এনফিল্ডের অভ্যন্তরীণ বিক্রি আগের বছরের তুলনায় ৫০% বৃদ্ধি পেয়েছিল, যদিও ভারতীয় মোটরসাইকেল বাজার সংকুচিত হচ্ছিল।[২৬]
উৎপাদন কেন্দ্র
[সম্পাদনা]- তিরুভোত্তিউর , চেন্নাই, তামিলনাড়ু, ভারত [২৭]
- ওরাগাদাম ইন্ডাস্ট্রিয়াল করিডোর, ওরাগাদাম, চেন্নাই, তামিলনাড়ু, ভারত
- সিপকট ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্ক, ভালাম ভাদাগাল, চেন্নাই, তামিলনাড়ু, ভারত[২৮]
এছাড়াও দেখুন
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ Mohile, Shally (২৩ মার্চ ২০২৩)। "Plugged in: Royal Enfield plans 'differentiated' electric vehicles"। The Economic Times। সংগ্রহের তারিখ ২৩ এপ্রিল ২০২৩।
- ↑ ক খ গ ঘ "Royal Enfield Motorcycles – Data & Facts 2019"। ৬ আগস্ট ২০১৯।
- ↑ Bapna, Amit (২০১৭-১২-২৩)। "Can the oldest global motorcycle brand become sexy & cool to draw in a younger audience?"। The Economic Times। আইএসএসএন 0013-0389। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১০-২১।
- ↑ Pullen, Greg (২০২১)। Royal Enfield: A Complete History (ইংরেজি ভাষায়)। The Crowood Press। পৃষ্ঠা 52। আইএসবিএন 978-1-78500-853-5।
- ↑ Sinha, Varun (১৫ জানুয়ারি ২০১৪)। "Royal Enfield's success boosts Eicher Motors fortunes"। NDTV। সংগ্রহের তারিখ ৭ নভেম্বর ২০১৫।
- ↑ Subramanian, Samanth (৩ জানুয়ারি ২০১৪)। "A Cult Motorcycle From India Takes on the World"। The New York Times। সংগ্রহের তারিখ ৩১ অক্টোবর ২০১৫।
A version of this article appears in print on 4 January 2014, on page B1 of the New York edition with the headline: A Cult Motorcycle From India Takes on the World.
- ↑ "History | Royal Enfield | "Made Like A Gun", Since 1901"। Royal Enfield Australia (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০২-০৩।
- ↑ "History"। Royal Enfield – Official Website। সংগ্রহের তারিখ ৪ নভেম্বর ২০১৫।
- ↑ Lal, Siddhartha (৩ জানুয়ারি ২০১০)। "Royal Enfield: Man among boys"। The Economic Times। ১৭ অক্টোবর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ অক্টোবর ২০১৫।
- ↑ Sinha, Vivek (২৮ সেপ্টেম্বর ২০০২)। "Enfield strikes at Lightning, to fly Thunderbird"। The Economic Times। TNN। ১৮ অক্টোবর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ অক্টোবর ২০১৫।
Manufacturing at the Jaipur plant, which has a capacity to produce 13,000 mobikes, is under suspension and according to the plan it is expected to resume operations as soon as the Chennai plant achieves full capacity utilisation.
- ↑ Thakkar, Ketan (১৪ মে ২০১২)। "Eicher Motors to invest Rs 350 crore in Chennai for Royal Enfield's new plant"। The Economic Times। ৯ জানুয়ারি ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ অক্টোবর ২০১৫।
- ↑ "Royal Enfield rolls out first motorcycle from Oragadam plant"। The Economic Times। PTI। ৩০ এপ্রিল ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ৩০ অক্টোবর ২০১৫।[অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ Sunny, Ken (১ অক্টোবর ২০১৫)। "Royal Enfield sales jump 59% in September 2015"। International Business Times, India Edition। সংগ্রহের তারিখ ৩০ অক্টোবর ২০১৫।
- ↑ Balachandar, G. (১৩ নভেম্বর ২০১৪)। "Royal Enfield to set up second project at Oragadam corridor"। The Hindu। সংগ্রহের তারিখ ৩০ অক্টোবর ২০১৫।
- ↑ "Production at Royal Enfield's Chennai plant hit by floods"। Business Line। PTI। ৩ ডিসেম্বর ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৪ ডিসেম্বর ২০১৫।
- ↑ "Royal Enfield resumes normal operations at two plants in Chennai"। Daily News and Analysis। PTI। ১৮ ডিসেম্বর ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৫।
- ↑ Narasimhan, T. E. (১২ মে ২০১৫)। "Royal Enfield buys UK-based firm Harris Performance"। BS Motoring। Business Standard। ২৫ এপ্রিল ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ অক্টোবর ২০১৫।
- ↑ "Royal Enfield acquires UK based Harris Performance company"। The Financial Express (India)। PTI। ১২ মে ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৩০ অক্টোবর ২০১৫।
...Royal Enfield will acquire all assets, employees, trade names, technical know-how and intellectual property of Harris Performance Products Ltd, the company said in a statement without disclosing the deal value.
- ↑ Yu, Andria (৩ আগস্ট ২০১৪)। "Motorcycle review: Royal Enfield looks for comeback"। USA Today। সংগ্রহের তারিখ ৩০ অক্টোবর ২০১৫।
- ↑ Doval, Pankaj (২ ফেব্রুয়ারি ২০১৫)। "Royal Enfield races past Harley-Davidson in global sales"। The Times of India। সংগ্রহের তারিখ ৭ নভেম্বর ২০১৫।
Although HD motorcycles sell at a huge premium over their RE kin (HD's most affordable model in India sells for around Rs 5 lakh while RE's most expensive model comes for Rs 2 lakh), what's remarkable is the stunning turnaround by one of the world's oldest motorcycle brands.
- ↑ Balachandran, Manu (২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৫)। "How Royal Enfield won over the Indian motorcyclist—and now looks unstoppable"। Quartz। সংগ্রহের তারিখ ১ নভেম্বর ২০১৫।
- ↑ Nabanita Singha Roy (১৮ জানুয়ারি ২০১৫)। "Royal Enfield President rides a Continental GT"। RushLane। সংগ্রহের তারিখ ৩০ অক্টোবর ২০১৫।
- ↑ "Royal Enfield names Rod Copes as President for North American operations"। The Economic Times। PTI। ৬ আগস্ট ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ২৪ অক্টোবর ২০১৫।
Copes has previously worked with Harley-Davidson for nearly 20 years, most recently as Head of Global Sales and Customer Service.
- ↑ Philip, Lijee (২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫)। "How Royal Enfield's Siddhartha Lal seeks to replicate India's success in overseas markets"। The Economic Times। সংগ্রহের তারিখ ২৪ অক্টোবর ২০১৫।
- ↑ "Royal Enfield enters Indonesian market in mid-sized motorcycle segment"। Business Today। Indo-Asian News Service। ২৪ আগস্ট ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৭ নভেম্বর ২০১৫।
- ↑ "Royal Enfield one bright spot in gloomy motorcycle market"। The Economic Times। PTI। ১৮ অক্টোবর ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ২৪ অক্টোবর ২০১৫।
The company's performance is in sharp contrast to the overall segment, which has been reeling under a slowdown with rural sales affected by below normal monsoon in several parts of the country.
- ↑ "Royal Enfield – Official Website"। royalenfield.com (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৭-০৭-২৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-০৬-১০।
- ↑ www.ETAuto.com। "Royal Enfield to double its production capacity; setting up third plant in Tamil Nadu – ET Auto"। ETAuto.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-০৬-১০।
আরও পড়ুন
[সম্পাদনা]- Gregson, Jonathan (১৯৯৭)। Bullet up the Grand Trunk Road। London: Sinclair-Stevenson। আইএসবিএন 9781856196604।
- Hartley, Peter (১৯৮১)। The story of Royal Enfield motor cycles। Cambridge Cambridgeshire: P. Stephens। আইএসবিএন 9780850594676।
- Köster, Dirk W. (১৬ এপ্রিল ২০০৭)। Royal Enfield : une légende vivante (ফরাসি ভাষায়)। Boulogne-Billancourt: ETAI। আইএসবিএন 978-2726887073।
- Köster, Dirk W. (১ আগস্ট ২০০৯)। Royal Enfield – die Legende lebt (জার্মান ভাষায়) (Lizenzausg. সংস্করণ)। Münster: Monsenstein & Vannerdat। আইএসবিএন 978-3938568927।
- May, Gordon G. (২০০৫)। Royal Enfield : the legend rides on : celebrating 50 years in India (1st সংস্করণ)। Chennai, India: Royal Enfield। আইএসবিএন 978-8190312905।
- May, Gordon G. (৩০ নভেম্বর ২০০৮)। Overland to India: An 8400 Mile Adventure on a 55-year-old Motorcycle। Rixon Groove। আইএসবিএন 978-0956116802।
- May, Gordon G. (২০১৪)। Made in India – The Royal Enfield Bullet (4th সংস্করণ)। Stockport, Cheshire: Royal Enfield Books। ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ অক্টোবর ২০২৪।
- Walker, Mick (২৪ ফেব্রুয়ারি ২০০৩)। Royal Enfield : the complete story। Marlborough, Wiltshire: Crowood। আইএসবিএন 978-1861265630।
- Wilson, Steve (১৮ সেপ্টেম্বর ২০০০)। Down the road : genuine mileage on classic motorcycles। Sparkford: Haynes। আইএসবিএন 9781859606513।