মানি প্লান্ট
মানি প্লান্ট | |
---|---|
![]() | |
চাষকৃত ‘গোল্ডেন কুইন’ | |
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস ![]() | |
জগৎ/রাজ্য: | প্লান্টি (Plante) |
গোষ্ঠী: | ট্র্যাকিওফাইটস (Tracheophytes) |
ক্লেড: | অ্যাঞ্জিওস্পার্মস (Angiosperms) |
গোষ্ঠী: | Monocots |
বর্গ: | Alismatales |
পরিবার: | আরাসি (Araceae) |
গণ: | Epipremnum (Linden & André) G.S.Bunting, 1964 |
প্রজাতি: | E. aureum |
দ্বিপদী নাম | |
Epipremnum aureum (Linden & André) G.S.Bunting, 1964 | |
প্রতিশব্দ[১] | |
এপিপ্রিমনাম আওরিয়াম হল ফরাসি পলিনেশিয়ার সোসাইটি দ্বীপপুঞ্জের মো'রিয়া স্থ্নীয় আরিম পরিবার Araceae এক প্রজাতির সপুষ্পক উদ্ভিদ। প্রজাতিটি নাতিশীতোষ্ণ অঞ্চলে জনপ্রিয় গৃহপালিত উদ্ভিদ, তবে উত্তর অস্ট্রেলিয়া, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া, দক্ষিণ এশিয়া, প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপপুঞ্জ এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজ সহ বিশ্বব্যাপী গ্রীষ্মমন্ডলীয় এবং উপ-গ্রীষ্মমন্ডলীয় বনাঞ্চলে প্রাকৃতিক হয়ে উঠেছে, যেখানে এটি কিছু ক্ষেত্রে মারাত্মক পরিবেশগত ক্ষতি করেছে।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
গাছটির সোনালি পোথো, সিলোন লতা,[২] শিকারির পোশাক, আইভি আর্ম, সিলভার লতা, সলোমন দ্বীপপুঞ্জ চিরহরিৎ লতা, মার্বেল কুইন এবং তারো লতা সহ প্রচুর প্রচলিত নাম রয়েছে। এটিকে শয়তানের লতা বা শয়তানের চিরহরিৎ লতা বলা হয়, কারণ এটি হত্যা প্রায় অসম্ভব এবং অন্ধকারে থাকলেও এটি সবুজ থাকে।[৩] কখনও কখনও এটি ভুলভাবে উদ্ভিদের দোকানে Philodendron হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। ভারতীয় উপমহাদেশের অনেক জায়গায় সাধারণত মানি প্লান্ট নামে পরিচিত।[৪][৫] কৃত্রিম হরমোন পরিপূরক ব্যতীত এটি কদাচিৎ পুষ্পোদ্গম ঘটায়; সর্বশেষ স্বতঃস্ফূর্ত পুষ্পোদ্গম ১৯৬৪ সালে প্রতিবেদন করা হয়েছিল।[৬]
উদ্ভিদটি রয়্যাল হর্টিকালচারাল সোসাইটির অ্যাওয়ার্ড অব গার্ডেন মেরিট অর্জন করেছে।[২][৭]
ইতিহাস ও ব্যুৎপত্তি[সম্পাদনা]
এই প্রজাতিটিকে বেশকয়েকটি গণে অর্পণ করা হয়েছে। ১৮৮০ সালে যখন এটি প্রথম বর্ণিত হয়েছিল, তখন এর নাম দেওয়া হয় পোথোস অরিয়াস, যা আংশিকভাবে সাধারণত "পোথোস" হিসেবে পরিচিত। ১৯৬২ সালে এতে একটি ফুল পরিলক্ষিত হওয়ার পরে, এটির নতুর নামকরণ করা হয়েছিল Raphidophora aurea। তবে, ফুলটি ঘনিষ্ঠভাবে পরীক্ষা করার পরে, গবেষকরা Epipremnum pinnatum-এর সাথে এর তীব্র মিল খুঁজে পেয়েছেন এবং সেই প্রজাতির সাথে এটি সমার্থক বর্ণনা করেছেন। পাতা এবং ক্রমবর্ধমান শাখা-উপশাখা সহ উদ্ভিদের সমস্ত অংশের আরও পর্যবেক্ষণের পরে, এটি পুনরায় E. pinnatum, অথ্যাৎ E. aureum হিসাবে পৃথক করা হয়।[৮]
চিত্রশালা[সম্পাদনা]
বোটানিক্যাল গার্ডেন উদ্ভিদ
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ "Epipremnum aureum (Linden & André) G.S.Bunting]" (সংস্করণ ১.১)। দ্য প্ল্যান্ট লিস্ট। ২৩ মার্চ ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ৯ আগস্ট ২০২০।
- ↑ ক খ "Epipremnum aureum" (ইংরেজি ভাষায়)। রয়্যাল হর্টিকালচারাল সোসাইটি। সংগ্রহের তারিখ ১২ আগস্ট ২০২০।
- ↑ মেশরাম, শ্রীবাস্তব; আঞ্জু, নিধি (এপ্রিল–জুন ২০১৪)। "Molecular and physiological role of Epipermnum aureum"। ইন্টারন্যাশনাল জার্নাল অব গ্রিন ফার্মেসি (ইংরেজি ভাষায়)। ৮ (২): ৭৩–৭৬। ডিওআই:10.4103/0973-8258.129566।
- ↑ "ব্যলকনিতে কল্পতরু"। এই সময়। ৫ আগস্ট ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ৯ আগস্ট ২০২০।
- ↑ "बरकत के साथ नुकसान भी कर सकता है मनी प्लांट, जानिए कैसे" (হিন্দি ভাষায়)। লাইভ হিন্দুস্তান। ২৮ জানুয়ারি ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ১২ আগস্ট ২০২০।
- ↑ বয়েস, পিটার। "A Review of Epipremnum (Araceae) in Cultivation" (পিডিএফ)। aroid.org (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৯ আগস্ট ২০২০।
- ↑ "AGM Plants - Ornamental" (পিডিএফ) (ইংরেজি ভাষায়)। রয়্যাল হর্টিকালচারাল সোসাইটি। জুলাই ২০১৭। পৃষ্ঠা ৩৫। সংগ্রহের তারিখ ৯ আগস্ট ২০২০।
- ↑ হ্যাং, চিউ-ইউয়েহ; কিউ, জি; সান, ইং-হুয়ান; চেন, জিয়াঞ্জুন; কিট্টুর, ফারুকাহেমেদ এস; হ্যানি, রিচার্ড জ.; জিন, জাউয়া; ফ্যান, লংজিয়াং; জাই (২৭ জুন ২০১৬)। "Gibberellin deficiency is responsible for shy-flowering nature of Epipremnum aureum" (পিডিএফ)। সাইন্টিফিক রিপোর্টস। ৬: ২৮৫৯৮। ডিওআই:10.1038/srep28598। পিএমআইডি 27345283। পিএমসি 4921968
। বিবকোড:2016NatSR...628598H।
বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]


- Pothos Production Guide - discusses care of this plant
- Xu, Zhongjun; Wang, Li; Hou, Haiping (মে ২০১১)। "Formaldehyde removal by potted plant–soil systems"। Journal of Hazardous Materials: S0304389411006583। ডিওআই:10.1016/j.jhazmat.2011.05.020। পিএমআইডি 21641719।