মুহাম্মদ আল জাজুলি

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
ইমাম

মুহাম্মদ আল জাযুলি
চেস্টার বিটি লাইব্রেরিতে দালাইলুল খায়রাত-এর অনুলিপি
উপাধিইমাম, শায়খ
ব্যক্তিগত তথ্য
জন্ম৮০৭ হিঃ/ ১৪০৪ খ্রিঃ Sous area of Morocco
মৃত্যু৮৭০ হিঃ/ ১৪৬৫ খ্রিঃ
সমাধিস্থলমারাক্কেশ
ধর্মইসলাম
জাতীয়তাMorocco
জাতিসত্তাBerber
যুগ১৫ শতাব্দী
অঞ্চলThe Maghreb
আখ্যাসুন্নি
ব্যবহারশাস্ত্রমালিকি
প্রধান আগ্রহসুফিবাদ
উল্লেখযোগ্য কাজদালাইলুল খায়রাত
তরিকাশাজিলিয়া
মুসলিম নেতা
যার দ্বারা প্রভাবিত
যাদের প্রভাবিত করেন

আবু আবদুল্লাহ মুহাম্মদ ইবনে সুলাইমান ইবনে আবু বকর আল-জাযুলি আস-সিমলালি আল হাসানি (আরবি: ابو عبدالله محمد ابن سليمان ابن ابوبكر الجزولي السّملالي الحسني ;ইংরেজি: Abū 'Abdullah Muḥammad ibn Sulaymān ibn Abū Bakr al-Jazūli al-Simlālī al-Hasani) (মৃত্যু : ১৪৬৫), যিনি প্রায়শ ইমাম আল জাজুলি বা শায়খ জাজুলি নামে পরিচিত ছিলেন । 'জাজুলাহ'-এর বারবার উপজাতির মরোক্কান সুফি নেতা ছিলেন তিনি । দালাইলুল খায়রাত নামে একটি অত্যন্ত জনপ্রিয় মুসলিম প্রার্থনার বই সংকলনের জন্য তিনি সবচেয়ে বেশি পরিচিত হন। এই বইটি সাধারণত সপ্তাহের প্রতিটি দিনের জন্য ৭ টি বিভাগে বিভক্ত করা হয় যাতে একেক দিন একেকটা ভাগ পড়া যায় ।[১] আল জাজুলি মারাক্কেশ-এর সাত জন প্রসিদ্ধ বুজুর্গ সুফিদের মধ্যে একজন ছিলেন। তিনি শহরের ভিতরে তার সমাধিতে সমাধিস্থ হন।

জীবনী[সম্পাদনা]

ইমাম আল জাজুলি আটলান্টিক মহাসাগর এবং আটলাস পর্বতমালার মধ্যে অবস্থিত মরক্কোর ঐতিহাসিক সস অঞ্চলে বাস করতেন। তিনি স্থানীয়ভাবে পড়াশোনা করেন এবং তারপরে 'ফেজ'-এর মাদ্রাসা আস-সাফারিন-এ চলে যান যেখানে আজও তার ঘরটি দর্শকদের কাছে দর্শনীয় স্থান হিসেবে আছে ।

আরও দেখুন[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. Jazūlī, Muḥammad ibn Sulaymān; Efendi, Kayishzade Hafiz Osman Nuri (১৮৭৭)। [[[:টেমপ্লেট:Wdl]] "The Waymarks to Benefits"] |ইউআরএল= এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)World Digital Library (Arabic ভাষায়)। Baʻlabakk, Al-Biqāʻ, Lebanon। সংগ্রহের তারিখ ৩০ জুন ২০১৩ 

2. Vincent J. Cornell, Realm of the Saint: Power and Authority in Moroccan Sufism (Austin, TX: University of Texas Press, 1998). The second half of this book is dedicated to Muḥammad ibn Sulaymān al-Jazūlī and the history and doctrines of al-Ṭā'ifa al-Jazūliyya through the end of the sixteenth century. It is the most extensive and up-to-date study of the Jazūliyya yet available in a Western language.

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]