মালিক মুহাম্মদ ইকবাল চন্নড়
অবয়ব
মালিক মুহাম্মদ ইকবাল চন্নড় | |
|---|---|
| পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের সদস্য | |
দায়িত্বাধীন | |
| অধিকৃত কার্যালয় ২৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ | |
| নির্বাচনী এলাকা | পিপি-১৬৮ (বাহওয়ালপুর-৫) |
| পাঞ্জাব প্রাদেশিক পরিষদের সদস্য | |
| কাজের মেয়াদ ২০০২ – ৩১ মে ২০১৮ | |
| নির্বাচনী এলাকা | পিপি-২৭২ (বাহওয়ালপুর-৬) |
| ব্যক্তিগত বিবরণ | |
| জন্ম | ১৫ মার্চ ১৯৫০ [বাহাওয়ালপুর]], পাঞ্জাব, পাকিস্তান |
| জাতীয়তা | পাকিস্তানি |
| রাজনৈতিক দল | পিএমএলএন (২০০২-বর্তমান) |
| সন্তান | জহির ইকবাল চন্নড় (পুত্র) |
| বাসস্থান | বাহাওয়ালপুর, পাঞ্জাব, পাকিস্তান |
| শিক্ষা | এলএলবি |
| প্রাক্তন শিক্ষার্থী | ওয়ালিয়াত হোসেন ইসলামিয়া ল কলেজ, মুলতান |
মালিক মুহাম্মদ ইকবাল চন্নড় (উর্দু: ملک محمداقبال چنڑر) একজন পাকিস্তানি রাজনীতিক, যিনি ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি ২০০২ থেকে ২০১৮ সালের মে পর্যন্ত পাঞ্জাব প্রাদেশিক পরিষদের সদস্য ছিলেন।
প্রারম্ভিক জীবন ও শিক্ষা
[সম্পাদনা]মালিক মুহাম্মদ ইকবাল চন্নড় ১৯৫০ সালের ১৫ মার্চ পাঞ্জাবের বাহাওয়ালপুরে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৭১ সালে তিনি মুলতানের উইলায়াত হুসেইন ইসলামিয়া ল’ কলেজ থেকে আইনশাস্ত্রে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন।[১]
রাজনৈতিক জীবন
[সম্পাদনা]- ২০০২ – পাকিস্তান মুসলিম লিগ (নওয়াজ) [পিএমএল-এন] প্রার্থী হিসেবে পিপি-২৭২ (বাহাওয়ালপুর-৬) আসন থেকে পাঞ্জাব প্রাদেশিক পরিষদে নির্বাচিত হন।[২] তিনি ২৭,৮৭৩ ভোট পেয়ে পাকিস্তান পিপলস পার্টি (পিপিপি) প্রার্থী জাফর ইকবালকে পরাজিত করেন।[৩]
- ২০০৮ – একই আসন থেকে পিএমএল-এন প্রার্থী হিসেবে পুনর্নির্বাচিত হন।[৪] তিনি ৩৪,২৪৬ ভোট পেয়ে পাকিস্তান মুসলিম লিগ (কায়েদ-এ-আজম) [পিএমএল-কিউ] প্রার্থী এজাজ সাফদারকে পরাজিত করেন। নির্বাচনের পর তিনি মুখ্যমন্ত্রী শাহবাজ শরিফের মন্ত্রিসভায় পাঞ্জাবের বিশেষ শিক্ষা মন্ত্রী হন (জুন ২০০৮ – জুন ২০১০)। পরে জুন ২০১০-এ তিনি পাঞ্জাবের কারাগার বিষয়ক মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নেন।[৫][৬]
- ২০১৩ – আবারও পিএমএল-এন প্রার্থী হিসেবে পিপি-২৭২ (বাহাওয়ালপুর-৬) আসন থেকে নির্বাচিত হন।[৭] তিনি ৪০,৪০৯ ভোট পেয়ে পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই) প্রার্থী মুহাম্মদ আসগরকে পরাজিত করেন।[৮] ওই বছরের জুনে তিনি মুখ্যমন্ত্রী শাহবাজ শরিফের মন্ত্রিসভায় অন্তর্ভুক্ত হয়ে পাঞ্জাবের সমবায় মন্ত্রী নিযুক্ত হন।[৯]
- ২০২৪ – পিএমএল-এন প্রার্থী হিসেবে এনএ-১৬৮ (বাহাওয়ালপুর-৫) আসন থেকে জাতীয় পরিষদে নির্বাচিত হন। তিনি ১,২২,৩০২ ভোট পেয়ে পিটিআই সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থী সামি উল্লাহ চৌধুরীকে পরাজিত করেন।[১০]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "Punjab Assembly"। www.pap.gov.pk। ১৪ জুন ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ১৫ জানুয়ারি ২০১৮।
- ↑ "Punjab Assembly"। www.pap.gov.pk। ১১ এপ্রিল ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জানুয়ারি ২০১৮।
- ↑ "2002 election result" (পিডিএফ)। ECP। ২৬ জানুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত (পিডিএফ)। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মার্চ ২০১৮।
- ↑ "Punjab Assembly"। www.pap.gov.pk। ১৩ জুন ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জানুয়ারি ২০১৮।
- ↑ "2008 election result" (পিডিএফ)। ECP। ৫ জানুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল থেকে (পিডিএফ) আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মার্চ ২০১৮।
- ↑ "Shahbaz reshuffles ministers for 'experience'"। The Nation। ২৩ জানুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জানুয়ারি ২০১৮।
- ↑ "List of winners of Punjab Assembly seats"। The News (ইংরেজি ভাষায়)। ১৩ মে ২০১৩। ১৬ জানুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জানুয়ারি ২০১৮।
- ↑ "2013 election result" (পিডিএফ)। ECP। ২৬ মে ২০১৮ তারিখে মূল থেকে (পিডিএফ) আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুলাই ২০১৮।
- ↑ Reporter, The Newspaper's Staff (১১ জুন ২০১৩)। "21-member Punjab cabinet takes oath"। DAWN.COM। ২২ জানুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২১ জানুয়ারি ২০১৮।
- ↑ "Election Commission of Pakistan"। ecp.gov.pk। ৬ জানুয়ারি ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জুলাই ২০২৪।