মুহম্মদ ইউসুফ সিদ্দিক
অধ্যাপক ডক্টর মুহম্মদ ইউসুফ সিদ্দিক সাহেব | |
---|---|
জন্ম | আম্ভুয়া (রাজগ্রাম রেলওয়ে স্টেশানের নিকটে), জেলা বীরভূম, পশ্চিমবঙ্গ | ১ ফেব্রুয়ারি ১৯৫৭
জাতীয়তা | বাঙালি |
নাগরিকত্ব | বাঙালি |
শিক্ষা | পি, এইচ, ডি, |
মাতৃশিক্ষায়তন | জামেয়া উম্মুল কুরা |
পেশা | বাঙলার আরবি-ফারসি প্রত্নলিপি বিশারদ, ইতিহাসবেত্তা, অধ্যাপক, লেখক |
কর্মজীবন | হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়, অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়, জায়েদ (দুবাই) বিশ্ববিদ্যালয়, শারজাহ বিশ্ববিদ্যালয়, পাঞ্জাব বিশ্ববিদ্যালয়, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় |
প্রতিষ্ঠান | হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়, অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়, জায়েদ (দুবাই) বিশ্ববিদ্যালয়, শারজাহ বিশ্ববিদ্যালয়, পাঞ্জাব বিশ্ববিদ্যালয়, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় |
পরিচিতির কারণ | বাঙলার আরবি-ফারসি প্রত্নলিপি বিশারদ, ইতিহাসবেত্তা, অধ্যাপক, লেখক |
উল্লেখযোগ্য কর্ম | বাংলা অ্যাসোসিয়েশন ফর নিডি পিপলস ইমপ্রুভমেন্টের সভাপতি। |
উপাধি | অধ্যাপক ডক্টর |
পিতা-মাতা |
|
মুহম্মদ ইউসুফ সিদ্দিক (জন্ম ১৯৫৭ খ্রীষ্টাব্দ) একজন বাঙালি শিলালিপি বিশারদ, ইতিহাসবিদ, পরিবেশ গবেষক, অধ্যাপক এবং লেখক।[১][২] তাঁর কাজগুলো মূলত ঐতিহাসিক বাংলার সুলতানী আমলের শিলালিপির উপর আলোকপাত করে।[৩][৪] তাছাড়া সিদ্দিক সাহেব বাণী (বাংলা অ্যাসোসিয়েশন ফর নিডি পিপলস ইমপ্রুভমেন্ট) এর সভাপতি।
মুহম্মদ ইউসুফ সিদ্দিক বর্ত্তমানে বঙ্গীয় শিল্পকলা চর্চার আন্তর্জাতিক কেন্দ্রের অতিথি অধ্যাপক। ইতিপূর্বে তিনি সংযুক্ত আরব আমিরাতের শারজাহ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক, জায়েদ বিশ্ববিদ্যালয়ের আরবী ও ইসলামী অধ্যয়ন বিভাগের প্রতিষ্ঠাতা প্রধান ছিলেন। ১৯৯১–৯২ সালে তিনি অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার ফর ইসলামিক স্টাডিজের ভিজিটিং ফেলো ছিলেন। তাঁর গবেষণা জীবনের একটা বড় অংশ কাটে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে। ১৯৮৭-৯১ সময়কালে তিনি আগাখান প্রোগ্রাম ফর ইসলামিক আর্কিটেকচারে (হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়, ও ম্যাসাচুসেটস ইন্সটিটিয়ুট অব টেকনোলোজি [MIT]) পোস্ট ডক্টরাল রিসার্চার ও ফেলো ছিলেন।
অধ্যাপক সিদ্দিক সভ্যতা, সংস্কৃতি ও ইতিহাস বিষয়ে বাংলা, ইংরেজি, আরবী ও উর্দুতে বিস্তর লিখেছেন, যার মধ্যে আছে এনসাইক্লোপিডিয়া অব ইসলাম এর প্রায় এক ডজন ভুক্তি এবং নানা আন্তর্জাতিক পত্র-পত্রিকায় লেখা বহুবিধ প্রবন্ধাদি। তাঁর বেশ কিছু লেখা প্রকাশ পেয়েছে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের মুকারনাস (১৯৯০), বুলেটিন অব দি স্কুল অব ওরিয়েন্টাল অ্যান্ড আফ্রিকান স্টাডিজ (২০০৫), এবং অক্সফোর্ড জার্নাল অব ইসলামিক স্টাডিজ (২০০৯) ইত্যাদি জার্নালগুলোতে। তাঁর এক অসামান্য কর্ম হল এপিগ্রাফি অ্যান্ড ইসলামিক কালচার: ইনস্ক্রিপশনস অব দি আর্লি মুসলিম রুলারস অব বেঙ্গল ১২০৫-১৪৯৪ (যুক্তরাজ্য: রুটলেজ, ২০১৬), যাতে দক্ষিণ এশিয়ার পূর্বাঞ্চলের প্রত্নলেখমালার সহায়তায় বাংলার সামাজিক, বুদ্ধিবৃত্তিক ও ধর্মীয় রূপান্তরের ভেতরের গতিবিধি বিশ্লেষণ করা হয়েছে। আরবী, উর্দু ও বাংলায় তিনি আরও বহু গ্রন্থের রচয়িতা, যথা: রিহলা মা’আ ’ল-নুকূশ আল-কিতাবিয়্যাহ ফী আল-বাঙ্গাল দামেশক: দার আল-ফিকর, ২০০৪, (লায়লা মুসাজাদেহ কর্তৃক ফার্সীতে অনূদিত, কাতিবাহহা, তেহরান: কেল্ক সিমিন, ২০০৪) ও মাশরিক মে ইসলামী তাহজীব কে আসার: বাঙ্গাল মে আরবী ওয়া ফার্সী কাতবাত, (NUST, ২০১৩), হিস্টরিকাল অ্যান্ড কালচারাল অ্যাসপেক্টস অব দি ইসলামিক ইনস্ক্রিপশনস: এ রিফ্লেক্টিভ স্টাডি অব সাম নিউ এপিগ্রাফিক ডিসকভারিজ (ICSBA, ২০০৯), এবং অ্যারাবিক অ্যান্ড পার্শিয়ান ইনস্ক্রিপশনস অব বেঙ্গল (ICSBA, ২০১৭)। তিনি ‘বাণী’ (বাংলা অ্যাসোসিয়েশন ফর নিডি পিপলস ইমপ্রুভমেন্ট) নামক পল্লী উন্নয়ন প্রকল্পের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি এবং পরিচালক, যা গ্রাম বাংলার দারিদ্র্য কবলিত এলাকাসমূহে সামাজিক ও সেবামুলক ক্ষুদ্রঋণ কর্মসূচি চালু করেছে।
প্রারম্ভিক জীবন এবং পরিবার
[সম্পাদনা]সিদ্দিক সাহেব ১৯৫৭ খ্রীষ্টাব্দের পহেলা ফেব্রুয়ারি তারিখে বীরভূম জেলার রাজগ্রাম পঞ্চায়েতের আম্ভুয়া গ্রামে তাঁর দাদীর আব্বা মাওলানা আব্দুর রহীমের ঘরে জন্মগ্রহণ করেন। বাবার নাম অধ্যাপক মুহম্মদ মুজিবুর রহমান ও মায়ের নাম বিলকিস বেগম [৫] সিদ্দিক সাহেবের দাদা মাওলানা আব্দুল গণী ও পরিবারের সদস্যরা এবাং আদিপুরুষরা মুর্শিদাবাদের সুজনীপাড়ার নিকটবর্তী গোপালগঞ্জ গ্রামে বসবাস করতেন। তাঁদের পূর্বপুরুষরা খোরাসানী ছিলেন বলে মনে করা হয়। তার নসবনামা নিম্নরূপ: মুহম্মদ ইউসুফ সিদ্দিক ইবনে মুজিবুর রহমান ইবনে আব্দুল গনী ইবনে আইয়ুব হোসেন ইবনে হাজী শাহাদত আলী ইবনে বুলাকী মণ্ডল ইবনে নেজামউদ্দীন বিশ্বাস ইবনে আব্দুল করিম বিশ্বাস ইবনে হায়দর আলী খাঁন। [৬]যতদূর জানা যায় হায়দার আলী পাঠান বংশোদ্ভূত ছিলেন যিনি উত্তর ভারত থেকে বাংলায় এসে সর্বপ্রথম গোপালগঞ্জে স্থায়ী হন। সম্ভবত তাঁর পূর্বপুরুষদের কেউ সুদুর খুরাসান থেকে খাইবার পাখতুনখাওয়া হয়ে উত্তর ভারত এসেছিল। ইংরেজ উপনিবেশ আমলের কোন এক পর্যায়ে পরিবারটি উপনিবেশবিরোধী আন্দোলনের সঙ্গে সম্পৃক্ত হয়ে যায় এবং নিজেদের আদি পারিবারিক উপাধি ‘খান’ রাজনৈতিক কারণে উহ্য রাখতে বাধ্য হয়।
একাডেমিক শিক্ষা এবং কর্মজীবন
[সম্পাদনা]সিদ্দিক সাহেব কমবেশী প্রায় সাত-আটটি (যেমন বাংলা, হিন্দি, উর্দু, পাঞ্জাবী, পুশতু [আফগান], ফারসি [ফার্সী], ইংরেজি ইত্যাদি) ভাষায় সাবলীল। [৭] তিনি সৌদি আরবের মক্কা শহরের জামেয়া উম্মুল কুরা থেকে ডিগ্রি অর্জন করেন। সিদ্দিক সাহেব বাংলাদেশের ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে ইসলামিয়াতের একজন সহযোগী অধ্যাপক হন। ১৯৯১ থেকে ১৯৯২, তিনি অক্সফোর্ড সেন্টার ফর ইসলামিক স্টাডিজ (ইংল্যান্ডের অক্সফোর্ডে অবস্থিত ইসলাম ও মুসলিম সমাজের উন্নত অধ্যয়নের কেন্দ্র) এ একজন ফেলো ছিলেন। সিদ্দিক সাহেব হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে বিভিন্ন বিভাগে ১৯৮৭ থেকে ১৯৯৪ এবং ১৯৯৬ থেকে ১৯৯৮ পর্যন্ত ফেলো (Senior Fellow) হিসেবে কাজ করেন।[৮] তিনি হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় এবং ম্যাসাচুসেট্স ইন্সটিটিউট অব টেকনোলজি (এমআইটি) এর আগা খাঁন ইসলামী শিল্পকলা ও স্থাপত্যের ইতিহাস কার্যক্রম (Aga Khan Program for Islamic Architecture) এ গবেষক ও ফেলো হিসেবে কাজ করেন। পরে তিনি সংযুক্ত আরব আমিরাতের শারজা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইসলামী ইতিহাস ও সভ্যতার শিক্ষক হন। [৯] ১৯৯৮ থেকে ২০০১ খ্রীষ্টাব্দের মধ্যে, তিনি জায়েদ বিশ্ববিদ্যালয়ে আরবী ও ইসলামিয়ত বিভাগের শিক্ষক ও প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। [১০]
সিদ্দিক সাহেব ২০০৭ - ২০১৪ সালে পঞ্জাব বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামী ইতিহাস, তহজীব এবং তমদ্দুনের উচ্চ শিক্ষা কমিশনের অধ্যাপক ছিলেন। [১০] ২০১১ খ্রীষ্টাব্দে, তিনি লাম্স (ব্যবস্থাপনা বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয় [Gurmani Center for Languages and Literature, University of Management Sciences {LUMS}]) এ গুরমানী ভাষা-সাহিত্য কেন্দ্রের আরবী ভাষার অতিথি অধ্যাপক হন। ২০১৩ সালে, তিনি বঙ্গীয় শিল্পকলা চর্চার আন্তর্জাতিক কেন্দ্রের সম্মানসূচক ফেলোশিপ লাভ করেন। তিনি ইসলামী বিশ্বকোষ (Encyclopedia of Islam), মুকরনাস (Muqarnas, হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় এর Aga Khan Program for Islamic Architecture দ্বারা প্রকাশিত), সোয়াসের বুলেটিন অফ দ্যা ওরিএন্ট্যাল অ্যান্ড আফরিকান স্টাডীজ, জার্নাল অফ এশিয়াটিক সোসাইটি অফ বাংলাদেশ এবং জার্নাল অফ ইসলামিক স্টাডিজ (অক্সফোর্ড) এর জন্য অনেক নিবন্ধ লিখেছেন। [১১] সিদ্দিক 2018 থেকে 202৩ সাল পর্যন্ত ইন্টারন্যাশনাল সোসাইটি অফ বেঙ্গল স্টাডিজ (International Society of Bengal Studies) এর কার্যনির্বাহী পরিষদের সদস্য ছিলেন [১২] [১৩]
কাজ
[সম্পাদনা]সিদ্দিক ইসলামি প্রত্নলিপিবিদ্যার একজন বিশেষজ্ঞ – বিশেষ করে বাংলার আরবি ও ফারসি শিলালিপি বিষয়ে। তার বই, এপিগ্রাফি এবং ইসলামিক কালচার (Epigraphy and Islamic Culture: Inscriptions of the Early Muslim Rulers of Bengal 1205 – 1494 Oxon, U.K., Routledge: 2016) এই অঞ্চলের ইসলামী শিলালিপির ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ রেফারেন্স হিসাবে বিবেচিত হয়।
অধ্যাপক সিদ্দিকের লেখা বই ‘নিদ্রিত শিলার জাগ্রত লিপি:: গৌড়বঙ্গের আরবী-ফার্সী প্রত্নলেখ ’
সংক্ষিপ্তসার
বাংলার সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের এক অনন্য উৎস আরবী ও ফার্সী শিলালিপি, যার ঐতিহাসিক উপাদান ও শিল্পসৌকর্য অতি চিত্তাকর্ষক ও মননস্পর্শী। তের শতাব্দিতে বাংলায় এক নতুন ধারার সভ্যতার আবির্ভাব ও ক্রমবিস্তারের ফলে ক্রমান্বয়ে এখানে এক সাংস্কৃতিক পরিবর্ত্তন ঘটতে শুরু করে যার মধ্য দিয়ে একটি স্বাধীন বাঙ্গালী জাতির সব ধরণরে মানষকি স্ফুরণ জাগ্রত হতে শুরু করে এবং এক ধরনরে বাঙালিয়ানা মনন গড়ে উঠার লক্ষণ দেখা দেয়। বহির্বিশ্বেও এই বাঙ্গালী জাতীয় সত্তার পরিচিতি ক্রমাগত বাড়তে থাকে এবং বাংলার সাংস্কৃতকি প্রভাব ধীরে ধীরে বিভিন্ন এলাকায় ছড়াতে শুরু করে যার উজ্জলতম একটি নজির ছিল বংলার সুলতানরে র্অথায়নে গড়ে উঠা মক্কার ‘বাঙালি বশ্বিবদ্যিালয়’। বাংলার ইতহিাসে সে সময়টি ছিল এক সোনালী অধ্যায়। এর মোট উৎপাদন আনুমানকিভাবে বশ্বিরে মোট উৎপাদনরে (তথা GDP এর) ১২ শতাংশরে কাছাকাছি ছিল, যা সে সময়ে সমগ্র ইউরোপরে GDP এর চেয়েও বেশি ছিল। এই বিশেষ অভিনব ঐতিহাসিক পটভুমি বুঝতে এসকল প্রত্নলিপি আমাদেরকে বিশেষভাবে সাহায্য করে। বর্তমান গ্রন্থটিতে নানা উৎস-আকর ঘেঁটে শিলালিপিগুলোর প্রতি নতুন করে দৃষ্টিপাত করা হয়েছে এবং এ অঞ্চলের সামাজিক, বুদ্ধিবৃত্তিক ও ধর্মীয় রূপান্তরের কারণগুলো গভীরভাবে সন্ধানের চেষ্টা করা হয়েছে। এছাড়া বইটিতে ইতিহাস ও সংস্কৃতির উৎস হিসাবে শিলালিপির গুরুত্বও বিশদভাবে আলোচিত হয়েছে। ইতিহসের এসব নিত্য-নতুন দিক উন্মোচন করার পাশাপাশি বহু অজ্ঞাত-অনালোচিত শিলালিপির বিবরণও প্রথমবারের মত এই গ্রন্থে তুলে ধরা হয়েছে । শিলালিপির পাঠোদ্ধার ও আলোচনার সাথে সাথে আহরিত তথ্যগুলোর নতুন আঙ্গিকে সৃজনশীল বিশ্লেষণের মাধ্যমে সেকালের রাজনৈতিক, প্রশাসনিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক চিত্র ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। এই এলাকার মধ্যযুগীয় শিলালিপি নিয়ে এইমাপের কাজ এই প্রথম এবং নিঃসন্দেহে অদ্বিতীয়। বাংলার ইতিহাস, পুরাতত্ত্ব ও শিল্পকলা ইত্যাদি বিষয়ে আগ্রহী গবেষকদের পাশাপাশি সাধারণ পাঠকদের জন্যও এই গ্রন্থে রয়েছে নানা চিন্তার খোরাক ও কৌতুহল-উদ্দীপক বিষয়বস্তু, যা যুগ যুগ ধরে বাঙালির অনুসন্ধিৎসু মনকে মাতিয়ে রাখবে।
অধ্যাপক সিদ্দিকের লেখা ইংরেজী বইয়ের সারাংশ
ইতিহাসের নানা অজানা তথ্যের উৎস প্রত্নলিপি। প্রাচীন কালের নানা বিচিত্র ও অভিনব বার্তা ধরা রয়েছে এগুলোতে। শিলালিপিতে ফার্সী ভাষার ব্যবহার সর্বপ্রথম যেসব অঞ্চলে দেখা দেয়, তার অন্যতম হল এই বাংলা দেশ। হিন্দু-মুসলমান নির্বিশেষে সেকালের বাঙালিরা আরবী-ফার্সী ভাষার চর্চা করে আনন্দ পেত। বাংলার ইতিহাসের এক ক্রান্তিকালের সংস্কৃতির ভাবগতিক বুঝতে এবং এই অঞ্চলে ধর্মীয় রূপান্তরের জটিল প্রক্রিয়া অনুধাবন করতে এসব শিলালিপি অপরিসীম সাহায্য করে। এগুলোতে লুকিয়ে থাকা বার্তাদি সে যুগের ধর্মীয় সম্প্রীতি, সাংস্কৃতিক ধারাবাহিকতা ও জাতিধর্মবর্ণ নির্বিশেষে নানা পরিচয়ের মানুষের পারস্পরিক বোঝাপড়ার এক অমুল্য ঐতিহাসিক দলিল। বাংলার স্থাপত্য অলংকরণে শিলালিপির স্থান বিশিষ্ট। লিপিশৈলীর সৌন্দর্য, শৈল্পিক স্ফুর্তি আর রূপের বৈচিত্রে এগুলো দারুন সমৃদ্ধ। শিলালিপির বাণীর তাৎপর্যে ও লিখিত বয়ানগুলোর মুল্যবান তথ্যের মধ্য দিয়ে সে সময়ের নানা অঞ্চলের মধ্যে সাংস্কৃতিক যোগাযোগ ও ধারাবাহিকতার এক পরিচয় মেলে, যা সত্যিকার অর্থেই ‘মধ্যযুগীয় বাংলার বিশ্বায়ন’ এর এক অনন্য নমুনা। এসব প্রত্নলিপি পড়ে সহজেই অনুমান করা যায় যে একটি নবাগত সভ্যতা গ্রামবাংলার সহজ-সরল প্রকৃতিলগ্ন জীবনযাত্রার সাথে মিলেমিশে ক্রমান্বয়ে একাকার হয়ে উঠেছিল। এই নতুন জীবনধারা নিছক আচার-অনুষ্ঠান ও বিশ্বাসের আড়ম্বরের মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিলনা, বরং এ যেন এক নতুন সভ্যতার বাহক হিসাবে এসেছিল এবং পল্লীবাংলার সাদামাটা জীবনযাত্রার স্বাভাবিক বহিঃপ্রকাশে অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত হয়ে পড়েছিল। শিলালিপিগুলোতে একদিকে যেমন আঞ্চলিক বৈচিত্র্য ফুটে উঠেছে, অন্যদিকে এগুলোতে বহুত্ববাদী বাঙালি সংস্কৃতি এবং একই সঙ্গে বিশ্বের নানান অঞ্চলে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা ‘বৈচিত্র্যের মধ্যে ঐক্য’ বার্তাটিও ধ্বনিত-অনুরণিত হয়েছে।
আরবি
[সম্পাদনা]- Mohammad Yusuf Siddiq (১৯৯১)। دراسات في الحضارة والثقافة الاسلامية في بلاد البنغال। Islamic University, Bangladesh। আইএসবিএন 978-1592393398।
- Mohammad Yusuf Siddiq (২০০৪)। رحلة مع النقوش الكتابية الإسلامية في بلاد البنغال: دراسة تاريخية حاضرية। Furat। আইএসবিএন 978-1592393398।
ইংরেজি
[সম্পাদনা]PUBLICATIONS
Books
Arabic and Persian Inscriptions of Bengal, Dhaka: ICSBA (International Centre for the Study of Bengal Art), 2017.
A Descriptive Catalogue of the Arabic and Persian Inscriptions in the Bangladesh National Museum, (Dhaka: Bangladesh National Museum, 2017).
Epigraphy and Islamic Culture: Inscriptions of the Early Muslim Rulers of Bengal 1205 – 1494 Oxon, U.K., Routledge: 2016.
Mashriq men Islami Tahzib ke Athar : Bangal ke ‘Arbi wa Farsi Katbat, Islamabad: National University of Science and Technology [NUST], 2013, (Persian translation by Layla Musazadeh, Katibaha, Tehran: Kalk Shirin, 2015).
Historical and Cultural Aspects of the Islamic Inscriptions: A Reflective Study of Some New Epigraphic Discoveries (Dhaka: International Centre for the Study of Art, 2010).
“Spiritual Dimensions of Islam: Sufism, Sheikhs and Khanqahs of Bengal”, in The Varied Facets of History: Essays in Honour of Aniruddha Ray, Edited by Ishrat Alam and Syed Ejaz Hussain, (Delhi: Primus Books, 2011), 125-159.
An Epigraphical Journey through Muslim Bengal (Written in Arabic under the title: Rihla Ma‘a al-Nuqush al-Kitabiyyah al-Islamiyyah fi Bilad al-Bangal رحلة مع النقوش الإسلامية في بلاد البنغال: دراسة تاريخية وحضارية، دمشق: دار الفكر) Damascus: Dar al-Fikr, 2004.
“Ecology in the Islamic East,” in Islam and Ecology: A Bestowed Trust, Edited by Richard C. Foltz, (Cambridge: Harvard University Press, 2003).
The Encyclopaedia of Islam, New Edition (Leiden: E. J. Brill) s.v. "Ruhmi," "Satga’on," "Sikandar Shah," "Sonarga’on," "Sundarban," "Sylhet," "Tirhut," "Tribeni," "Titumir,"
"Tughra' in Muslim India," and "Yaghistan."
“Splendour of Writing in Muslim Bengal Architecture” in Abhijñan: Studies in South Asian Archaeology and Art History of Artefacts, Felicitating A.K.M. Zakariah, Edited by Shahnaj Husne Jahan, British Archaeological Reports, International Series S1974 (Oxford, 2009), 130-143.
“Adina Masjid Inscriptions at Pandua,” in Abdul Karim Commemoration Volume, Edited by Shamsul Hossain, (Dhaka: Adorn Publication, 2008), 53-63.
“Calligraphy as Cultural Expression in Bengal” in History, Civilization and Culture of Barind Region of South Asia: Professor Yaqub Ali Felicitation Volume, Edited by Shahnawaz and M. Salih, Written in Bengali under the title: Barendra Barenny (Dhaka: Somoy Prokashan, 2007), 507-520.
"Epigraphy and Islamic History," in Inscriptions as Art in the World of Islam, edited by Habibeh Rahim (New York: AMS Press, INC., [Forthcoming]).
Research Papers and Scholarly Articles
“Inscriptions as an Important Means for Understanding History of the Muslims”, Journal of Islamic Studies (Published by Oxford University Press for Oxford Centre for Islamic Studies, University of Oxford, England, UK) vol. 20, issue 2 (May, 2009), 213-250.
“Calligraphy and Islamic Culture: Reflection on Some New Epigraphic Discoveries in Gaur and Pandua,” Bulletin of the School of Oriental and African Studies (Published by Cambridge University Press for University of London) no. 1, vol. 68 (2005): 21-58.
"An Epigraphical Journey to an Eastern Islamic Land," Muqarnas: An Annual on Islamic Art and Architecture (Published by E. J. Brill, Leiden, Netherland for Harvard University) 7 (1990): 83-108.
“Socio-Cultural Expression in Mosque Architecture of Sultanate Bengal: With Special Reference to the Inscriptions of Adina Masjid,” Ancient Punjab, vol. 1, (2010), 97-129.
“Ecology and Nature in Islamic Culture and its Reflection on Islamic Art: With Special Attention to Architectural Calligraphy in Bengal)” Journal of Bengal Art, volume 15 (2010): 137-156.
“Diffusion of Islam & Articulation of a New Order,” Journal of the Research Society of Pakistan, vol. 45, no. 2 (January, 2009): 1-64.
مسلم بنگال کے کتبات میں فن خطاطی کی جمالیاتی سحر انگیزی (“Importance of Epigraphy in Islamic Civilization and Culture”, written in Urdu,) Fikr-O-Nazr, (Published by Islamic Research Institute, International Islamic University, Islamabad) vol. 47, no. 1 (July-September 2009): 86-135.
تاریخ و تہذیب میں کتبہ شناسی کی اہمیت (“Importance of Epigraphy in Islamic Civilization and Culture”, written in Urdu,) Fikr-O-Nazr, (Published by Islamic Research Institute, International Islamic University, Islamabad) vol. 47, no. 1 (July-September 2009): 86-135.
“Calligraphy as an Art in Architectural Inscriptions,” Jihat al-Islam (Published by Faculty of Islamic Studies, University of the Punjab) no. 2, vol. 1 (June, 2008), 81-110.
الإسلام في البنغال عبر العصور من خلال نقوشها العربية (Written in Arabic, Eng. Trans. of this title is: “Bengal in the Light of its Arabic Inscriptions”) Jihat al-Islam (Published Faculty of Islamic Studies, University of the Punjab) no. 1, vol. 2 (July-December, 2008): 151-170.
روائع الحضارة والثقافة الإسلامية في بلاد البنغال من خلال نقوشها الإسلامية (Written in Arabic, translation of this title: “Splendor of Islamic Civilization and Culture”) al-Qalam (Published by the Department of Islamic Studies, University of the Punjab) no. 13, vol. 13 (June 2009): 416-445.
مع العناية الخاصة بالنقوش العربية في البنغال الكتابات الإسلامية في جنوب آسيه وأثرها الحضاري (Written in Arabic, translation of this title: “Splendor of Islamic Civilization and Culture”) al-Adwa’ (Published by Shaykh Zayed Islamic Centre, University of the Punjab) no. 32, vol. 24 (December 2009): 185-209.
“Epigraphy in the World of Islam: Some Newly Discovered Inscriptions” Pratnatattva (Journal of Archaeology), volume 16 (June 2010): 45-62.
“Eden Garden and Paradisiacal River in Worldly Palaces: Water Cosmology in Some Arabic Verses in Gaur (Bengal) and Granada, (Andalusia)” Journal of Bengal Art, volume 11 (2008): 227-236.
“Cultural Continuity in the Medieval World of Islam,” Sharjah University Journal for Shari‘ah and Humanities, no. 2, vol. 2 (2008).
" Mosque as a Form of Socio-Cultural Expression," Journal of the Asiatic Society of Bangladesh, no. 2, vol. 52 (December 2007): 197-212.
“Advent of Islam in Bengal,” Dhaka University Journal for Islamic Studies, no. 1, vol. 1 (2007).
“Khan Jahan ‘Ali Mausoleum Complex Inscriptions at Khalifatabad” Journal of Bengal Art, volume 9-10 (2007).
"Epigraphy as a Source for the Study of Islamic Culture," Journal of the Asiatic Society of Bangladesh Golden Jubilee Volume, no. 1-2, vol. 50 (2005): 113-140.
"The Rise of Islam and Articulation of a New Order," Journal of the Asiatic Society of Bangladesh, no. 1, vol. 45 (June 2000).
"Masjid, Madrasah, Khanqah and Bridge: Reflections on Some Islamic Inscriptions," Journal of the Asiatic Society of Bangladesh, no 2, vol. 42 (December 1997).
"Epigraphy and Islamic Culture," Muslim Education Quarterly, no 3-4, vol. 8 (1991-92).
"Arabic Calligraphy in the Early Inscriptions," Muslim Education Quarterly, no 3, vol. 2 (1985): 77-88.
‘Banglar Itihase Arbi wo Farsi Shilalipi Chorchar Gurutto’ (Importance of Arabic and Persian Epigraphy in Understanding the History of Bengal), in Centenary Commemorative Volume, ed. Alamgir Muhammad Serajuddin, et al. Dhaka: Bangladesh National Museum (2013): 249-76.
‘Khānqāh, Madrasa, and the Transmission of Kowledge in Bengal Tradition: Some Early Epigraphc Evidences’, in Studies in South Asian Heritage: Essays in Memory of M Harunur Rashid, ed. Mokammad H Bhuiyan. Dhaka: Bangla Academy (2015): 373-402.
Siddiq, Mohammad Yusuf. ‘Muslim Banglar Itihase Shilalipi Chorchar Gurutto’ in Itihaser Pothe Pothe (Anirudhdha Roy Felicitation Volume, [Bengali text], ed. Ratnabali Chattapadhay and Susnat Dash (Kolkata, Progressive Publishers, forthcoming). 2016
‘Titles and Islamic Culture’, Islamic Studies volume 54, no. 1-2 (Islamabad: Spring-Summer 2009): 39-92.
‘Two Fabulous Inscriptions of the Sultanate Citadel in Gaur’, Samskrtavarttikā vol. 1, Part 2 (Kolkata): 196-215. 2017
.‘Lipikola ebong Islami Sanskriti: Banglar Sthapotte Arbi wo Farsi Shilalipir Boichitra’, Islamic Foundation Potrika vol. 57, no. 1 (Dhaka: forthcoming): 5-29.
‘Banglay Islam: Ekti Porjalochona [Bengali text]’, Itihas Prabandhamala vol. 15, no. 14 (Dhaka: Itihas Academy, forthcoming): 73-90.
‘Gaurer Shahi Kellar Duti Torondarer Shilalipir Upakhhan’, Bangladesh Asiatic Society Patrika vol 35, Winter Issue (Dhaka: Asiatic Society of Bangladesh): 115-138.
Selected Book Reviews
Islam in South Asia: A Regional Perspective by Asim Roy, in Muslim World Book Review, no. 1, vol. 18 (1998): 52-54.
Merchants & Faith: Muslim Commerce and Culture in the Indian Ocean by Patricia Risso, in Muslim World Book Review, no. 2, vol. 18 (1998): 32-33.
Muslim Communities in Asia ed. by T. N. Madan, in Muslim World Book Review, no. 2, vol. 18 (1998): 43-45.
The Fatimidis and their Traditions of Learnings by Heinz Halm, in Muslim World Book Review, no. 4, vol. 18 (1999): 31-33.
Royalty in Medieval India by K. A. Nizami, in Muslim World Book Review, no. 4, vol. 18 (1999): 21-23.
Advice on the Art of Governance : Mau‘izah-i-Jahangiri of Muhammad Baqir - An Indo-Islamic Mirror for Princes trans. Sajida Sultana Alvi, in Muslim World Book Review, no. 4, vol. 13 (1993): 42-44.
Subaltern Studies Vl : Writings on South Asian History and Society ed. Ranajit Guha, in Muslim World Book Review, no. 1, vol. 13 (1992): 42-44.
Living Islam : East and West by Shaykh Fadhlalla Haeri and Inner Secrets of the Path by Sayyid Haydar Amuli, in Muslim World Book Review, no. 4, vol. 10 (1990): 29-32.
Islam and Indian Culture by B.H. Pande, in Muslim World Book Review, no. 2, vol. 10 (1990): 30-31.
Architecture in Continuity : Building in the Islamic World Today ed. Sherban Cantacuzino, in Muslim World Book Review, no. 1, vol. 10 (1989): 26-29.
LECTURES AND PRESENTATIONS
Spiritual Dimension of Bengal, 2nd International Conference on Religion and Spirituality in Society, Vancouver, Canada, February 20-22, 2012.
Calligraphy in Islamic Culture, World Congress for Islamic History and Civilization, University of Malaya, Kuala Lumpur, Malaysia, October 10-11, 2011.
Khanqahs and Their Inscriptions, Dhaka University, March 3, 2011.
Spiritual Reflection in the Islamic Inscriptions, Bangladesh History Congress, Itihas Academy, Dhaka, Dhaka, February 18, 2011.
An Ecological Journey through Medieval Muslim Bengal: Reflection of Nature in Islamic Architectural Calligraphy, 4th International Conference of the International Society for the Study of Religion, Nature and Culture, University of Western Australia, Perth, Australia, December 16-19, 2010.
A Reflective Look into Some Arabic Inscriptions from Alhambra, Andalusia, and Gaur, Bengal, World Congress for Middle Eastern Studies, European Institute of the Mediterranean, Barcelona, Spain, July 19-24, 2010 (Also chaired the session).
Early Religious Interaction Between Hindu and Muslim in the Eastern Frontier of South Asia: Some Literary and Epigraphic Evidences , International Conference on Inter-cultural and Inter-religious Dialogue in Islam, Buddhism and Hinduism, Guwahati University, Assam, India, February 4, 2010.
Popular Imagination and Public Life in Medieval Baghdad: Alif Layla wa Layla and Medieval Arab Soceity, Reception of Arabian Nights in World Literature, Juwaharlal Nehru University, New Delhi, February 21-23, 2010.
Regional Expression of Islam in Bengal and the beginning of Hindu-Muslim Encounter: Some Early Literary and Epigraphic Evidences, International Congress of Bengal Studies, University of Delhi, New Delhi 11007, February 25-28, 2010.
Episode of 1971 and the Emergence of Bangladesh, Institute of Education and Research, University of the Punjab, Lahore, Pakistan, December 16, 2009.
Calligraphy as a Decorative Art in Islamic Architecture, Department of Architecture, University of Engineering and Technology, Lahore, Pakistan, April 16, 2009.
Persian in Bengal, Department of Islamic History, Kolkata University, Kolkata, West Bengal India, February 14, 2009.
Islam and Globalization, Department of Sociology, University of the Punjab, Lahore, Pakistan, January 31, 2008.
Cultural Continuity in the Islamic World, Department of Islamic Studies, Dhaka University, Bangladesh, November 9, 2007.
Persian in Bengal, Department of Islamic History, Kolkata University, Kolkata, West Bengal India, February 14, 2009.
Art of Calligraphy in Islamic Culture, Institute of Bangladesh Studies, Rajshahi University, Bangladesh, August 6, 2006.
Religious and Cultural Continuity between Arab World and Bengal during Medieval Period, Second World Congress of Middle Eastern Studies, Amman, Jordan, June 11, 2006.
Islamic Civilization and Ecological Awareness: Environmental Issues in South Asia, Asiatic Society, Dhaka, August 16, 2005.
How to Approach History of South Asia, Prince Jalawi Center for Research and Islamic Studies, Sharjah, February 27, 2005.
Islamic Inscriptions as a Source of Information for Medieval South Asia, Fifth Arab Conference on Information, Damascus, July 4, 2002.
The Early Rooting of Islam in Bengal, International Conference on Asian Studies, University of Otago, Dunedin, New Zealand, November 24-27, 1999.
Commerce and Faith: Reflection on the Early Spread of Islam in South Asia, Islamic Legal Studies Program, Harvard University, Cambridge, April 1, 1998.
The Rise of Islam in Bengal and the Articulation of a New Order, Phillips Brooks House, Harvard University, Cambridge, March 11, 1997.
The Diffusion of Islam in South Asia: an Epigraphic Approach, Center for the Study of World Religions, Harvard University, Cambridge, March 3, 1997.
Islamic Inscriptions of South Asia, International Conference on Inscriptions in the World of Islam, Hofstra University, New York, April 27, 1996.
Madrasas and Khanqahs in South Asia and Their Role in Islamic Education, St. Cross College, Oxford, U.K., March 3, 1992.
Epigraphy and Islamic Culture in South Asia, Annual Conference of the Association of Muslim Social Scientists, Detroit, Michigan, October 27, 1990.
Epigraphy as a Source Material for Islamic History in South Asia, Seminar on Islamic History, State University of New York, Buffalo, May 27, 1990.
Romance of an Eastern Islamic City in South Asia, Center for Middle Easter Studies, Harvard University, Cambridge, February 12, 1990.
An Epigraphic Journey to an Eastern Islamic Land, Department of Near Eastern Languages and Civilizations, Harvard University, Cambridge, April 10, 1989.
Happiness Here and Hereafter-an Islamic Perspective, Holyoke Community College, Springfield, Massachusetts, March 15, 1989.
Harvard University, Cambridge, Arabic Inscriptions of South Asia and Their Cultural Implications, Aga Khan Program of Islamic Art, Fine Arts Department, Sackler Museum, April 22, 1988.
History of Islamic Calligraphy in South Asia, 13th Annual Conference of Epigraphic Society of India, Gauhati, Assam, December 10, 1987 (Presided over the session on Indo-Muslim Epigraphy).
- মুকরনাস (Muqarnas), হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় এর Aga Khan Program for Islamic Architecture দ্বারা প্রকাশিত),
- Mohammad Yusuf Siddiq (১৯৯১)। Arabic and Persian texts of the Islamic inscriptions of Bengal। South Asia Press।
- Mohammad Yusuf Siddiq (২০০৩)। "An Ecological Journey in Muslim Bengal"। Islam and ecology: A bestowed trust। Harvard University Press। পৃষ্ঠা 451–462।
- Mohammad Yusuf Siddiq (২০০৫)। "Calligraphy and Islamic culture: reflections on some new epigraphical discoveries in Gaur and Pandua, two early capitals of Muslim Bengal"। Cambridge University Press।সোয়াসের বুলেটিন অফ দ্যা ওরিএন্ট্যাল অ্যান্ড আফরিকান স্টাডীজ , পত্রিকায় প্রকাশিত।
- Mohammad Yusuf Siddiq; Frisbie, Seth। "The development and use of an innovative laboratory method for measuring arsenic in drinking water from western Bangladesh"।
- Mohammad Yusuf Siddiq (২০০৭)। "Mosque as a form of socio-cultural expression in Muslim Bengal with special reference to the Calligraphic Design of Adina Masjid"। Asiatic Society of Bangladesh: 197–212।
- Mohammad Yusuf Siddiq (২০০৯)। "The Diffusion of Islam in the Eastern Frontier of South Asia: A Fresh Approach": 39–78।
- Mohammad Yusuf Siddiq (২০০৯)। "Inscription as an Important Means for Understanding the History of the Islamic East: Observations on some Newly Discovered Epigraphs of Muslim Bengal": 213–250।জার্নাল অফ ইসলামিক স্টাডিজ (অক্সফোর্ড)।
- Mohammad Yusuf Siddiq (২০০৯)। Historical and Cultural Aspects of the Islamic Inscriptions of Bengal: A Reflective Study of Some New Epigraphic Discoveries।
- Mohammad Yusuf Siddiq; Cheema, M. A. (২০০৯)। "Human serum albumin unfolding pathway upon drug binding: A thermodynamic and spectroscopic description"।
- Mohammad Yusuf Siddiq। "Spiritual Dimensions of Islam: Sufism, Sheikhs and Khanqahs of Bengal"। The Varied Facets Of History: Essays In Honour Of Aniruddha Roy। Primus Books। আইএসবিএন 978-93-80607-16-0।
- Mohammad Yusuf Siddiq (২০১২)। "Epigraphy and Islamic history in South Asia"।
- Mohammad Yusuf Siddiq। Advent of Islam in Bengal: An Epigraphic Approach। International Proceedings of Economics Development and Research।
- Mohammad Yusuf Siddiq; Farooqi, Z. (২০১৪)। "Effect of crosslinker feed content on catalaytic activity of silver nanoparticles fabricated in multiresponsive microgels"।
- Mohammad Yusuf Siddiq (২০১৫)। Epigraphy and Islamic Culture: Inscriptions of the Early Muslim Rulers of Bengal (1205-1494)। Routledge। আইএসবিএন 978-1-317-58746-0।
- Mohammad Yusuf Siddiq (২০১৬)। A Descriptive Catalogue of the Arabic and Persian Inscriptions in the Bangladesh National Museum। Ministry of Cultural Affairs (Bangladesh)। আইএসবিএন 978-9843390837।
- Mohammad Yusuf Siddiq (২০১৭)। Arabic and Persian Inscriptions of Bengal। The International Centre for Study of Bengal Art। আইএসবিএন 9789843448651।
- Mohammad Yusuf Siddiq (২০২১)। "Geography, Religion and Social Life of Bengal as Reflected in Some Inscriptions"। The International Centre For Study of Bengal Art।
বাংলা
[সম্পাদনা]সিদ্দিক, মুহাম্মদ ইউসুফ. “গৌড়ের শাহি-কেলস্নার দুটি তোরণদ্বারের শিলালিপির উপাখ্যান,” বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি পত্রিকা, ৩৫ খন্ড, শীত সংখ্যা (পৌষ ১৪২৪, ডিসেম্বর ২০১৭): ১১৫-১৩৮।
সিদ্দিক, মুহাম্মদ ইউসুফ. “বাংলায় ইসলাম: একটি পর্যালোচনা,” ইতিহাস প্রবন্ধমালা, বর্ষ ১৫, সংখ্যা ১৪, (ঢাকা, ইতিহাস একাডেমি, ২০১৮): ৭৩-৯০।
সিদ্দিক, মুহাম্মদ ইউসুফ. “লিপিকলা এবং ইসলামি সংস্কৃতি: বাংলার স্থাপত্যে আরবী ও ফার্সী শিলালিপির বৈচিত্র্য,” ইসলামি ফাউন্ডেশন পত্রিকা ৫৭ বর্ষ, ১ সংখ্যা (ঢাকা: জুলাই-সেপ্টেম্বর ২০১৭): ৫-২৯।
সিদ্দিক, মুহাম্মদ ইউসুফ. “বাংলার শিলালিপির গুরম্নত্ব,” ইসলামি ফাউন্ডেশন পত্রিকা ৫৮ বর্ষ, ২য় সংখ্যা (ঢাকা: অক্টোবর-ডিসেম্বর ২০১৮): ১৫১-১৯৬।
সিদ্দিক, মুহাম্মদ ইউসুফ. “বাংলায় ইসলামের আবির্ভাব ও বিকাশ এবং একটি নতুন ধারার গোড়াপত্তন,” বাংলা একাডেমি পত্রিকা, ৫৯-৬২ বর্ষ, সংখ্যা ১ম-৪র্থ (ঢাকা: বাংলা একাডেমি, ২০১৫-১৮): ৫৮-৯৪।
সিদ্দিক, মুহম্মদ ইউসুফ. “নিদ্রিত শিলার চিত্রিত লিপি”, দেশ, ৮৬ বর্ষ, ৪ সংখ্যা, কলকাতা (১৭ ডিসেম্বর, ২০১৮): 29–35|
সিদ্দিক, মুহাম্মদ ইউসুফ. “প্রকৃতি, নান্দনিক চৈতন্য ও মরমিবাদ: বাংলার ইসলামি শিলালিপির আধ্যাত্নিক দিক,” ইতিহাস প্রবন্ধমালা, বর্ষ ১৬, সংখ্যা ১৫, (ঢাকা, ইতিহাস একাডেমি, ২০১৯): ২৯-৪৬।
সিদ্দিক, মুহাম্মদ ইউসুফ. “প্রাচীন শিলালিপি,” উত্তরাধিকার নতুন অভিযাত্রা ৬, বর্ষ ৪৪, সংখ্যা ০৪, নবপর্যায় ৮২ (ঢাকা, বাংলা একাডেমি, মাঘ ১৪২৬-জৈষ্ঠ ১৪২৭/জুন ২০২০): ২১৬-২৮।
সিদ্দিক, মুহাম্মদ ইউসুফ. “খলিফাতাবাদে খান জাহানের সমাধি ও শিলালিপি,” ইসলামি ফাউন্ডেশন পত্রিকা, বর্ষ ৫৯, সংখ্যা ৩ (জানুয়ারি-মার্চ, ২০২০): ১৬৫-১৮৭।
সিদ্দিক, মুহাম্মদ ইউসুফ. “বাংলার ইসলামি শিলালিপির আধ্যাত্নিক দিক,” পুনর্পাঠ, প্রথম বর্ষ, তৃতীয় সংখ্যা (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ২০২০): ০৭-২৪।
সিদ্দিক, মুহাম্মদ ইউসুফ. “পুরাকীর্তিতে ফুটে উঠা বাংলার চিত্র,” উত্তরাধিকার নতুন অভিযাত্রা ১০, বর্ষ ৪৪, সংখ্যা ০৮, নবপর্যায় ৮৬ (ঢাকা, বাংলা একাডেমি, চৈত্র ১৪২৭/২০২১): ৮১-৯৬.
সিদ্দিক, মুহাম্মদ ইউসুফ. নিদ্রিত শিলার মুখরিত লিপি: বাংলার আরবী-ফার্সী লেখমালা (ঢাকা: আগামী প্রকাশনী, ২০২১)।
- Mohammad Yusuf Siddiq। বাংলায় ইসলামের আবির্ভাব ও বিকাশ এবং একটি নতুন ধারার গোড়াপত্তন।
- Mohammad Yusuf Siddiq। "বাংলার ইসলামি শিলালিপির আধ্যাত্মিক দিক" (October-December 2020 সংস্করণ)।
- Mohammad Yusuf Siddiq (২০২১)। নিদ্রিত শিলার মুখরিত লিপি : বাংলার আরবী-ফার্সী লেখমালা (১২০৫-১৪৮৮)। Agamee Prakashani। আইএসবিএন 978-9840426461।
- Mohammad Yusuf Siddiq (১৭ জানুয়ারি ২০২৩)। ইসলামী শিল্পকলা ও বঙ্গীয় সংস্কৃতি। The Daily Sangram।
ইন্দোনেশিয়ান
[সম্পাদনা]- Mohammad Yusuf Siddiq (অক্টোবর ২০১৭)। "Pembelajaran Bahasa Arab di Pondok Pesantren Darunnajah Jakarta: Studi Etnografi"।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ Sajen, Shamsuddoza (৪ মার্চ ২০১৯)। "A glimpse into the pre-modern Islamic culture in Bengal"। The Daily Star।
- ↑ "জাদুঘরের বর্ণনামূলক নিদর্শন তালিকা নিয়ে গ্রন্থ"। Banglanews24.com। ২৭ মে ২০১৮।
- ↑ ইসলামিক শিলালিপির বর্ণনামূলক নিদর্শন তালিকা প্রকাশ। Bdnews24.com। ২৭ মে ২০১৮। ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৩।
- ↑ Abdur Rahim, Mohammad (১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৯)। সুলতানি শিলালিপির রূপবৈচিত্র্য। The Daily Sangram।
- ↑ Mohammad Yusuf Siddiq (2015), p. xxiii.
- ↑ Mohammad Yusuf Siddiq (2015), p. 55.
- ↑ "New light on some early inscriptions of Bengal"। The Daily Star। ৯ জুলাই ২০০৬।
- ↑ "পবিত্র কুরআনের বিধান প্রতিষ্ঠার মাধ্যমেই শান্তির পৃথিবী গড়া সম্ভব"। The Daily Khabarpatra। ৩০ এপ্রিল ২০২২।
- ↑ "বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে ঢাবিতে আন্তর্জাতিক সেমিনার"। Samakal। ১১ মার্চ ২০২০।
- ↑ ক খ "About the Author"। Bagchee। সংগ্রহের তারিখ ২ জানুয়ারি ২০২৩।
- ↑ "LUMS Faculty Receives Honourary Fellowship on Bengal Art"। Lahore University of Management Sciences। ১৪ মার্চ ২০১৩। ২২ অক্টোবর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ "Executive Council"। International Society of Bengal Studies।
- ↑ "History"। International Society of Bengal Studies।