বিষয়বস্তুতে চলুন

মংডু

স্থানাঙ্ক: ২০°৪৯′ উত্তর ৯২°২২′ পূর্ব / ২০.৮১৭° উত্তর ৯২.৩৬৭° পূর্ব / 20.817; 92.367
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
মাউংডো (মংডু)
မောင်တောမြို့
শহর
মাউংডোর একটি সড়ক
মাউংডোর একটি সড়ক
মাউংডো (মংডু) মিয়ানমার-এ অবস্থিত
মাউংডো (মংডু)
মাউংডো (মংডু)
মিয়ানমারে (বার্মা) অবস্থান
স্থানাঙ্ক: ২০°৪৯′ উত্তর ৯২°২২′ পূর্ব / ২০.৮১৭° উত্তর ৯২.৩৬৭° পূর্ব / 20.817; 92.367
দেশ মিয়ানমার
বিভাগ রাখাইন রাজ্য
জেলামাউংডো জেলা
টাউনশিপমাউংডো টাউনশিপ
আয়তন
 • মোট৫৮২.৯২ বর্গমাইল (১,৫০৯.৮ বর্গকিমি)
উচ্চতা১০ ফুট (৩ মিটার)
জনসংখ্যা (2008)[]৪,০০,০০০
 • Ethnicities৮০% Rohingya
 • ধর্মবৌদ্ধ ইসলাম খ্রিস্টান হিন্দু
সময় অঞ্চলএমএমটি (ইউটিসি+6:30)
কোপেন জলবায়ু বিশ্লেষণAm
ব্রিটিশ সেনারা মাউংডো-বুথিডং সড়কের প্রবেশ পথে দাঁড়িয়ে আছে। ১৯৪৪ সালে জানুয়ারি মাসে মিত্র বাহিনীর ১৫তম কোরের ধারণকৃত আলোকচিত্র।

মাউংডো (বর্মী: မောင်တောမြို့; এমএলসিটিএস: maung:tau mrui., উচ্চারিত: [máʊɰ̃dɔ́ mjo̰]) (বিকল্প বানানে মংডো বা মংডু) দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার রাষ্ট্র মিয়ানমারের (প্রাক্তন বার্মা) উত্তর-পশ্চিমভাগের রাখাইন প্রদেশে এবং বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তের কাছে অবস্থিত একটি শহর। এটি মাউংডো টাউনশিপ ও মাউংডো জেলার প্রশাসনিক আসন। শহরটি বুথিডং শহর থেকে ১৬ মাইল দূরে অবস্থিত। মে ইউ পর্বতমালা দ্বারা প্রাকৃতিকভাবে পৃথক শহর দুইটি ১৯১৮ সালে নির্মিত দুটি সুড়ঙ্গ দ্বারা পরস্পরের সাথে সড়কপথে সংযুক্ত। মাউংডো ও এর আশেপাশের জেলায় একটি বৃহৎ রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী রয়েছে।

জনপরিসংখ্যান

[সম্পাদনা]

২০০৮ সালে মাউংডো শহরের জনসংখ্যা ছিল প্রায় ৪০০,০০০ জন। অধিবাসীদের সংখ্যাগরিষ্ঠ (প্রায় ৮০%) রোহিঙ্গা নৃগোষ্ঠীর লোক, যাদেরকে মিয়ানমার সরকার রাষ্ট্রহীন বাঙালি হিসেবে বিবেচনা করে। মিয়ানমার সরকার প্রণীত মিয়ানমারের জাতিগত গোষ্ঠীগুলির তালিকায় রোহিঙ্গাদের কোনও স্বীকৃতি নেই। এর সূত্র ধরে মিয়ানমারের নাগরিকত্ব বিষয়ে রোহিঙ্গাদের দাবিকেও মিয়ানমার সরকার স্বীকৃতি দেয় না।[] জনসংখ্যার অবশিষ্ট অংশ রাখাইন, বামার, ডেইংনেট এবং ম্রো-সহ বিভিন্ন নৃগোষ্ঠীর সমন্বয়ে গঠিত।

শিক্ষা

[সম্পাদনা]

২০১১ সালের হিসাবে অনুযায়ী এখানে আটটি উচ্চ বিদ্যালয়, ১০টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ১৬ টি প্রাথমিক-উত্তর বিদ্যালয় এবং ১২৫টি প্রাথমিক বিদ্যালয় আছে।[]

অর্থনীতি

[সম্পাদনা]

মাউংডো ১৯৯৫ সালের সেপ্টেম্বর মাস থেকে বাংলাদেশের টেকনাফ শহরের সাথে বাণিজ্য পরিচালনা করছে।[]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. "Rohingyas are not citizens: Myanmar minister"The Hindu (ইংরেজি ভাষায়)। ৩০ জুলাই ২০১২। ৭ জানুয়ারি ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ নভেম্বর ২০১৮ 
  2. "Rohingyas are not citizens: Myanmar minister"। 30 জুলাই, 2012। ৭ জানুয়ারি ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ অক্টোবর ২০২০ – www.thehindu.com-এর মাধ্যমে।  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |তারিখ= (সাহায্য)
  3. The New Light of Myanmar (পিডিএফ) (ইংরেজি ভাষায়)। 12 (139): Page 7 Column 2। ২০০৪-০৯-০২ https://web.archive.org/web/20040902123638/http://www.mrtv3.net.mm/newpaper/29newsn.pdf। ২০০৪-০৯-০২ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-১০-১৫  |শিরোনাম= অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য)
  4. "People's Daily Online -- Myanmar to set up border trade zone with Bangladesh"en.people.cn। ৭ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ অক্টোবর ২০২০ 

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]