মার্গারেট হ্যামিলটন

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
মার্গারেট হ্যামিলটন
১৯৯৫ সালে হ্যামিলটন
জন্ম
মার্গারেট হেফিল্ড

(1936-08-17) আগস্ট ১৭, ১৯৩৬ (বয়স ৮৭)
পাওলি, ইন্ডিয়ানা, যুক্তরাষ্ট্র
পেশাহ্যামিলটন টেকনোলজি ইঙ্ক এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা(সিইও)
কম্পিউটার বিজ্ঞানী
দাম্পত্য সঙ্গীজ্যামস কক্স হ্যামিলটন
আত্মীয়জ্যামস কক্স চেম্বারস(জামাতা)
পুরস্কারপ্রেসিডেন্টাল মেডেল অব ফ্রিডম[১]

মার্গারেট হেফিল্ড হ্যামিল্টন(জন্মঃ১৭ই আগস্ট ১৯৩৬))[২] হচ্ছেন একজন কম্পিউটার বিজ্ঞানী, সিস্টেম প্রকৌশলী এবং ব্যবসায়ী। তিনি এমআইটি ইন্সট্রমেনশন ল্যাবরেটরি এর সফটওয়্যার প্রকৌশল বিভাগের পরিচালক ছিলেন,[৩] যেটি অ্যাপোলো মহাশূন্য মিশন এর অন-বোর্ড ফ্লাইট সফটওয়্যার তৈরি করেছিল[৪]। ১৯৮৬ সালে তিনি হ্যামিলটন টেকনোলজি ইঙ্ক এর প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা(সিইও) হন। প্রতিষ্ঠানটি তার তৈরিকৃত ইউনিভার্সাল সিস্টেম ল্যাংগুয়েজ এর উপর ভিত্তি করে তৈরি হয়েছিল যেটি তিনি আগে সিস্টেম এবং সফটওয়্যার ডিজাইনের জন্য তৈরি করেছিলেন।[৫] হ্যামিলটন প্রায় ৬০টির মত প্রকল্পে জড়িত ছিলেন, যেগুলোর উপর ১৩০ এরও বেশি কাগজপত্র, কাজ এবং প্রতিবেদন প্রকাশ করেছেন। ২০১৬ সালের ২২শে নভেম্বর যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতি বারাক ওবামা তাকে অ্যাপোলো এর চাঁদের মিশনের অন-বোর্ড ফ্লাইট সফটওয়্যার তৈরিতে তার নেতৃত্বের জন্য প্রেসিডেন্টাল মেডেল অব ফ্রিডম পুরস্কার দেন।[১]

প্রাথমিক জীবন[সম্পাদনা]

মার্গারেট হেফিল্ড জন্মগ্রহণ করেন ইন্ডিয়ানার পাওলি শহরে কেনেথ হেফিল্ড ও রুথ ইস্টার হেফিল্ড এর কাছে। ১৯৫৪ সালে হ্যানকক হাই স্কুল থেকে পাশ করে তিনি মিশিগান ইউনিভার্সিটি এ গণিত বিভাগে ভর্তি হন স্নাতকোত্তর করার জন্য।[৬] সে উচ্চতর গণিত এবং ফরাসী ভাষা শিক্ষা দিয়েছে স্নাতোকত্তর এর সময় তার স্বামীকে কাজে সহয়তার জন্য। সে বোস্টনে যায় ব্রান্ডিস ইউনিভার্সিটিতে বিযুক্ত গণিত এর উপর তার স্নাতক অধ্যায়ন করার উদ্দেশ্যে। ১৯৬০ সালে এমআইটি তে অস্থায়ী পদে আবহাওয়া গণনার সফটওয়্যার তৈরিতে যুক্ত হয়।[২][৭][৮] হ্যামিলটন পরে লিখেছিলেন যে কম্পিউটার বিজ্ঞান এবং সফটওয়্যার প্রকৌশল সেসময় শিক্ষা বা পড়াশুনাতে ছিল না, সেখানে কাজের সময় প্রোগ্রামিং শেখার অভিজ্ঞতা তৈরি করতে হত[৪] ১৯৬১ থেকে ১৯৬৩ পর্যন্ত সে সেমি-অটোমেটিক গ্রাউন্ড এনবারনমেন্ট(সেইজ) প্রকল্পে এমআইটি এর লিঙ্কন ল্যাব এ কাজ করেন, যেখানে তিনি প্রোগ্রামারদের একজন ছিলেন যারা সফটওয়্যার লিখত প্রথম এএন/এফএসকিউ-৭ কম্পিউটার(এক্সডি-১) তে অবন্ধুত্বপূর্ন উড়োজাহাজ অনুসন্ধানে, সে বিমান বাহিনীর জন্যও সফটওয়্যার লিখে ক্যামব্রিজ রিসার্চ ল্যাবরেটরিতে।

সেইজ প্রকল্প[সম্পাদনা]

সেইজ প্রকল্পটি ছিল হুইরলওয়াইন্ড প্রকল্পের সংযোজিত অংশ, যেটি ম্যাসাচুসেটস ইন্সটিটিউট অব টেকনলজি(এমআইটি) শুরু করে ছিল কম্পিউটার পদ্ধতি তৈরি করতে যেটি আবহাওয়া গণনা করবে। সেমি-অটোমেটিক গ্রাউন্ড এনবারনমেন্ট(সেইজ) শিগ্রই ব্যবহার হতে লাগল সেনাবাহিনীর কাজে সোবিয়েত ইউনিয়নের সাথে স্নায়ুযুদ্ধের সময় আকাশ রক্ষার ক্ষেত্রে শত্রু উড়োজাহাজ সনাক্তকরণে। এই প্রকল্পে তার কাজের জন্য তাকে নাসার প্রকল্পে অ্যাপোলো ফ্লাইট সফটওয়্যার তৈরিতে একজন প্রার্থী করে তুলে।

নাসা[সম্পাদনা]

হ্যামিলটন দাঁড়িয়ে আছেন তার লেখা কম্পিউটারের কোড যেগুলো তিনি এমআইটি এর হয়ে অ্যাপোলো এর জন্য লিখেছিলেন
হ্যামিলটন সেসময়ের অ্যাপোলো ফ্লাইট সফটওয়্যার ডিজাইনের প্রধান হিসাবে

হ্যামিলটন এমআইটি এর চার্লিস স্টার্ক ড্রাপার ল্যাবরটরিতে যোগ দেন যেটি তখন অ্যাপোলো এর মহাকাশ মিশনে কাজ করছিল। সে একটি দলের নেতৃত্ব দেয় যেটি অ্যাপোলো এবং স্কাইল্যাব এর জন্য সফটওয়্যার তৈরি করছিল।[৯] হ্যামিলটনের দলটি উড্ডয়নের সফটওয়্যার তৈরির দায়িত্বে ছিল।[১০] তার দলের অন্য একটি অংশ সফটওয়্যার সিস্টেম ডিজাইন এবং তৈরি করছিল যার মধ্যে ছিল এরর ডিটেকশন এবং রিকবারি সফটওয়্যার যেটি হ্যামিলটন ডিজাইন ও তৈরি করেছিলেন। [১১] সে সময় সে কাজ করে গেছে ব্যবহারিক অভিজ্ঞতা এর জন্য যখন কম্পিউটার বিজ্ঞান শিক্ষা ছিল বিরল এবং সফটওয়্যার প্রকৌশল এর অস্তিত্বই ছিল না।[৪]

ব্যবসা[সম্পাদনা]

১৯৭৬ থেকে ১৯৮৪ সাল পর্যন্ত হ্যামিলটন প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ছিলেন ও যেটির তিনি সহ-প্রতিষ্ঠাতাও হাইয়ার ওর্ডার সফটওয়্যার(এইচওএস) তার ত্রুটি নিবারণ এবং সহনশীলতার ধারণাকে এমআইটি এর অভিজ্ঞতা থেকে আরও উন্নত করতে যোগ দেন।[১২] তারা একটি পণ্য তৈরি করে যেটির নাম ইউজ ডট ইট, যেটি এইচওএস এর প্রণালী এর উপর ভিত্তি করে এমআইটিতে তৈরি হয়।[১৩][১৪][১৫] এটি সফলভাবে বিভিন্ন সরকারী প্রকল্পে ব্যবহার করা হয়।[১৬][১৭] হ্যামিলটন ১৯৮৫ সালে এইচওএস প্রতিষ্ঠান ছেড়ে দেন। ১৯৮৬ সালের মার্চে তিনি প্রতিষ্ঠাতা এবং প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হন হ্যামিলটন টেকনোলজি ইঙ্ক. এর। প্রতিষ্ঠানটি তৈরি হয়েছিল ইউনিভার্সাল সিস্টেম ল্যাংগুয়েজ কে ঘিরে, ০০১ টুল সুইট, যার ভিত্তি ছিল তার পূর্বে তৈরি করা সিস্টেম ডিজাইন এবং সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট।[৫][১৮][১৯][২০]

উত্তরাধিকার[সম্পাদনা]

নাসার দাপ্তরিক ছবি, ১৯৮৯

যখন হ্যামিলটন “সফটওয়্যার প্রকৌশল” আখ্যা দিতে শুরু করলেন[২১][২২][২৩] তখন সফটওয়্যার প্রকৌশলকে গুরুত্বসহকারে নেয়া হত না সাধারণ প্রকৌশলের সাথে এবং এটিকে বিজ্ঞানও বিবেচনা করা হত না। তিনি এই পদবি ব্যবহার করেতে শুরু করেছিলেন অ্যাপোলো মিশনের শুরুর দিকে যাতে সফটওয়্যারকে অন্যান্য ক্ষেত্র যেমন হার্ডওয়ার প্রকৌশলের মত মর্যাদা দেয়া হয়। সময়ের সাথে সফটওয়্যার প্রকৌশল অন্যান্য সকল ক্ষেত্রের মত সমান সুযোগ পেয়েছে।[২৪] হ্যামিলটনের উদ্ভাবন একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে মানুষকে চাঁদে নিয়ে যেতে। হ্যামিলটন অন্যান্য মহিলা প্রকৌশলীদের সাথে তাদের সময়ের পুরুষশাসিত প্রযুক্তি ক্ষেত্রে প্রতিযোগিতা করে গেছেন, যাতে বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, প্রকৌশল, গণিত ইত্যাদি ক্ষেত্রে মেয়েরা আসতে পারে বা অবদান রাখতে পারে।[২৫]

পুরস্কার[সম্পাদনা]

  • ১৯৮৬ সালে সে “অগাস্টা আদা লাভলেক পুরস্কার পায়।[২৬]
  • ২০০৩ সালে সে “নাসা এক্সসেপশনাল স্পেইস একট এওয়ার্ড” পায়। যার সাথে ৩৭,২০০ মার্কিন ডলার ছিল যেটি নাসার ইতিহাসে সবচেয়ে বড় অঙ্কের পুরস্কার কোন ব্যক্তিকে দেয়া হয়েছে।[২৭][২৮][২৯]
  • ২০০৯ সালে সে ইরহালম কলেজের অসাধারণ প্রাক্তন ছাত্রী পুরস্কার পায়।
  • ২০১৬ সালে সে “প্রেসিডেন্টাল মেডেল অব ফ্রিডম” পুরস্কার পায় যেটি যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ সামরিক সম্মাননা।[৩০][৩১]

ব্যক্তিগত জীবন[সম্পাদনা]

তার স্বামী জেমস কক্স হ্যামিলটনের সাথে ইয়ারহলম কলেজে থাকতে পরিচয় হয়। তারা ১৯৫০ এর দশকে বিয়ে করে হেফিল্ড তার স্নাতক শেষ করার পর। তাদের একটি মেয়ে আছে নাম লরেন, যে বিয়ে করে বিলিয়নিয়ার, অভিনেতা, নৃত্যশিল্পী এবং নৃত্য পরিকল্পনাকারী জেমস কক্স চেম্বারকে। মার্গারেট হ্যামিলটন এবং জেমস হ্যামিলটনের পরবর্তীতে বিচ্ছেদ ঘটে।[৩২]

প্রকাশনা[সম্পাদনা]

  • M. Hamilton (1994), "Inside Development Before the Fact," cover story, Special Editorial Supplement, 8ES-24ES. Electronic Design, Apr. 1994.
  • M. Hamilton (1994), "001: A Full Life Cycle Systems Engineering and Software Development Environment," cover story, Special Editorial Supplement, 22ES-30ES. Electronic Design, Jun. 1994.
  • M. Hamilton, Hackler, W. R.. (2004), Deeply Integrated Guidance Navigation Unit (DI-GNU) Common Software Architecture Principles (revised dec-29-04), DAAAE30-02-D-1020 and DAAB07-98-D-H502/0180, Picatinny Arsenal, NJ, 2003-2004.
  • M. Hamilton and W. R. Hackler (2007), "Universal Systems Language for Preventative Systems Engineering," Proc. 5th Ann. Conf. Systems Eng. Res. (CSER), Stevens Institute of Technology, Mar. 2007, paper #36.
  • M. Hamilton and W. R. Hackler (2007), "A Formal Universal Systems Semantics for SysML", 17th Annual International Symposium, INCOSE 2007, San Diego, CA, Jun. 2007.
  • M. Hamilton and W. R. Hackler (2008), "Universal Systems Language: Lessons Learned from Apollo", IEEE Computer, Dec. 2008.

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. http://www.cbsnews.com/news/white-house-medal-of-freedom-margaret-hamilton-grace-hopper/
  2. Tiffany K. Wayne (২০১১)। American Women of Science Since 1900। ABC-CLIO। পৃষ্ঠা 480–1। আইএসবিএন 978-1-59884-158-9 
  3. "NASA Software Engineering Division/Code 580" 
  4. NASA Office of Logic Design "About Margaret Hamilton" (Last Revised: February 03, 2010)
  5. M. Hamilton, W.R. Hackler (ডিসেম্বর ২০০৮)। "Universal Systems Language: Lessons Learned from Apollo"। IEEE Computerডিওআই:10.1109/MC.2008.541 
  6. "Pioneers in Computer Science"। ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ নভেম্বর ২০১৬ 
  7. Lorenz, Edward (মার্চ ১৯৬২)। "The Statistical Prediction of Solutions" (পিডিএফ)। the Meteorological Society of Japan। 
  8. Steven Levy (1984), Hackers: Heroes of the Computer Revolution, Chapter 5: The Midnight Computer Wiring Society. Doubleday. আইএসবিএন ০-৩৮৫-১৯১৯৫-২
  9. "Marect"। 
  10. "NASA - NASA Engineers and Scientists-Transforming Dreams Into Reality"। nasa.gov। ২৯ জুন ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ নভেম্বর ২০১৬ 
  11. Green, Alan (জুন ১৯৬৭)। "Keyboard and Display Program and Operation" (পিডিএফ)। Charles Stark Draper Laboratory। পৃষ্ঠা 29। 
  12. "AGC Biography - Margaret Hamilton" 
  13. M. Hamilton, S. Zeldin (1976) "Higher order software—A methodology for defining software" IEEE Transactions on Software Engineering, vol. SE-2, no. 1, Mar. 1976.
  14. Thompson, Arthur A.; Strickland, A. J., (1996), "Strategic Management: Concepts and Cases", McGraw-Hill Companies, আইএসবিএন ০-২৫৬-১৬২০৫-০
  15. Rowena Barrett (১ জুন ২০০৪)। Management, Labour Process and Software Development: Reality Bites। Routledge। পৃষ্ঠা 42। আইএসবিএন 978-1-134-36117-5 
  16. M. Hamilton and S. Zeldin। Higher order software techniques applied to a space shuttle prototype program in Lecture Notes in Computer Science, vol. 19, G. Goos and J. Hartmanis, Ed. New York: Springer-Verlag, pp. 17-31, presented at Program Symp. Proc., Colloque sur la Programmation, Paris, France, April 9-11, 1974. 
  17. B. Cohen, W.T. Harwood, M.I. Jackson। The Specification of Complex Systems, 
  18. Krut, Jr., B., (1993) “Integrating 001 Tool Support in the Feature-Oriented Domain Analysis Methodology ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৬ জুন ২০১৩ তারিখে” (CMU/SEI-93-TR-11, ESC-TR-93-188), Pittsburgh, SEI, Carnegie Mellon University.
  19. Ouyang, M., Golay, M.W. (1995), An Integrated Formal Approach for Developing High Quality Software of Safety-Critical Systems, Massachusetts Institute of Technology, Cambridge, MA, Report No. MIT-ANP-TR-035.
  20. Software Productivity Consortium, (SPC) (December 1998), Object-Oriented Methods and Tools Survey, Herndon, VA.SPC-98022-MC, Version 02.00.02.
  21. Rayl, A.J.S. (অক্টোবর ১৬, ২০০৮)। "NASA Engineers and Scientists-Transforming Dreams Into Reality"50th MagazineNASA। জুন ২৯, ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ডিসেম্বর ২৭, ২০১৪ 
  22. "Cambridge woman helped put a man on the moon"। ১৮ আগস্ট ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ নভেম্বর ২০১৬ 
  23. "The NASA Heritage Of Creativity" (পিডিএফ)। ২৯ মে ২০১৬ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ নভেম্বর ২০১৬ 
  24. Verne (২০১৪-১২-২৫)। "Margaret Hamilton, the Engineer Who Took the Apollo to the Moon"Medium। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-০৪-২৯ 
  25. "Software — and a Woman — at the Heart of Lunar Triumph"WIRED (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-০৪-২৯ 
  26. "Ada Lovelace Awards"। Association for Women in Computing। 
  27. Michael Braukus NASA News "NASA Honors Apollo Engineer" ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৪ নভেম্বর ২০১০ তারিখে (Sept. 3, 2003)
  28. NASA Press Release "NASA Honors Apollo Engineer" (September 03, 2003)
  29. NASA Administrator Sean O'Keefe has commented saying "The concepts she and her team created became the building blocks for modern software engineering. It's an honor to recognize Ms. Hamilton for her extraordinary contributions to NASA."
  30. "President Obama Names Recipients of the Presidential Medal of Freedom"। Office of the Press Secretary। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-১১-১৬ 
  31. "Honour for software writer on Apollo moon mission" (English ভাষায়)। BBC News। ২৩ নভেম্বর ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২৩ নভেম্বর ২০১৬ 
  32. Stickgold, Emma (আগস্ট ৩১, ২০১৪)। "James Cox Hamilton, at 77; lawyer was quiet warrior for First Amendment"Boston Globe। সংগ্রহের তারিখ ডিসেম্বর ১৫, ২০১৪ 

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]