ভীমা নদী
অবয়ব
ভীমা নদী চন্দ্রভাগা নদী | |
---|---|
অবস্থান | |
দেশ | ভারত |
রাজ্য | মহারাষ্ট্র, কর্ণাটক, তেলেঙ্গানা |
প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্য | |
উৎস | ভীমাশঙ্কর মন্দির |
• অবস্থান | মহারাষ্ট্র, ভারত |
• স্থানাঙ্ক | ১৯°৪′১৯″ উত্তর ৭৩°৩২′৯″ পূর্ব / ১৯.০৭১৯৪° উত্তর ৭৩.৫৩৫৮৩° পূর্ব |
• উচ্চতা | ৯৪৫ মি (৩,১০০ ফু) |
মোহনা | কৃষ্ণা নদী |
• অবস্থান | তেলেঙ্গানা, ভারত |
• স্থানাঙ্ক | ১৬°২৪′৩৬″ উত্তর ৭৭°১৭′৬″ পূর্ব / ১৬.৪১০০০° উত্তর ৭৭.২৮৫০০° পূর্ব |
• উচ্চতা | ৩৩৬ মি (১,১০২ ফু) |
দৈর্ঘ্য | ৮৬১ কিমি (৫৩৫ মা) |
অববাহিকার আকার | ৭০,৬১৪ কিমি২ (২৭,২৬৪ মা২) |
নিষ্কাশন | |
• অবস্থান | মুখ |
অববাহিকার বৈশিষ্ট্য | |
উপনদী | |
• বামে | ঘোদ, সিনা, কাগিনী |
• ডানে | ভামা, ইন্দ্রায়নী, মুলা-মুথা, নীরা |
ভীমা নদী বা চন্দ্রভাগা নদী হল পশ্চিম ভারত ও দক্ষিণ ভারতের একটি প্রধান নদী। কৃষ্ণা নদীতে প্রবেশ করার আগে এটি মহারাষ্ট্র, কর্ণাটক ও তেলেঙ্গানা রাজ্যের মধ্য দিয়ে ৮৬১ কিলোমিটার (৫৩৫ মাইল) দক্ষিণ-পূর্ব দিকে প্রবাহিত হয়। এবড়োখেবড়ো ভূখণ্ডের মধ্য দিয়ে সংকীর্ণ উপত্যকায় প্রথম পঁয়ষট্টি কিলোমিটারের পরে,[১] তীরগুলি খুলে যায় এবং উর্বর কৃষি এলাকা তৈরি করে যা ঘনবসতিপূর্ণ।[২]
গ্রীষ্মের মৌসুমে নদীটি সোনায় পরিণত হওয়ার প্রবণতা রয়েছে। ২০০৫ সালে সোলাপুর, বিজয়পুর ও কলবুর্গি জেলায় ভয়াবহ বন্যা হয়েছিল। নদীটিকে চন্দ্রভাগা নদীও বলা হয়, বিশেষ করে পন্ধরপুরে, কারণ এটি চাঁদের আকৃতির মতো।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ Khan, Mirza Mehdy (১৯০৯)। "Rivers"। Hyderabad State। Imperial Gazetteer of India, Provincial Series। Calcutta: Superintendent of Government Printing। পৃষ্ঠা 97–98। ওসিএলসি 65200528।
- ↑ "Bhima River"। Britannica Concise article। ২০১৩-০১-০২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৬-১২-১১।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]উইকিমিডিয়া কমন্সে ভীমা নদী সংক্রান্ত মিডিয়া রয়েছে।