বিষয়বস্তুতে চলুন

মধুখালী–মাগুরা লাইন

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
মধুখালী-মাগুরা লাইন
সংক্ষিপ্ত বিবরণ
স্থিতিনির্মানাধীন
মালিকবাংলাদেশ রেলওয়ে
অঞ্চল বাংলাদেশ
বিরতিস্থল
স্টেশন
পরিষেবা
ধরনবাংলাদেশের রেললাইন
পরিচালকবাংলাদেশ রেলওয়ে
ইতিহাস
চালু
  • মধুখালী-কামারখালী ঘাট(১৯৩২) পুননির্মাণ (২০২৩)
  • কামারখালী ঘাট-মাগুরা (২০২৩)
কারিগরি তথ্য
রেলপথের দৈর্ঘ্য২৩.৯০ কিলোমিটার
ট্র্যাক গেজব্রডগেজ ১,৬৭৬ মিলিমিটার ( ফুট  ইঞ্চি)
চালন গতি??

মধুখালী-মাগুরা লাইন বা মধুখালী মাগুরা-রেলপথ বাংলাদেশ রেলওয়ে কর্তৃক নির্মানাধীন একটি রেলপথ যার দ্বারা রাজধানী ঢাকার সাথে পদ্মাসেতু হয়ে মাগুরার রেলযোগাযোগ স্হাপিত হবে। এর মাধ্যমে মাগুরা জেলা প্রথমবারের মতো রেলসংযোগের আওতায় আসবে।

ইতিহাস

[সম্পাদনা]

দক্ষিণাঞ্চলের বাঁশ বেত পাট বহনের গুরুত্ব বিবেচনা করে ১৮৭১ সালের ১ জানুয়ারি রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ ঘাট পর্যন্ত রেলপথ স্থাপন করা হয়। এর পরবর্তীতে ১৯৩২ সালে কালুখালি থেকে একটি শাখা লাইন মধুখালী হয়ে কামারখালী পর্যন্ত নির্মাণ করা হয়। এ সময় লাইনটি এলাকার অধিবাসীর কাছে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ছিল। কিন্তু একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে এই শাখা লাইনটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। যা পরবর্তীতে বন্ধ করে দেওয়া হয়। ২০১৮ সালে সরকার মধুখালী থেকে কামারখালী ঘাট হয়ে মাগুরা পর্যন্ত ব্রডগেজ রেলপথ নির্মাণ করার ঘোষণা দেয়।[][]

সর্বশেষ ২০২১ সালের ২৩শে জুলাই এই রেলপথের নির্মাণকাজ শুরু হয় যা ২০২৩ সালে শেষ হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।[]

স্টেশনসমূহ

[সম্পাদনা]

এই লাইনে মাত্র ৩টি রেলস্টেশন রয়েছেঃ

আরও দেখুন

[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. "মধুখালী-মাগুরায় নির্মিত হচ্ছে ব্রডগেজ রেলপথ"banglanews24.com। সংগ্রহের তারিখ ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  2. "কিলোমিটারে ট্র্যাক নির্মাণব্যয় ১৩ কোটি ৬৩ লাখ টাকা ওয়েবসাইট=দৈনিক নয়াদিগন্ত"। ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  3. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৭ অক্টোবর ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ৭ অক্টোবর ২০২২