মাদ্রাজ আর্মি

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
মাদ্রাজ আর্মি
সক্রিয়১৭৫৭-১৮৯৫ (মাদ্রাজ আর্মি)
১৮৯৫-১৯০৮ (ভারতীয় সেনাবাহিনীর মাদ্রাজ কমান্ড)
শাখাব্রিটিশ ভারত ব্রিটিশ ভারতীয় সেনাবাহিনী
ধরনসামরিক সংগঠন
আকার৪৭,০০০ (১৮৭৬)[১]
গ্যারিসন/সদরদপ্তরউটাকামুন্ড, নিলগিরি জেলা

মাদ্রাজ আর্মি ছিল মাদ্রাজ প্রেসিডেন্সির সামরিক বাহিনী। এটি ব্রিটিশ ভারতের তিনটি প্রেসিডেন্সির অন্যতম ছিল।

প্রেসিডেন্সিগুলোর মত সেনাবাহিনীগুলোও ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির অধীন ছিল। ১৮৫৮ খ্রিষ্টাব্দে ভারত সরকার আইন ১৮৫৮ পাশের আগ পর্যন্ত এ অবস্থা বজায় থাকে। এ আইনের মাধ্যমে তিনটি প্রেসিডেন্সিকে সরাসরি ব্রিটিশ রাজের অধীনে নিয়ে আসা হয়।

১৮৯৫ খ্রিষ্টাব্দে তিনটি প্রেসিডেন্সি আর্মিকে ব্রিটিশ ভারতীয় সেনাবাহিনীতে একীভূত করা হয়।

প্রতিষ্ঠা ও প্রাথমিক ইতিহাস[সম্পাদনা]

বাম থেকে ডানে, মাদ্রাজ হর্স আর্টিলারি, মাদ্রাজ লাইট কেভালরি, মাদ্রাজ রাইফেল করপস, মাদ্রাজ পাইওনিয়ারস, মাদ্রাজ নেটিভ ইনফেন্ট্রি, এবং মাদ্রাজ ফুট আর্টিলারি, আনুমানিক ১৮৩০
১ম মাদ্রাজ পাইওনিয়ারস, আনুমানিক ১৮৯০

ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির ব্যবসায়িক স্বার্থ রক্ষার্থে মাদ্রাজ আর্মির যাত্রা শুরু হয়। এটি ছিল বেশিরভাগ অপ্রশিক্ষিত গার্ড নিয়ে গঠিত। এদের মধ্যে স্বল্প সংখ্যক অস্ত্র বহন করত। ১৭৪৬ এ ফরাসি আক্রমণ ও মাদ্রাজ দখল করে। ১৭৫৭ খ্রিষ্টাব্দে ব্রিটিশরা অপারেশন পরিচালনা, অঞ্চল বিজয় ও স্থানীয়দের কাছ থেকে সমর্থন আদায়ের জন্য একটি সুপ্রশিক্ষিত সামরিক বাহিনী গঠনের সিদ্ধান্ত নেয়।[২]

বিচ্ছিন্নভাবে সংগঠিত সামরিক ইউনিটগুলো পরবর্তীতে ব্যাটেলিয়ানে সমন্বিত করা হয়। এতে ভারতীয় অফিসাররা স্থানীয় সেনাদের কমান্ডের দায়িত্বে ছিল। এ সেনাদলগুলোর অংশ নেয়া লড়াইয়ের মধ্যে প্রথম প্রধান লড়াই ছিল ১৭৬০ এর ওয়ান্দাওয়াসির যুদ্ধ। গোলাগুলির মধ্যে অটল থাকার জন্য তারা সুনাম অর্জন করেছিল। বাহিনীর একটি উৎকৃষ্ট অংশ তরুণ ক্লাইভের অধীনে বাংলায় পাঠানো হয়। পলাশীর যুদ্ধে ক্লাইভ ইতিহাস সৃষ্টি করেন এবং এতে ব্যক্তিগতভাবে লাভবান হন।[৩]

দ্য কুইনস ওন মাদ্রাজ সেপারস এন্ড মাইনারস, ১৮৯৬

মাদ্রাজ আর্মির অফিসাররা প্রথমদিকের বছরগুলোতে সেনাদের স্থানীয় রীতিনীতি, বর্ণপ্রথা, পোশাক এবং সামাজিক শ্রেণিবিন্যাসের প্রতি খুবই সংবেদনশীল ছিলেন। কিছু নেতৃস্থানীয় ভূস্বামী মাদ্রাজ আর্মিতে যোগদান করেছিলেন। তাদের মধ্যে একজন ছিলেন মাদুরার সম্ভ্রান্ত মথু নায়েক। বাহিনীর আকার বৃদ্ধি ও নতুন অফিসারের আগমনের (বেশিরভাগ কোম্পানির মাধ্যমে) পর থেকে নেতৃত্বের ধাচ ও সেনাদের যত্নের বিষয়টি খারাপ হয়ে যায়। ভেলোর বিদ্রোহ মাদ্রাজ আর্মি সংক্রান্ত ঘটনাগুলোর মধ্যে বহুল আলোচিত। লুটপাট ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির অফিসারদের একটি সংগঠিত কাজ ছিল। লর্ড ওয়েলসলি, পরবর্তীতে ডিউক অব ওয়েলিংটন, শ্রীরঙ্গপত্তনের যুদ্ধে অংশ নেন। টিপু সুলতানের মৃত্যুর মৃত্যুর পর তিনি লুটের ভাগ অফিসার ও সিপাহিদের মধ্যে বণ্টন করে দেন। হায়দার আলির পরাজয় ও টিপু সুলতানের মৃত্যুসহ শ্রীরঙ্গপত্তনের লুটপাট ভারতীয়দের মন বিষিয়ে তোলে। টিপুর মৃত্যুর পর তার দুই পুত্রকে ভেলোর দুর্গে ব্রিটিশরা বন্দী করে রাখে।[৪]

১৮৩০ খ্রিষ্টাব্দে মাদ্রাজ আর্মি আভ্যন্তরীন নিরাপত্তা ও বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তায় কাজ সীমাবদ্ধ রাখে। এটি ছিল একটি বহুজাতিক বাহিনী। ব্রিটিশ অফিসাররা এশিয়ান ভাষা শেখার প্রতি উৎসাহী ছিলেন। ১৮৩২-৩৩ এর সময় মাদ্রাজ আর্মি বিশাখাপটনম জেলায় বিদ্রোহ করে। মাদ্রাজ আর্মির উন্নত শৃঙ্খলা ও প্রশিক্ষণ তাদের বিজয় নিয়ে আসে।[৫]

ব্রিটিশ রাজের অধীনে অবস্থা[সম্পাদনা]

১৮৫৭-পরবর্তী ইতিহাস[সম্পাদনা]

সিপাহি বিদ্রোহ মাদ্রাজ আর্মিতে খুব একটা প্রভাব ফেলেনি। বেঙ্গল আর্মির বারটি পদাতিক ও অশ্বারোহী রেজিমেন্ট ছাড়া বাকিগুলো বিদ্রোহ করে বা ভেঙ্গে দেয়া হয়। মাদ্রাজ নেটিভ ইনফ্রেন্ট্রির বায়ান্নটি রেজিমেন্ট অনুগত থাকে এবং ব্রিটিশ রাজ কর্তৃক ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির কাছ থেকে শাসনভার গ্রহণ করার পর তারা নতুন ভারতীয় সেনাবাহিনীতে স্থানান্তরিত হয়।[৬] মাদ্রাজ লাইট কেভালরি এবং মাদ্রাজ আর্টিলারি ব্যাটারির চারটি রেজিমেন্টকে বিদ্রোহ পরবর্তী সময় বাদ দেয়া হয়। মাদ্রাজ ফুসিলিয়াররা (ভারতে দায়িত্ব পালনের জন্য কোম্পানি কর্তৃক সংগৃহিত সেনাদের নিয়ে গঠিত ইউরোপীয়ান পদাতিক রেজিমেন্ট) নিয়মিত ব্রিটিশ সেনাবাহিনীতে স্থানান্তরিত হয়।[৭]

পৃথক মাদ্রাজ আর্মির সমাপ্তি[সম্পাদনা]

১৮৯৫ এ তিনটি পৃথক প্রেসিডেন্সি আর্মিকে বিলুপ্ত করা হয় এবং ভারতের সেনাবাহিনীকে চারটি কমান্ডে বিভক্ত করা হয়। প্রত্যেক কমান্ডের দায়িত্ব একজন লেফটেন্যান্ট-জেনারেলের উপর ন্যস্ত করা হয়। এগুলো হল, মাদ্রাজ (বার্মা এর অন্তর্ভুক্ত), পাঞ্জাব (উত্তর পশ্চিম সীমান্ত প্রদেশ এর অন্তর্ভুক্ত), বাংলা ও বোম্বে(এডেন এর অন্তর্ভুক্ত)।[৮]

মাদ্রাজ ইনফেন্ট্রি রেজিমেন্টের ভাঙ্গন[সম্পাদনা]

মাদ্রাজ আর্মি ১৮৯৫ পর্যন্ত বহাল থাকলেও ১৮৬২ থেকে ১৮৬৪ এর মধ্যে মাদ্রাজ নেটিভ ইনফেন্ট্রি রেজিমেন্টের ১২টিকে ভেঙ্গে দেয়া হয়। ১৮৮২ তে আরো ৮টি, ১৯০২ থেকে ১৯০৪ এর মধ্যে ৩টি, ১৯০৭ এ ২টি ও ১৯২২ এ ৪টিকে ভেঙ্গে দেয়া হয়। বাকিদেরকে ১৯২৩ থেকে ১৯৩৩ এর মধ্যে ভেঙ্গে দেয়া হয়। মাদ্রাজ সেপারস এন্ড মাইনারস ১৯৪২ এ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলার সময় মাদ্রাজ রেজিমেন্ট গঠনের আগ পর্যন্ত একমাত্র মাদ্রাজি ইউনিট হিসেবে ভারতীয় সেনাবাহিনীতে টিকে ছিল। দুটি রেজিমেন্টই আধুনিক ভারতীয় সেনাবাহিনীতে বহাল আছে।[৯]

জেনারেল স্যার ফ্রেডরিক রবার্টস শিখ, রাজপুত, ডোগরা ও পাঞ্জাবি মুসলিমদের অনুকূলে ভারতীয় সেনাবাহিনী থেকে মাদ্রাজিদের ক্রমান্বয়ে অপসারণকে সমর্থন করেন। তিনি মত দেন যে দক্ষিণ ভারতের শান্ত ও নিষ্ক্রিয় পরিবেশে দীর্ঘদিন দায়িত্বপালনের ফলে মাদ্রাজ ইনফেন্ট্রি সেনারা উত্তরের সামরিক জাতিসমূহের তুলনায় দুর্বল হয়ে পড়ছে। সামরিক ইতিহাসবিদ জন কিগান এবং ফিলিপ মেসনের মতে প্রেসিডেন্সি আর্মি প্রথায় মাদ্রাজ রেজিমেন্ট উত্তর-পশ্চিম সীমান্ত প্রদেশে সক্রিয়ভাবে অংশ নেয়া সম্ভব ছিল না। ফলশ্রুতিতে ভারতীয় সেনাবাহিনীর উচ্চাকাঙ্ক্ষী ও সক্ষম ব্রিটিশ অফিসাররা পাঞ্জাবি ও উত্তরের অন্যান্য ইউনিটগুলোর সাথে কাজের জন্য আগ্রহী ছিল। এর ফলে মাদ্রাজ আর্মির সামগ্রিক সক্ষমতা ক্ষতিগ্রস্ত হয়।[১০]

গঠন[সম্পাদনা]

মাদ্রাজ নেটিভ ইনফেন্ট্রি[সম্পাদনা]

  • ১ম রেজিমেন্ট অব মাদ্রাজ নেটিভ ইনফেন্ট্রি
  • ২য় রেজিমেন্ট অব মাদ্রাজ নেটিভ ইনফেন্ট্রি
  • ৩য় রেজিমেন্ট অব মাদ্রাজ নেটিভ ইনফেন্ট্রি পালামকোটাহ লাইট ইনফেন্ট্রি
  • ৪র্থ রেজিমেন্ট অব মাদ্রাজ নেটিভ ইনফেন্ট্রি
  • ৫ম রেজিমেন্ট অব মাদ্রাজ নেটিভ ইনফেন্ট্রি
  • ৬ষ্ঠ রেজিমেন্ট অব মাদ্রাজ নেটিভ ইনফেন্ট্রি
  • ৭ম রেজিমেন্ট অব মাদ্রাজ নেটিভ ইনফেন্ট্রি
  • ৮ম রেজিমেন্ট অব মাদ্রাজ নেটিভ ইনফেন্ট্রি
  • ৯ম রেজিমেন্ট অব মাদ্রাজ নেটিভ ইনফেন্ট্রি
  • ১০ম রেজিমেন্ট অব মাদ্রাজ নেটিভ ইনফেন্ট্রি
  • ১১ম রেজিমেন্ট অব মাদ্রাজ নেটিভ ইনফেন্ট্রি
  • ১২ম রেজিমেন্ট অব মাদ্রাজ নেটিভ ইনফেন্ট্রি
  • ১৩ম রেজিমেন্ট অব মাদ্রাজ নেটিভ ইনফেন্ট্রি
  • ১৪ম রেজিমেন্ট অব মাদ্রাজ নেটিভ ইনফেন্ট্রি
  • ১৫ম রেজিমেন্ট অব মাদ্রাজ নেটিভ ইনফেন্ট্রি
  • ১৬ম রেজিমেন্ট অব মাদ্রাজ নেটিভ ইনফেন্ট্রি
  • ১৭ম রেজিমেন্ট অব মাদ্রাজ নেটিভ ইনফেন্ট্রি
  • ১৮ম রেজিমেন্ট অব মাদ্রাজ নেটিভ ইনফেন্ট্রি
  • ১৯ম রেজিমেন্ট অব মাদ্রাজ নেটিভ ইনফেন্ট্রি
  • ২০ম রেজিমেন্ট অব মাদ্রাজ নেটিভ ইনফেন্ট্রি
  • ২১ম রেজিমেন্ট অব মাদ্রাজ নেটিভ ইনফেন্ট্রি
  • ২২ম রেজিমেন্ট অব মাদ্রাজ নেটিভ ইনফেন্ট্রি
  • ২৩ম রেজিমেন্ট অব মাদ্রাজ নেটিভ ইনফেন্ট্রি ওয়ালাজাহবাদ লাইট ইনফেন্ট্রি
  • ২৪ম রেজিমেন্ট অব মাদ্রাজ নেটিভ ইনফেন্ট্রি
  • ২৫ম রেজিমেন্ট অব মাদ্রাজ নেটিভ ইনফেন্ট্রি
  • ২৬ম রেজিমেন্ট অব মাদ্রাজ নেটিভ ইনফেন্ট্রি
  • ২৭ম রেজিমেন্ট অব মাদ্রাজ নেটিভ ইনফেন্ট্রি
  • ২৮ম রেজিমেন্ট অব মাদ্রাজ নেটিভ ইনফেন্ট্রি
  • ২৯ম রেজিমেন্ট অব মাদ্রাজ নেটিভ ইনফেন্ট্রি
  • ৩০ম রেজিমেন্ট অব মাদ্রাজ নেটিভ ইনফেন্ট্রি
  • ৩১ম রেজিমেন্ট অব মাদ্রাজ নেটিভ ইনফেন্ট্রি ট্রিচিনোপলি লাইট ইনফেন্ট্রি
  • ৩২ম রেজিমেন্ট অব মাদ্রাজ নেটিভ ইনফেন্ট্রি
  • ৩৩ম রেজিমেন্ট অব মাদ্রাজ নেটিভ ইনফেন্ট্রি
  • ৩৪ম রেজিমেন্ট অব মাদ্রাজ নেটিভ ইনফেন্ট্রি চিকাকল লাইট ইনফেন্ট্রি
  • ৩৫ম রেজিমেন্ট অব মাদ্রাজ নেটিভ ইনফেন্ট্রি
  • ৩৬ম রেজিমেন্ট অব মাদ্রাজ নেটিভ ইনফেন্ট্রি
  • ৩৭ম রেজিমেন্ট অব মাদ্রাজ নেটিভ ইনফেন্ট্রি
  • ৩৮ম রেজিমেন্ট অব মাদ্রাজ নেটিভ ইনফেন্ট্রি
  • ৩৯ম রেজিমেন্ট অব মাদ্রাজ নেটিভ ইনফেন্ট্রি
  • ৪০ম রেজিমেন্ট অব মাদ্রাজ নেটিভ ইনফেন্ট্রি
  • ৪১ম রেজিমেন্ট অব মাদ্রাজ নেটিভ ইনফেন্ট্রি
  • ৪২ম রেজিমেন্ট অব মাদ্রাজ নেটিভ ইনফেন্ট্রি
  • ৪৩ম রেজিমেন্ট অব মাদ্রাজ নেটিভ ইনফেন্ট্রি
  • ৪৪ম রেজিমেন্ট অব মাদ্রাজ নেটিভ ইনফেন্ট্রি
  • ৪৫ম রেজিমেন্ট অব মাদ্রাজ নেটিভ ইনফেন্ট্রি
  • ৪৬ম রেজিমেন্ট অব মাদ্রাজ নেটিভ ইনফেন্ট্রি
  • ৪৭ম রেজিমেন্ট অব মাদ্রাজ নেটিভ ইনফেন্ট্রি
  • ৪৮ম রেজিমেন্ট অব মাদ্রাজ নেটিভ ইনফেন্ট্রি
  • ৪৯ম রেজিমেন্ট অব মাদ্রাজ নেটিভ ইনফেন্ট্রি
  • ৫০ম রেজিমেন্ট অব মাদ্রাজ নেটিভ ইনফেন্ট্রি
  • মাদ্রাজ রাইফেল কর্পস

মাদ্রাজ ইউরোপীয়ান ইনফেন্ট্রি[সম্পাদনা]

  • ১ম মাদ্রাজ (ইউরোপীয়ান) ফুসিলিয়ারস
  • ২য় মাদ্রাজ (ইউরোপীয়ান) লাইট ইনফেন্ট্রি
  • ৩য় মাদ্রাজ (ইউরোপীয়ান) ইনফেন্ট্রি

মাদ্রাজ লাইট কেভালরি[সম্পাদনা]

  • ১ম মাদ্রাজ লাইট কেভালরি
  • ২য় মাদ্রাজ লাইট কেভালরি
  • ৩য় মাদ্রাজ লাইট কেভালরি
  • ৪র্থ মাদ্রাজ লাইট কেভালরি
  • ৫ম মাদ্রাজ লাইট কেভালরি
  • ৬ষ্ঠ মাদ্রাজ লাইট কেভালরি
  • ৭ম মাদ্রাজ লাইট কেভালরি
  • ৮ম মাদ্রাজ লাইট কেভালরি

আর্টিলারি[সম্পাদনা]

  • মাদ্রাজ ইউরোপীয়ান ফুট আর্টিলারি
  • মাদ্রাজ নেটিভ ফুট আর্টিলারি গোলন্দাজ ব্যাটেলিয়ান
  • মাদ্রাজ হর্স আর্টিলারি

প্রকৌশলী[সম্পাদনা]

  • কর্পস অব মাদ্রাজ সেপারস এন্ড মাইনারস

ফোর্ট সেন্ট জর্জ গেরিসনের কমান্ডারদের তালিকা[সম্পাদনা]

  • লেফটেন্যান্ট জেরমিন (১৬৪০-১৬৪৯)
  • লেফটেন্যান্ট রিচার্ড মাইনরস (১৬৪৯-৫১)
  • ক্যাপ্টেন জেমস মার্টিন (১৬৫১-৫৪)
  • লেফটেন্যান্ট রিচার্ড মাইনরস (১৬৫৪-৫৫)
  • সার্জেন্ট থমাস সুটন (১৬৫৫-৫৮)
  • ক্যাপ্টেন রজার মিডলটন (১৬৫৮-৬০)
  • লেফটেন্যান্ট উইলিয়াম হাল (১৬৬০)
  • ক্যাপ্টেন থমাস এক্সটেল (১৬৬১-৬৪)
  • লেফটেন্যান্ট ফ্রান্সিস চাসমেন (১৬৬৪-৬৮)
  • লেফটেন্যান্ট টিমথি সুটন (১৬৬৮-৭৩)
  • ক্যাপ্টেন ফিলিপ ও’ নিল (১৬৭৩-৮০)
  • ক্যাপ্টেন জেমস বেট (১৬৮০-৯২)
  • ক্যাপ্টেন ফ্রান্সিস সিটন (১৬৯২-১৭০৭)
  • ক্যাপ্টেন গেব্রিয়াল পইরিয়ার (১৭০৭-১৬)
  • মেজর জন রোচ (১৯১৬-১৯)
  • ক্যাপ্টেন আলেক্সান্ডার ফুলারটন (১৭১৯-২৩)
  • ক্যাপ্টেন আলেক্সান্ডার সাদারল্যান্ড (১৭২৩-২৪)
  • মেজর জন রোচ (১৭২৪-২৯)
  • মেজর ডেভিড উইলসন (১৭২৯-৩৮)
  • ক্যাপ্টেন পিটার একমেন (১৭৩৮-৪৩)
  • মেজর চার্লস নিপ (১৭৪৩)
  • ক্যাপ্টেন পিটার একমেন (১৭৪৩-৪৬)

কমান্ডার-ইন-চীফ[সম্পাদনা]

কমান্ডার-ইন-চীফরা হলেনঃ[১১]

কমান্ডার-ইন-চীফ, মাদ্রাজ আর্মি

  • মেজর স্ট্রিনজার লরেন্স (১ম মেয়াদ) (১৭৪৮-৪৯)
  • ক্যাপ্টেন রডোলফাস ডি গিনজেনস (১৭৪৯-৫২)
  • মেজর স্ট্রিনজার লরেন্স (২য় মেয়াদ) (১৭৫২-১৭৫৪)
  • লেফটেন্যান্ট-কর্নেল জন এডলক্রন (১৭৫৪-১৭৫৭)
  • লেফটেন্যান্ট-কর্নেল স্ট্রিনজার লরেন্স (৩য় মেয়াদ) (১৭৫৭-১৭৫৯)
  • কর্নেল আয়ার কুট (১৭৫৯-১৭৬১)
  • মেজর-জেনারেল স্ট্রিনজার লরেন্স (৪র্থ মেয়াদ) (১৭৬১-১৭৬৬)

নোটঃ ১৭৮৬ থেকে ১৭৯৬ পর্যন্ত মাদ্রাজ আর্মি মাদ্রাজের গভর্নর কর্তৃক পরিচালিত হয়

  • মেজর-জেনারেল এলুরড ক্লার্ক (১৭৯৬)
  • মেজর-জেনারেল জর্জ হ্যারিস (১৭৯৬-১৮০০)
  • মেজর-জেনারেল জেমস স্টুয়ার্ট (১৮০১-১৮০৪)
  • মেজর-জেনারেল জন ক্রেডক (১৮০৪-১৮০৭)
  • লেফটেন্যান্ট-জেনারেল হে ম্যাকডোয়াল (১৮০৭-১৮১০)
  • মেজর-জেনারেল স্যার স্যামুয়েল অকমুটি (১৮১০-১৮১৩)
  • লেফটেনেন্ট-জেনারেল স্যার জন এবেরক্রমবি (১৮১৩)
  • লেফটেন্যান্ট-জেনারেল স্যার থমাস হিসলপ (১৮১৪-১৮২০)
  • লেফটেন্যান্ট-জেনারেল স্যার আলেক্সান্ডার ক্যাম্পবেল (১৮২০-১৮২৫)
  • লেফটেন্যান্ট-জেনারেল স্যার জর্জ ওয়াকার (১৮২৫-১৮৩১)
  • লেফটেন্যান্ট-জেনারেল স্যার রবার্ট ও’ কালাগহান (১৮৩১-১৮৩৬)
  • লেফটেন্যান্ট-জেনারেল স্যার পেরেগ্রিন মেইটল্যান্ড (১৮৩৬-৩৮)
  • লেফটেন্যান্ট-জেনারেল স্যার জেসপার নিকোলস (১৮৩৮-১৮৩৯)
  • লেফটেন্যান্ট-জেনারেল স্যার স্যামুয়েল উইটিংহাম (১৮৩৯-১৮৪১)
  • লেফটেন্যান্ট-জেনারেল দ্য মারকুইস অব টিডাল (১৮৪২-১৮৪৮)
  • লেফটেন্যান্ট-জেনারেল স্যার জর্জ বার্কলে (১৮৪৮-৫১)
  • লেফটেন্যান্ট-জেনারেল স্যার রিচার্ড আর্মস্ট্রং (১৮৫১-১৮৫৩)
  • লেফটেন্যান্ট-জেনারেল উইলিয়াম স্টেভলে (১৮৫৩-১৮৫৪)
  • লেফটেন্যান্ট-জেনারেল জর্জ এনসন (১৮৫৪-১৮৫৬)
  • লেফটেন্যান্ট-জেনারেল স্যার পেট্রিক গ্রান্ট (১৮৫৬-১৮৬১)
  • লেফটেন্যান্ট-জেনারেল স্যার জেমস গ্রান্ট (১৮৬১-১৮৬৪)
  • লেফটেন্যান্ট-জেনারেল স্যার জন লি মার্চেন্ট (১৮৬৫-১৮৬৭)
  • লেফটেন্যান্ট-জেনারেল উইলিয়াম ম্যাকক্লেভার্টি (১৮৬৭-১৮৭১)
  • লেফটেন্যান্ট-জেনারেল স্যার ফ্রেডরিক হাইনস (১৮৭১-১৮৭৬)
  • লেফটেন্যান্ট-জেনারেল স্যার নেভিল চেম্বারলেইন (১৮৭৬-১৮৮০)
  • লেফটেন্যান্ট-জেনারেল স্যার ফ্রেডরিক রবার্টস (১৮৮০-১৮৮৫)
  • লেফটেন্যান্ট-জেনারেল স্যার হার্বার্ট ম্যাকফিরসন (১৮৮৬)
  • লেফটেন্যান্ট-জেনারেল স্যার চার্লস আর্বাথনট (১৮৮৬-১৮৯১)
  • লেফটেন্যান্ট-জেনারেল স্যার জেমস ডরমার (১৮৯১-১৮৯৩)
  • লেফটেন্যান্ট-জেনারেল স্যার চার্লস ক্লার্ক (১৮৯৩-১৮৯৫)

কমান্ডার-ইন-চীফ, মাদ্রাজ কমান্ড

  • লেফটেন্যান্ট-জেনারেল স্যার চার্লস ক্লার্ক (১৮৯৫-১৮৯৮)
  • লেফটেন্যান্ট-জেনারেল স্যার জর্জ উলসলে (১৮৯৮-১৯০৩)
  • লেফটেন্যান্ট-জেনারেল স্যার চার্লস এগারটন (১৯০৩-১৯০৭)

আরও দেখুন[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. Raugh, p. 55
  2. Schmidt, p. 26
  3. "'Plassey', the pet tiger of the Royal Madras Fusiliers, 1870"। National Army Museum। ৬ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ জুলাই ২০১৩ 
  4. "Vellore Fort - Vellore, Tamil Nadu"। Express Travel World। ১১ আগস্ট ২০১২। ২ ডিসেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ জুলাই ২০১৩ 
  5. Crowell, Lorenzo Mayo, Jr (১৯৮২)। "The Madras Army in the Northern Circars, 1832-1833, Pacification and Professionalism"। ৩ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ জুলাই ২০১৩ 
  6. Mason, p. 349
  7. "Medals of the Regiments: Royal Dublin Fuliliers"। সংগ্রহের তারিখ ৫ জুলাই ২০১৩ 
  8. "Northern Command"। সংগ্রহের তারিখ ৫ জুলাই ২০১৩ 
  9. Keegan, p. 310
  10. Mason, pp. 345-350
  11. The India List and India Office List

উৎস[সম্পাদনা]