বিষয়বস্তুতে চলুন

মস্তিষ্কের গোলার্ধ

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
মস্তিষ্কের গোলার্ধ
মানব মস্তিষ্ক সামন থেকে দেখা হয়েছে
  ডান মস্তিষ্কের গোলার্ধ
  বাম মস্তিষ্কের গোলার্ধ
বিস্তারিত
শনাক্তকারী
লাতিনhemisphaerium cerebri
নিউরোনেমস241
নিউরোলেক্স আইডিbirnlex_1796
টিএ৯৮A14.1.09.002
টিএ২5418
এফএমএFMA:61817
স্নায়ুতন্ত্রের শারীরস্থান পরিভাষা

সেরেব্রাম বা মেরুদণ্ডী প্রাণীর মস্তিষ্কের বৃহত্তম অংশ দুটি মস্তিষ্ক গোলার্ধ বা সেরেব্রাল হেমিস্ফিয়ার নিয়ে গঠিত। দীর্ঘ খাঁজ নামে পরিচিত একটি গভীর খাঁজ সেরেব্রামকে বাম ও ডান গোলার্ধে বিভক্ত করে থাকে। তবে কর্পাস ক্যালোসাম নামক স্নায়ুতন্তুর একটি বৃহৎ গুচ্ছের মাধ্যমে এই গোলার্ধ দুটি পরস্পরের সঙ্গে সংযুক্ত থাকে, যার প্রধান কাজ হল গোলার্ধদুটির মধ্যে সংবেদনশীল ও চলন সংকেতের সমন্বয় সাধন করা। জরায়ুজ (প্ল্যাসেন্টাল) স্তন্যপায়ী প্রাণীদের মধ্যে কর্পাস ক্যালোসাম ছাড়াও আরও কিছু স্নায়ুতন্তুর গুচ্ছ থাকে, যেমন অগ্র সংযোগিকা, পশ্চাৎ সংযোগিকা এবং হিপ্পোক্যাম্পাল কমিস্যুর বা ফর্নিক্স; কিন্তু কর্পাস ক্যালোসামের তুলনায় এগুলোর আকার অনেক ছোট।

সাধারণভাবে মস্তিষ্ক গোলার্ধ দুটি দুই ধরনের কলা নিয়ে গঠিত। মস্তিষ্ক গোলার্ধদুটির পাতলা বাইরের স্তরটি ধূসর পদার্থ দিয়ে তৈরি, যাতে রয়েছে নিউরনের দেহ, ডেনড্রাইট এবং সিন্যাপস; এই বাইরের স্তরটি মস্তিষ্কের বাকল গঠন করে (বাকল শব্দের লাতিন অর্থ "গাছের ছাল")। এর নিচে রয়েছে সাদা পদার্থের একটি বৃহত্তর অভ্যন্তরীণ স্তর, যা মূলত অ্যাক্সনমায়েলিন নিয়ে গঠিত।

প্রতিটি গোলার্ধকে আরও চারটি খণ্ডে ভাগ করা হয়েছে: সামনের দিকের সাম্মুখিক খণ্ড, পাশের দিকের পার্শ্বিক খণ্ড, পিছনের দিকের পশ্চাদিক খণ্ড এবং কানের কাছাকাছি অবস্থিত কর্ণিক খণ্ডকেন্দ্রীয় খাঁজ একটি সুস্পষ্ট খাঁজ যা সাম্মুখিক খণ্ড কে পার্শ্বিক খণ্ড থেকে পৃথক করে এবং প্রাথমিক চলনিক বাকল কে প্রাথমিক দৈহিক সংবেদন বাকল থেকে আলাদা করে। চারটি খণ্ডের মধ্যে তিনটিরই বিশেষ প্রান্তবিন্দু বা 'মেরু' রয়েছে: পশ্চাদিক মেরু, সাম্মুখিক মেরু এবং কর্ণিক মেরু

দুটি মস্তিষ্ক গোলার্ধ প্রায় দর্পণ প্রতিবিম্বের মতো দেখতে একে অপরের মত হলেও এদের মধ্যে কিছু সূক্ষ্ম শারীরস্থানিক পার্থক্য বিদ্যমান, যেমন ইয়াকভলেভিয়ান টর্ক যা কখনও কখনও মানব মস্তিষ্কে পরিলক্ষিত হয়। তবুও অণুবীক্ষণিক পর্যায়ে কোষের ক্রিয়াকলাপ, স্নায়ুসংবর্তকের মাত্রা এবং গ্রাহকের ধরনের দিক থেকে গোলার্ধদুটির মধ্যে সুস্পষ্ট অসমতা লক্ষ্য করা যায়।[][] যদিও এই গোলার্ধিক বণ্টন ও পার্থক্যগুলোর কিছুটা সামঞ্জস্য মানবজাতির মধ্যে দেখা যায়, কিংবা কোনো কোনো প্রাণীপ্রজাতির মধ্যে এগুলো একই রকম হতে পারে, তবুও অনেক পর্যবেক্ষণযোগ্য বণ্টন পার্থক্য একটি নির্দিষ্ট প্রজাতির মধ্যে একেক ব্যক্তির ক্ষেত্রে একেক রকম হয়ে থাকে।

প্রতিটি মস্তিষ্ক গোলার্ধের বাইরের স্তরটি হল মস্তিষ্কের বাকলের ধূসর পদার্থ দিয়ে গঠিত, আর গোলার্ধদুটির অভ্যন্তরে রয়েছে সাদা পদার্থের একটি অভ্যন্তরীণ স্তর বা মূল অংশ, যাকে সেন্ট্রাম সেমিওভাল বলে।[] সেরেব্রামের গোলার্ধগুলোর অভ্যন্তরীণ অংশে রয়েছে পার্শ্বিক নিলয়, বেসাল গ্যাংলিয়া এবং সাদা পদার্থ।[]

মস্তিষ্ক গোলার্ধের মেরুসমূহ

সেরেব্রামের তিনটি মেরু রয়েছে: পশ্চাদিক মেরু, সাম্মুখিক মেরু এবং কর্ণিক মেরু। পশ্চাদিক মেরু হল প্রতিটি গোলার্ধের পশ্চাদিক খণ্ডের পশ্চাৎপ্রান্ত। এটি গোলাকার সাম্মুখিক মেরুর চেয়ে বেশি সূচালো। সাম্মুখিক মেরু হল প্রতিটি গোলার্ধের সাম্মুখিক খণ্ডের সামনের দিকের অংশ, এবং এটি পশ্চাদিক মেরুর চেয়ে বেশি গোলাকার। কর্ণিক মেরুটি সাম্মুখিক ও পশ্চাদিক মেরুর মধ্যবর্তী স্থানে অবস্থিত এবং এটি প্রতিটি কর্ণিক খণ্ডের মধ্যম করোটী গহ্বরের অগ্রভাগে থাকে।[]

উপাদান

[সম্পাদনা]

যদি কোনো গোলার্ধের শীর্ষভাগ কর্পাস ক্যালোসামের প্রায় ১.২৫ সেন্টিমিটার উপরের একটি সমতলে কেটে সরিয়ে ফেলা হয়, তাহলে কেন্দ্রীয় সাদা পদার্থটি একটি ডিম্বাকৃতির এলাকা হিসেবে প্রকাশ পায়, যার নাম সেন্ট্রাম সেমিওভাল। এটি ধূসর পদার্থের একটি সংকীন্দ্র ও বাঁকানো প্রান্ত দ্বারা বেষ্টিত এবং অসংখ্য ক্ষুদ্র লাল বিন্দু (রক্তনালীজাত বিন্দু) দ্বারা ছিদ্রযুক্ত, যা ছিন্ন রক্তনালী থেকে রক্তপাতের কারণে সৃষ্ট।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]

যদি গোলার্ধদুটির অবশিষ্ট অংশগুলো সামান্য টেনে আলাদা করা হয়, তাহলে একটি চওড়া সাদা পদার্থের ফিতা, অর্থাৎ কর্পাস ক্যালোসাম, দৃষ্টিগোচর হয়, যা দীর্ঘ খাঁজের নিচে গোলার্ধ দুটিকে সংযুক্ত করে রাখে; গোলার্ধগুলোর যে প্রান্তগুলি কর্পাস ক্যালোসামকে অতিক্রম করে তাকে মস্তিষ্ক ওষ্ঠ বলে।[]

প্রতিটি ওষ্ঠ ইতিপূর্বে বর্ণিত সিঙ্গুলেট ঘুরের অংশবিশেষ; এবং এই ওষ্ঠ ও কর্পাস ক্যালোসামের ঊর্ধ্বতল এর মধ্যবর্তী খাঁজটির নাম ক্যালোসাল খাঁজ

যদি গোলার্ধদুটিকে কর্পাস ক্যালোসামের ঊর্ধ্বতলের সমতলে কেটে ফেলা হয়, তাহলে দেখা যাবে যে সেই গঠনের সাদা পদার্থ দুটি গোলার্ধকে সংযুক্ত করেছে।

এখন উন্মুক্ত মজ্জা পদার্থের বিস্তৃত এলাকা, যা ধূসর পদার্থের বাঁকানো প্রান্ত দ্বারা বেষ্টিত, তাকে সেন্ট্রাম সেমিওভাল বলে। সেন্ট্রাম সেমিওভাল-এ রক্ত সরবরাহ করে পৃষ্ঠীয় মধ্যম মস্তিষ্কীয় ধমনি[] এই ধমনির বাকলীয় শাখাগুলো সেন্ট্রাম সেমিওভাল-এ রক্ত সরবরাহের জন্য নিম্নমুখী হয়ে আসে।[]

বিকাশ

[সম্পাদনা]

মস্তিষ্ক গোলার্ধদুটি টেলেনসেফালন থেকে সৃষ্ট। এগুলো গঠনের পাঁচ সপ্তাহ পর দ্বিপার্শ্বিক অন্তর্গত খাঁজ হিসেবে আবির্ভূত হয়।

গোলার্ধদুটি একটি C-আকৃতি ধারণ করে গোলাকারে বৃদ্ধি পায় এবং তারপরে পুনরায় পশ্চাদ্দিকে বাঁক নেয়; এসময় গোলার্ধগুলোর অভ্যন্তরীণ সব গঠন (যেমন নিলয়) সেগুলোর সাথে সাথে টেনে চলে যায়।

আন্তঃনিলয় রন্ধ্র (মনরোর রন্ধ্র নামেও পরিচিত) পার্শ্বিক নিলয়ের মধ্যে সংযোগ স্থাপনের সুযোগ দেয়।

কোরয়েড জালিকা এপেন্ডাইমাল কোষ এবং রক্তনালীগত মেসেনকাইম থেকে সৃষ্টি হয়।[]

কার্যাবলি

[সম্পাদনা]

মস্তিষ্ক গোলার্ধিক পার্শ্বীয়করণ

[সম্পাদনা]

জনপ্রিয় মনোবিজ্ঞানে প্রায়শই কিছু নির্দিষ্ট কার্যাবলি (যেমন যুক্তি, সৃজনশীলতা) নিয়ে ব্যাপক সাধারণীকরণ করা হয় যে সেগুলো পার্শ্বীয়কৃত, অর্থাৎ সেগুলো মস্তিষ্কের ডান বা বাম দিকে অবস্থিত। কিন্তু এই দাবিগুলো প্রায়শই ভুল, কারণ মস্তিষ্কের বেশিরভাগ কার্যাবলিই আসলে উভয় গোলার্ধ জুড়ে বণ্টিত। অসমতার জন্য বেশিরভাগ বৈজ্ঞানিক প্রমাণ নিম্ন-স্তরের উপলব্ধিমূলক কাজের সাথে সম্পর্কিত, জনপ্রিয়ভাবে আলোচিত উচ্চ-স্তরের কাজের (যেমন সাধারণভাবে "যুক্তিনির্ভর চিন্তা" নয়, বরং ব্যাকরণের অবচেতন প্রক্রিয়াকরণ) সাথে নয়।[] কিছু কার্যাবলির এই পার্শ্বীয়করণ ছাড়াও, নিম্ন-স্তরের প্রতিনিধিত্বগুলোও শরীরের বিপরীত পাশে অবস্থান করতে পছন্দ করে।

পার্শ্বীয়করণের সবচেয়ে সুপ্রতিষ্ঠিত উদাহরণ হল ব্রোকার ও ভের্নিকের অঞ্চল (ভাষা সংশ্লিষ্ট), যেগুলো প্রায়শই একচেটিয়াভাবে বাম গোলার্ধে পাওয়া যায়। তবে এই অঞ্চলগুলোর অবস্থান প্রায়শই হাতের পছন্দের সাথে সম্পর্কিত, অর্থাৎ এই অঞ্চলগুলো ব্যক্তির প্রাধান্যশীল হাতের বিপরীত গোলার্ধে অবস্থিত থাকে। কার্যকরী পার্শ্বীয়করণ, যেমন অর্থবিজ্ঞান, স্বরাঘাত, গুরুত্বারোপ এবং ছন্দ সম্পর্কিত বিষয়গুলো নিয়ে পরে প্রশ্ন ওঠে এবং দেখা যায় যে এগুলোর স্নায়বিক ভিত্তি মূলত উভয় গোলার্ধেই বিদ্যমান।[১০][১১]

আট সপ্তাহ বয়সী একটি মানব ভ্রূণের মস্তিষ্ক গোলার্ধ

উপলব্ধিমূলক তথ্য উভয় গোলার্ধে প্রক্রিয়াজাত হয়, কিন্তু সেটি পার্শ্বীয়ভাবে বিভক্ত: শরীরের প্রতিটি পাশ থেকে আসা তথ্য বিপরীত গোলার্ধে প্রেরিত হয় (দৃশ্যতথ্য কিছুটা ভিন্নভাবে বিভক্ত হয়, কিন্তু তবুও পার্শ্বীয়কৃত থাকে)। একইভাবে, শরীরে প্রেরিত চলন নিয়ন্ত্রণ সংকেতও বিপরীত পাশের গোলার্ধ থেকে আসে। এইভাবে, হাতের পছন্দও (কোন হাত ব্যবহার করতে একজন ব্যক্তি পছন্দ করেন) মস্তিষ্ক গোলার্ধিক পার্শ্বীয়করণের সাথে সম্পর্কিত।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]

কিছু দিক থেকে গোলার্ধদুটি অসমমিত; ডান গোলার্ধটি কিছুটা বড়। ডান গোলার্ধে স্নায়ুসংবর্তক নরএপিনেফ্রিন-এর মাত্রা বেশি এবং বাম গোলার্ধে ডোপামিন-এর মাত্রা বেশি। ডান গোলার্ধ টেস্টোস্টেরন-এর প্রতি বেশি সংবেদনশীল। ডান গোলার্ধে বেশি পরিমাণে শ্বেত বস্তু (দীর্ঘ অ্যাক্সন) থাকে এবং বাম গোলার্ধে বেশি পরিমাণে ধূসর বস্তু (কোষদেহ) থাকে।[১২]

ভাষার রৈখিক যুক্তি সংক্রান্ত কাজকর্ম যেমন ব্যাকরণ ও শব্দ উৎপাদন প্রায়শই মস্তিষ্কের বাম গোলার্ধে পার্শ্বীয়কৃত হয়। বিপরীতভাবে, ভাষার সমগ্রতাভিত্তিক যুক্তি সংক্রান্ত কাজকর্ম যেমন স্বরাঘাত ও জোর দেওয়া প্রায়শই মস্তিষ্কের ডান গোলার্ধে পার্শ্বীয়কৃত হয়। অন্যান্য সমন্বয়মূলক কাজকর্ম যেমন স্বতঃস্ফূর্ত বা আনুমানিক গাণিতিক কাজ, দ্বিকর্ণীয় শব্দের অবস্থান নির্ণয় ইত্যাদি বেশি মাত্রায় দ্বিপার্শ্বিকভাবে নিয়ন্ত্রিত বলে মনে করা হয়।[১৩]

চিকিৎসাগত তাৎপর্য

[সম্পাদনা]

সেন্ট্রাম সেমিওভালে রক্তাধার রোধ ঘটতে পারে।[]

মৃগীরোগের চিকিৎসার জন্য কর্পাস ক্যালোসোটমি নামক একটি পদ্ধতিতে গোলার্ধদুটির মধ্যে প্রধান সংযোগ কাটার জন্য কর্পাস ক্যালোসাম ছিন্ন করা হতে পারে।

একটি অর্ধগোলকোত্তরাণ হল মস্তিষ্কের একটি গোলার্ধ অপসারণ বা অকার্যকর করা। এটি খিঁচুনির কিছু চরম ক্ষেত্রে ব্যবহৃত একটি বিরল পদ্ধতি, যখন অন্যান্য সব চিকিৎসা পদ্ধতি ব্যর্থ হয়।

আরও দেখুন

[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. Anderson B, Rutledge V (ডিসেম্বর ১৯৯৬)। "Age and hemisphere effects on dendritic structure"Brain১১৯ (6): ১৯৮৩–১৯৯০। ডিওআই:10.1093/brain/119.6.1983পিএমআইডি 9010002
  2. Hutsler J, Galuske RA (আগস্ট ২০০৩)। "Hemispheric asymmetries in cerebral cortical networks"Trends in Neurosciences২৬ (8): ৪২৯–৪৩৫। সাইটসিয়ারএক্স 10.1.1.133.2360ডিওআই:10.1016/S0166-2236(03)00198-Xপিএমআইডি 12900174এস২সিআইডি 15968665
  3. 1 2 3 Bogousslavsky J, Regli F (অক্টোবর ১৯৯২)। "Centrum ovale infarcts: subcortical infarction in the superficial territory of the middle cerebral artery"। Neurology৪২ (10): ১৯৯২–১৯৯৮। ডিওআই:10.1212/wnl.42.10.1992পিএমআইডি 1340771এস২সিআইডি 219195107
  4. Snell RS (২০০৯)। Clinical Neuroanatomy for Medical Students। Hagerstwon, MD: Lippincott Williams & Wilkins। পৃ. ২৬২। আইএসবিএন ৯৭৮-০-৭৮১৭-৯৪২৭-৫
  5. Singh V (২০১৪)। "Cerebrum"। Textbook of Anatomy Head, Neck, and Brain। খণ্ড III। India: Elsevier। পৃ. ৩৮৯। আইএসবিএন ৯৭৮-৮১-৩১২-৩৭২৭-৪
  6. Corsini R (৫ ডিসেম্বর ২০১৬)। Labia cerebri। Routledge। আইএসবিএন ৯৭৮১৩১৭৭০৫৭০৩। সংগ্রহের তারিখ ১৩ আগস্ট ২০১৯
  7. Lee PH, Oh SH, Bang OY, Joo IS, Huh K (ডিসেম্বর ২০০৫)। "Pathogenesis of deep white matter medullary infarcts: a diffusion weighted magnetic resonance imaging study"Journal of Neurology, Neurosurgery, and Psychiatry৭৬ (12): ১৬৫৯–১৬৬৩। ডিওআই:10.1136/jnnp.2005.066860পিএমসি 1739473পিএমআইডি 16291890
  8. Neman, Josh; Chen, Thomas C., সম্পাদকগণ (২০১৬)। The choroid plexus and cerebrospinal fluid: emerging roles in CNS development, maintenance, and disease progression। London, UK: Academic Press is an imprint of Elsevier। আইএসবিএন ৯৭৮-০-১২-৮০১৮৪২-২
  9. Westen D, Burton LJ, Kowalski R (২০০৬)। Psychology (Australian and New Zealand সংস্করণ)। John Wiley & Sons Australia, Ltd.। পৃ. ১০৭। আইএসবিএন ৯৭৮-০-৪৭০-৮০৫৫২-৭
  10. Weiss PH, Ubben SD, Kaesberg S, Kalbe E, Kessler J, Liebig T, Fink GR (জানুয়ারি ২০১৬)। "Where language meets meaningful action: a combined behavior and lesion analysis of aphasia and apraxia"। Brain Structure & Function২২১ (1): ৫৬৩–৫৭৬। ডিওআই:10.1007/s00429-014-0925-3পিএমআইডি 25352157এস২সিআইডি 16060074
  11. Riès SK, Dronkers NF, Knight RT (এপ্রিল ২০১৬)। "Choosing words: left hemisphere, right hemisphere, or both? Perspective on the lateralization of word retrieval"Annals of the New York Academy of Sciences১৩৬৯ (1): ১১১–৩১। বিবকোড:2016NYASA1369..111Rডিওআই:10.1111/nyas.12993পিএমসি 4874870পিএমআইডি 26766393
  12. Carter R (১৯৯৯)। Mapping the mind। Berkeley, CA.: University of California Press। আইএসবিএন ৯৭৮-০-৫২০-২২৪৬১-২
  13. Dehaene S, Spelke E, Pinel P, Stanescu R, Tsivkin S (মে ১৯৯৯)। "Sources of mathematical thinking: behavioral and brain-imaging evidence"Science২৮৪ (5416): ৯৭০–৯৭৪। বিবকোড:1999Sci...284..970Dডিওআই:10.1126/science.284.5416.970পিএমআইডি 10320379

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]

টেমপ্লেট:Telencephalon