নগেন্দ্রনাথ ভাদুড়ী
মহর্ষি নগেন্দ্রনাথ ভাদুড়ী মহাশয় | |
---|---|
জন্ম | ৬ ডিসেম্বর ১৮৪৬ পায়রাটুঙ্গী, হাওড়া |
মৃত্যু | ২ নভেম্বর ১৯২৬ কলকাতা, ব্রিটিশ ভারত |
অন্যান্য নাম | ভাদুড়ী মহাশয় |
পরিচিতির কারণ | সিদ্ধ যোগী,ধর্মীয় গুরু |
পিতা-মাতা | পিতা: পার্বতীচরণ ভাদুড়ী মাতা: ত্রিপুরাসুন্দরী দেবী |
নগেন্দ্রনাথ ভাদুড়ী (৬ ডিসেম্বর ১৮৪৬ – ২ নভেম্বর ১৯২৬)[১], যিনি ভাদুড়ী মহাশয় বা মহর্ষি নগেন্দ্রনাথ ভাদুড়ী নামেও পরিচিত, ছিলেন একজন ভারতীয় সিদ্ধ যোগী। আধ্যাত্মিক উপাধি - 'মহাশয়' যোগী শ্যামাচরণ লাহিড়ীর মতো নগেন্দ্রনাথের নামের সঙ্গেও সংযুক্ত। পরমহংস যোগানন্দ তাকে "ভাদুড়ী মহাশয়"[২] হিসেবেই অভিহিত করেছেন। নগেন্দ্রনাথ 'নগেন্দ্রনাথ' নামেও অভিহিত হন। কাশীর সুমেরু মঠাধীশ শংকরাচার্য প্রমুখ ধর্মপ্রচারকরা তাকে 'মহর্ষি' উপাধিতে ভূষিত করেন।[৩]
প্রাথমিক জীবন
[সম্পাদনা]নগেন্দ্রনাথ জন্মগ্রহণ করেন হাওড়া জেলার পায়রাটুঙ্গী গ্রামে[৪] এক সম্পন্ন জমিদার পরিবারে। বর্তমানে এই গ্রামের নাম ধারসা। নগেন্দ্রনাথের পিতার নাম ছিল পার্বতীচরণ ভাদুড়ী। মাতা ছিলেন ত্রিপুরাসুন্দরী দেবী। এঁরা ছিলেন বারেন্দ্র ব্রাহ্মণ। এই ভাদুড়ী বংশেরই সন্তান রাজা গণেশ, উদয়নাচার্য ভাদুড়ী।
পার্বতীচরণ ভাদুড়ীর ভ্রাতা কালীচরণ ভাদুড়ী ছিলেন প্রখ্যাত সেতার ও এস্রাজ বাদক সুরেন্দ্রনাথ ভট্টাচার্যের পিতা। সুরেন্দ্রনাথ - ভট্টাচার্য উপাধিতে ভূষিত হন। তাই ভাদুড়ী হলেও সুরেন্দ্রনাথ ভট্টাচার্যই ব্যবহার করতেন। এই সুরেন্দ্রনাথ ভট্টাচার্যেরই তিন পুত্র বাংলা সংগীত জগতের তিন কিংবদন্তি - সুরকার প্রফুল্ল ভট্টাচার্য, প্রখ্যাত সংগীত শিল্পী ধনঞ্জয় ভট্টাচার্য এবং সাধক শিল্পী পান্নালাল ভট্টাচার্য।[৫]
শিক্ষা ও কর্ম
[সম্পাদনা]মেধাবী নগেন্দ্রনাথ কলকাতার ডাফ কলেজে সিনিয়র স্কলারশিপ লাভ করেন।[১] পরবর্তীতে স্বগ্রামে অবৈতনিক বিদ্যালয় স্থাপন করে পাঠদানের ব্যবস্থা করেছিলেন।[১] নগেন্দ্রনাথ ছিলেন বহু ভাষাবিদ। তিনি ইংরেজী, বাংলা, সংস্কৃত, হিন্দী, ফারসী, আরবী, ল্যাতিন, গ্ৰীক প্রভৃতি আটটি ভাষায় সুপণ্ডিত ছিলেন।[১] নগেন্দ্রনাথ প্রধান শিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন জনাই ইংরেজী বিদ্যালয়ে ও পরে বালি হাইস্কুলে।[১]
১৮৯৪ খ্রী. নগেন্দ্রনাথ কলকাতায় ‘পেট্রিয়টিক ইনস্টিটিউশন’ নামে একটি ইংরেজী স্কুল স্থাপন করেন।[৬] ‘পেট্রিয়টিক লাইব্রেরী’ স্থাপনও তার আর একটি অনন্য কীর্তি।[৭] নগেন্দ্রনাথ-ই তার শিষ্য কালীপ্রসন্ন চক্রবর্তীকে পেট্রিয়টিক লাইব্রেরী এবং পেট্রিয়টিক ইনস্টিটিউশনের ভার দিয়েছিলেন।[৮] উল্লেখ্য, পেট্রিয়টিক ইনস্টিটিউশন সাময়িকভাবে বন্ধ হয়ে যায়।[৯] 'পেট্রিয়টিক্ ইনস্টিটিউশান'-এর কয়েকজন উৎসাহী শিক্ষাব্রতীর প্রচেষ্টায় 'টাউন স্কুল'-এ পরিণত হওয়ার উল্লেখ মেলে।[১০] ছাত্রদের নৈতিক চরিত্র গঠনের জন্য তিনি বাংলা পদ্যে 'প্রতিজ্ঞা শতক' রচনা করেন।[১১] তিনি যখন যে বাড়িতে থাকতেন সেখানেই একটি বিদ্যালয় এবং একটি লাইব্রেরী গড়ে তুলতেন।[১২] তার অন্যতম শিষ্য ভবতারণ সরকার প্রতিষ্ঠা করেন ভারতী বিদ্যালয়।[১৩] ১৮৯৩ সালের ১৯শে এপ্রিল মাতাজী তপস্বিনী মহারানী গঙ্গাবাঈ যে মহাকালী পাঠশালা প্রতিষ্ঠা করেন - তার পিছনেও নগেন্দ্রনাথের অনুপ্রেরণা ছিল।[১৪]
নগেন্দ্রনাথ বেশকিছু গ্রন্থ রচনা করেছিলেন। ‘প্রতিজ্ঞা শতক’, ‘সামুদ্রিক বিদ্যা (১ম ভাগ)’, ‘পরমাৰ্থ সঙ্গীতাবলী’ প্রভৃতি তার রচিত গ্রন্থ।[১] তার রচিত 'প্রতিজ্ঞা শতক' নীতি গ্রন্থটিকে মহাকালী পাঠশালার প্রতিষ্ঠাত্রী মাতাজী গঙ্গাবাঈ পাঠ্য পুস্তক হিসেবে মনোনীত করেছিলেন।[১৫]
সনাতন ধর্ম প্রচার
[সম্পাদনা]ধর্মপ্রচারের জন্য নগেন্দ্রনাথ ‘সত্যপ্ৰদীপ’ পত্রিকা প্রকাশ করেন।[১] নগেন্দ্রনাথ ১৮৯১ সালে সনাতন ধর্ম প্রচারিণী সভা প্ৰতিষ্ঠা করেন।[১] সত্যপ্রদীপ পত্রিকায় ধ্যানপ্রকাশ ব্রহ্মচারী মহারাজের সম্পাদনায় ১৩৪৫ সালের গুরু পূর্ণিমা থেকে ১৩৫১ সালের আশ্বিন পর্যন্ত ধারাবাহিকভাবে 'শ্রীশ্রীনগেন্দ্র- উপদেশামৃত' প্রকাশিত হয়।[১৬] সেই সময়ের বহু পণ্ডিত সত্যপ্রদীপ পত্রিকায় লেখালেখি করেন।[১৭] এই আধ্যাত্মিক পত্রিকায় ধারাবাহিকভাবে নগেন্দ্রনাথের রচিত পরমার্থসঙ্গীতও প্রকাশিত হতে থাকে।[১৮] এই পরমার্থ সঙ্গীতগুলির বিশ্লেষণ করতে গিয়ে অধ্যাপক জাহ্নবীকুমার চক্রবর্তী লক্ষ্য করেছিলেন নগেন্দ্রনাথের ভাবনার সঙ্গে বৈদিক ঋষিদের ভাবনার সাযুজ্য।[১৯]
বালি ইংলিশ হাই স্কুলের প্রধান শিক্ষক থাকাকালীন ১৮৮১ সালে দক্ষিণেশ্বরে রামকৃষ্ণ পরমহংসের সঙ্গে নগেন্দ্রনাথের সাক্ষাৎ হয়।[২০]১৮৮১ সালে দক্ষিণেশ্বরে রামকৃষ্ণ পরমহংসদেবের সঙ্গে সঙ্গে সাক্ষাতের ফলে নগেন্দ্রনাথের জীবনে বিরাট পরিবর্তন আসে।[২১][২২]
নগেন্দ্রনাথ কুম্ভ মেলায় যোগদানের জন্য এলাহাবাদে গেলে তার ভাইপো ননীলাল ভাদুড়ী তার সঙ্গী হন। নগেন্দ্রনাথের কাছে তার ব্রহ্মচর্য দীক্ষা হলেও তার মনে সন্ন্যাস গ্রহণের বাসনা জাগে। এই সময় নগেন্দ্রনাথ নিজেও সন্ন্যাস গ্রহণের ইচ্ছা প্রকাশ করেন। এমত পরিস্থিতিতে এক মকর সংক্রান্তির পূণ্য প্রভাতে গঙ্গাস্নানের পর তারা দুজনেই সন্ন্যাস নেওয়ার জন্য দীক্ষাগুরুর সন্ধান করতে থাকেন। ১৮৮১-৮২ খ্রিস্টাব্দের মধ্যে নগেন্দ্রনাথ কোনও এক দণ্ডী সন্ন্যাসী যোগী পুরুষকে গুরু হিসেবে গ্রহণ করেন এবং সন্ন্যাস দীক্ষার পর হিমালয়ে গিয়ে কঠোর তপস্যা করার ইচ্ছা গুরুর কাছে ব্যক্ত করেন। কিন্তু গুরুদেব নগেন্দ্রনাথের পাণ্ডিত্যের কারণে তাকে গেরুয়াবস্ত্র ধারণ না করে সনাতন ধর্ম প্রচারের নির্দেশ দিয়ে কলকাতায় আসতে বলেন।[২৩]
ননীলাল ভাদুড়ী- যিনি নগেন্দ্রনাথের কাছে ব্রহ্মচর্যে দীক্ষিত হয়ে ধ্যানপ্রকাশ ব্রহ্মচারী নামে অভিহিত হন - সেই ধ্যানপ্রকাশ ব্রহ্মচারীও এই কাজে ঐ সন্ন্যাসীর নির্দেশে নগেন্দ্রনাথের সঙ্গী হন। একসময় নগেন্দ্রনাথ সিদ্ধান্ত নেন যে তিনি খুব একটা বাইরে বের হবেন না। প্রায় কুড়ি বছর তিনি গৃহেই সাধনা করতে থাকেন। এই পর্যায়ে যাতে তার সাধনা বিঘ্নিত না হয় সেজন্য সদা সতর্ক থাকতেন তার এক শিষ্য।[২৪]
মৃত্যু
[সম্পাদনা]১৩ই কার্তিক ১৩৩৩ সালে নগেন্দ্ৰনাথ অসুস্থতা অনুভব করেন। ১৫ কার্তিক ১৩৩৩ (ইংরেজী ২ নভেম্বর, ১৯২৬) তিনি সকালবেলা শয্যা ত্যাগ করে উঠে পড়েন এবং ধ্যানপ্ৰকাশ ব্রহ্মচারীকে ভগবানের নাম করতে বলেন। সম্পূর্ণ সজ্ঞানে পদ্মাসনে বসে 'রাম নাম' শুনতে শুনতে তিনি মৃত্যুবরণ করেন। এর পরের দিন ধ্যানপ্রকাশ ব্রহ্মচারী মহর্ষির দেহ নিমতলা ঘাটে সৎকার করেন।[২৫]
লিগ্যাসি
[সম্পাদনা]দার্শনিক অধ্যাপক মহেন্দ্রনাথ সরকার, ভারতী বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা ভবতারণ সরকার, টাউন স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা কালীচরণ চক্রবর্তী, প্রসিদ্ধ হোমিওপ্যাথি ডাক্তার চন্দ্ৰশেখর কালী প্রমুখ অনেক বিশিষ্ট ব্যক্তি নগেন্দ্রনাথের শিষ্য ছিলেন।[১] যোগেশ ব্রহ্মচারীও বেশ কয়েকবার নগেন্দ্রনাথের কাছে যান। তাঁদের মধ্যে শাস্ত্রীয় বহু বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়। নগেন্দ্রনাথের জ্ঞানের গভীরতায় যোগেশ ব্রহ্মচারী মুগ্ধ হয়ে যান। যোগেশ ব্রহ্মচারী এই নগেন্দ্রনাথকে নিজের "গুরু" হিসেবে এবং নিজেকে নগেন্দ্রনাথের "মন্ত্রণাগ্রহণকারী শিষ্য" হিসেবে অভিহিত করেছেন।[২৬]
ভক্তদের অনুভবে সিদ্ধযোগী ভাদুড়ি মহাশয় নগেন্দ্রনাথ হলেন হরিহরের অবতার। তাঁদের চোখে নগেন্দ্রনাথ ছিলেন - বহিরঙ্গে শিব, অন্তরঙ্গে বিষ্ণু। নগেন্দ্রনাথকে যোগশিক্ষা প্রদান করেছিলেন স্বয়ং নারায়ণ।[২৭] যদিও শ্যামাচরণ লাহিড়ী তার মানব গুরু ছিলেন।[২৮]
শিষ্যদের মতে, নগেন্দ্রনাথ ভাদুড়ী অর্থাৎ নগেন্দ্রনাথ যোগসাধনার সমস্ত মার্গে সিদ্ধি লাভ করেছিলেন। এক নির্জন গুহায় তিনি কঠোর তপস্যায় মগ্ন হন ও প্রধানত হঠযোগ এবং প্রাণায়ামে লিপ্ত হয়ে "পরিত্রাণ" লাভ করেন।[২৯] পরমহংস যোগানন্দ[৩০] ও সনন্দলাল ঘোষের লিখিত গ্রন্থে লঘিমাসিদ্ধ যোগী হিসেবে তার শূন্যে ভেসে থাকার অলৌকিক ক্ষমতার বর্ণনা আছে।[৩১] কিন্তু নিজে সিদ্ধ যোগী হলেও নগেন্দ্রনাথ নির্দেশ করে গিয়েছেন ভক্তি মার্গ এবং তিনি শেষ জীবনে বলতেন, ভগবানের দয়া ব্যতীত কোনো কিছুই অর্জিত হয়না।[৩২] আমেরিকায় যাত্রার আগে পরমহংস যোগানন্দ নগেন্দ্রনাথের কাছ বিদায় আশীর্বাদ গ্রহণ করেন। নগেন্দ্রনাথ তাকে আশীর্বাদ করেন।[৩৩]
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ ছ জ ঝ সেনগুপ্ত, বসু, সুবোধচন্দ্র, অঞ্জলি (১৯৮৮)। সংসদ বাঙালী চরিতাভিধান ( সংশোধিত ও পরিবর্ধিত দ্বিতীয় সংস্করণ )। পৃষ্ঠা ২৩৫।
- ↑ Yogananda, Paramhansa (২০২৩)। The Levitating Saint, AUTOBIOGRAPHY OF A YOGI। Yogoda Satsang Math, Dakshineswar , Kolkata 700076: YOGODA SATSANG SOCIETY OF INDIA। পৃষ্ঠা 59। আইএসবিএন 978-81-93939-71-0।
- ↑ মুখোপাধ্যায়, রঘুপতি (ফেব্রুয়ারি ২০১২)। যুগাচার্য্য মহর্ষি নগেন্দ্রনাথ। সনাতন ধর্ম প্রচারিণী সভা ও শ্রীশ্রী নগেন্দ্র মঠ এবং নগেন্দ্র মিশন, ২বি, রামমোহন রায় রোড, কলকাতা- ৯। পৃষ্ঠা ১৫।
- ↑ সেনগুপ্ত, বসু, সুবোধচন্দ্র, অঞ্জলি (১৯৮৮)। সংসদ বাঙালী চরিতাভিধান ( সংশোধিত ও পরিবর্ধিত দ্বিতীয় সংস্করণ )। পৃষ্ঠা ২৩৫।
- ↑ Sen Shastri, Prof. Tripurasankar (ডিসেম্বর ২০২০)। The Levitating Saint। Nagendra Mission, 2B, Rammohan Roy Road, Kolkata - 700009।
- ↑ মুখোপাধ্যায়, রঘুপতি (ফেব্রুয়ারি ২০১২)। যুগাচার্য্য মহর্ষি নগেন্দ্রনাথ। সনাতন ধর্ম প্রচারিণী সভা ও শ্রীশ্রী নগেন্দ্র মঠ এবং নগেন্দ্র মিশন, ২বি, রামমোহন রায় রোড, কলকাতা- ৯। পৃষ্ঠা ১২।
- ↑ মুখোপাধ্যায়, রঘুপতি (ফেব্রুয়ারি ২০১২)। যুগাচার্য্য মহর্ষি নগেন্দ্রনাথ। সনাতন ধর্ম প্রচারিণী সভা ও শ্রীশ্রী নগেন্দ্র মঠ এবং নগেন্দ্র মিশন, ২বি, রামমোহন রায় রোড, কলকাতা- ৯। পৃষ্ঠা ১২।
- ↑ মুখোপাধ্যায়, রঘুপতি (ফেব্রুয়ারি ২০১২)। যুগাচার্য্য মহর্ষি নগেন্দ্রনাথ। সনাতন ধর্ম প্রচারিণী সভা ও শ্রীশ্রী নগেন্দ্র মঠ এবং নগেন্দ্র মিশন, ২বি, রামমোহন রায় রোড, কলকাতা- ৯। পৃষ্ঠা ১২।
- ↑ Chatterjee, Jaba (২০২৩)। LIFE AND TEACHINGS OF MAHARSHI NAGENDRANATH। 2B Rammohan Roy Road, Kolkata 700009: Sanatan Dharma Pracharini Sabha (1891) Shree Shree Nagendra Math (1916) Nagendra Mission (2005)। পৃষ্ঠা 20।
- ↑ বাগচি, শ্রীমণি (২০০৮)। যুগাচার্য মহর্ষি নগেন্দ্রনাথ, মহর্ষি নগেন্দ্র কথা, শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ গীতা, সম্পাদনা - সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়। ২বি, রামমোহন রায় রোড, কলকাতা - ৭০০০৯, ৭ ডব্লু, সমর সরণী কলকাতা - ৭০০০২: নগেন্দ্র মিশন ও শ্রীরামকৃষ্ণ প্রেম বিহার। পৃষ্ঠা ১৯৬।
- ↑ বসু, গোস্বামী, রাহা, অধ্যাপক শ্রীনির্মলকান্তি, অধ্যাপক ডঃ শ্রীকৃষ্ণপদ, ডাঃ শ্রীদীপেন (আগষ্ট ১৯৮১)। মহর্ষি নগেন্দ্র-স্মারক গ্রন্থ। অধ্যাপক শ্রীনির্মলকান্তি বসু [বিভাগীয় প্রধান, সংস্কৃত বিভাগ, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়।] আহ্বায়ক, যুগাচার্য মহর্ষি নগেন্দ্র-মেমোরিয়াল কমিটি, ২বি, রামমোহন রায় রোড, কলকাতা - ৯। পৃষ্ঠা ৯৭।
- ↑ মুখোপাধ্যায়, রঘুপতি (ফেব্রুয়ারি ২০১২)। যুগাচার্য্য মহর্ষি নগেন্দ্রনাথ। সনাতন ধর্ম প্রচারিণী সভা ও শ্রীশ্রী নগেন্দ্র মঠ এবং নগেন্দ্র মিশন, ২বি, রামমোহন রায় রোড, কলকাতা- ৯। পৃষ্ঠা ১২।
- ↑ Chatterjee, Jaba (২০২৩)। LIFE AND TEACHINGS OF MAHARSHI NAGENDRANATH। 2B Rammohan Roy Road, Kolkata 700009: Sanatan Dharma Pracharini Sabha (1891) Shree Shree Nagendra Math (1916) Nagendra Mission (2005)। পৃষ্ঠা 21।
- ↑ Sen Shastri, Prof. Tripurasankar (ডিসেম্বর ২০২০)। The Levitating Saint। Nagendra Mission, 2B Rammohan Roy Road, Kolkata-7000009। পৃষ্ঠা 29 – 30।
- ↑ বসু, গোস্বামী, রাহা, অধ্যাপক শ্রীনির্মলকান্তি, অধ্যাপক ডঃ শ্রীকৃষ্ণপদ, ডাঃ শ্রীদীপেন (আগষ্ট ১৯৮১)। মহর্ষি নগেন্দ্র-স্মারক গ্রন্থ। অধ্যাপক শ্রীনির্মলকান্তি বসু [বিভাগীয় প্রধান, সংস্কৃত বিভাগ, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়।] আহ্বায়ক, যুগাচার্য মহর্ষি নগেন্দ্র-মেমোরিয়াল কমিটি, ২বি, রামমোহন রায় রোড, কলকাতা - ৯। পৃষ্ঠা ৩৪।
- ↑ ব্রহ্মচারী, শ্রীমদ্ ভক্তিপ্রকাশ (জুলাই ২০১১)। শ্রীশ্রীনগেন্দ্র-উপদেশামৃত[ প্রথম খণ্ড]। শ্রীশ্রী নগেন্দ্র মঠ, ২বি, রামমোহন রায় রোড, কলকাতা- ৯। পৃষ্ঠা ঞ।
- ↑ মুখোপাধ্যায়, রঘুপতি (ফেব্রুয়ারি ২০১২)। যুগাচার্য্য মহর্ষি নগেন্দ্রনাথ। সনাতন ধর্ম প্রচারিণী সভা ও শ্রীশ্রী নগেন্দ্র মঠ এবং নগেন্দ্র মিশন, ২বি, রামমোহন রায় রোড, কলকাতা- ৯। পৃষ্ঠা ঙ।
- ↑ ব্রহ্মচারী, শ্রীমদ্ ভক্তিপ্রকাশ (জুলাই ২০১১)। শ্রীশ্রীনগেন্দ্র-উপদেশামৃত[ প্রথম খণ্ড]। শ্রীশ্রী নগেন্দ্র মঠ, ২বি, রামমোহন রায় রোড, কলকাতা- ৯। পৃষ্ঠা দশ।
- ↑ বসু, গোস্বামী, রাহা, অধ্যাপক শ্রীনির্মলকান্তি, অধ্যাপক ডঃ শ্রীকৃষ্ণপদ, ডাঃ শ্রীদীপেন (আগষ্ট ১৯৮১)। মহর্ষি নগেন্দ্র-স্মারক গ্রন্থ। অধ্যাপক শ্রীনির্মলকান্তি বসু [বিভাগীয় প্রধান, সংস্কৃত বিভাগ, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়।] আহ্বায়ক, যুগাচার্য মহর্ষি নগেন্দ্র-মেমোরিয়াল কমিটি, ২বি, রামমোহন রায় রোড, কলকাতা - ৯। পৃষ্ঠা ৪৮–৪৯।
- ↑ Nagendranath Bhaduri, Maharshi (1846 - 1926), COMPANIONS AND FOLLOWERS OF RAMAKRISHNA। Advaita Ashrama, 5 DEHI ENTALLY ROAD. KOLKATA 700 014: Swami Bodhasarananda। পৃষ্ঠা 381। আইএসবিএন 978-81-7505-360-1।
- ↑ বসু, গোস্বামী, রাহা, অধ্যাপক শ্রীনির্মলকান্তি, অধ্যাপক ডঃ শ্রীকৃষ্ণপদ, ডাঃ শ্রীদীপেন (আগষ্ট ১৯৮১)। মহর্ষি নগেন্দ্র-স্মারক গ্রন্থ। অধ্যাপক শ্রীনির্মলকান্তি বসু [বিভাগীয় প্রধান, সংস্কৃত বিভাগ, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়।] আহ্বায়ক, যুগাচার্য মহর্ষি নগেন্দ্র-মেমোরিয়াল কমিটি, ২বি, রামমোহন রায় রোড, কলকাতা - ৯। পৃষ্ঠা ১২৮।
- ↑ মুখোপাধ্যায়, রঘুপতি (ফেব্রুয়ারি ২০১২)। যুগাচার্য্য মহর্ষি নগেন্দ্রনাথ। সনাতন ধর্ম প্রচারিণী সভা ও শ্রীশ্রী নগেন্দ্র মঠ এবং নগেন্দ্র মিশন, ২বি, রামমোহন রায় রোড, কলকাতা- ৯। পৃষ্ঠা ১৬-১৭।
- ↑ মুখোপাধ্যায়, রঘুপতি (ফেব্রুয়ারি ২০১২)। যুগাচার্য্য মহর্ষি নগেন্দ্রনাথ। সনাতন ধর্ম প্রচারিণী সভা ও শ্রীশ্রী নগেন্দ্র মঠ এবং নগেন্দ্র মিশন, ২ বি, রামমোহন রায় রোড, কলকাতা - ৯। পৃষ্ঠা পৃষ্ঠা ১৬।
- ↑ শ্রীশ্রী পরমহংস, যোগানন্দ (১৯৬০)। যোগিকথামৃত [পরমহংস যোগানন্দ-কৃত ইংরেজী " অটো বাইওগ্র্যাফি অফ এ যোগী"-র বঙ্গানুবাদ]। যোগদা সৎসঙ্গ সোসাইটি অফ্ ইন্ডিয়া, যোগদা সৎসঙ্গ মঠ, দক্ষিণেশ্বর, কলকাতা - ৭৬। পৃষ্ঠা ৭২।
- ↑ মুখোপাধ্যায়, রঘুপতি (ফেব্রুয়ারি ২০১২)। যুগাচার্য্য মহর্ষি নগেন্দ্রনাথ। সনাতন ধর্ম প্রচারিণী সভা ও শ্রীশ্রী নগেন্দ্র মঠ এবং নগেন্দ্র মিশন, ২ বি, রামমোহন রায় রোড, কলকাতা - ৯। পৃষ্ঠা ২৭।
- ↑ বসু, গোস্বামী, রাহা, অধ্যাপক শ্রীনির্মলকান্তি, অধ্যাপক ডঃ শ্রীকৃষ্ণপদ, ডাঃ শ্রীদীপেন (আগষ্ট ১৯৮১)। মহর্ষি নগেন্দ্র-স্মারক গ্রন্থ। অধ্যাপক শ্রীনির্মলকান্তি বসু [বিভাগীয় প্রধান, সংস্কৃত বিভাগ, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়।] আহ্বায়ক, যুগাচার্য মহর্ষি নগেন্দ্র-মেমোরিয়াল কমিটি, ২বি, রামমোহন রায় রোড, কলকাতা - ৯। পৃষ্ঠা ২০।
- ↑ মুখোপাধ্যায়, ডঃ রঘুপতি (ডিসেম্বর ২০১৬)। শ্রীশ্রী নগেন্দ্র গীতা। সনাতন ধর্ম প্রচারিণী সভা (১৮৯১) ও শ্রীশ্রীনগেন্দ্র মঠ (১৯১৬), ২বি রামমোহন রায় রোড, কলকাতা- ৯।
- ↑ পুরাণপুরুষ যোগীরাজ শ্রীশ্যামাচরণ লাহিড়ী। শ্রীমতি অমিতা চট্টোপাধ্যায়, ২৬/ এ /১ শশিভূষণ নিয়োগী গার্ডেন লেন, কলকাতা ৩৬। মে ১৯৬০। পৃষ্ঠা ৮০।
- ↑ Nagendranath Bhaduri, Maharshi (1846 - 1926), COMPANIONS AND FOLLOWERS OF RAMAKRISHNA। Advaita Ashrama, 5 DEHI ENTALLY ROAD. KOLKATA 700 014: Swami Bodhasarananda। পৃষ্ঠা 381। আইএসবিএন 978-81-7505-360-1।
- ↑ Paramhansa, Yogananda (২০২৩)। The Levitating Saint, AUTOBIOGRAPHY OF A YOGI। Yogoda Satsang Math, 21, U.N Mukherjee Road, Dakshineswar, Kolkata 7000076: YOGODA SATSANG SOCIETY OF INDIA। পৃষ্ঠা 59। আইএসবিএন 978-81-93939-71-0।
- ↑ Ghosh, Sri Sananda Lal (২০১৯)। SAINT PSEUDO AND TRUE, Mejda Explores the Realms of Mind and Sprit, MEJDA। Yogoda Satsang Math, 21, U.N Mukherjee Road, Dakshineswar, Kolkata 7000076: YOGODA SATSANG SOCIETY OF INDIA। পৃষ্ঠা 128। আইএসবিএন 978-81-89535-26-1।
- ↑ Sen Shastri, Prof. Tripurasankar (ডিসেম্বর ২০২০)। The Levitating Saint। Nagendra Mission, 2B Rammohan Roy Road, Kolkata-7000009। পৃষ্ঠা 28।
- ↑ Paramhansa, Yogananda (২০২৩)। The Levitating Saint, AUTOBIOGRAPHY OF A YOGI। Yogoda Satsang Math, 21, U.N Mukherjee Road, Dakshineswar, Kolkata 7000076: YOGODA SATSANG SOCIETY OF INDIA। পৃষ্ঠা 64। আইএসবিএন 978-81-93939-71-0।