ভারতে ইলেকট্রনিক ভোটিং

ভারতের রাজনীতি |
---|
ধারাবাহিকের অংশ |
![]() |
![]() |
ইলেকট্রনিক ভোটদান হলো ভারতীয় নির্বাচনে ইলেকট্রনিক ভোটদান যন্ত্র (ইভিএম) ব্যবহার করে নির্বাচন পরিচালনার মানক পদ্ধতি। রাষ্ট্রায়ত্ত ইলেকট্রনিক্স কর্পোরেশন অব ইন্ডিয়া এবং ভারত ইলেকট্রনিক্স দ্বারা ভারতের নির্বাচন কমিশনের জন্য এই পদ্ধতিটি তৈরি করা হয়েছিল । ১৯৯০-এর শেষের দিকে, এটি ধাপে ধাপে ভারতের নির্বাচনে চালু করা হয়।
ইলেকট্রনিক ভোটদান চালু হওয়ার আগে কাগজের ব্যালট ব্যবহার করা হতো এবং হাতে গণনা করা হতো। মুদ্রিত কাগজের ব্যালটগুলো ছিল ব্যয়বহুল, ভোট গণনা করতে অনেক সময় এবং উপকরণের প্রয়োজন হতো এবং ফাঁকি দেওয়ার জন্য আগেই পূর্ণ করা ভুয়া ব্যালট ব্যবহারের সম্ভাবনা ছিল। ইভিএম চালু হওয়ার ফলে খরচ উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে, গণনার সময়ও কমে গেছে, যার ফলে দ্রুত ফলাফল ঘোষণা করা সম্ভব হয়েছে এবং সুরক্ষা বৈশিষ্ট্যগুলির কারণে ভুয়া ভোট দেয়ার প্রবণতা দূর হয়েছে, যেমন সিকিউরিটি লকিং, প্রতি মিনিটে ভোট দেওয়ার গতি সীমিত করা এবং আঙুলের ছাপ যাচাই। ইভিএম একটি স্বতন্ত্র মেশিন যা একবার লেখা, অনেক বার পড়া যায় এমন মেমোরি ব্যবহার করে। এগুলো স্বয়ংসম্পূর্ণ, ব্যাটারি চালিত এবং কোনো নেটওয়ার্কিং ক্ষমতার প্রয়োজন হয় না। এগুলোতে এমন কোন ওয়্যারলেস বা ওয়ায়ারড উপাদান নেই যা ইন্টারনেটে সংযুক্ত হয়।
বিভিন্ন বিরোধী দল সময় সময় অভিযোগ করেছে যে, তারা বর্তমান সরকারকে পরাজিত করতে ব্যর্থ হলে ইভিএম ত্রুটিপূর্ণ ছিল। ২০১১ সালে, ভারতের সর্বোচ্চ আদালত নির্বাচন কমিশনকে নির্দেশ দিয়েছিল যাতে তারা ইভিএমের সঠিক কার্যক্রম নিশ্চিত করতে একটি পেপার ট্রেইল অন্তর্ভুক্ত করে। নির্বাচন কমিশন ভোটার-ভেরিফাইড পেপার অডিট ট্রেইলসহ ইভিএম তৈরি করে, যা ২০১৪ সালের ভারতীয় সাধারণ নির্বাচনে পরীক্ষা করা হয়। ২০১৯ সালে সুপ্রিম কোর্টের রায়ের পর, সব নির্বাচনে ইভিএমের সাথে ভিভিপ্যাট ব্যবহৃত হয় এবং নির্বাচনের ফলাফল সনদপত্র দেওয়ার আগে ভিভিপ্যাটের একটি ছোট অংশ (২%) যাচাই করা হয়, যাতে এর নির্ভরযোগ্যতা নিশ্চিত করা যায়।
ভারতীয় নির্বাচন কমিশন এটি দাবি করেছে যে, মেশিনগুলি, সিস্টেম চেক, সুরক্ষা প্রক্রিয়া এবং নির্বাচনী প্রোটোকলসমূহ প্রতারণামুক্ত। যেকোনো সন্দেহ দূর করার জন্য নির্বাচনের আগের দিন ভোটগ্রহণ এজেন্টদের উপস্থিতিতে প্রতিটি রাজনৈতিক দলের প্রার্থী জন্য একটি নমুনা ভোট মেশিনে প্রবেশ করানো হয় এবং এই নমুনা ট্রায়াল রান শেষে ভোটগুলো গোনা হয় । প্রবেশকৃত নমুনা ভোটের সাথে মিলিয়ে দেখা হয়, যাতে নিশ্চিত করা যায় যে মেশিনের হার্ডওয়্যারটি ত্রুটিপূর্ণ বা খোলামেলা হয়নি, এটি সঠিকভাবে কাজ করছে এবং প্রতিটি মেশিনে কোনো গোপন ভোট পূর্বে নথিভুক্ত করা হয়নি।
পটভূমি
[সম্পাদনা]১৯৯০ সালের আগে নির্বাচনকালে শুধুমাত্র কাগজের ব্যালট ব্যবহার করা হত।[১][২] কাগজের ব্যালট ব্যবহারের জন্য মুদ্রণ, পরিবহন, সংরক্ষণ এবং ব্যালট গণনার জন্য ব্যাপক সম্পদ প্রয়োজন হত।[৩] কাগজের ব্যালট ছিল প্রতারণামূলক ভোটদান এবং বুথ দখলের জন্য প্রবণ, যেখানে দলীয় সমর্থকরা বুথ দখল করে ভুয়া ব্যালট বক্স পূর্ণ করে ঢুকিয়ে দিত।[৪][৫] ১৯৫০-এর দশক থেকে এমন কর্মকাণ্ডের বহু নথিভুক্ত ঘটনা রিপোর্ট করা হয়েছে এবং ১৯৫০ থেকে ১৯৮০-এর মধ্যে এই সমস্যা বাড়তে থাকে, যা কিছু রাজ্য ও অঞ্চলে একটি গুরুতর ও ব্যাপক সমস্যা হয়ে দাঁড়ায়। যার ফলে অনেক জায়গায় সহিংসতার ঘটনাও ঘটে।[৬][৭] ১৯৭০-এর দশকের শেষের দিকে ভারতীয় নির্বাচন কমিশন এই সমস্যার সমাধান চেয়েছিল, যার ফলে ইলেকট্রনিক ভোটদান যন্ত্র (ইভিএম) তৈরি হয়।[৫][৮]
ইতিহাস
[সম্পাদনা]নকশা এবং সূচনা
[সম্পাদনা]ইলেকট্রনিক ভোটদান যন্ত্র (ইভিএম) ব্যবহারের ধারণাটি ১৯৭৭ সালে প্রস্তাবিত হয়েছিল এবং ইলেকট্রনিক্স কর্পোরেশন অব ইন্ডিয়া (ইসিআইএল) কে এর উন্নয়ন কাজ দেওয়া হয়েছিল। ১৯৭৯ সালে একটি কার্যকর মডেল তৈরি হয় এবং ১৯৮০ সালের আগস্টে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের কাছে এটি প্রদর্শন করা হয়।[৯] ভারত ইলেকট্রনিক্স (বিইএল) এবং ইসিআইএলকে ইভিএম তৈরি করার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল।[১০] ইভিএম প্রথমবার ১৯৮২ সালের মে মাসে কেরালার পারাভুর বিধানসভা আসনের উপনির্বাচনে সীমিত সংখ্যক ভোটগ্রহণ কেন্দ্রগুলিতে পরীক্ষা করা হয়।[১১][১২] ইভিএম ব্যবহারের বিরুদ্ধে দায়ের করা একটি মামলায়, ভারতের সর্বোচ্চ আদালত রায় দেয় যে, 'প্রেজেন্টেশন অব পিপল অ্যাক্ট, ১৯৫১' এবং 'কন্ডাক্ট অব ইলেকশন রুলস, ১৯৬১' কাগজের ব্যালট ব্যবহারের কথা উল্লেখ করেছে এবং নতুন কোন পদ্ধতি, বিশেষত ইলেকট্রনিক ভোটিং, ব্যবহার নিষিদ্ধ করেছে। আদালত বলেছে যে, ইভিএম ব্যবহারের জন্য যে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছিল তা সাংবিধানিক নয় এবং যে কোন বিকল্প পদ্ধতি ব্যবহারের জন্য আইন অনুযায়ী তা নির্দিষ্ট করা প্রয়োজন। রায়ের সময় পর্যন্ত, ইভিএম আরও অনেক নির্বাচনে ব্যবহৃত হয়েছিল এবং আদালত সেই নির্বাচনের ফলাফল সম্পর্কে কোন রায় দেয়নি।[১১]
ব্যাপক গ্রহণ
[সম্পাদনা]কোর্টের রায়ের পর, যেহেতু ইভিএম ব্যবহারের জন্য কোনো স্পষ্ট বিধান ছিল না, তাই তা তত্ক্ষণাত্ ব্যবহার করা হয়নি।[১১] ১৯৮৮ সালের ডিসেম্বর মাসে, 'প্রেজেন্টেশন অব পিপল অ্যাক্ট, ১৯৫১' সংশোধন করে ইভিএম ব্যবহারের অনুমতি দেওয়া হয় এবং এটি ১৯৮৯ সালের মার্চে কার্যকর হয়।[৯][১৩] ১৯৯২ সালের মার্চে, ভারতের সরকার 'কন্ডাক্ট অব ইলেকশন রুলস, ১৯৬১' এ পরিবর্তন করে ইলেকট্রনিক ভোটদান ব্যবহারের অনুমতি দেয়।[১১] তবে, রাজনৈতিক দলগুলো এবং অন্যান্য স্টেকহোল্ডারদের মধ্যে ইভিএম ব্যবহারের বিষয়ে সাধারণ মতৈক্য না হওয়ায় এর প্রয়োগে দেরি হয়।[৯] ১৯৯৮ সালে, ইভিএমগুলি পরীক্ষামূলকভাবে রাজস্থানে, মধ্যপ্রদেশে এবং দিল্লিতে ২৫টি রাজ্য বিধানসভা আসনে ব্যবহার করা হয়। ২০০১ সালের মে মাসে তামিলনাড়ু, কেরালা, পুডুচেরি এবং পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য বিধানসভা নির্বাচনে সব আসনে ইভিএম ব্যবহৃত হয়। ২০০৪ সালে সাধারণ নির্বাচনে প্রথমবারের মতো ৫৪৩টি সংসদীয় আসনে ইভিএম ব্যবহার করা হয়, যা বিশ্বের বৃহত্তম ইলেকট্রনিক ভোটিং নির্বাচন হিসাবে ইতিহাস গড়ে।[১৪] তখন থেকে সব রাজ্য বিধানসভা এবং সংসদীয় নির্বাচন ইভিএম ব্যবহার করেই অনুষ্ঠিত হচ্ছে।[৯][১৩][১৫]
আরও উন্নতি
[সম্পাদনা]যেহেতু একটি ভোটগ্রহণ কেন্দ্র থেকে ঠিক কতজন ব্যক্তি একটি প্রার্থীর পক্ষে ভোট দিয়েছেন তা জানা সম্ভব ছিল, তাই একটি সম্ভাবনা ছিল যে, জয়ী প্রার্থী নির্বাচিত এলাকার ভোটের ভিত্তিতে পক্ষপাতিত্ব বা কোনো নির্দিষ্ট এলাকায় প্রতিশোধ নিতেন। এই সমস্যা সমাধানের জন্য ২০০৮ সালে একটি টোটালাইজার তৈরি করা হয়, যা একাধিক ইভিএম ইউনিটের সাথে সংযুক্ত ছিল এবং প্রতিটি মেশিনের ভোটের পরিবর্তে শুধুমাত্র মোট ফলাফল প্রদর্শন করত।[১৬][১৭]
২০১০ সালে রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে পরামর্শের পর, নির্বাচন কমিশন একটি বিশেষজ্ঞ প্রযুক্তিগত কমিটি গঠন করে যাতে ইভিএমে ভোটার-ভেরিফাইড পেপার অডিট ট্রেইল ব্যবহারের সম্ভাব্যতা অধ্যয়ন করা যায়, যা স্বচ্ছতার একটি ব্যবস্থা হিসেবে কাজ করবে।[১৮] এই কমিটিকে এমন একটি পেপার প্রদর্শনের সম্ভাবনা পরীক্ষা করার দায়িত্ব দেওয়া হয়, যা ভোটদাতা দ্বারা ভোট দেওয়া রাজনৈতিক দলের প্রতীক ধারণ করবে।[১৯] কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে একটি ভিভিপ্যাট পদ্ধতি তৈরি করা হয় এবং ২০১১ সালে এর মাঠে পরীক্ষা শুরু হয়।[২০][২১] জুলাই ২০১১ সালে, ভিন্ন ভিন্ন আবহাওয়া পরিস্থিতিতে ভিভিপ্যাট পদ্ধতির কার্যকারিতা পরীক্ষা করতে লাদাখ, তিরুবনন্তপুরম, চেরাপুঞ্জি, পূর্ব দিল্লি এবং যৈসলমেরের ১৭৫টি ভোটগ্রহণ বুথে পরীক্ষামূলক পরীক্ষা চালানো হয়।[২২][২৩]
ভিভিপ্যাট ২০১৩ সালের সেপ্টেম্বর মাসে নাগাল্যান্ডের নকসেন উপনির্বাচনে পরীক্ষামূলকভাবে চালু করা হয়েছিল।[২৪][২৫] পরে এটি বিভিন্ন বিধানসভা নির্বাচনে এবং ২০১৪ সালের ভারতীয় সাধারণ নির্বাচনে আটটি লোকসভা আসনে ব্যবহার করা হয়।[২৬][২৭][২৮] ২০১৩ সালের ৮ অক্টোবর সুপ্রিম কোর্টের একটি নির্দেশনার পর, নির্বাচন কমিশন ইভিএমের সাথে ভিভিপ্যাট ধাপে ধাপে চালু করতে শুরু করে।[২৯][৩০] ২০১৯ সালে সুপ্রিম কোর্ট আরও নির্দেশ দেয় যে, ভিভিপ্যাটের একটি ছোট শতাংশ (২%) যাচাই করা হবে, যাতে চূড়ান্ত ফলাফল সনদ দেওয়ার আগে এর নির্ভরযোগ্যতা নিশ্চিত করা যায়।[৩১][৩২]
নকশা এবং প্রযুক্তি
[সম্পাদনা]
আইআইটি বোম্বের অধ্যাপক এজি রাও এবং রবি পুভাইয়ার-এর নেতৃত্বে একটি দল ইভিএম তৈরি করেছিলেন।[৩৩] একটি ইভিএমে দুটি অংশ থাকে—একটি নিয়ন্ত্রণ ইউনিট এবং একটি ব্যালট ইউনিট, যা একটি তারের মাধ্যমে সংযুক্ত থাকে।[৩৪][৩৫] ব্যালট ইউনিটের মাধ্যমে ভোটাররা ভোট দিতে পারেন। এতে একটি ব্যালট পর্দা থাকে, যেখানে প্রার্থীদের নাম, প্রতীক, লেবেলযুক্ত বোতাম, নির্দেশক আলো এবং দৃষ্টিহীনদের জন্য বিশেষ চিহ্ন থাকে। নিয়ন্ত্রণ ইউনিট ব্যালট ইউনিট পরিচালনা করে, ভোট গণনা সংরক্ষণ করে এবং আলোর মাধ্যমে ফলাফল প্রদর্শন করে। এটি প্রস্তুতকারকের দ্বারা আগেই প্রোগ্রাম করা হয় এবং পরে পরিবর্তন করা যায় না।[৩৫]
এই মেশিনগুলো ৭.৫ ভোল্টের একটি ব্যাটারির মাধ্যমে চালিত হয়, যা নিয়ন্ত্রণ ইউনিটের ভিতরে স্থাপন করা হয়।[৯][৩৫] নির্মাতারা ইচ্ছাকৃতভাবে ব্যাটারি ব্যবহার করেছেন, যাতে বিদ্যুৎ সংযোগের কারণে কোনো সমস্যা সৃষ্টি না হয় এবং ইভিএম অতিরিক্ত বিদ্যুৎ সরবরাহ ছাড়াই কাজ করতে পারে।[৩৬] নিয়ন্ত্রণ ইউনিট ও ব্যালট ইউনিট একসঙ্গে কাজ করে এবং আলাদাভাবে কাজ করতে পারে না। ইভিএমের মধ্যে কোনো যোগাযোগ ব্যবস্থা বা ইন্টারনেট সংযোগ নেই। ব্যালট ইউনিটের একটি অভ্যন্তরীণ ঘড়ি রয়েছে এবং এতে পূর্বনির্ধারিত একটি ব্যবস্থা থাকে, যা প্রতিটি তথ্য প্রবাহ সংরক্ষণ করে, যদি এটি সক্রিয় অবস্থায় থাকে।[৩৫]
একটি ব্যালট ইউনিটে সর্বোচ্চ ১৬ জন প্রার্থীর নাম তালিকাভুক্ত করা যায়। প্রাথমিকভাবে একসঙ্গে চারটি ব্যালট ইউনিট একটি নিয়ন্ত্রণ ইউনিটের সাথে সংযুক্ত করা যেত, যার ফলে সর্বোচ্চ ৬৪ জন প্রার্থীর ভোট গ্রহণ করা সম্ভব ছিল। ২০১৩ সালের উন্নতির পর, এখন ২৪টি ব্যালট ইউনিট একটি নিয়ন্ত্রণ ইউনিটের সাথে যুক্ত করা যায়, ফলে সর্বোচ্চ ৩৮৪ জন প্রার্থীর ভোট গ্রহণ করা সম্ভব।[৯][৩৭][৩৮] একটি মেশিনে সর্বোচ্চ ২০০০টি ভোট সংরক্ষণ করা যায়।[৩৯] প্রতারণা প্রতিরোধের জন্য ইভিএমে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে নতুন ভোট সংযোজনের সীমা নির্ধারণ করা হয়েছে, যেখানে এক মিনিটে সর্বোচ্চ পাঁচটি ভোট প্রদান করা সম্ভব।[৫][৪০] পরবর্তী সংস্করণের ইভিএমগুলো ভিভিপ্যাট (ভোটার ভেরিফায়েবল পেপার অডিট ট্রেইল) প্রযুক্তিসম্পন্ন, যেখানে একটি মুদ্রণ যন্ত্র সংযুক্ত করার জন্য বিশেষ সফটওয়্যার ব্যবহার করা হয়।[৪১] ২০১৮ সালের জুন মাসে, ভিভিপ্যাট পদ্ধতিতে অতিরিক্ত আলো ও তাপ থেকে মুদ্রণ যন্ত্র ও অন্যান্য অংশ সুরক্ষিত রাখার জন্য একটি ছাউনি যুক্ত করা হয়।[৪২]
ব্যবহার
[সম্পাদনা]
ইভিএমগুলো ব্যবহারের বাইরে থাকলে সুরক্ষিত স্থানে সংরক্ষণ করা হয় এবং সেগুলোর হিসাব রাখা হয়। ভারতের নির্বাচন কমিশন এগুলো বাস্তব সময়ে পর্যবেক্ষণ করে এবং এলোমেলোভাবে বিভিন্ন ভোটকেন্দ্রে বিতরণ করে।[৪৩][৪৪] ২০১৭ সালে নির্বাচন কমিশন প্রথম প্রজন্মের সব মেশিন প্রতিস্থাপনের সিদ্ধান্ত নেয়, এবং ২০২৪ সালের নির্বাচনে ব্যবহৃত বেশিরভাগ মেশিন তৃতীয় প্রজন্মের।[৪৫][৪৬] নির্বাচনের আগে, মেশিনগুলো এলোমেলোভাবে ভোটকেন্দ্রে বরাদ্দ করা হয় এবং সঠিকভাবে কাজ করছে কি না তা পরীক্ষা করা হয়। ব্যালট ইউনিটের পর্দায় ব্যালট পেপার যুক্ত করা হয় এবং প্রতিটি প্রার্থীর জন্য পরীক্ষামূলক ভোট প্রদান করা হয়। ভোট গণনা পোলিং এজেন্টদের উপস্থিতিতে সম্পন্ন হয় এবং নমুনা ভোটের সাথে মিলিয়ে দেখা হয়।[৪৭][৪৮]
ভোটগ্রহণের আগে নিয়ন্ত্রণ ইউনিট সিল করা হয়। নিয়ন্ত্রণ ইউনিট পরিচালনা করেন ভোটকেন্দ্রের দায়িত্বরত কর্মকর্তা, আর ব্যালট ইউনিট গোপনীয়ভাবে ব্যবহার করেন ভোটার। কর্মকর্তা ভোটারের পরিচয় নিশ্চিত করার পর ব্যালট ইউনিট সক্রিয় করেন, যাতে ভোটার তার ভোট প্রদান করতে পারেন। ভোট দেওয়ার পর, ব্যালট ইউনিট ভোটারের সামনে প্রদর্শন করে এবং সেটি স্মৃতিতে সংরক্ষণ করে। ভোটগ্রহণ শেষ হলে, কর্মকর্তা বন্ধ বোতাম চাপলে নিয়ন্ত্রণ ইউনিট ভোটের সংখ্যা নিবন্ধন করে।[৩৫][৪৯] প্রতিটি ইউনিটের আলাদা শনাক্তকারী নম্বর থাকে, এবং নির্দিষ্ট একটি নিয়ন্ত্রণ ইউনিট শুধু নির্দিষ্ট একটি ব্যালট ইউনিটের সাথে কাজ করতে পারে।[৫০][৫১] ভোটগ্রহণ শেষ হওয়ার পর, ভোটগুলো যেভাবে প্রদান করা হয়েছে, সেই ক্রমানুসারেই যন্ত্রের স্মৃতিতে সংরক্ষিত থাকে এবং অতিরিক্ত ভোট গ্রহণের ক্ষমতা নিষ্ক্রিয় হয়ে যায়।[৫][৫২] নিয়ন্ত্রণ ইউনিট দশ বছরের বেশি সময় ধরে ভোটের তথ্য সংরক্ষণ করতে পারে।[৪৭][৫৩] ভিভিপ্যাট প্রযুক্তির মাধ্যমে, ভোট দেওয়ার পর সেটি স্মৃতিতে সংরক্ষিত হয় এবং একইসঙ্গে একটি ক্রমিক নম্বরসহ ভোটের তথ্য মুদ্রিত হয়, যা ভোটার তাৎক্ষণিকভাবে যাচাই করতে পারেন।[৫৪] নির্বাচন কমিশন ভোটারদের আঙুলের ছাপ ও স্বাক্ষরের তথ্য সংরক্ষণ করে, যা ভোটার শনাক্তকরণ ও একাধিকবার ভোট প্রদান প্রতিরোধে ব্যবহার করা হয়।[৫][৫৫]
নির্বাচনের দিন ভোটগ্রহণ শেষ হলে, প্রধান কর্মকর্তা প্রতিটি মেশিনে রেকর্ড করা ভোটের হিসাব রাজনৈতিক দলের এজেন্টদের হাতে তুলে দেন।[৫৬] এরপর ভোটিং ইউনিট আলাদা করা হয় এবং নিয়ন্ত্রণ ইউনিটগুলো তালাবদ্ধ ও পাহারাযুক্ত স্থানে সংরক্ষণ করা হয়।[৫৭][৫৮][৫৯] ভোট গণনার সময়, নিয়ন্ত্রণ ইউনিটের "ফলাফল" বোতাম চাপলে ফলাফল প্রদর্শিত হয়।[৫৩][৬০] এই বোতাম নির্বাচন শেষ হওয়ার আগে চাপা যায় না এবং এটি সাধারণত গণনা কেন্দ্রে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার উপস্থিতিতে খোলা হয়। প্রদর্শিত মোট ভোটের সংখ্যা নির্বাচনের দিনের হিসাবের সঙ্গে মিলিয়ে দেখা হয়।[৩৫][৬১]
খরচ এবং দক্ষতা
[সম্পাদনা]প্রথম দফায় ১৯৮৯-৯০ সালে কেনা ইভিএম মেশিনগুলোর উৎপাদন খরচ ছিল প্রতি ইউনিট ₹৫,৫০০ (২০২৩ সালের মূল্যে ₹৫৯,০০০ বা ৬৮০ মার্কিন ডলার)। পরবর্তী মডেলগুলোর উৎপাদন খরচ ২০০৬ সালে আনুমানিক ₹৮,৬৭০ (২০২৩ সালের মূল্যে ₹২৮,০০০ বা ৩২০ মার্কিন ডলার) ছিল।[৬২] ২০১৪ সালে এক অতিরিক্ত অর্ডারের ভিত্তিতে প্রতি ইউনিটের খরচ আনুমানিক ₹১০,৫০০ (২০২৩ সালের মূল্যে ₹১৭,০০০ বা ১৯০ মার্কিন ডলার) নির্ধারণ করা হয়।[৬৩] যদিও ইভিএম তৈরির প্রক্রিয়া ও ক্রয় ব্যয়বহুল, এটি ব্যালট পেপার ছাপানো, পরিবহন, সংরক্ষণ এবং ভোট গণনার জন্য কর্মীদের পারিশ্রমিকের খরচ কমাতে সাহায্য করেছে।[৬৪] ইভিএম ব্যালট বাক্সের তুলনায় হালকা ও সহজে বহনযোগ্য, কারণ এটি পলিপ্রোপিলিন কেসসহ আসে।[৩৫] এটি জালিয়াতি ও ভোট বাতিলের সম্ভাবনা কমিয়ে পুনরায় ভোটগ্রহণের প্রয়োজনীয়তা দূর করে।[৫] একটি স্বাধীন গবেষণায় দেখা গেছে, ইভিএম ব্যবহারের সহজতার কারণে অর্থনৈতিকভাবে দুর্বল শ্রেণির মানুষের ভোটদান বৃদ্ধি পেয়েছে।[৬৫] ইভিএমের গড় আয়ু প্রায় ১৫ বছর।[৩৯][৬৬]
নির্ভরযোগ্যতা
[সম্পাদনা]
ইভিএমের ব্যবহার ও এর নির্ভরযোগ্যতা নিয়ে একাধিকবার প্রশ্ন উঠেছে, বিশেষ করে একাডেমিক গবেষক ও রাজনৈতিক ব্যক্তিদের মধ্যে।[৬৭] ২০১০ সালের ফেব্রুয়ারিতে সুব্রহ্মণ্যম স্বামীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত একটি আন্তর্জাতিক সম্মেলনে নির্বাচন কমিশনকে ইভিএমের স্বচ্ছতা নিশ্চিত না করার জন্য দায়ী করা হয়। ২০১০ সালের এপ্রিলে, হরি কে. প্রসাদ, রোপ গংগ্রিপ এবং অ্যালেক্স হাল্ডারম্যান পরিচালিত একটি স্বাধীন নিরাপত্তা বিশ্লেষণে দেখা যায় যে, যারা শারীরিকভাবে মেশিনগুলোর কাছে পৌঁছাতে পারে, তারা এগুলোকে হ্যাক করতে পারে। উৎপাদনের সময় কেউ ইচ্ছাকৃতভাবে ক্ষতিকারক হার্ডওয়্যার সংযুক্ত করতে পারে, আর ভোটগ্রহণ ও গণনার মধ্যবর্তী সময়ে কেউ ভোটের সংখ্যা পরিবর্তন বা আগেভাগে ফলাফল জেনে নিতে পারে। গবেষণায় আরও স্বচ্ছ একটি ভোটিং পদ্ধতির প্রস্তাব দেওয়া হয়, যেমন ব্যালট পেপার, অপটিক্যাল স্ক্যান বা ভোটার যাচাইযোগ্য কাগজের রসিদ ব্যবস্থা, যা ভোটারদের জন্য প্রক্রিয়াটি বিশ্বাসযোগ্য করতে সাহায্য করবে।[৫২] ২০১০ সালের আগস্টে গবেষকদের একজনকে সন্দেহজনকভাবে ইভিএম চুরির অভিযোগে অভিযুক্ত করা হয়।[৬৮] দ্য হিন্দু-এর এক গবেষণায় একই ধরনের উদ্বেগ প্রকাশ করা হয় যে, ইভিএম উৎপাদন, নির্বাচনবহির্ভূত সময়ে সংরক্ষণ ও অনুমোদিত প্রযুক্তিবিদদের মাধ্যমে সার্ভিসের সময় ম্যানিপুলেশন হতে পারে। গবেষণায় আরও সুপারিশ করা হয়, যাচাইয়ের জন্য কাগজের রসিদের ব্যবহার এবং নকল বা পরিবর্তিত ইউনিট চিহ্নিত করতে বিশেষ প্রমাণীকরণ ইউনিট ব্যবহারের।[৫০]
২০১৭ সালের আগস্টে লাস ভেগাসে অনুষ্ঠিত ২৫তম ডেফ কন সম্মেলনের ইভিএম হ্যাকিং গ্রাম-এ বিভিন্ন দেশের ইভিএম হ্যাক করা হয়।[৬৯][৭০] তবে, ভারতীয় ইভিএম এই ইভেন্টের অংশ ছিল না।[৭১][৭২] ওই একই বছরে, ভারতের নির্বাচন কমিশন একটি উন্মুক্ত হ্যাকাথন আয়োজন করে, যেখানে জনগণকে বিভিন্ন ভারতীয় নির্বাচনে ব্যবহৃত ইভিএম হ্যাক করার চ্যালেঞ্জ দেওয়া হয়।[৭৩] কমিশনের দাবি ছিল, কোনো প্রতিযোগী ইভিএমের দুর্বলতা প্রমাণ করতে পারেনি। তবে অংশগ্রহণকারীরা অভিযোগ করেন যে, কমিশন মাত্র কয়েকটি নির্দিষ্ট মেশিন সরবরাহ করেছিল এবং অতিরিক্ত শর্ত আরোপ করেছিল।[৭৪] ২০১৯ সালের জানুয়ারিতে, লন্ডন-ভিত্তিক এক স্বঘোষিত সাইবার বিশেষজ্ঞ দাবি করেন যে, কম ফ্রিকোয়েন্সির সংকেত ব্যবহার করে ইভিএমের ফলাফল পরিবর্তন করা সম্ভব। কিন্তু নির্বাচন কমিশন এই অভিযোগ খারিজ করে দেয়, কারণ ভারতীয় ইভিএম কোনো ওয়্যারলেস প্রযুক্তি ব্যবহার করে না এবং বিশেষজ্ঞও তার দাবির পক্ষে কোনো প্রমাণ দিতে পারেননি।[৭৫][৭৬]
নির্বাচন কমিশন ও ইভিএম নির্মাতারা বরাবরই ইভিএম হ্যাকিংয়ের সম্ভাবনা প্রত্যাখ্যান করেছেন। তাদের দাবি, মেশিনের প্রোগ্রামিং একটি নিরাপদ কারখানায় সম্পন্ন হয়, যা একে সম্পূর্ণ সুরক্ষিত রাখে।[৭৭] এছাড়া, ইভিএমের সঙ্গে কোনো সংযোগ বা ডাটা ট্রান্সমিশনের ব্যবস্থা নেই এবং এগুলো নিরাপদভাবে সংরক্ষণ করা হয়। মেশিনে একটি রিয়েল-টাইম লগিং সিস্টেম রয়েছে, যা যে কোনো অননুমোদিত প্রবেশ বা পরিবর্তনের চেষ্টা শনাক্ত করতে পারে।[৭৮][৭৯][৮০] তবে, কিছু বিশেষজ্ঞের আশঙ্কা ছিল যে, ইভিএমের সফটওয়্যার প্রাথমিক প্রোগ্রামিংয়ের সময় পরিবর্তন করা যেতে পারে, যাতে নির্দিষ্ট একটি বোতাম চাপলে অন্য একটি প্রার্থীকে ভোট পড়ে। এ বিষয়ে কমিশন জানায়, ইভিএমে বোতামগুলোর অবস্থান পরিবর্তনযোগ্য এবং প্রার্থীদের নাম এলোমেলোভাবে সেট করা হয়, ফলে এই ধরনের কারসাজি সম্ভব নয়।[৮১]
ইভিএম ব্যবহারের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা ভারতের বিভিন্ন রাজ্যের উচ্চ আদালত এবং সুপ্রিম কোর্টে দায়ের করা হয়েছে। তবে, আদালত বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এসব মামলা খারিজ করেছে এবং নির্বাচন কমিশনের পক্ষেই রায় দিয়েছে। সুপ্রিম কোর্ট ঘোষণা করেছে যে, ইভিএমের ব্যবহার সাংবিধানিকভাবে বৈধ।[১১][১৩][৮২] ২০১১ সালে, সুপ্রিম কোর্টে একটি জনস্বার্থ মামলা দায়ের করা হয়, যেখানে ভোটারকে একটি প্রিন্টেড রসিদ দেওয়ার জন্য ইভিএম পরিবর্তনের নির্দেশনা চাওয়া হয়।[৮৩][৮৪][৮৫] ১৭ জানুয়ারি ২০১২ সালে, দিল্লি হাইকোর্ট সুব্রহ্মণ্যম স্বামীর দায়ের করা এক রিট আবেদনের রায়ে নির্বাচন কমিশনকে সরকার, রাজনৈতিক দল ও অন্যান্য সংশ্লিষ্ট পক্ষের সঙ্গে এ বিষয়ে পরামর্শ করার নির্দেশ দেয়।[৮৬] পরবর্তী সময়ে সুপ্রিম কোর্টে আরও কয়েকটি মামলা দায়ের করা হয় এবং ২০১৩ সালে আদালতের রায়ের ভিত্তিতে ভিভিপ্যাট ব্যবহারের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।[৮৭][৮৮][৮৯]
অন্যান্য দেশে রপ্তানি
[সম্পাদনা]নেপাল, ভুটান, নামিবিয়া এবং কেনিয়া ভারতীয় নির্মিত ইভিএম সংগ্রহ করেছে।[৯০] ২০১৩ সালে, নামিবিয়া নির্বাচন কমিশন ভারত ইলেকট্রনিক্স লিমিটেড থেকে ১,৭০০টি নিয়ন্ত্রণ ইউনিট এবং ৩,৫০০টি ব্যালট ইউনিট ক্রয় করে, যা ২০১৪ সালের আঞ্চলিক ও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ব্যবহার করা হয়।[৯১][৯২] এছাড়া, এশিয়া ও আফ্রিকার আরও কয়েকটি দেশ ভারতীয় ইভিএম ব্যবহারের প্রতি আগ্রহ দেখিয়েছে।[৯০]
এছাড়াও দেখুন
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "From Paper Ballots Then to EVMs & NOTA Now"। News18। ২১ নভেম্বর ২০২২। ৬ আগস্ট ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ জুন ২০২৪।
- ↑ Verma, Arvind (২০০৫)। "Policing Elections in India"। India Review। 4 (3–4): 354–376। এসটুসিআইডি 154413285। ডিওআই:10.1080/14736480500302217।
- ↑ "Difference between Electronic Voting Machines and Ballot Papers"। India Today। ১০ এপ্রিল ২০২৪। ১ জুন ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ জুন ২০২৪।
- ↑ Somanathan, Madhavan (২০১৯)। India's electoral democracy: How EVMs curb electoral fraud (প্রতিবেদন)। Brookings Institution। ২৯ মে ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ মে ২০১৯।
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ Debnath, Sisir; Kapoor, Mudit; Ravi, Shamika (২০১৭)। The Impact of Electronic Voting Machines on Electoral Frauds, Democracy, and Development (প্রতিবেদন)। পৃষ্ঠা 1–59। এসএসআরএন 3041197
।
- ↑ Vaishnav, Milan (২০১৭)। When Crime Pays: Money and Muscle in Indian Politics। Yale University Press। পৃষ্ঠা 87–88। আইএসবিএন 978-0-300-21620-2। ৬ আগস্ট ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জুলাই ২০২৪।
- ↑ Saksena, N. S. (১৯৯৩)। India, Towards Anarchy, 1967–1992। Abhinav Publications। পৃষ্ঠা 38–39। আইএসবিএন 978-81-7017-296-3। ৬ আগস্ট ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ মে ২০১৯।
- ↑ Verma, Arvind (২০০৯)। "Situational Prevention and Elections in India"। International Journal of Criminal Justice Sciences। 4 (2): 83–97।
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ "History of EVM"। Election Commission of India। ৪ এপ্রিল ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ ডিসেম্বর ২০২৩।
- ↑ "EVMs, VVPATS designed, manufactured indigenously by 2 PSUs: Government"। Business Standard। ১৭ মার্চ ২০২৩। ৭ মে ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ ডিসেম্বর ২০২৩।
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ Shukla, Alok (২০১৮)। EVM Electronic Voting Machines। Leadstart। পৃষ্ঠা 70–73। আইএসবিএন 978-9-35201-122-3। ৬ আগস্ট ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ মে ২০১৯।
- ↑ "A brief history of EVMs in India"। The Hindu। ৮ এপ্রিল ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ সেপ্টেম্বর ২০২৩।
- ↑ ক খ গ Legal history of EVMs (প্রতিবেদন)। Election Commission of India। নভেম্বর ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ১ জুন ২০২৪।
- ↑ "World's biggest vote goes all-electronic"। NBC News (ইংরেজি ভাষায়)। ২০০৪-০৪-২০। সংগ্রহের তারিখ ২০২৫-০২-০৯।
- ↑ "Ballot boxes to EVMs: Incredible journey of Election Commission indelibly inked in history"। The Economic Times। ২৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ১ জুন ২০২৪।
- ↑ "New counting method for Assembly polls"। India Today। ৪ ডিসেম্বর ২০০৮। ১২ মার্চ ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ জানুয়ারি ২০১৯।
- ↑ "Know Your Electronic Voting Machine" (পিডিএফ)। Press Information Bureau (সংবাদ বিজ্ঞপ্তি)। ৫ জুন ২০১১ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ সেপ্টেম্বর ২০১০।
- ↑ "EVM-VVPAT case: Why were VVPATs introduced? What is the controversy?"। First Post। ২৪ এপ্রিল ২০২৪। ৩ জুন ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ জুলাই ২০২৪।
- ↑ Ranjan, Rakesh (১৫ ডিসেম্বর ২০১১)। "Delhi HC to decide on EVMs"। The Pioneer। ৭ জানুয়ারি ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ জানুয়ারি ২০১২।
- ↑ "Why VVPAT was brought in, why Opposition wants all slips verified"। The Indian Express। ৯ এপ্রিল ২০২৪। ১ মে ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ জুন ২০২৪।
- ↑ "Election Commission to introduce EVM and VVPAT system for more transparent electronic voting"। The Economic Times। ২১ জুন ২০১১। ১৮ অক্টোবর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুলাই ২০১২।
- ↑ "New voting machines found perfect: Election Commission"। Kolkata News। ২৮ জুলাই ২০১১। ১৩ এপ্রিল ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুলাই ২০১২।
- ↑ "New Voting Machines Found Perfect: EC"। Daijiworld Media। ২৮ জুলাই ২০১১। ৬ নভেম্বর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুলাই ২০১২।
- ↑ "Nagaland first to use VVPAT device for voting"। Business Standard। ৪ সেপ্টেম্বর ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ৯ সেপ্টেম্বর ২০১৭।
- ↑ Singh, Bikash (৪ সেপ্টেম্বর ২০১৩)। "VVPAT used or the first time in Noksen bypolls"। The Economic Times। ১২ এপ্রিল ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ সেপ্টেম্বর ২০১৭।
- ↑ "India devises flawless ballot mechanism"। The News International। ১৯ ডিসেম্বর ২০১৩। ২৫ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ সেপ্টেম্বর ২০১৭।
- ↑ "LS polls: Voters to get 'automated-receipts' at Gandhinagar"। Business Standard। ২৯ এপ্রিল ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ১০ জানুয়ারি ২০১৯।
- ↑ "VVPAT machine to be on demonstration for 10 days"। The Hindu। ৪ এপ্রিল ২০১৪। ৩০ মে ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ জানুয়ারি ২০১৯।
- ↑ "Civil Appeal No.9093 of 2013"। Supreme Court of India। ২ মে ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ জানুয়ারি ২০১৯।
- ↑ "Elections 2014: SC directive to EC for paper trail in EVMs"। The Hindu। ৮ অক্টোবর ২০১৩। ৩০ মে ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ জানুয়ারি ২০১৯।
- ↑ "EC announces Lok Sabha election dates: VVPATs, to be used in all polling stations, help bring more accuracy in voting"। Firstpost। ১০ মার্চ ২০১৯। ২ এপ্রিল ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ এপ্রিল ২০১৯।
- ↑ "EVM-VVPAT pass test in Lok Sabha polls"। The Economic Times। ২৩ মে ২০১৯। ১৬ জুন ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ অক্টোবর ২০১৯।
- ↑ "Meet the team members who conceptualised the EVM"। The Week। ৭ এপ্রিল ২০২৪। ২২ এপ্রিল ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ জুন ২০২৪।
- ↑ "Electronic Voting Machine"। Bharat Electronics Limited। ২৬ মে ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ জুন ২০২৪।
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ ছ "User manual" (পিডিএফ)। Election Commission of India। ফেব্রুয়ারি ২০০৭। ২৩ জুলাই ২০২৪ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ জুন ২০২৪।
- ↑ "Can EVMs Work Without Electricity? Let's Find Out"। ABP News। ১২ মার্চ ২০২৪। ৬ আগস্ট ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ জুন ২০২৪।
- ↑ "Lok Sabha elections 2024 FAQs: What is an EVM and how does it work?"। Deccan Herald। ২০ মার্চ ২০২৪। ৬ আগস্ট ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ জুন ২০২৪।
- ↑ "Lok Sabha elections 2019: Check FAQs related to EVMS"। India Today। ১৫ মার্চ ২০১৯। ১৩ এপ্রিল ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ মার্চ ২০২৩।
- ↑ ক খ "All you need to know about electronic voting machines"। The Hindu Business Line। ১৬ এপ্রিল ২০২৪। ৬ আগস্ট ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ জুন ২০২৪।
- ↑ "All Questions About EVMs Are Answered Here"। News18। ১১ মে ২০১৭। ২৮ মে ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ ডিসেম্বর ২০২৩।
- ↑ "New EVMs to have paper trail: BEL"। Firstpost। ১৯ জানুয়ারি ২০১২। ২৩ জানুয়ারি ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ জানুয়ারি ২০১২।
- ↑ Vishnoi, Anubhuti (১১ জুন ২০১৮)। "All VVPATs in 2019 to come with hood to keep light at bay"। The Economic Times। ২৬ জুন ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ জানুয়ারি ২০১৯।
- ↑ EVM operating manual (পিডিএফ) (প্রতিবেদন)। Election Commission of India। ২৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ জুন ২০২৪।
- ↑ "EVM Management System"। Election Commission of India। সংগ্রহের তারিখ ১ জুন ২০২৪।
- ↑ "Amid tampering row, Election Commission to replace 9 lakh EVMs before 2019"। India Today। ৩ এপ্রিল ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ১ জুন ২০২৪।
- ↑ "Top Experts From IIT Who Helped Design India's Most Tamper-Proof EVMs"। NDTV। ২৩ মে ২০২৪। ১ জুন ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ জুন ২০২৪।
- ↑ ক খ "A look inside the electronic voting machine"। The Hindu। ১০ মার্চ ২০১৯। ২৬ জুলাই ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ ডিসেম্বর ২০২৩।
- ↑ EVM operating manual (পিডিএফ) (প্রতিবেদন)। Election Commission of India। ২৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ জুন ২০২৪।
- ↑ EVM operating manual (পিডিএফ) (প্রতিবেদন)। Election Commission of India। ২৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ জুন ২০২৪।
- ↑ ক খ "Making Electronic Voting Machines Tamper-proof: Some Administrative and Technical Suggestions"। The Hindu Centre for Politics and Public Policy। ৩০ আগস্ট ২০১৮। ২৩ অক্টোবর ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ জুন ২০২৪।
- ↑ "After EC's reply to SC queries, verdict on EVM-VVPAT case likely today"। Business Standard। ২৬ এপ্রিল ২০২৪। ২৭ এপ্রিল ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ জুন ২০২৪।
- ↑ ক খ Wolchok, Scott; Wustrow, Eric; Halderman, J. Alex; Prasad, Hari K.; Kankipati, Arun; Sakhamuri, Sai Krishna; Yagati, Vasavya; Gonggrijp, Rop (৪ অক্টোবর ২০১০)। "Security analysis of India's electronic voting machines"। Proceedings of the 17th ACM conference on Computer and communications security। ACM। পৃষ্ঠা 1–14। আইএসবিএন 978-1-45030-245-6। ডিওআই:10.1145/1866307.1866309। ১৮ জুলাই ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ আগস্ট ২০২৪।
- ↑ ক খ "What is an electronic voting machine? All FAQs about EVM"। India Today। ২৩ এপ্রিল ২০২৪। ২০ মে ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ জুন ২০২৪।
- ↑ "How SC pushed the VVPAT transparency envelope so far"। The New Indian Express। ১৪ এপ্রিল ২০২৪। ১২ মে ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ জুন ২০২৪।
- ↑ EVM operating manual (পিডিএফ) (প্রতিবেদন)। Election Commission of India। ২৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ জুন ২০২৪।
- ↑ EVM operating manual (পিডিএফ) (প্রতিবেদন)। Election Commission of India। ২৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ জুন ২০২৪।
- ↑ EVM operating manual (পিডিএফ) (প্রতিবেদন)। Election Commission of India। ২৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ জুন ২০২৪।
- ↑ "Election results 2019: What time will counting start, how are EVM votes counted?"। Business Today। ২৩ মে ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ১ জুন ২০২৪।
- ↑ "Zero Complaints Came Up After Lok Sabha Polls, Claims Expert Behind EVMs"। NDTV। ২৮ মে ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ ডিসেম্বর ২০২৩।
- ↑ "How EVM Votes Are Counted, Why EC Changed Rule On Postal Ballots In 2019, What's Opposition's Concern?"। News18। ৩ জুন ২০২৪। ৩ জুন ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ জুন ২০২৪।
- ↑ EVM operating manual (পিডিএফ) (প্রতিবেদন)। Election Commission of India। ২৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ জুন ২০২৪।
- ↑ FAQs on EVMs (পিডিএফ) (প্রতিবেদন)। Chief Electoral Officer। ৪ ডিসেম্বর ২০২৩ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ জুন ২০২৪।
- ↑ "Electronics Corp, Bharat Electronics get EVM contracts"। The Indian Express। ৭ মার্চ ২০১৪। ৬ জানুয়ারি ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ জানুয়ারি ২০১৯।
- ↑ "All you need to know about electronic voting"। First Post। ২৯ মার্চ ২০২১। ৩ জুন ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ জুন ২০২৪।
- ↑ "How electronic voting machines have improved India's democracy"। Brookings Institution। ৬ ডিসেম্বর ২০১৯। ২০ মে ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ জুন ২০২৪।
- ↑ "Shelf-life of 50% EVMs ending, have to buy 14 lakh for 2019: EC"। The Indian Express। ২৫ অক্টোবর ২০১৫। ৬ জানুয়ারি ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ জানুয়ারি ২০১৯।
- ↑ "Swamy for expert panel on secure EVMs"। The Hindu। ৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ জুন ২০১২।
- ↑ "Electronic voting machine stolen, this man blamed"। NDTV। ২৩ আগস্ট ২০১০। ৪ আগস্ট ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ জুন ২০২৪।
- ↑ "Kids at hacking conference show how easily US elections could be sabotaged"। The Guardian। ২২ আগস্ট ২০১৮। ৬ আগস্ট ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ জুন ২০২৪।
- ↑ "DEFCON Hackers Found Many Holes in Voting Machines and Poll Systems"। IEEE। ৩ আগস্ট ২০১৭। ১৯ এপ্রিল ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ জুন ২০২৪।
- ↑ Sircar, Sushovan (২৪ জানুয়ারি ২০১৯)। "'EVM Hack Still Possible': Engineer Who Demonstrated It In 2010"। The Quint। ৪ আগস্ট ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ আগস্ট ২০২৪।
- ↑ Shetty, K. Ashok Vardhan (৩০ আগস্ট ২০১৮)। "Making Electronic Voting Machines Tamper-proof: Some Administrative and Technical Suggestions"। The Hindu। ২৩ অক্টোবর ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ আগস্ট ২০২৪।
- ↑ "Parties fail to take EVM hackathon challenge"। Deccan Herald। ৩ জুন ২০১৭। ৫ ডিসেম্বর ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ সেপ্টেম্বর ২০১৭।
- ↑ Prabhu, Sunil (৩ জুন ২০১৭)। Tikku, Aloke, সম্পাদক। "The EVM (Vote Machine) 'Hackathons' That Weren't: 10 Points"। NDTV। ২৫ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ সেপ্টেম্বর ২০১৭।
- ↑ Vishnoi, Anubhuti (২৩ জানুয়ারি ২০১৯)। "EC, its technical expert committee member & ECIL tear into Syed Shuja's claims"। The Economic Times। আইএসএসএন 0013-0389। ৪ আগস্ট ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ আগস্ট ২০২৪।
- ↑ "EVM hacking claim: Election Commission of India writes to Delhi Police seeking filing of FIR against self-proclaimed cyber expert"। The Hindu। ২২ জানুয়ারি ২০১৯। আইএসএসএন 0971-751X। ৪ আগস্ট ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ জুন ২০২৪।
- ↑ "Motivated slugfest: Election Commission slams man claiming EVMs can be hacked"। India Today। ২১ জানুয়ারি ২০১৯। ২২ জানুয়ারি ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ জানুয়ারি ২০১৯।
- ↑ Ramani, Srinivasan (১৮ ডিসেম্বর ২০১৭)। "It takes a heck of a lot to hack an EVM"। The Hindu। ৬ জুন ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ডিসেম্বর ২০১৭।
- ↑ "EVMs cannot be tampered: K J Rao"। Indian Express। ৭ আগস্ট ২০০৯। ১৩ আগস্ট ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১২।
- ↑ Zia, Hasan (২৮ মার্চ ২০২৩)। "Complete Guide on How to Vote in India"। One World News। ৬ এপ্রিল ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ এপ্রিল ২০২৩।
- ↑ "SC says EVM microcontrollers are 'agnostic', do not recognise parties or candidates, only buttons"। The Hindu। ২৪ এপ্রিল ২০২৪। ৯ মে ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ জুন ২০২৪।
- ↑ Nandan Nilekani (২০১২)। Imagining India: Ideas for the New Century। Penguin। পৃষ্ঠা 115–117। আইএসবিএন 978-0-14-341799-6। ২১ মে ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ মে ২০১৯।
- ↑ "SC order on EVM"। Supreme Court of India। ২৫ জুলাই ২০১১। ২০ ডিসেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১২।
- ↑ "SC seeks EC reply on EVM modification"। The Assam Tribune। ২৫ জুলাই ২০১১। ১৯ ডিসেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১২।
- ↑ "Do EVMs need modification? SC asks EC to decide in 3 weeks"। Indian Express। ২৫ জুলাই ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১২।
- ↑ "EVMs not tamper-proof: Delhi HC"। The Pioneer। ১৮ জানুয়ারি ২০১২। ২৬ জানুয়ারি ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ জানুয়ারি ২০১২।
- ↑ "Supreme Court asks Election Commission to introduce paper trail in EVMs"। India Today। ৮ অক্টোবর ২০১৩। ১০ জানুয়ারি ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ জানুয়ারি ২০১৯।
- ↑ "Field trial of new EVMs with paper trail under way: ECI informs SC"। Law। ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১২। ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১২।
- ↑ "Supreme Court hearing in Special Leave to Appeal (Civil) No(s).13735/2012"। Supreme Court of India। New Delhi। ৬ জানুয়ারি ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১২।
- ↑ ক খ Tiwari, Rajnish; Herstatt, Cornelius (জানুয়ারি ২০১২)। "India – A Lead Market for Frugal Innovations? Extending the Lead Market Theory to Emerging Economies" (পিডিএফ)। Hamburg University of Technology। পৃষ্ঠা 18। ২৫ মার্চ ২০১২ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ মার্চ ২০১৩।
- ↑ "ECN unveils 'tamper-free' voting machines"। Namibian Sun। ৫ জুলাই ২০১৩। ৯ জুলাই ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ "EVMs may be under a cloud in India but more than 20 nations use them"। Mint। ২৯ জানুয়ারি ২০১৯। ১৬ জুন ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ জুন ২০২৪।