রয়েল বোটানিক গার্ডেনস, কিউ
![]() | |
ধরন | অবিভাগীয় সরকারি সংস্থা |
---|---|
অবস্থান | |
মূল ব্যক্তিত্ব |
|
বাজেট | ৬৫.৬ মিলিয়ন পাউন্ড[১] |
কর্মী সংখ্যা | ১,১০০ |
ওয়েবসাইট | www |
রয়েল বোটানিক গার্ডেনস, কিউ হলো যুক্তরাজ্যের একটি অবিভাগীয় সরকারি সংস্থা। পরিবেশ, খাদ্য ও পল্লীবিষয়ক বিভাগ এর অর্থের যোগান দেয়। আন্তর্জাতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ এই উদ্ভিদবিদ্যাগত গবেষণা প্রতিষ্ঠানটিতে প্রায় ১,১০০ জন চাকরি করেন।[১] সংস্থার বোর্ড অব ট্রাস্টিজের প্রধান ডেম অ্যামেলিয়া ফসেট।
সংস্থাটি দক্ষিণ-পশ্চিম বরো অব রিচমন্ড আপন টেমসের কিউ উদ্যান, ওয়েকহার্স্ট প্লেস এবং সাসেক্সের একটি জাতীয় ট্রাস্ট সম্পত্তির ব্যবস্থাপনা করে। সাসেক্সের জাতীয় ট্রাস্ট সম্পত্তিতে আন্তর্জাতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ সহস্রাব্দ বীজ ব্যাংক অংশীদারিত্বের কার্যালয় অবস্থিত, যেখানে বিজ্ঞানীরা ৯৫টিরও অধিক দেশের সংস্থাসমূহের সাথে কাজ করে।[২] কিউ কেন্টে বন কমিশনের সাথে যৌথভাবে বেজবুরি জাতীয় পিনেটাম প্রতিষ্ঠা করে, যা কনিফার জাতীয় উদ্ভিদ নিয়ে কাজ করার জন্য বিশেষায়িত।[৩] ১৯৯৪ সালে কিউ এবং ক্যাসল হাওয়ার্ড এস্টেট যৌথ অংশীদারত্বের ভিত্তিতে ক্যাসল হাওয়ার্ড আর্বোরিয়াম ট্রাস্ট গঠন করে, যা ইয়র্কশায়ার আর্বোরেটাম পরিচালনার দায়িত্বে নিযুক্ত।[৪]
২০১৯ সালে কিউয়ে প্রায় ২৩,১৬,৬৯৯ জন এবং ওয়েকহার্স্টে ৩,১২,৮১৩ জন পর্যটক ঘুরতে আসেন।[৫] কিউয়ের ৩২৬-একর (১৩২-হেক্টর) জায়গা জুড়ে অবস্থিত প্রাঙ্গণে ৪০টি ঐতিহাসিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা রয়েছে। ২০০৩ সালে এটি ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্য স্থানের মর্যাদা লাভ করে।[৬] কিউ এবং ওয়েকহার্স্টের সংগ্রহশালায় ২৭,০০০-এর অধিক প্রজাতির জীবিত উদ্ভিদ,[৭] ৮৩ লক্ষের অধিক উদ্ভিদ ও ছত্রাকের সংরক্ষিত হার্বেরিয়াম নমুনা[৮] এবং সহস্রাব্দ বীজ ব্যাংক থেকে সংগৃহীত ২৪০ লক্ষাধিক বীজের নমুনা সংরক্ষিত রয়েছে।[৯]
লক্ষ্য
[সম্পাদনা]রয়েল বোটানিক গার্ডেনস, কিউয়ের মতে তাদের লক্ষ্য হলো উদ্ভিদ ও ছত্রাক সম্পর্কে সম্পূর্ণ তথ্য উদঘাটন এবং এদের পরিপূর্ণ ব্যবহার সম্পর্কে জানতে বৈজ্ঞানিক অনুসন্ধান ও গবেষণা পরিচালনা করা।[১০]
১৯৭৬ সালে রয়েল বোটানিক গার্ডেনস, কিউয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সম্মেলনে একটি সমন্বয়কারী সংস্থা গঠন করা যায়, যা কোন কোন বিপন্ন প্রজাতি চাষ করা হয় এবং কোথায় কোথায় তার অবস্থান এই বিষয়গুলো চিহ্নিত করে। এই পদক্ষেপ উদ্ভিদ সংরক্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।[১১]
পরিচালনা
[সম্পাদনা]একজন সভাপতি ও এগারোজন সদস্য সম্বলিত একটি ট্রাস্টি বোর্ড কিউয়ের পরিচালনার দায়িত্ব পালন করে। বোর্ডের দশজন সদস্য ও একজন সভাপতি যুক্তরাজ্যের পরিবেশ, খাদ্য ও পল্লীবিষয়ক স্বরাষ্ট্র সচিব কর্তৃক নিযুক্ত হন। বোর্ডের অপর সদস্য সচিবের পরামর্শক্রমে যুক্তরাজ্যের রাজা তৃতীয় চার্লস কর্তৃক নিযুক্ত হন।
২০২৫ সালের জানুয়ারি অনুযায়ী, বোর্ডের সদস্যগণ হলেন:[১২]
- ডেম অ্যামেলিয়া ফসেট (সভাপতি)
- স্টিভ অ্যামন্ড
- জুডিথ ব্যাচেলার
- ফে কুক
- অধ্যাপক ক্রিস্টোফার এইডেন গিলিগ্যান
- অধ্যাপক আয়ান গ্রাহাম
- কৃষ্ণন গুরু-মূর্তি
- স্যার পল নার্স
- কেট প্রিস্টম্যান
- ডেভিড রিচার্ডসন
- জন স্ক্যানলন
কিউ সায়েন্স
[সম্পাদনা]বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তাগণ
[সম্পাদনা]৪৭০ জনের অধিক বিজ্ঞানী রয়েল বোটানিক গার্ডেনস, কিউয়ে কাজ করেন৷[১৩] আলেকজান্দার আন্তোনেল্লি কিউয়ের বিজ্ঞানবিষয়ক পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।[১৪] কিউয়ের উপপরিচালকগণ হলেন এলিজাবেথ গার্ডনার, পল কার্সি এবং মনিক সিমন্ডস।[১৫]
কিউয়ের বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তাগণ কিউ মাদাগাস্কার সংরক্ষণ কেন্দ্রেও কাজ করেন।[১৬]
ডাটাবেজসমূহ
[সম্পাদনা]কিউয়ের বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তাগণ উদ্ভিদ ও ছত্রাক সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য এবং ডিজিটাল উপাত্ত নিয়ে কাজ করেন। এই কাজের মধ্যে উল্লেখযোগ্য কিছু কর্মকাণ্ড নিম্নে বর্ণনা করা হয়েছে।[১৭]
প্ল্যান্টস অব দ্য ওয়ার্ল্ড অনলাইন
[সম্পাদনা]২০১৭ সালের মার্চ মাসে নয়টি কৌশলগত ফলাফল অর্জনের লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে প্ল্যান্টস অব দ্য ওয়ার্ল্ড অনলাইন নামের অনলাইন ডাটাবেজ চালু করা হয়। এই প্রকল্পের চূড়ান্ত লক্ষ্যমাত্রা হলো “২০২০ সাল নাগাদ বিশ্বের সকল পরিচিত সবীজী উদ্ভিদের তথ্য এর ব্যবহারকারীদের নিকট সহজলভ্য করা।” এতে শ্রেণিবিন্যাসগত উপাত্তের সাথে সংগ্রহশালা থেকে লভ্য চিত্রের পারস্পরিক সংযোগ প্রদান করা হয়। ফলে একই স্থানে উদ্ভিদ শনাক্তকরণ, এর বিস্তৃতি, বৈশিষ্ট্য, সংরক্ষণ অবস্থা, কোষসংস্থান ও ব্যবহার সংক্রান্ত তথ্যের প্রাপ্তি নিশ্চিত করা যাবে।[১৮]
ইন্টারন্যাশনাল প্ল্যান্ট নেমস ইনডেক্স
[সম্পাদনা]ইন্টারন্যাশনাল প্ল্যান্ট নেমস ইনডেক্স (ইপনি) ইনডেক্স কিউয়েনসিস থেকে উপাত্ত সংগ্রহ করে, যা ১৯শ শতাব্দীতে “সকল পরিচিত সপুষ্পক উদ্ভিদের নাম ও কর্তৃপক্ষ এবং তাদের দেশ সংক্রান্ত সূচি” তৈরির উদ্দেশ্য নিয়ে শুরু করা হয়েছিল।[১৯] হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় হার্বেরিয়া ও অস্ট্রেলীয় জাতীয় হার্বেরিয়াম ইপনির ডাটাবেজ তৈরিতে সহযোগিতা করে। ১৯৯৯ সালে ইপনি বর্তমান রূপে সবীজী উদ্ভিদ, ফার্ন ও লাইকোফাইট জাতীয় উদ্ভিদের প্রকাশনার বিবরণসহ উদ্ভিদবৈজ্ঞানিক নামকরণ সংক্রান্ত তথ্যের কর্তৃপক্ষীয় উৎসসম্বলিত ডাটাবেজ হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। এটি একটি নামকরণসংক্রান্ত তালিকা, যেখানে নতুন প্রজাতি, নতুন সংমিশ্রণ ও নতুন নামসহ অদ্যাবধি প্রকাশিত সকল উদ্ভিদ প্রজাতির গোত্রনাম থেকে অবপ্রজাতি পর্যন্ত নামের তালিকা রয়েছে। ইপনি অন্যান্য সম্পর্কযুক্ত প্রকল্প, যেমন ট্রপিকোস ও গ্লোবাল বায়োডাইভারসিটি ইনফরমেশন ফ্যাসিলিটি (সংক্ষেপে জিবিআইএফ) ইত্যাদির তথ্যের উৎস হিসেবে কা করে।[২০]
নিওট্রপিকি
[সম্পাদনা]নিওট্রপিকি হলো কিউ উদ্যানভিত্তিজ একটি আন্তর্জাতিক প্রকল্প, যা নিওট্রপিক্যাল জীবভৌগোলিক অঞ্চলের (ক্রান্তীয় দক্ষিণ ও মধ্য আমেরিকা) সপুষ্পক উদ্ভিদ নিয়ে কাজ করে।[২১][২২][২৩]
ওয়ার্ল্ড চেকলিস্ট অব সিলেক্টেড প্ল্যান্ট ফ্যামিলিজ
[সম্পাদনা]ওয়ার্ল্ড চেকলিস্ট অব সিলেক্টেড প্ল্যান্ট ফ্যামিলিজ (ডব্লিউসিএসপি) হলো বিশ্বের নির্বাচিত ২০০টি সবীজী উদ্ভিদ গোত্রের সকল গৃহীত প্রজাতির বৈজ্ঞানিক নাম ও তাদের সমনামের একটি তালিকা। এটি বিশ্বের সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত ডাটাবেজ। উদ্ভিদ সংক্রান্ত উপাত্ত নিয়ে কাজ করা অধিকাংশ কর্তৃপক্ষীয় ওয়েবসাইটে ডব্লিউসিএসপি মূল ভিত্তি হিসেবে কাজ করে।[২০][২৪]
ওয়ার্ল্ড চেকলিস্ট অব ভাস্কুলার প্ল্যান্টস
[সম্পাদনা]বিশ্বের সকল সংবাহী উদ্ভিদ প্রজাতি (সপুষ্পক উদ্ভিদ, ফার্ন, কনিফার, ক্লাব মস ও ফিরমস) ওয়ার্ল্ড চেকলিস্ট অব ভাস্কুলার প্ল্যান্টসের (ডব্লিউসিভিপি) অন্তর্ভুক্ত। ডব্লিউসিএসপি ও ইপনির উপর ভিত্তি করে এই ডাটাবেজ তৈরি করা হয়েছে। ফলে এই দুইটি ডাটাবেজে অন্তর্ভুক্ত প্রজাতিসমূহই কেবল ডব্লিউসিভিপিতে উপলভ্য। এটি প্ল্যান্টস অব দ্য ওয়ার্ল্ড অনলাইন ডাটাবেজের শ্রেণিবিন্যাসগত উপাত্তের ভিত্তি হিসেবে কাজ করে। ডব্লিউসিএসপি শুধু গোত্র পর্যন্ত শ্রেণিবিন্যাস নিয়ে কাজ করায় ডব্লিউসিভিপি সম্পূর্ণ প্রক্রিয়ায় এর পরিপূরক হিসেবে কাজ করে।[২০][২৫][২৬]
ওয়ার্ল্ড চেকলিস্ট অব ইউজফুল প্ল্যান্ট স্পিসিজ
[সম্পাদনা]ওয়ার্ল্ড চেকলিস্ট অব ইউজফুল স্পিসিজ হলো বিশ্বের পূর্বতন বিভিন্ন ডাটাসেটের সমন্বয়ে তৈরি ৪০,২৯২টি উদ্ভিদ প্রজাতির একটি তালিকা। তবে এতে উদ্ভিদ নয়, এমন ৯টি শ্রেণির (যেমন: নস্টক, ডিকটায়োটাসিয়াই, বাদামি শৈবাল ইত্যাদি) তথ্য সংরক্ষণ করা হয়েছে।[২৭]
সহযোগিতামূলক প্রকল্প
[সম্পাদনা]দ্য প্ল্যান্ট লিস্ট
[সম্পাদনা]দ্য প্ল্যান্ট লিস্ট (টিপিএল) তৈরিতে কিউ মিসৌরি উদ্ভিদ উদ্যান ও অন্যান্য আন্তর্জাতিক সংস্থার সাথে কাজ করে। ইপনির সাথে বৈসাদৃশ্যমূলকভাবে দ্য প্ল্যান্ট লিস্ট কেবল উদ্ভিদের বর্তমানে স্বীকৃত নামের তথ্য অন্তর্ভুক্ত করে। দ্য প্ল্যান্ট লিস্ট হলো মূলত একটি আন্তর্জাতিক বিশ্বকোষীয় প্রকল্প, যা ২০১০ সালে উদ্ভিদবৈজ্ঞানিক নামের একটি বিস্তৃত তালিকা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে।[২৮] দ্য প্ল্যান্ট লিস্টে ১০,৬৪,০৩৫টি বৈজ্ঞানিক নামের তথ্য সংগৃহীত আছে, যার মধ্যে ৩,৫০,৬৯৯টি বর্তমানে স্বীকৃত প্রজাতির নাম। পাশাপাশি ৬৪২টি উদ্ভিদ গোত্র এবং ১৭,০২০টি উদ্ভিদ গণও এতে যুক্ত আছে। ২০১৩ সালে শেষবারের মতো এটি হালনাগাদ করা হয়। বর্তমানে ওয়ার্ল্ড ফ্লোরা অনলাইন এর স্থলাভিষিক্ত হয়েছে।[২৯][৩০]
ওয়ার্ল্ড ফ্লোরা অনলাইন
[সম্পাদনা]২০১২ সালে দ্য প্ল্যান্ট লিস্টের বিকল্প হিসেবে ওয়ার্ল্ড ফ্লোরা অনলাইন তৈরি করা হয়। এর উদ্দেশ্য ছিল ২০২০ সাল নাগাদ সকল পরিচিত উদ্ভিদের তথ্যাবলি সন্নিবেশ করা।[৩০][৩১]
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]- রয়েল বোটানিক গার্ডেনস, কিউয়ের দুইটি প্রধান অবস্থান:
- কার্টিস'স বোটানিক্যাল ম্যাগাজিন, ১৭৮৭ সাল থেকে প্রকাশিত একটি সচিত্র ম্যাগাজিন, বর্তমানে রয়েল বোটানিক গার্ডেনস, কিউয়ের পক্ষে উইলি-ব্ল্যাকওয়েল কর্তৃক প্রকাশিত হয়।
- রয়েল বোটানিক গার্ডেনস, কিউয়ের পরিচালকবৃন্দ
- রয়েল বোটানিক গার্ডেনস, কিউয়ের কিউরেটরবৃন্দ
- গ্রাসবেইজ, ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব-ভিত্তিক ঘাসের একটি ডাটাবেজ। রয়েল বোটানিক গার্ডেনস, কিউ কর্তৃক নিয়মিত বিরতিতে হালনাগাদ করা হয়।
- দ্য গ্রেট প্ল্যান্ট হান্ট, প্রাথমিক বিদ্যালয়ভিত্তিক কিউ উদ্যানের একটি উদ্যোগ, যা ওয়েলকাম ট্রাস্ট কর্তৃক কমিশন ও অর্থায়নকৃত।
- জোসেফ ডাল্টন হুকার, যিনি পরিচালক হিসেবে ১৮৬৫ সালে তার বাবা উইলিয়াম জ্যাকসন হুকারের স্থলাভিষিক্ত হন।
- ইনডেক্স কিউয়েনসিস, রয়েল বোটানিক গার্ডেনস, কিউ কর্তৃক তৈরি ও ব্যবস্থাপনা করা বিশালাকার সূচি
- কিউ বুলেটিন, পিয়ার কর্তৃক পুনর্নিরীক্ষিত বৈজ্ঞানিক সাময়িকী, যা রয়েল বোটানিক গার্ডেনস, কিউয়ের পক্ষে স্প্রিঙ্গার সায়েন্স+বিজনেস মিডিয়া কর্তৃক প্রকাশিত হয়।
- কিউ উদ্যান (ইজারা) আইন ২০১৯, আইনসভায় পাশ হওয়া কিউ উদ্যান সংক্রান্ত আইন
- কিউ হার্বেরিয়াম
- কিউ মাদাগাস্কার সংরক্ষণ কেন্দ্র
- ট্রপিক্যাল ইম্পর্টেন্ট প্ল্যান্ট এরিয়াস, প্ল্যান্টলাইফ ইন্টারন্যাশনালের সাথে যৌথ উদ্যোগে ক্রান্তীয় অঞ্চলের গুরুত্বপূর্ণ উদ্ভিদ চিহ্নিতকরণ ও সুরক্ষার উদ্দেশ্য নিয়ে সংগঠিত প্রকল্প
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ ক খ Annual reports 2020।
- ↑ "How we work"। মিলেনিয়াম সিড ব্যাংক (ইংরেজি ভাষায়)। রয়েল বোটানিক গার্ডেনস, কিউ। সংগ্রহের তারিখ ২৬ আগস্ট ২০১৭।
- ↑ "History of Bedgebury National Pinetum"। ইংল্যান্ড বন কমিশন (ইংরেজি ভাষায়)। ১৬ আগস্ট ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ আগস্ট ২০১৮।
- ↑ "Background"। ইয়র্কশায়ার আর্বোরিয়াম (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১৫ আগস্ট ২০১৮।
- ↑ "ALVA – Association of Leading Visitor Attractions"। অ্যাসোসিয়েশন অব লিডিং ভিজিটির অ্যাট্রাকশন (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৩ অক্টোবর ২০২০।
- ↑ Guinness World Records 2011 (ইংরেজি ভাষায়)। গিনেজ বিশ্ব রেকর্ড। ২০১০। পৃষ্ঠা ৬৯। আইএসবিএন 978-1-904994-57-2।
- ↑ "Living Collections"। রয়েল বোটানিক গার্ডেনস, কিউ (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জানুয়ারি ২০২৫।
- ↑ প্যাটন, অ্যালান; উইলিস, ক্যাথি; স্মিথ, রিয়ান (১৫ মার্চ ২০১৮)। "Launching the Science Collections Strategy 2018–2028"। রয়েল বোটানিক গার্ডেনস, কিউ (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জানুয়ারি ২০২৫।
- ↑ "Seed Collection"। রয়েল বোটানিক গার্ডেনস, কিউ (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জানুয়ারি ২০২৫।
- ↑ "About us" (ইংরেজি ভাষায়)। রয়েল বোটানিক গার্ডেনস, কিউ। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জানুয়ারি ২০২৫।
- ↑ প্রিন্স, গিলিয়ান টি (ডিসেম্বর ২০১০)। "A brief history of conservation at the Royal Botanic Gardens, Kew"। কিউ বুলেটিন (ইংরেজি ভাষায়)। ৬৫ (৪): ৫০১–৫০৮। আইএসএসএন 0075-5974। এসটুসিআইডি 42245259। ডিওআই:10.1007/s12225-010-9231-2।
- ↑ "Board of Trustees" (ইংরেজি ভাষায়)। রয়েল বোটানিক গার্ডেনস, কিউ। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জানুয়ারি ২০২৫।
- ↑ "Kew Science"। রয়েল বোটানিক গার্ডেনস, কিউ (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩।
- ↑ "Professor Alexandre Antonelli" (ইংরেজি ভাষায়)। রয়েল বোটানিক গার্ডেনস, কিউ। সংগ্রহের তারিখ ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪।
- ↑ "Organisational structure and staff: Science" (ইংরেজি ভাষায়)। রয়েল বোটানিক গার্ডেনস, কিউ। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জানুয়ারি ২০২৫।
- ↑ "UK and Islands – Madagascar" (ইংরেজি ভাষায়)। রয়েল বোটানিক গার্ডেনস, কিউ।
- ↑ "Data and digital resources"। রয়েল বোটানিক গার্ডেনস, কিউ (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জানুয়ারি ২০২৫।
- ↑ টেমপ্লেট:Cite taxon
- ↑ হুকার, জোসেফ ডাল্টন (১৮৯৩)। Preface। Index Kewensis plantarum phanerogamarum: nomina et synonym omnium generum et specierum a linnaeo usque as annum MDCCLXXXV complectans nomine recepro auctore patria unicuique planta subjectis: sumptibus beati Caroli Roberti Darwin ductu et consilio Josephi D. Hooker. 2 vols. [Index Kewensis: an enumeration of the genera and species of flowering plants from the time of Linnaeus to the year 1885 inclusive together with their authors names, the works in which they were first published, their native countries and their synonyms: compiled at the expense of the late Charles Robert Darwin under the direction of Joseph D. Hooker]। by জ্যাকসন, বেঞ্জামিন ডেডন (লাতিন ভাষায়)। অক্সফোর্ড: ক্লেয়ারডন প্রেস। (বায়োডাইভার্সিটি হেরিটেজ লাইব্রেরিতে)
- ↑ ক খ গ টার্নার, রবার্ট; গোভার্টস, রাফায়েল (২০১৯)। Challenges of Integrating and Curating Nomenclatural and Taxonomic Data in the World Checklist of Vascular Plants। SI87 - Empowering the taxonomic community by linking information through names and taxonomy। বায়োডাইভারসিটি ইনফরমেশন সায়েন্স অ্যান্ড স্ট্যান্ডার্ডস (সম্মেলন অ্যাবস্ট্রাক্ট) (ইংরেজি ভাষায়)। ৩। পৃষ্ঠা ই৩৭২২৬। ডিওআই:10.3897/biss.3.37226
।
- ↑ "Key to the Flowering Plant Families of the Neotropics"। লুসিড সেন্ট্রাল (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জানুয়ারি ২০২৫।
- ↑ বিশপ, জো। "Developing an identification key for the economically important genus Inga"। রয়েল বোটানিক গার্ডেনস, কিউ (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জানুয়ারি ২০২৫।
- ↑ "Neotropical Flowering Plants"। রয়েল বোটানিক গার্ডেনস, কিউ (ইংরেজি ভাষায়)। ১ ফেব্রুয়ারি ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ "World Checklist of Selected Plant Families"। কিউ সায়েন্স (ইংরেজি ভাষায়)। রয়েল বোটানিক গার্ডেনস, কিউ। ১১ জুন ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুন ২০২০।
- ↑ টেমপ্লেট:Cite taxon
- ↑ গোভ্যার্টস, রাফায়েল; নিক লুগাধা, আইমার; ব্ল্যাক, নিকোলাস; টার্নার, রবার্টস; প্যাটন, অ্যালান (২০২১)। "The World Checklist of Vascular Plants, a continuously updated resource for exploring global plant diversity"। সায়েন্টিফিক ডাটা (ইংরেজি ভাষায়)। ৮ (১): ২১৫। ডিওআই:10.1038/s41597-021-00997-6। পিএমআইডি 34389730। পিএমসি 8363670
। বিবকোড:2021NatSD...8..215G।
- ↑ দিয়াজগ্রানাদোজ, মরিসিও; অলকিন, বব; ব্ল্যাক, নিকোলাস; কামারা-ল্যারেট, রদ্রিগো; কান্তেইরো, কাতিয়া; কারেতেরো, জুলিয়া; ইস্টউড, রুথ; হার্গ্রিভস, সেরিন; হাডসন, অ্যালেক্স; মিলিক্যান, উইলিয়াম; নেসবিট, মার্ক; অন্ডো, ইয়ান; প্যাটমোর, ক্রিস্টিনা; পিরনন, স্যামুয়েল; টার্নার, রবার্টস; উলিয়ান, তিজিয়ানা (২০১০)। "World Checklist of Useful Plant Species"। দ্য নলেজ নেটওয়ার্ক অব বায়োকমপ্লেক্সিটি (ইংরেজি ভাষায়)। ডিওআই:10.5063/F1CV4G34।
- ↑ প্যাটন, অ্যালান (২০১৩)। "What's in a name? New version of The Plant List released" (ইংরেজি ভাষায়)। রয়েল বোটানিক গার্ডেনস, কিউ। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জানুয়ারি ২০২৫।
- ↑ "The Plant List"। দ্য প্ল্যান্ট লিস্ট। ১.১ (ইংরেজি ভাষায়)। সেপ্টেম্বর ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জানুয়ারি ২০২৫।
- ↑ ক খ "World Flora Online: An Online Flora of All Known Plants"। দ্য ওয়ার্ল্ড ফ্লোরা অনলাইন কনসোর্টিয়াম (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জানুয়ারি ২০২৫।
- ↑ "About the World Flora Online Project" (ইংরেজি ভাষায়)। দ্য ওয়ার্ল্ড ফ্লোরা অনলাইন কনসোর্টিয়াম। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জানুয়ারি ২০২৫।
উৎস
[সম্পাদনা]- "Royal Botanic Gardens Kew annual report and accounts"। গভ.ইউকে (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১ জুলাই ২০২০।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]
- দাপ্তরিক ওয়েবসাইট
- A Year at Kew – BBC documentary behind the scenes at Kew Gardens (ইংরেজি) (১৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৫ তারিখে আর্কাইভকৃত)