মিসকান দ্বীপ
![]() | |
অবস্থান | মিসকান দ্বীপ, কুয়েত |
---|---|
স্থানাঙ্ক | ২৯°২৯′০৪″ উত্তর ৪৮°১৫′০৪″ পূর্ব / ২৯.৪৮৪৫° উত্তর ৪৮.২৫১১১১° পূর্ব |
নির্মাণ | কংক্রিট (foundation), ধাতু (সুউচ্চ স্থাপনা) ![]() |
টাওয়ারের আকৃতি | বর্গক্ষেত্র ![]() |
চিহ্ন | কালো ![]() |
টাওয়ারের উচ্চতা | ১১ মিটার (৩৬ ফুট) ![]() |
ফোকাস উচ্চতা | ১০ মিটার (৩৩ ফুট) ![]() |
শক্তির উৎস | সৌর শক্তি ![]() |
ব্যাপ্তি | ১০ নটিক্যাল মাইল (১৯ কিলোমিটার; ১২ মাইল) ![]() |
বৈশিষ্ট্য | Q(4) W 30s ![]() |
অ্যাডমিরালটি নম্বর | D7603 ![]() |
এনজিএ নম্বর | 112-29244 |
অপারেটর | Kuwait Port Authority ![]() |
মিসকান দ্বীপ (আরবি: مسكان) পারস্য উপসাগরের কুয়েতের উপকূলের কাছাকাছি একটি ছোট, জনমানবহীন দ্বীপ। এটি বুবিয়ান দ্বীপের দক্ষিণে অবস্থিত। এর দৈর্ঘ্য প্রায় ১.২ কিলোমিটার এবং প্রস্থ ৮০০ মিটার (মোট এলাকা প্রায় ০.৭৫ বর্গকিলোমিটার)। দক্ষিণে অবস্থিত ফৈলাকা দ্বীপের সঙ্গে এর দূরত্ব প্রায় ৩.২ কিলোমিটার। মূল কুয়েত থেকে মিসকান দ্বীপের দূরত্ব প্রায় ২৪ কিলোমিটার।
মিসকান দ্বীপে কোনো গুরুত্বপূর্ণ কার্যকলাপ নেই, তবে এখানে একটি বাতিঘর রয়েছে, যা ইব্রাহিম বু-রশিদ দ্বারা পরিচালিত হয়েছিল। তিনি তার পরিবারসহ দ্বীপে বসবাস করতেন এবং রাতে আরব উপসাগরে জাহাজ চালনার দিকনির্দেশনা দিতেন। এই দ্বীপটি কুয়েতের উপকূল বরাবর উত্তর থেকে দক্ষিণে অবস্থিত দ্বীপগুলোর একটি গুরুত্বপূর্ণ সংযোগ এবং প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা হিসেবে কাজ করে।[১][২] মিসকানে প্রাচীন থেকে পরবর্তী ইসলামি যুগের বসতির নিদর্শন পাওয়া গেছে।[৩]