ভার্জিনি ব্যাসেলট

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
ভার্জিনি ব্যাসেলট
২০১৯ সালে ভার্জিনি ব্যাসেলট
জন্ম (1979-04-21) ২১ এপ্রিল ১৯৭৯ (বয়স ৪৪)
দেয়াওভিলে, নরমান্দি, ফ্রান্স
পুরস্কার
  • মেইলেউর অভ্রিয়ের ডি ফ্রান্স
  • গল্ট মিলাও শেফ অফ দ্য ইয়ার

ভার্জিনি ব্যাসেলট (জন্ম ২১ এপ্রিল ১৯৭৯) হলেন মিশলাঁ তারকাধারী একজন ফরাসি রন্ধনশিল্পী, যিনি সেন্ট জেমস প্যারিস রেস্তোরাঁয় কাজ করে থাকেন। য়িনি দ্বিতীয় নারী হিসেবে ২০১৭ সালে ফরাসি শ্রম মন্ত্রণালয় থেকে মেইলেউর অভ্রিয়েত ডি ফ্রান্স খেতাব লাভ করেন।

জীবনী[সম্পাদনা]

ভার্জিনি ব্যাসেলট ১৯৭৯ সালের ২১ এপ্রিল ফ্রান্সের ডেউভিলের নরমান্দিতে জন্মগ্রহণ করেন।[১] নিজের মাঝে যুদ্ধবিমানের বৈমানিক হবার আকাঙ্ক্ষা থাকলেও তিনি রন্ধনশিল্পীর জীবন বেছে নিয়েছিলেন।[২] ১৯ বছর বয়সে তিনি প্যারিসের বিভিন্ন রেস্তোরাঁয় কাজ করার অভিজ্ঞতা অর্জন করেছিলেন।[২][৩]

২০১২ সালে তিনি সেন্ট জেমস প্যারিস রেস্তোরাঁয় এক্সিকিউটিভ শেফ হিসেবে যোগ দেন। সেখানে কর্মরত থাকাকালীন সময়ে ২০১৪ সালে তিনি মিশলাঁ তারকা লাভ করেন।[২] তার লেমন বাম বাটার, ট্যাপিওকলা ও মৌসুমি সবজি দিয়ে কড মাছের রেসিপি রেস্তোঁরাটির প্রতীক হয়ে দাঁড়িয়েছিল।[৪] এরপরের বছর তিনি দ্বিতীয় নারী হিসেবে ফরাসি শ্রম মন্ত্রণালয় থেকে মেইলেউর অভ্রিয়ের ডি ফ্রান্স খেতাব লাভ করেন।[২]

২০১৬ সালের অক্টোবরে তিনি সেন্ট জেমস প্যারিস রেস্তোরাঁ ছেড়ে সুইজারল্যান্ডের লা রিজার্ব জেনেভে রেস্তোরাঁয় যোগ দেন। ২০১৭ সালে সুইজারল্যান্ডের গল্ট মিলাউ সাময়িকী তাকে 'শেফ অব দ্য ইয়ার' বলে ঘোষণা করে।[২][৫]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "Saint James Paris - Virginie Basselot - Contemporaine aux bases classiques" (PDF)Cuisiniers de France (879): 46। সেপ্টেম্বর ২০১২। 
  2. Fauvel, Sarah (৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬)। "Interview With Chef Virginie Basselot, the 2nd Woman Awarded the "MOF" Title"। Bonjour Paris। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মে ২০১৮ 
  3. Menut, Sophie (১৮ ডিসেম্বর ২০১৬)। "Le parcours calme et droit de Virginie Basselot"Huffington Post (French ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মে ২০১৮ 
  4. Dauphiné, Marie (মার্চ ২০১৫)। ""In my kitchen, I don't discriminate between women and men""। Gouvernement.fr। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মে ২০১৮ 
  5. "La Française Virginie Basselot, élue cuisinière de l'année 2018"Le Figaro (French ভাষায়)। ৪ অক্টোবর ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মে ২০১৮