মাইকেল ম্যাসন
ব্যক্তিগত তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | মাইকেল জেমস ম্যাসন | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জন্ম | কার্টারটন, ওয়েলিংটন, নিউজিল্যান্ড | ২৭ আগস্ট ১৯৭৪|||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যাটিংয়ের ধরন | ডানহাতি | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বোলিংয়ের ধরন | ডানহাতি ফাস্ট-মিডিয়াম | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ভূমিকা | বোলার | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
আন্তর্জাতিক তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জাতীয় পার্শ্ব |
| |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
একমাত্র টেস্ট (ক্যাপ ২২৬) | ২৬ মার্চ ২০০৪ বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ওডিআই অভিষেক (ক্যাপ ১৩৩) | ২৯ নভেম্বর ২০০৩ বনাম পাকিস্তান | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ ওডিআই | ৯ মার্চ ২০১০ বনাম অস্ট্রেলিয়া | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
টি২০আই অভিষেক (ক্যাপ ২৩) | ২৬ ডিসেম্বর ২০০৬ বনাম শ্রীলঙ্কা | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ টি২০আই | ১৩ জুন ২০০৮ বনাম ইংল্যান্ড | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ঘরোয়া দলের তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বছর | দল | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
১৯৯৭/৯৮–২০১১/১২ | সেন্ট্রাল ডিস্ট্রিক্টস স্ট্যাগস | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উৎস: ইএসপিএনক্রিকইনফো.কম, ৬ ডিসেম্বর ২০২০ |
মাইকেল জেমস ম্যাসন (ইংরেজি: Michael Mason; জন্ম: ২৭ আগস্ট, ১৯৭৪) ওয়েলিংটনের কার্টারটন এলাকায় জন্মগ্রহণকারী সাবেক নিউজিল্যান্ডীয় আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার। নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ২০০০-এর দশকে নিউজিল্যান্ডের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেছেন।
ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর নিউজিল্যান্ডীয় ক্রিকেটে সেন্ট্রাল ডিস্ট্রিক্টস দলের প্রতিনিধিত্ব করেন। দলে তিনি মূলতঃ ডানহাতি ফাস্ট-মিডিয়াম বোলার হিসেবে খেলতেন। এছাড়াও, ডানহাতে নিচেরসারিতে ব্যাটিং করতেন মাইকেল ম্যাসন। বর্তমানে তিনি পাহিয়াতুয়া এলাকায় বসবাস করছেন।
প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট[সম্পাদনা]
১৯৯৭-৯৮ মৌসুম থেকে ২০১১ সাল পর্যন্ত মাইকেল ম্যাসনের প্রথম-শ্রেণীর খেলোয়াড়ী জীবন চলমান ছিল। বেশ কঠিন পরিশ্রম করে নিউজিল্যান্ড দলে নিজের স্থান নিশ্চিত করেছিলেন মাইকেল ম্যাসন।
মাঙ্গাটাইনোকা এলাকা থেকে মাইকেল ম্যাসন খেলার জগতে আসেন। এখান থেকেই ইয়ান চ্যাটফিল্ড, হ্যারি কেভ, রিচার্ড কলিঞ্জ ও ল্যান্স কেয়ার্নসের ন্যায় দেশের সেরা বোলারদের অংশগ্রহণ ঘটে। তাদেরই ন্যায় তিনিও সেরা ও বিশ্বস্ত খেলোয়াড়ের ভূমিকায় অবতীর্ণ হন। তবে, তেমন সফলতার স্বাক্ষর লাভ করতে পারেননি। আঘাতের কারণে ক্রমাগত দূরে সরে থাকলেও ঠিকই দল নির্বাচকমণ্ডলীর দৃষ্টিতে ছিলেন। জন ব্রেসওয়েল একদা মন্তব্য করেছিলেন যে, দেশের সেরা নিখুঁত-নিশানা বরাবর বোলার তিনি।
সেন্ট্রাল ডিস্ট্রিক্টসের পক্ষে ঘরোয়া ক্রিকেট খেলতেন। ২০০৮ সালের শেষদিকে হার্নিয়াজনিত শৈল্যচিকিৎসা শেষে আরোগ্যলাভের পর ক্রিকেট জগতে ফিরে আসেন। ২০০৯ সালে নিউজিল্যান্ড এ দলের পক্ষে খেলেন। পুকেকুরা পার্কে ইংল্যান্ড লায়ন্সের বিপক্ষে তার দল খেলায় জয় পেয়েছিল।[১] এছাড়াও, ২০১৩ সালের পেপসি আইপিএল আসরে আঘাতপ্রাপ্ত রায়ান হ্যারিসের পরিবর্তে কিংস ইলাভেন পাঞ্জাবের পক্ষে খেলার জন্যে চুক্তিবদ্ধ হন। ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০১২ তারিখে সেন্ট্রাল ডিস্ট্রিক্টসের পক্ষে সর্বশেষ খেলায় অংশ নেন।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট[সম্পাদনা]
সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে একটিমাত্র টেস্ট, ছাব্বিশটি একদিনের আন্তর্জাতিক ও তিনটি টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে অংশগ্রহণ করেছেন মাইকেল ম্যাসন। ২৬ মার্চ, ২০০৪ তারিখে ওয়েলিংটনে সফরকারী দক্ষিণ আফ্রিকা দলের বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার। এটিই তার একমাত্র টেস্টে অংশগ্রহণ ছিল। এরপর আর তাকে কোন টেস্টে অংশগ্রহণ করতে দেখা যায়নি। অন্যদিকে, ২৯ নভেম্বর, ২০০৩ তারিখে লাহোরে স্বাগতিক পাকিস্তান দলের বিপক্ষে একদিনের আন্তর্জাতিকে অভিষেক ঘটে তার। ৯ মার্চ, ২০১০ তারিখে হ্যামিল্টনে সফরকারী অস্ট্রেলিয়া দলের বিপক্ষে সর্বশেষ ওডিআইয়ে অংশ নেন তিনি।
২০০৬-০৭ মৌসুমে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে কয়েকটি ওডিআই একাধারে খেলেছিলেন। তিনি তার দক্ষ ক্রীড়াশৈলী প্রদর্শন করেছিলেন। ক্রাইস্টচার্চে ৪/২৪ বোলিং পরিসংখ্যান গড়ে ম্যান অব দ্য ম্যাচের পুরস্কার পান। অস্ট্রেলিয়ায় ত্রি-দেশীয় সিরিজে মাত্র এক খেলায় অংশ নিলেও ওয়েস্ট ইন্ডিজে অনুষ্ঠিত ২০০৭ সালের বিশ্বকাপের ১৫-সদস্যের দলে তাকে রাখা হয়। ক্যারিবীয়ায় তিনি পাঁচ খেলায় অংশ নিয়ে মাত্র তিনটি উইকেটের সন্ধান পান।
এরপর কদাচিৎই তাকে খেলায় নিজেকে মেলে ধরতে দেখা যায়। ২০০৮ সালে ইংল্যান্ড গমনার্থে নিউজিল্যান্ড দলের সদস্যরূপে অন্তর্ভুক্ত হন। এসেক্সের বিপক্ষে তিন উইকেট পান তিনি। ইংল্যান্ড লায়ন্সের বিপক্ষে দ্বাদশ খেলোয়াড়ের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছিলেন। প্রায় দুই বছর পর মার্চ, ২০১০ সালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে তাকে আবারও খেলানো হয়। তবে, সেন্ট্রাল ডিস্ট্রিক্টসের পক্ষে তিনি ঠিকই তার ধারাবাহিক ক্রীড়ানৈপুণ্য প্রদর্শন করেছিলেন।
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ "New Zealand A vs England Lions"। Cricket365.com। ৮ জুলাই ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ জানুয়ারি ২০১১।
আরও দেখুন[সম্পাদনা]
- ক্রিস মার্টিন
- মার্ক গিলেস্পি
- এক টেস্টের বিস্ময়কারী
- নিউজিল্যান্ডীয় টেস্ট ক্রিকেটারদের তালিকা
- প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট দলসমূহের বর্তমান তালিকা
- ২০০৭-০৮ বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের নিউজিল্যান্ড সফর
- নিউজিল্যান্ডীয় একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটারদের তালিকা
বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]
- ইএসপিএনক্রিকইনফোতে মাইকেল ম্যাসন (ইংরেজি)
- ক্রিকেটআর্কাইভে মাইকেল ম্যাসন (সদস্যতা প্রয়োজনীয়) (ইংরেজি)