মোহাম্মদ বিন জায়েদ স্টেডিয়াম
আল-জাজিরা স্টেডিয়াম | |
পূর্ণ নাম | আল-জাজিরা মোহাম্মদ বিন জায়েদ স্টেডিয়াম |
---|---|
অবস্থান | আবুধাবি, সংযুক্ত আরব আমিরাত |
স্থানাঙ্ক | ২৪°২৭′০৯.৯৫″ উত্তর ৫৪°২৩′৩১.২৭″ পূর্ব / ২৪.৪৫২৭৬৩৯° উত্তর ৫৪.৩৯২০১৯৪° পূর্ব |
মালিক | আল-জাজিরা |
পরিচালক | আল-জাজিরা |
ধারণক্ষমতা | ১৫,০০০ (১৯৭৯–২০০৬) ২৪,০০০ (২০০৬–২০০৯) ৪২,০৫৬ (২০১০–২০১৯)[১] ৩৬,১৮৬ (২০১৯–বর্তমান)[২][৩] |
উপস্থিতির রেকর্ড | ৪০,৮৯৩ সংযুক্ত আরব আমিরাত বনাম অস্ট্রেলিয়া (৬ সেপ্টেম্বর ২০১৬)[৪] |
উপরিভাগ | ঘাস |
নির্মাণ | |
কপর্দকহীন মাঠ | ১৯৭৯ |
চালু | ১৯৭৯ |
পুনঃসংস্কার | ২০০৬–২০০৯ |
ভাড়াটে | |
সংযুক্ত আরব আমিরাত জাতীয় দল (কিছু ম্যাচ) আল-জাজিরা |
আল-জাজিরা মোহাম্মদ বিন জায়েদ স্টেডিয়াম (আরবি: ستاد محمد بن زايد) আবুধাবি, সংযুক্ত আরব আমিরাতের একটি বহুমুখী স্টেডিয়াম। এটি বর্তমানে বেশিরভাগ ফুটবল এবং ক্রিকেট ম্যাচের জন্য ব্যবহৃত হয় এবং এটি আল জাজিরা ক্লাবের হোম গ্রাউন্ড। এর নামকরণ করা হয়েছে মোহাম্মদ বিন জায়েদ আল নাহিয়ানের নামে।
ধারণক্ষমতার পরিবর্তন
[সম্পাদনা]স্টেডিয়ামের মূল ধারণক্ষমতা ছিল ১৫,০০০ কিন্তু তা বাড়ানো হয়েছে। প্রকল্পের অর্ধেক ২০০৬ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে সম্পন্ন হয় এবং স্টেডিয়ামটি পরের মাসে ১৮তম আরব উপসাগরীয় কাপের আয়োজন করেছিল। সংযুক্ত আরব আমিরাত টুর্নামেন্ট জিতেছিল যে স্টেডিয়ামে ২৪,০০০ দর্শক ছিল। ২০১৯ এএফসি এশিয়ান কাপের জন্য স্টেডিয়ামটি আবার প্রসারিত করা হয়েছিল।
ট্রিভিয়া
[সম্পাদনা]- ১৯৯৯ সালে ভারত, পাকিস্তান এবং শ্রীলঙ্কার এ দলের মধ্যে ৩টি লিস্ট এ ম্যাচ আয়োজন করেছিলেন।
- ২০০৬ ফিফা বিশ্ব যুব চ্যাম্পিয়নশিপের ৮টি ম্যাচ আয়োজন করেছিলেন।
- জায়েদ স্পোর্টস সিটি স্টেডিয়ামের সাথে ২০০৯ এবং ২০১০ ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপের ৩টি ম্যাচ আয়োজন করেছিলেন।
২০১৯ এএফসি এশিয়ান কাপ
[সম্পাদনা]মোহাম্মদ বিন জায়েদ স্টেডিয়াম ২০১৯ এএফসি এশিয়ান কাপের ৭টি ম্যাচ আয়োজন করেছিলেন, যার মধ্যে একটি রাউন্ড অব ১৬ ম্যাচ, একটি কোয়ার্টার-ফাইনাল ম্যাচ এবং একটি সেমি-ফাইনাল ম্যাচ রয়েছিল।
কাতার ও স্বাগতিক সংযুক্ত আরব আমিরাতের মধ্যকার সেমি-ফাইনাল ম্যাচে সংযুক্ত আরব আমিরাতের ভক্তরা মাঠে বোতল ও জুতা ছুড়ে মারেন। এই আচরণের আগে সংযুক্ত আরব আমিরাতের ভক্তরা কাতারের জাতীয় সঙ্গীতে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছিলেন। পরিস্থিতি সত্ত্বেও কাতার তাদের প্রথম এশিয়ান কাপ ফাইনালে ৪–০ জিতেছিল।[৫][৬][৭][৮]
তারিখ | সময় | দল ১ | ফলাফল | দল ২ | পর্ব | উপস্থিতি |
---|---|---|---|---|---|---|
৭ জানুয়ারি ২০১৯ | ২০:০০ | ইরান | ৫–০ | ইয়েমেন | গ্রুপ ডি | ৫,৩০১ |
১১ জানুয়ারি ২০১৯ | ১৭:৩০ | ফিলিপাইন | ০–৩ | চীন | গ্রুপ সি | ১৬,০১৩ |
১৫ জানুয়ারি ২০১৯ | ১৭:৩০ | ফিলিস্তিন | ০–০ | জর্ডান | গ্রুপ বি | ২০,৮৪৩ |
১৭ জানুয়ারি ২০১৯ | ১৭:৩০ | ওমান | ৩–১ | তুর্কমেনিস্তান | গ্রুপ এফ | ৮,৩৩৮ |
২০ জানুয়ারি ২০১৯ | ২১:০০ | ইরান | ২–০ | ওমান | রাউন্ড অব ১৬ | ৩১,৯৪৫ |
২৪ জানুয়ারি ২০১৯ | ২০:০০ | চীন | ০–৩ | ইরান | কোয়ার্টার-ফাইনাল | ১৯,৫৭৮ |
২৯ জানুয়ারি ২০১৯ | ১৮:০০ | কাতার | ৪–০ | সংযুক্ত আরব আমিরাত | সেমি-ফাইনাল | ৩৮,৬৪৬ |
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "Mohammed Bin Zayed Stadium"। FIFA। ১৯ জুলাই ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
|url-status=deviated
অবৈধ (সাহায্য) - ↑ "Mohamed Bin Zayed Stadium"। Al Jazira Club। সংগ্রহের তারিখ ৮ ডিসেম্বর ২০২৩।
- ↑ "WELCOME GUIDE AFC Asian Cup UAE 2019"। AFC। সংগ্রহের তারিখ ৮ ডিসেম্বর ২০২৩।
- ↑ "Tim Cahill seals World Cup qualifying win for Australia against UAE"। the Guardian। ৬ সেপ্টেম্বর ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৮ ডিসেম্বর ২০২৩।
- ↑ "Qatar 4-0 United Arab Emirates"। BBC। ২৯ জানুয়ারি ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ১ ফেব্রুয়ারি ২০১৯।
- ↑ Aditya (২৯ জানুয়ারি ২০১৯)। "Watch: Fans throw shoes at the Qatar players after Almoez Ali scores their second goal against the UAE in the AFC Asian Cup 2019"। Fox Sports Asia। ৩ ডিসেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ ফেব্রুয়ারি ২০১৯।
- ↑ "With Shoes and Insults Flying, Qatar Beats U.A.E. and Advances to Asian Cup Final"। The New York Times। ২৯ জানুয়ারি ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ১ ফেব্রুয়ারি ২০১৯।
- ↑ "Asian Cup: Qatar pelted with shoes by hostile UAE fans as they thrash hosts 4-0 to reach final"। South China Morning Post। ৩০ জানুয়ারি ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ১ ফেব্রুয়ারি ২০১৯।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- অফিসিয়াল সাইট – আল জাজিরা ক্লাব
- স্টেডিয়ামের ছবি ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৫ অক্টোবর ২০১৪ তারিখে
- এএফএল আর্কিটেক্টস
পূর্বসূরী এস্তাদিও অ্যাজটেকা মেক্সিকো সিটি |
ফিফা অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ ফাইনাল ভেন্যু ২০১৩ |
উত্তরসূরী এস্তাদিও সৌসালিতো ভিনা দেল মার |