ভাসাত আতিক আলি পাশা মসজিদ
ভাসাত আতিক আলি পাশা মসজিদ | |
---|---|
ধর্ম | |
অন্তর্ভুক্তি | ইসলাম |
অবস্থান | |
অবস্থান | কারাগুমরুক, ফাতিহ, ইস্তাম্বুল, তুরস্ক |
স্থানাঙ্ক | ৪১°০১′৩০″ উত্তর ২৮°৫৬′৩০″ পূর্ব / ৪১.০২৪৯৬৯° উত্তর ২৮.৯৪১৬৭৪° পূর্ব |
স্থাপত্য | |
ধরন | মসজিদ |
স্থাপত্য শৈলী | উসমানীয় স্থাপত্য |
ভূমি খনন | ১৫০২ |
সম্পূর্ণ হয় | ১৫১২ |
বিনির্দেশ | |
গম্বুজসমূহ | ৬ |
মিনার | ১ |
ভাসাত আতিক আলি পাশা মসজিদ (তুর্কি: Vasat Atik Ali Paşa Camii) হল তুরস্কের ইস্তাম্বুলের ফাতিহ জেলার পেভজিপাশা সড়কে অবস্থিত একটি মসজিদ। এটি একটি উসমানীয় মসজিদ। সুলতান দ্বিতীয় বায়েজীদের উজিরে আজম হাদিম আতিক আলি পাশার নামানুসারে মসজিদটির নামকরণ করা হয়। সুলতান দ্বিতীয় বায়েজীদ ১৫০২ সালে এটি নির্মাণের আদেশ দেন, এবং উজিরে আজমের মৃত্যুর এক বছর পর ১৫১২ সালে এটির নির্মাণকাজ সম্পন্ন হয়।
মসজিদটি ইস্তাম্বুলে থাকা একাধিক গম্বুজবিশিষ্ট দুটি মসজিদের একটি, অন্যটি হল পিয়ালে পাশা মসজিদ। উভয় মসজিদে ছয়টি করে গম্বুজ রয়েছে। মসজিদটি জিঞ্চিরলিকুয়ু (জিঞ্চিরলি "শিকলযুক্ত", কুয়ু "কুয়া") নামক একটি কূপের পাশে অবস্থিত বিধায়, দীর্ঘ সময় ধরে জিঞ্চিরলিকুয়ু মসজিদ (তুর্কি: Zincirlikuyu Camii) নামে পরিচিত ছিল। মসজিদে পানি সরবরাহের লাইন যুক্ত করা হলে কূপটি বন্ধ করে দেওয়া হয়। কূপের এই অংশটি দীর্ঘদিন ধরে খালি জমি হিসেবে বিদ্যমান থাকলেও, এখন বাগান হিসাবে ব্যবহৃত হয়।
১৬৪৮ সালের জুন মাসে ভূমিকম্পের ফলে মসজিদটির মিনার ভেঙে পড়ে যায়।[১] দীর্ঘ সময় পর, ২০১৩ সালে ২.২ মিলিয়ন তুর্কি লিরা ব্যয়ে মিনারের মেরামত কাজ শুরু করা হয়।[২]
চিত্রশালা
[সম্পাদনা]-
জিঞ্চিরলিকুয়ু মসজিদের সম্মুখ
-
পাশ থেকে জিঞ্চিরলিকুয়ু মসজিদ
-
জিঞ্চিরলিকুয়ু মসজিদের অভ্যন্তর
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "Zincirlikuyu (Atik Ali Pasha, Vasat Ali Pasha) Mosque"। ইস্তানবুল বাইজান্টিয়াম (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৪-০৫-২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ "Atik Ali Paşa Camii, yıpranmış görüntüsünden kurtuluyor" [আতিক আলী পাশা মসজিদকে তার জীর্ণ চেহারা থেকে উদ্ধার করা হচ্ছে] (তুর্কি ভাষায়)। ইস্তানবুল বিশেষ প্রাদেশিক প্রশাসন (তুর্কি: İstanbul İl Özel İdaresi)। ২৪ ডিসেম্বর ২০১৩। ২২ মে ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ মে ২০১৪।