মুঘল–বুখারা যুদ্ধ

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
মুঘল–বুখারা যুদ্ধ
তারিখজুন ১৬৪৫ – অক্টোবর ১৬৪৭
অবস্থান
ফলাফল

বুখারার বিজয়

  • বলখ ও বাদাখশানে মুঘল আক্রমণ ব্যর্থ হয়
বিবাদমান পক্ষ

বুখারা

  • বলখ
  • উজবেক জাতি
মুঘল সাম্রাজ্য
সেনাধিপতি ও নেতৃত্ব প্রদানকারী
আব্দুল আজিজ খান
নজর মুহম্মদ খান
সুবহান কুলি
বেগ উঘলি
কুতলুক মুহম্মদ
শাহ জাহান
মুরাদ বখশ
রাজা জগৎ সিংহ
আলী মর্দান খান
আসালাত খান
বাহাদুর খান
আওরঙ্গজেব
কালিচ খান
খলিল বেগ
মধু সিংহ হাদা
সাঈদ খান
শক্তি
অজ্ঞাত ৫০,০০০ সৈন্য[১]
হতাহত ও ক্ষয়ক্ষতি
অজ্ঞাত ~৫,০০০ সৈন্য মৃত[১]

মুঘল–বুখারা যুদ্ধ ১৬৪৫ থেকে ১৬৪৭ সাল পর্যন্ত বুখারামুঘল সাম্রাজ্যের মধ্যে সংঘটিত হয়। ১৬৪৫ সালের জুনে মুঘল বাহিনী কর্তৃক বুখারার অন্তর্গত বলখবাদাখশান দখলের মধ্য দিয়ে এই যুদ্ধের সূত্রপাত ঘটে, এবং ১৬৪৭ সালের অক্টোবরে বলখ ও বাদাখশান থেকে মুঘল সৈন্য প্রত্যাহারের মধ্য দিয়ে এই যুদ্ধের সমাপ্তি ঘটে[১]

মুঘল সম্রাট শাহ জাহানের মধ্য এশিয়া বিজয়ের আকাঙ্ক্ষা থেকে এই নিরর্থক যুদ্ধের সূচনা হয়। প্রধানত প্রতিকূল প্রাকৃতিক অবস্থা এবং উজবেকদের বিক্ষিপ্ত কিন্তু কঠোর প্রতিরোধের জন্য মুঘলরা এই যুদ্ধে পরাজিত হয়। এই যুদ্ধের ফলে মুঘল সাম্রাজ্য বিপুল পরিমাণ আর্থিক ও সামরিক ক্ষয়ক্ষতির সম্মুখীন হয়[১][২]

পটভূমি[সম্পাদনা]

যুদ্ধের ঘটনাবলি[সম্পাদনা]

বাদাখশানে মুঘল আক্রমণ[সম্পাদনা]

মুঘলদের বলখ জয়[সম্পাদনা]

মুরাদ বখশের প্রত্যাবর্তন[সম্পাদনা]

আওরঙ্গজেবের অভিযান[সম্পাদনা]

উজবেকদের সঙ্গে বিক্ষিপ্ত সংঘর্ষ[সম্পাদনা]

ফাইজাবাদের যুদ্ধ[সম্পাদনা]

মুঘলদের রণক্লান্তি[সম্পাদনা]

শান্তিচুক্তি স্বাক্ষর[সম্পাদনা]

মুঘল বাহিনীর প্রত্যাবর্তন[সম্পাদনা]

ফলাফল[সম্পাদনা]

ক্ষয়ক্ষতি[সম্পাদনা]

আরো দেখুন[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. Sir Jadunath Sarkar, The History of Aurangzib (Volume I), p. 83–113
  2. Richards, John F. (১৯৯৬)। The Mughal Empire। The New Cambridge History of India। 5 (Reprinted সংস্করণ)। Cambridge University Press। পৃষ্ঠা 132–133। আইএসবিএন 9780521566032। সংগ্রহের তারিখ ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১২