ব্রিঘাম ইয়াং বিশ্ববিদ্যালয়
Brigham Young University | |
![]() ব্রিঘাম ইয়াং বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতীকচিহ্ন | |
লাতিন: Universitas Brigamensis Young | |
প্রাক্তন নাম | ব্রিঘাম ইয়াং একাডেমি (১৮৭৫–১৯০৩) |
---|---|
নীতিবাক্য | "Enter to learn, go forth to serve" |
বাংলায় নীতিবাক্য | শিখতে এসো, সেবায় যাও |
ধরন | বেসরকারি গবেষণা বিশ্ববিদ্যালয় |
স্থাপিত | ১৬ অক্টোবর ১৮৭৫ |
মূল প্রতিষ্ঠান | চার্চ এডুকেশনাল সিস্টেম |
ধর্মীয় অধিভুক্তি | দ্য চার্চ অব জিসাস ক্রাইস্ট অব ল্যাটার-ডে সেইন্টস |
প্রাতিষ্ঠানিক অধিভুক্তি | ন্যাশনাল স্পেস গ্রান্ট কলেজ অ্যান্ড ফেলোশিপ প্রোগ্রাম |
বৃত্তিদান | $৩.০৮ বিলিয়ন (২০২৩) |
বাজেট | অজানা |
আচার্য | নেই |
সভাপতি | সি. শেন রিস |
শিক্ষায়তনিক ব্যক্তিবর্গ | ১,২৬৪ (পূর্ণকালীন), ৪৮৬ (খণ্ডকালীন) |
প্রশাসনিক ব্যক্তিবর্গ | ১,২০০ (পূর্ণকালীন), ৯০০ (খণ্ডকালীন) |
শিক্ষার্থী | ৩৫,০৭৪ (২০২৩) |
স্নাতক | ৩২,২২১ (২০২৩) |
স্নাতকোত্তর | ২,৮৫৩ (২০২৩) |
ঠিকানা | প্রোভো, উটাহ, যুক্তরাষ্ট্র , , , ৪০°১৫′০০″ উত্তর ১১১°৩৮′৫৬″ পশ্চিম / ৪০.২৫০° উত্তর ১১১.৬৪৯° পশ্চিম |
শিক্ষাঙ্গন | মাঝারি শহর, ৫৬০ একর (২.৩ বর্গকিলোমিটার) |
অন্যান্য ক্যাম্পাস |
|
সংবাদপত্র | দ্য ইউনিভার্স |
পোশাকের রঙ | নেভি নীল এবং সাদা |
সংক্ষিপ্ত নাম | কুগারস |
ক্রীড়ার অধিভুক্তি | NCAA ডিভিশন I – বিগ ১২, মাউন্টেন প্যাসিফিক স্পোর্টস ফেডারেশন |
মাসকট | কসমো দ্য কুগার |
ওয়েবসাইট | byu.edu |
![]() |
ব্রিঘাম ইয়াং বিশ্ববিদ্যালয় (BYU) যুক্তরাষ্ট্রের উটাহ অঙ্গরাজ্যের প্রভোতে অবস্থিত একটি বেসরকারি গবেষণা বিশ্ববিদ্যালয় । এই বিশ্ববিদ্যালয়টি ১৮৭৫ সালে ততকালীন ধর্মীয় নেতা ব্রিঘাম ইয়াং প্রতিষ্ঠা করেন । বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়টি দ্য চার্চ অব জিসাস ক্রাইস্ট অফ ল্যাটার-ডে সেইন্টস (LDS চার্চ) দ্বারা পরিচালিত।
BYU লিবারেল আর্টস, প্রকৌশল, কৃষি, ব্যবস্থাপনা, ভৌত ও গণিত বিজ্ঞান, নার্সিং এবং আইন সহ বিভিন্ন একাডেমিক প্রোগ্রাম অফার করে। এখানে ১৮৬টি স্নাতক বিষয়, ৬৪টি মাস্টার্স এবং ২৬টি ডক্টরাল প্রোগ্রাম রয়েছে। এটি মূল প্রোভো ক্যাম্পাসটি ১১টি কলেজ বা স্কুলে বিভক্ত । এর কিছু কলেজ এবং বিভাগ তাদের নিজস্ব ভর্তির মানদণ্ড নিজেরাই নির্ধারণ করে। বিশ্ববিদ্যালয়টির চারটি ক্যাম্পাস রয়েছে—জেরুসালেম, সল্ট লেক শহর, ওয়াশিংটন, ডি.সি., এবং লন্ডনে। এটি চার্চ এডুকেশনাল সিস্টেম (CES) এর অধীনে ব্রিঘাম ইয়াং বিশ্ববিদ্যালয়–হাওয়াই এবং ব্রিঘাম ইয়াং বিশ্ববিদ্যালয়–আইডাহো পরিচালিত হয়। বিশ্ববিদ্যালয়টি নর্থওয়েস্ট কমিশন অন কলেজেস অ্যান্ড ইউনিভার্সিটিজ কর্তৃক স্বীকৃত।
এই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় সকল শিক্ষার্থী LDS চার্চের সদস্য। শিক্ষার্থীদেরকে চার্চ এডুকেশনাল সিস্টেম অনার কোড মেনে চলতে হয়। এই অনার কোড শিক্ষার্থীদেরকে চার্চের শিক্ষা (যেমন একাডেমিক সততা, পোশাক ও সাজসজ্জার মানদণ্ড মেনে চলা, বিবাহবহির্ভূত যৌন সম্পর্ক থেকে বিরত থাকা, সমকামী রোমান্টিক আচরণ পরিহার করা এবং মাদক ও অ্যালকোহল গ্রহণ না করা) মেনে চলতে সহায়তা করে। সকল স্নাতক শিক্ষার্থীকে তাদের অধ্যয়ন বিষয় ছাড়াও LDS ধর্মীয় শিক্ষা পাঠ্যক্রম শেষ করতে হয়। চার্চের মিশনারি কার্যক্রমের কারণে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় ৫০% শিক্ষার্থী যুক্তরাষ্ট্রের বাইরে বসবাস করেছে। ৬৫% শিক্ষার্থী দ্বিতীয় ভাষায় কথা বলতে পারে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ে নিয়মিতভাবে ৬৩টি ভাষা শেখানো হয়।[১]
এ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রীড়া দলগুলো এনসিএএ ডিভিশন পর্যায়ে এনসিএএ-তে প্রতিযোগিতা করে এবং এদের সম্মিলিতভাবে BYU কুগারস বলা হয়। সকল ক্রীড়া দল বিগ ১২ কনফারেন্স-এ প্রতিদ্বন্দ্বিতায় অংশগ্রহণ করে, তবে পুরুষদের ভলিবল দল মাউন্টেন প্যাসিফিক স্পোর্টস ফেডারেশন-এর সদস্য। এ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রীড়া দল ১২টি এনসিএএ চ্যাম্পিয়নশিপ এবং ২৬টি নন-এনসিএএ চ্যাম্পিয়নশিপ জিতেছে।
ইতিহাস
[সম্পাদনা]
শুরুর দিনগুলো
[সম্পাদনা]১৮৬২ সালে ওয়ারেন ডুসেনবেরি প্রোভোতে ক্লাফ হল নামক একটি ভবনে একটি স্কুল হিসেবে ব্রিঘাম ইয়াং বিশ্ববিদ্যালয়ের যাত্রা শুরু হয়। পরবর্তীতে কিছু আর্থিক সংকটের কারণে এটি বন্ধ হয়ে যায় এবং নতুন করে ডেজারেট বিশ্ববিদ্যালয়ের টিম্পানোগোস শাখা হিসেবে গড়ে ওঠে। তবে এটিও বেশিদিন স্থায়ী হয়নি। অবশেষে, ১৮৭৫ সালের ১৬ অক্টোবর ব্রিঘাম ইয়াং, যিনি তখন ল্যাটার-ডে সেইন্টস চার্চের সভাপতি ছিলেন, একাডেমি প্রতিষ্ঠার জন্য জমি দান করেন এবং ব্রিঘাম ইয়াং একাডেমি প্রতিষ্ঠিত হয়।[২]
১৮৭৬ সালের ৩ জানুয়ারি একাডেমির প্রথম ক্লাস শুরু হয়। প্রথম দায়িত্বপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ছিলেন কার্ল জি. ম্যাসার, যিনি শিক্ষার মানোন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। তাঁর সময়ে যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট বিচারক জর্জ সাদারল্যান্ড এবং সিনেটর রিড স্মুট এর ন্যায় অনেক খ্যাতনামা ব্যক্তি এখান থেকে শিক্ষা গ্রহণ করেন।
১৯০৩ সালে, ব্রিঘাম ইয়াং একাডেমিকে বিভক্ত করে দুটি প্রতিষ্ঠান গঠিত হয়—ব্রিঘাম ইয়াং হাই স্কুল এবং ব্রিঘাম ইয়াং বিশ্ববিদ্যালয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের বোর্ড প্রথমদিকে "ব্রিঘাম ইয়াং বিশ্ববিদ্যালয়" নাম রাখার বিপক্ষে থাকলেও শেষ পর্যন্ত এটি অনুমোদিত হয়।

সম্প্রসারণ এবং আধুনিকায়ন
[সম্পাদনা]
১৯২১ সালে, ফ্র্যাঙ্কলিন এস. হ্যারিস ব্রিঘাম ইয়াং বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রেসিডেন্ট নিযুক্ত হন এবং তিনি এই বিশ্ববিদ্যালয়ের পিএইচডি ডিগ্রিধারী প্রথম ব্যক্তি ছিলেন। তাঁর নেতৃত্বে, বিশ্ববিদ্যালয়টি একটি পূর্ণাঙ্গ স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিণত হয় এবং গুরুত্বপূর্ণ শংসাপত্র অর্জন করে।
১৯৪০-এর দশকের শেষের দিকে, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ পরবর্তী সময়ে হাওয়ার্ড এস. ম্যাকডোনাল্ড প্রেসিডেন্ট হন। তখন শিক্ষার্থীর সংখ্যা দ্রুত বাড়তে থাকে, ফলে ক্যাম্পাস সম্প্রসারণের প্রয়োজন দেখা দেয়। তিনি ওগডেন, ইউটা'র একটি এয়ার ফোর্স বেস অধিগ্রহণ করে শিক্ষার্থীদের থাকার ব্যবস্থা করেন। পরবর্তীকালে আর্নেস্ট এল. উইলকিনসন-এর নেতৃত্বে ক্যাম্পাসে ৮০টিরও বেশি নতুন ভবন নির্মিত হয়। তাঁর সময়ে শিক্ষার্থী সংখ্যা ছয় গুণ বৃদ্ধি পায়, ফলে এটি যুক্তরাষ্ট্রের বৃহত্তম বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় হয়ে ওঠে।
১৯৭১ সালে ড্যালিন এইচ. ওকস প্রেসিডেন্ট হন এবং আইন অনুষদ প্রতিষ্ঠা করেন। জেফরি আর. হল্যান্ড ১৯৮০ সালে প্রেসিডেন্ট নিযুক্ত হন এবং ধর্মীয় শিক্ষার পাশাপাশি একাডেমিক উৎকর্ষতার প্রতি গুরুত্ব দেন। তাঁর সময়ে ব্রিঘাম ইয়াং বিশ্ববিদ্যালয়ের জেরুজালেম সেন্টার স্থাপন করা হয়।

রেক্স ই. লি প্রেসিডেন্ট হন ১৯৮৯ সালে এবং তাঁর উদ্যোগে বেন্সন বিজ্ঞান ভবন এবং শিল্প জাদুঘর নির্মাণ করা হয়। ১৯৯৫ সালে মেরিল জে. বেটম্যান প্রেসিডেন্ট হন এবং হারোল্ড বি. লি গ্রন্থাগার সম্প্রসারণসহ ক্যাম্পাসের বিভিন্ন উন্নয়ন সাধন করেন। তাঁর নেতৃত্বে BYU TV নামক চালু হয়। ২০০৩ সালে সিসিল ও. স্যামুয়েলসন, ২০১৪ সালে কেভিন জে. ওয়ার্দেন, এবং ২০২৩ সালে সি. শেন রিস বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রেসিডেন্ট হন। ২০২৪ সালের ২৯ জুলাই, চার্চ প্রেসিডেন্সি ঘোষণা করে যে, ব্রিঘাম ইয়াং বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি মেডিকেল স্কুল প্রতিষ্ঠিত হবে।[৩]
ক্যাম্পাস
[সম্পাদনা]ব্রিঘাম ইয়াং বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ক্যাম্পাসটি প্রোভো, ইউটা শহরে ওয়াসাচ পর্বতমালার পাদদেশে প্রায় ৫৬০ একর (২.৩ বর্গকিলোমিটার) এলাকা জুড়ে বিস্তৃত। ক্যাম্পাসে মোট ২৯৫টি ভবন রয়েছে।[৪] প্রতিটি ভবন তার নির্মাণ সময়ের স্থাপত্যশৈলীতে তৈরি হয়েছে।[৫] ক্যাম্পাসের তৃণভূমি, গাছপালা এবং ফুলের বাগান নিখুঁতভাবে রক্ষণাবেক্ষণ করা হয়।[৬] ক্যাম্পাস থেকে মাউন্ট টিম্পানোগোস-সহ ওয়াসাচ পর্বতমালার দৃশ্য দেখা যায়।[৪]
ব্রিঘাম ইয়াং বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান গ্রন্থাগার হারোল্ড বি. লি গ্রন্থাগার ২০০৪ সালে দি প্রিন্সটন রিভিউ কর্তৃক যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোৎকৃষ্ট বিশ্ববিদ্যালয় গ্রন্থাগার হিসেবে নির্বাচিত হয়।[৭] এটি প্রায় ৮.৫ মিলিয়ন তথ্যসংকলন ধারণ করে এবং এর বুকশেলফ প্রায় ৯৮ মাইল (১৫৮ কিলোমিটার) দীর্ঘ। এখানে ৪,৬০০ জন পাঠকের বসার ব্যবস্থা রয়েছে।[৮] বিশ্ববিদ্যালয়ের বেশ কয়েকটি বিভাগ এবং প্রোগ্রামের কেন্দ্রস্থল হচ্ছে স্পেন্সার বি. কিম্বাল টাওয়ার এবং দীর্ঘ সময় ধরে এটি প্রোভো, ইউটা'র সবচেয়ে উঁচু ভবন ছিল।[৯][১০]
ম্যারিয়ট সেন্টার মূলত বাস্কেটবল খেলার জন্য ব্যবহৃত হয় এবং এটি ১৯,০০০ এর বেশি দর্শক ধারণ করতে পারে। ইউ বিপুল পরিমাণ দর্শক ধারণ ক্ষমতা এটিকে যুক্তরাষ্ট্রের দশম বৃহত্তম বিশ্ববিদ্যালয় ইনডোর অ্যারেনায় পরিণত করেছে।[১১] বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে রবিবারগুলোতে প্রায় সব ভবনই ধর্মীয় উপাসনার জন্য ব্যবহৃত হয়।[১২]
জাদুঘর
[সম্পাদনা]ব্রিঘাম ইয়াং বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে বেশ কয়েকটি জাদুঘর রয়েছে, যেখানে বিভিন্ন গবেষণা ক্ষেত্রের প্রদর্শনী রাখা হয়েছে। আর্ট মিউজিয়াম(MOA) মাউন্টেন ওয়েস্ট অঞ্চলের বৃহত্তম ও সর্বাধিক দর্শনীয় আর্ট মিউজিয়ামগুলোর মধ্যে অন্যতম। এটি শিক্ষার্থীদের গবেষণা ও অধ্যয়নের সুযোগ দেয় এবং জনসাধারণের জন্য শিক্ষামূলক কার্যক্রম পরিচালনা করে।[১৩]
পিপলস অ্যান্ড কালচার মিউজিয়াম প্রত্নতত্ত্ব ও নৃবিজ্ঞান বিষয়ক গবেষণা কেন্দ্র। এটি গ্রেট বেসিন, আমেরিকার দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল, মেসোআমেরিকা, পেরু ও পলিনেশিয়ার আদিবাসী সংস্কৃতি ও নিদর্শন সংরক্ষণ করে। এতে ৪০,০০০ এর বেশি নিদর্শন ও ৫০,০০০ এর বেশি আলোকচিত্র রয়েছে, যা ব্রিঘাম ইয়াং বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রত্নতাত্ত্বিক গবেষণার নথি হিসেবে ব্যবহৃত হয়।[১৪]
প্যালিওন্টোলজি মিউজিয়াম ১৯৭৬ সালে স্থাপিত হয়। এই জাদুঘরে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিখ্যাত জীবাশ্ম সংগ্রাহক জেমস এ. জেনসেন আবিষ্কৃত বহু জীবাশ্ম প্রদর্শন করা হয়। এই জাদুঘরে জুরাসিক ও ক্রিটেসিয়াস যুগের অনেক কঙ্কাল সংরক্ষিত আছে, যা বিশ্বের শীর্ষ পাঁচটি জুরাসিক যুগের কঙ্কাল সংগ্রহশালার মধ্যে একটি। এটি প্রতি বছর প্রায় ২৫,০০০ দর্শনার্থী গ্রহণ করে।[১৫][১৬]
মন্টে এল. বিন লাইফ সায়েন্স মিউজিয়াম ১৯৭৮ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। এখানে উদ্ভিদ ও প্রাণিজগতের বিভিন্ন নমুনা রয়েছে, যা শিক্ষার্থী ও গবেষকদের গবেষণার জন্য উন্মুক্ত।[১৭]
পারফর্মিং আর্টস
[সম্পাদনা]ব্রিঘাম ইয়াং বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে বেশ কয়েকটি পারফর্মিং আর্টস সুবিধা রয়েছে। দে ইয়ং কনসার্ট হল ১২৮২ জন দর্শক ধারণ করতে পারে এবং এটি গেরিট দে ইয়ং জুনিয়র এর নামে নামকরণ করা হয়েছে। পার্ডো থিয়েটার, যা টি. আর্ল ও ক্যাথরিন পার্ডো'র নামে উৎসর্গিত, শিক্ষার্থীদের নাট্যশিল্পে পরীক্ষামূলক মঞ্চায়নের জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি ৫০০ আসনের একটি বৃহৎ মঞ্চ, যার প্রসেনিয়াম খোলার আকার ১৯ × ৫৫ ফুট (১৭ মিটার)।[১৮]
মারগেটস থিয়েটার, যা ফিলিপ এন. মারগেটসর নামে নামকরণ করা হয়েছে, একটি ছোট ব্ল্যাক বক্স থিয়েটার। এটি বিভিন্ন আসন ও মঞ্চ বিন্যাসের সুযোগ প্রদান করে, যার আসন সংখ্যা ১২৫ এবং আকার ৩০ × ৫০ ফুট (১৫ মিটার)।[১৮] নেলকে থিয়েটার, যা ব্রিঘাম ইয়াং বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম নাট্য শিক্ষকদের অন্যতম একজনের নামে নামকরণ করা হয় । এটি মূলত পরীক্ষামূলক থিয়েটার প্রশিক্ষণের জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি ২৮০ জন দর্শক ধারণ করতে পারে।[১৮]
শিক্ষার্থীদের আবাসন
[সম্পাদনা]ক্যাম্পাসে নবীন শিক্ষার্থী এবং ১৯ বছর বা তার বেশি বয়সী শিক্ষার্থীদের জন্য আবাসন ব্যবস্থা রয়েছে। নবীন শিক্ষার্থীদের জন্য চারটি অন-ক্যাম্পাস আবাসন বিকল্প রয়েছে: হেরিটেজ হলস, হেলামান হলস, রিভিয়েরা অ্যাপার্টমেন্টস, এবং ফরেন ল্যাঙ্গুয়েজ স্টুডেন্ট রেসিডেন্স (FLSR)। ১৯ বছর বা তার বেশি বয়সী অবিবাহিত শিক্ষার্থীদের জন্য ওয়াইভিউ পার্ক, হেরিটেজ হলস, এবং ফরেন ল্যাঙ্গুয়েজ স্টুডেন্ট রেসিডেন্স হলস-এ থাকার সুযোগ রয়েছে। অন-ক্যাম্পাস বিবাহিত শিক্ষার্থীরা ওয়াইমাউন্ট টেরেস বা ওয়াইভিউ পার্ক-এ বাস করেন।[১৯]
ব্রিঘাম ইয়াং বিশ্ববিদ্যালয় ক্রিমারি
[সম্পাদনা]বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে অবস্থিত BYU ক্রিমারি হেরিটেজ হলস, হেলামান, ওয়াইমাউন্ট, ওয়াইভিউ, এবং ফরেন ল্যাঙ্গুয়েজ স্টুডেন্ট রেসিডেন্স-এর শিক্ষার্থীদের জন্য খাদ্য এবং মুদি সামগ্রীর মূল সরবরাহ কেন্দ্র। হেলামান হলস-এর শিক্ষার্থীরা ক্যানন সেন্টার নামে পরিচিত কেন্দ্রীয় ক্যাফেটেরিয়াতে খাবার খেতে পারেন।[২০] ক্রিমারি অন নাইন্থ ইস্ট ২০০০ সালের আগস্টে খোলা হয়, যা পূর্বে কেন্টস মার্কেট নামে পরিচিত ছিল এবং ১৯৯৮–৯৯ শিক্ষাবর্ষে বন্ধ হয়ে যায়।[২১] BYU-এর ভবন সংকেত পদ্ধতিতে ক্রিমারি অন নাইন্থ ইস্ট সংক্ষেপে CONE হিসেবে উল্লেখ করা হয়।[২১]
ব্রিঘাম ইয়াং বিশ্ববিদ্যালয় ক্রিমারি ক্রিমারির যাত্রা শুরু হয় ১৯৪৯ সালে। তখন এটি ক্যাম্পাসের জন্য দুধ সরবরাহ করত। পরে এর ব্যাপ্তি বড় হলে আইসক্রিম, চিজ, এবং অন্যান্য দুগ্ধজাত পণ্য তৈরি শুরু করে। এটি এখন ব্রিঘাম ইয়াং বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি ঐতিহ্য হয়ে উঠেছে এবং শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি ক্যাম্পাস দর্শনার্থীদের জন্যও একটি জনপ্রিয় স্থান।[২২] এটি যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম পূর্ণাঙ্গ অন-ক্যাম্পাস মুদি দোকান ছিল।[২৩]
ডাইনিং সার্ভিসের তথ্য অনুযায়ী, প্রতি বছর ক্রিমারির প্রায় ১,৯১,০০০ গ্যালন আইসক্রিম পরিবেশিত হয়।[২৪] ২০১৮ সালে, স্টোন কোল্ড সোবার স্কুল হিসেবে টানা ২১ বছর শীর্ষ স্থান অর্জনের উদযাপনে, ব্রিঘাম ইয়াং বিশ্ববিদ্যালয় ক্রিমারি মিন্ট ব্রাউনি চকলেট মিল্ক নামে নতুন ধরনের ব্রাউনি তৈরি করে।[২৫]
স্থায়িত্ব
[সম্পাদনা]ব্রিঘাম ইয়াং বিশ্ববিদ্যালয় অগ্রাধিকার হিসেবে জ্বালানি সংরক্ষণ, উপকরণ ব্যবহারের দক্ষতা, পুনর্ব্যবহারযোগ্যতা, স্থাপত্য পরিকল্পনা, শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ, পরিবহন, পানি সংরক্ষণ, এবং শূন্য বর্জ্য ইভেন্ট বাস্তবায়নের উপর গুরুত্বারোপ করেছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ঘোষণা মতে: "আমাদের পৃথিবী ও এর সম্পদের জ্ঞানী ব্যবস্থাপক হওয়ার দায়িত্ব রয়েছে।"[২৬]
ভবনগুলোর উন্নয়নে বৃদ্ধির লক্ষ্যে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ বেশ কয়েকটি উদ্যোগ গ্রহণ করেছে, যেমন: সব পাম্প ও ফ্যানের জন্য পরিবর্তনশীল গতি নিয়ন্ত্রক ইনস্টল করা, আলোর জন্য ইনক্যান্ডেসেন্ট বাতির পরিবর্তে ফ্লুরোসেন্ট বাতি স্থাপন, ভবনগুলোর জানালায় নিম্ন-ই প্রতিফলিত কাচ সংযোজন, উন্নত ছাদ নিরোধক সংযোজন, যাতে তাপের অপচয় কমানো যায়[২৭]
বিশ্ববিদ্যালয়ের পুনর্ব্যবহার প্রকল্প সম্প্রতি প্লাস্টিক পুনর্ব্যবহারের কার্যক্রম চালু করেছে। এক বছর শিক্ষার্থীদের প্রচারণার পর বিশ্ববিদ্যালয় এই উদ্যোগ গ্রহণ করে।[২৮][২৯]
একাডেমিক
[সম্পাদনা]ভর্তি ও শিক্ষার্থীর পরিসংখ্যান
[সম্পাদনা]২০১৭ সালের বসন্ত, গ্রীষ্ম এবং শরৎ সেমিস্টারে ভর্তি হওয়ার জন্য ১৩,৭৩১ জন আবেদন করেছিল, যার মধ্যে ৫৩.৪ শতাংশ শিক্ষার্থীকে ভর্তি করে।[৩০] গৃহীত শিক্ষার্থীদের গড় GPA ছিল ৩.৮৬, গড় এসিটি স্কোর ২৯.৫, এবং স্যাট স্কোর ১৩০০।[৩০] ২০০৪ সালে জাতীয় অর্থনৈতিক গবেষণা ব্যুরো পরিচালিত যুক্তরাষ্ট্রের কলেজ পছন্দের ওপর এক গবেষণায় বিশ্ববিদ্যালয়টিকে ইন্টারমাউন্টেন ওয়েস্ট অঞ্চলের ৬ষ্ঠ সর্বাধিক পছন্দনীয় কলেজ হিসেবে উল্লেখ করা হয়, যেখানে এটি প্রিন্সটন ও ব্রাউনের মধ্যবর্তী অবস্থানে ছিল।[৩১]

ব্রিঘাম ইয়াং বিশ্ববিদ্যালয়ে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিটি রাজ্য থেকে এবং বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে শিক্ষার্থীরা পড়তে আসে। ২০০৫-২০০৬ শিক্ষাবর্ষে ২,৩৯৬ জন ছিল আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী যা মোট শিক্ষার্থীর ৮ শতাংশ ।[৩২] শিক্ষার্থীদের মধ্যে ৯৮ শতাংশ ল্যাটার-ডে সেইন্টস চার্চের সদস্য। ২০০৬ সালে, শিক্ষার্থীদের ১২.৬ শতাংশ নিজেদেরকে সংখ্যালঘু জাতিগোষ্ঠীর অংশ হিসেবে পরিচয় দিয়েছিল। যাদের মধ্যে বেশিরভাগ ছিল এশিয়ান, প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপপুঞ্জের অধিবাসী এবং হিস্পানিক।[৩৩]
২০২০ সালে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ৮১.০ শতাংশ শ্বেতাঙ্গ, ৭.৩ শতাংশ হিস্পানিক, ৪.৪ শতাংশ বহুজাতিক, ৩.৩ শতাংশ আন্তর্জাতিক, ১.৯ শতাংশ এশিয়ান, ১.০ শতাংশ অনির্ধারিত, ০.৭ শতাংশ নেটিভ হাওয়াইয়ান বা প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপপুঞ্জের অধিবাসী, ০.৪ শতাংশ কৃষ্ণাঙ্গ বা আফ্রিকান-আমেরিকান ছিল।[৩৪] এখানে শিক্ষার্থীদের জাতিগত বৈচিত্র্য তুলনামূলকভাবে কম, এবং এটি যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম কম-বৈচিত্র্যময় বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে পড়ে।[৩৫]
উল্লেখযোগ্য গবেষণা ও পুরস্কার
[সম্পাদনা]
ব্রিঘাম ইয়াং বিশ্ববিদ্যালয়কে গবেষণা খুব উচ্চ গবেষণা ব্যয় ও ডক্টরেট উৎপাদন ক্যাটাগরিতে শ্রেণীবদ্ধ করা হয়েছে।[৩৬] ন্যাশনাল সায়েন্স ফাউন্ডেশন অনুসারে, ২০১৮ সালে এই প্রতিষ্ঠান গবেষণা ও উন্নয়নের জন্য $৪০.৭ মিলিয়ন ব্যয় করেছে।[৩৭]
ব্রিঘাম ইয়াং বিশ্ববিদ্যালয়-এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বিজ্ঞানীরা বেশ কয়েকটি উল্লেখযোগ্য আবিষ্কার করেছেন। ফিলো টি. ফার্নসওয়ার্থ, যিনি ইলেকট্রনিক টেলিভিশনের পথপ্রদর্শক ছিলেন, বিঘ্রাম ইয়াং বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা শুরু করেন এবং পরবর্তীতে এখানে ফিউশন গবেষণা পরিচালনা করেন। তিনি ১৯৬৭ সালে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাম্মানিক ডিগ্রি পান।[৩৮] এই বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক হার্ভে ফ্লেচার, স্টেরিওফোনিক সাউন্ডের উদ্ভাবক, বিখ্যাত তেল-বিন্দু পরীক্ষায় রবার্ট মিলিকানের সাথে কাজ করেন এবং পরবর্তীতে BYU ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের প্রতিষ্ঠাতা ডিন হন।[৩৯]
ব্রিঘাম ইয়াং বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের উল্লেখযোগ্য অর্জন রয়েছে। বিওয়াইইউ অ্যাাড ল্যাব টিম ২০০৭ ও ২০০৮ সালে লরিয়েল ন্যাশনাল ব্রান্ডস্টর্ম প্রতিযোগিতা জিতেছে।[৪০] এডোবি ফটোশপে-এ ব্যবহৃত ম্যাগনেটিক ল্যাসো অ্যালগরিদমও এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের তৈরি করা।[৪১] এ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক সম্মানজনক বৃত্তির বিজয়ী হয়েছেন, যার মধ্যে ১০ জন রোডস স্কলার, ৪ জন গেটস ক্যামব্রিজ স্কলার, ৪১ জন ফুলব্রাইট স্কলার, এবং ৩ জন জ্যাক কেন্ট কুক স্কলার অন্তর্ভুক্ত।[৪২] জাতীয় বিজ্ঞান ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুসারে, ২০২২ সালে গবেষণা ও উন্নয়নের জন্য ব্রিঘাম ইয়াং বিশ্ববিদ্যালয় প্রায় ৪৬ মিলিয়ন ডলার অনুদান পেয়েছিল, যা গবেষণা রাজস্ব এবং ব্যয়ের ভিত্তিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ২২২তম স্থানে রয়েছে।[৪৩]
বিশ্ববিদ্যালয়টি ল্যাটিন একাডেমিক সম্মাননাও প্রদান করে, যা সম্মাননা প্রোগ্রামের অংশ নয়: সুম্মা কাম লডে (শীর্ষ ১ শতাংশ), ম্যাগনা কাম লডে (শীর্ষ ৫ শতাংশ) এবং কাম লডে (শীর্ষ ১০ শতাংশ)।[৪৪]
ধর্মীয় ও ফোরাম বক্তৃতা
[সম্পাদনা]শিক্ষার্থীদের আধ্যাত্মিক ও বুদ্ধিবৃত্তিক উপলব্ধির সুযোগ দিতে ব্রিঘাম ইয়াং বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার প্রথম দিক থেকেই সাপ্তাহিক ধর্মীয় বক্তৃতা ও ফোরাম আয়োজন করে আসছে।[৪৫]
ধর্মীয় বক্তৃতাগুলো সাধারণত একাডেমিক দৃষ্টিকোণ থেকে ধর্মীয় বিষয়ের উপর দেয়া হয়। এই বক্তৃতাগুলোর বক্তারা সাধারণত বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, প্রশাসনিক কর্মকর্তা বা ল্যাটার-ডে সেন্টস চার্চের নেতৃবৃন্দ থেকে নির্বাচিত হন। অতীতে এই বক্তৃতাগুলোতে চার্চ প্রেসিডেন্ট জর্জ আলবার্ট স্মিথ, স্পেন্সার ডব্লিউ. কিমবল, থমাস এস. মনসন এবং রাসেল এম. নেলসন বক্তব্য রেখেছেন।[৪৬]
প্রতি বছর কয়েকবার ধর্মীয় বক্তৃতার পরিবর্তে ফোরাম অনুষ্ঠিত হয়, যেখানে সাধারণত ধর্মীয় নয় এমন বিষয় আলোচিত হয়। এসব ফোরামে প্রায়শই বাইরের বিশিষ্ট ব্যক্তিরা বক্তৃতা দেন। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে, এসব ফোরামের বক্তাদের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত ছিলেন রাজনীতিবিদ (যেমন জোসেফ লিবারম্যান, মিট রমনির মতো ব্যক্তি), বিজ্ঞানী (নিল ডিগ্রাস টাইসন, ডিজে পাতিল), ইতিহাসবিদ (ডেভিড ম্যাককালো, রিচার্ড বিম্যান), ধর্মীয় নেতা (আর্চবিশপ চার্লস চ্যাপুট, আলবার্ট মোহলার), এবং বিচারপতি (জন রবার্টস, থমাস গ্রিফিথ)।
এখানে উপস্থিতি বাধ্যতামূলক নয়। তবে প্রতি সপ্তাহে কয়েক হাজার শিক্ষার্থী এই সমাবেশে অংশ নেয়। এছাড়া, BYUtv-তেও এই বক্তৃতা সম্প্রচারিত হয়[৪৭] এবং BYU স্পিসেস ওয়েবসাইটে লিখিত, অডিও এবং ভিডিও ফরম্যাটে সংরক্ষণ করা হয়।[৪৮]
আন্তর্জাতিক দৃষ্টিভঙ্গি
[সম্পাদনা]
এই বিশ্ববিদ্যালয়ের তিন-চতুর্থাংশ শিক্ষার্থী কোনো না কোনো দ্বিতীয় ভাষায় দক্ষতা অর্জন করেছে (মোট ১০৭টি ভাষায়)।[৪৯]
এর প্রধান কারণ হলো, ৪৫% শিক্ষার্থী পূর্বে ল্যাটের-ডে সেন্টস (LDS) মিশনারি হিসেবে কাজ করেছে, যেখানে অনেকেই তাদের মিশনের অংশ হিসেবে নতুন ভাষা শিখেছে।[৫০]
কোনো নির্দিষ্ট সেমিস্টারে, মোট শিক্ষার্থীদের এক-তৃতীয়াংশই বিদেশি ভাষার কোর্সে ভর্তি থাকে, যা যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় গড়ের চারগুণ বেশি।[৪৯] ব্রিঘাম ইয়াং বিশ্ববিদ্যালয় ৬০টিরও বেশি ভাষায় কোর্স প্রদান করে, যার মধ্যে অনেকগুলোর উচ্চ পর্যায়ের কোর্স রয়েছে, যেগুলো সাধারণত অন্য কোথাও শেখানো হয় না। বিশেষ করে, এর রাশিয়ান ভাষার প্রোগ্রাম যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম বৃহৎ ভাষা প্রোগ্রাম।[৫]
যুক্তরাষ্ট্রের শিক্ষা বিভাগ এই বিশ্ববিদ্যালয়কে মধ্যপ্রাচ্য ভাষা গবেষণা কেন্দ্র হিসেবে মনোনীত করেছে, যা মধ্যপ্রাচ্য ভাষা ও সংস্কৃতি বিষয়ে গবেষণার কেন্দ্রবিন্দু।[৫] এছাড়াও, এটি আন্তর্জাতিক ব্যবসায় গবেষণা কেন্দ্র হিসেবে নির্বাচিত হয়েছে, যেখানে আন্তর্জাতিক ভাষা ও সম্পর্ক বিষয়ক প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়।[৪৯]
এছাড়াও, BYU একটি বৃহৎ বিদেশে অধ্যয়ন প্রোগ্রাম রয়েছে , যার স্যাটেলাইট সেন্টার লন্ডন, জেরুজালেম এবং প্যারিস-এ অবস্থিত, পাশাপাশি ২০টিরও বেশি অন্যান্য স্থানে রয়েছে।[৫১] প্রতি বছর প্রায় ২,০০০ শিক্ষার্থী এই কর্মসূচির সুবিধা গ্রহণ করে।
২০০১ সালে, ইন্সটিটিউট অব ইন্টারন্যাশনাল এডুকেশন (IIE) ব্রিঘাম ইয়াং বিশ্ববিদ্যালয়কে যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছিল, যেখানে শিক্ষার্থীদের জন্য সর্বাধিক বিদেশে অধ্যয়নের সুযোগ প্রদান করা হয়।[৫২][৫৩]
দ্বিতীয় ইনতিফাদা এবং ২০০৬ সালের ইসরায়েল-লেবানন সংঘাতের কারণে শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ তৈরি হওয়ায় BYU জেরুজালেম সেন্টার ২০০০ সালে বন্ধ করা হয়েছিল। পরে ২০০৭ সালের শীতকালীন সেমিস্টারে এটি পুনরায় চালু করা হয়।[৫৪]
এই বিশ্ববিদ্যালয়ে ভাষা শেখার অনন্য সুযোগ রয়েছে। উদাহরণস্বরূপ, BYU-এর ইন্টারন্যাশনাল সিনেমা এমন একটি প্ল্যাটফর্ম যেখানে বিভিন্ন ভাষায় নির্মিত চলচ্চিত্র প্রদর্শিত হয়। এটি যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে বড় এবং দীর্ঘস্থায়ী বিশ্ববিদ্যালয়-পরিচালিত বিদেশি চলচ্চিত্র প্রদর্শনী প্রোগ্রাম।[৫৫]
এছাড়াও, ব্রিঘাম ইয়াং বিশ্ববিদ্যালয় ফরেন ল্যাঙ্গুয়েজ স্টুডেন্ট রেসিডেন্ট (FLSR) নামে একটি বিশেষ আবাসন সুবিধা প্রদান করে, যেখানে শিক্ষার্থীরা তাদের নির্বাচিত ভাষায় কথা বলতে পারে। প্রতিটি অ্যাপার্টমেন্টে অন্তত একজন স্থানীয় ভাষাভাষী থাকেন, যাতে শিক্ষার্থীরা নিজ ভাষা অনুশীলন করতে পারে।[৫৬]
একাডেমিক স্বাধীনতা বিষয়ক বিতর্ক
[সম্পাদনা]১৯৯২ সালে, বিঘ্রাম ইয়াং বিশ্ববিদ্যালয় একাডেমিক স্বাধীনতা সম্পর্কিত একটি নতুন নীতি প্রণয়ন করে।[৫৭] যেখানে বিশ্ববিদ্যালয় এর সংশ্লীষ্টদের নির্দিষ্ট কিছু সীমাবদ্ধতা আরোপ করতে পারে, যার মধ্যে অন্তর্ভুক্ত—
- শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বা প্রকাশ্যে এমন মতামত বিনিময় যা ল্যাটের-ডে সেইন্টদের মৌলিক ধর্মতত্ত্ব বা নীতির বিরোধিতা করেত।
- ইচ্ছাকৃতভাবে গির্জা বা এর সাধারণ নেতাদের আক্রমণ বা অবমাননা করা।
- BYU অনার কোড লঙ্ঘন করা, যেমন— অসততা, অবৈধ কাজ, অশালীনতা, অশ্রদ্ধাশীলতা বা অপমানজনক বক্তব্য প্রদান।
এই নতুন নিয়ম কিছু বিতর্কের সৃষ্টি করে, কারণ এর ফলে বেশ কয়েকজন অধ্যাপককে শাস্তির মুখোমুখি হতে হয়। আমেরিকান অ্যাসোসিয়েশন অব ইউনিভার্সিটি প্রফেসরস দাবি করে যে BYU-এ একাডেমিক স্বাধীনতা লঙ্ঘনের ঘটনা সাধারণ এবং এখানকার পরিবেশ একাডেমিক স্বাধীনতার জন্য প্রতিকূল।[৫৮]
তবে, এই নিয়ম পরিবর্তন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রত্যয়ন প্রক্রিয়ায় কোনো প্রভাব ফেলে না। বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বীকৃতিদাতা প্রতিষ্ঠান ধর্মীয় কলেজগুলিকে একাডেমিক স্বাধীনতার উপর সীমাবদ্ধতা আরোপ করার অনুমতি দেয়। ব্রিঘাম ইয়াং বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী একাডেমিক ভাইস প্রেসিডেন্ট জিম গর্ডন বলেন, "আমাদের সীমাবদ্ধতাগুলো প্রকাশ্যে জানানো হয়েছে এবং এটি প্রত্যয়ন প্রক্রিয়ার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।"[৫৯]
তবে, আমেরিকান অ্যাসোসিয়েশন অব ইউনিভার্সিটি প্রফেসরস (AAUP)-এর উদ্বেগ ছিল মূলত এই কারণে যে BYU একাডেমিক সীমাবদ্ধতাগুলো আগেভাগে স্পষ্টভাবে নির্ধারণ করেনি। অ্যাসোসিয়েশনের নীতি অনুযায়ী, একাডেমিক স্বাধীনতার ওপর যে কোনো মতাদর্শিক সীমাবদ্ধতা স্পষ্টভাবে লিখিত আকারে থাকা উচিত। তাদের ভাষায়, "ব্রিঘাম ইয়াং বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এটি স্পষ্টভাবে ব্যাখ্যা করতে ব্যর্থ হয়েছে।"[৬০]
২০২১ সালে, দি সল্ট লেক ট্রিবিউনে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয় যে ব্রিঘাম ইয়াং বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৯১০ সাল থেকেই ধর্ম ও একাডেমিক গবেষণার মধ্যে দ্বন্দ্ব ছিল। সাম্প্রতিক সময়ে চার্চের নির্দেশনা পুনর্বিন্যাস অধ্যাপকদের মধ্যে উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে। অনেকেই আশঙ্কা করছেন, এটি বিশ্ববিদ্যালয়ে একাডেমিক অনুসন্ধানের পরিবর্তে ধর্মীয় বিশ্বাসের প্রতি পক্ষপাতদুষ্ট মনোভাব আনতে পারে।[৬১]
তবে, একটি স্বতন্ত্র গবেষণায় যেখানে অধ্যাপকদের নাম প্রকাশ না করেই মতামত নেয়া হয়, সেখানে ৯০ শতাংশেরও বেশি ব্রিঘাম ইয়াং বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক তাদের চাকরি নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেন।[৬২]
পরিবেশনা শিল্প
[সম্পাদনা]
নৃত্য
[সম্পাদনা]BYU ব্যালরুম ড্যান্স কোম্পানি বিশ্বের অন্যতম সেরা ব্যালরুম নৃত্য গোষ্ঠী হিসেবে স্বীকৃত,[৬৩] যা ১৯৮২ সাল থেকে প্রতি বছর যুক্তরাষ্ট্র জাতীয় ফর্মেশন ড্যান্স চ্যাম্পিয়নশিপ জিতেছে।[৬৪]
ব্রিঘাম ইয়াং বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃত্য দল ব্ল্যাকপুল ড্যান্স ফেস্টিভ্যাল-এ লাতিন ও স্ট্যান্ডার্ড বিভাগে বহুবার প্রথম স্থান অর্জন করেছে এবং ১৯৭২ সালে ব্ল্যাকপুল, ইংল্যান্ডে ব্রিটিশ চ্যাম্পিয়নশিপস-এ প্রথম মার্কিন দল হিসেবে ফর্মেশন চ্যাম্পিয়নশিপ জিতেছিল।[৬৫] জাতীয় ড্যান্সস্পোর্ট চ্যাম্পিয়নশিপস বেশ কয়েকবার BYU-তে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যান্য উল্লেখযোগ্য নৃত্যদল ও প্রোগ্রাম অন্তর্ভুক্ত—
- থিয়েটার ব্যালেট
- কন্টেম্পোরারি ড্যান্স থিয়েটার
- লিভিং লেজেন্ডস (লাতিন, নেটিভ আমেরিকান এবং পলিনেশিয়ান নৃত্য)
- ইন্টারন্যাশনাল ফোক ড্যান্স এনসেম্বল
- ব্রিঘাম ইয়াং বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃত্য বিভাগ
যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম বৃহৎ নৃত্য বিভাগ, যেখানে বিভিন্ন বিভাগ ও মেজরের শিক্ষার্থীরা প্রতি সেমিস্টারে অংশগ্রহণ করে।
সঙ্গীত
[সম্পাদনা]
ইয়ং অ্যাম্ব্যাসেডরস হল এই বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গান ও নৃত্যের পরিবেশনকারী দল, যা ৫০ বছরেরও বেশি সময় ধরে সক্রিয়। ১৯৬০-এর দশকে দলটি লেবানন, জর্ডান ও ইরাকে পারফর্ম করেছিল। ১৯৭০ সালে তারা Expo '70, জাপানে প্রথমবারের মতো ইয়ং অ্যাম্ব্যাসেডরস নামে পারফর্ম করে এবং এরপর ৫৬টিরও বেশি দেশে পরিবেশন করেছে।[৬৬]
ব্রিঘাম ইয়াং বিশ্ববিদ্যালয়ের অপেরা কর্মশালা ১৯৬৯ সালের এপ্রিল ২৮ তারিখে প্রথমবারের মতো উত্তর আমেরিকায় রালফ ভঁ লিয়ামস এর "দি পিল্গ্রিম'স প্রোগ্রেস" পরিবেশন করে।।[৬৭]
ব্রিঘাম ইয়াং বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সংগীতদল বিভিন্ন দেশে সফর করেছে—
- উইন্ড সিম্ফনি ও চেম্বার অর্কেস্ট্রা: ডেনমার্ক, হংকং, রাশিয়া, ব্রিটিশ দ্বীপপুঞ্জ, কেন্দ্রীয় ইউরোপ ইত্যাদি।
- সিম্ফনিক ব্যান্ড: তুলনামূলকভাবে শিক্ষার্থীদের দক্ষতা উন্নত করার জন্য কম জোরালো পরিবেশনা দল।
- কুগার মার্চিং ব্যান্ড: বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল মার্চিং ব্যান্ড।[৬৮]
গীতসংগীত
[সম্পাদনা]ব্রিঘাম ইয়াং বিশ্ববিদ্যালয়ে ৫০০+ শিক্ষার্থীর একটি বৃহৎ কোরাল প্রোগ্রাম রয়েছে। চারটি বাছাই করা কোরাস হল—
- BYU সিঙ্গারস (৪০ সদস্য)
- BYU কনসার্ট কয়ের (৯০ সদস্য)
- BYU মেন'স কোরাস (২০০ সদস্য, এটি যুক্তরাষ্ট্রের বৃহত্তম পুরুষ কোরাস)[৬৯]
- BYU ওমেন'স কোরাস (১৯০ সদস্য)[৭০]
BYU মেন'স কোরাস ও BYU সিঙ্গারস যুক্তরাষ্ট্র ও বিশ্বের বিভিন্ন দেশে সফর করেছে। প্রতিটি দল ব্রিঘাম ইয়াং বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব তানতারা রেকর্ডস লেবেলের অধীনে একাধিক অ্যালবাম রেকর্ড করেছে।[৭১]
আ কাপেলা
[সম্পাদনা]বিশ্ববিদ্যালয়ের জনপ্রিয় আ কাপেলা দলগুলোর মধ্যে ভোকাল পয়েন্ট এবং নোটওর্দি অন্যতম। উভয় দলই আন্তর্জাতিক কলেজিয়েট আ কাপেলা চ্যাম্পিয়নশিপ প্রতিযোগিতায় বিজয়ী হয়েছে—ভোকাল পয়েন্ট ২০০৬ সালে এবং নোটওর্দি ২০০৭ সালে। এই দলগুলো ব্রিঘাম ইয়াং বিশ্ববিদ্যালয়ের পার্ফর্মিং আর্ট ম্যানেজমেন্ট -এর অধীনে পরিচালিত হয় এবং প্রতি বছর একাধিক সঙ্গীত ভিডিও প্রকাশ করে ।
অন্যান্য সঙ্গীত দল
[সম্পাদনা]এখানে বালিনীয় গামেলান দল গামেলান বিনতাং ওয়াহিউ রয়েছে, যা বালি দ্বীপের ঐতিহ্যবাহী সংগীত পরিবেশন করে।
ক্রীড়া
[সম্পাদনা]
ব্রিঘাম ইয়াং বিশ্ববিদ্যালয় ২১টি ক্রীড়া দল পরিচালনা করে, যারা এনসিএএ ডিভিশন ১-এ প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে ।এছাড়াও, বিশ্ববিদ্যালয়টি ৬টি দলকে অতিরিক্ত প্রতিযোগিতায় এবং ৫০টিরও বেশি ইন্ট্রামুরাল কার্যক্রমে অংশগ্রহণের সুযোগ দেয়।[৭২][৭৩] বিশ্ববিদ্যালয়ের সমস্ত ক্রীড়া দল বিগ-১২ কনফারেন্স-এ প্রতিযোগিতা করে, ব্যতিক্রম শুধুমাত্র পুরুষদের ভলিবল দল যা মাউন্টেন প্যাসিফিক স্পোর্টস ফেডারেশন-এ সদস্য। বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রীড়া দলসমূহ ১২টি এনসিএএ চ্যাম্পিয়নশিপ এবং ২৬টি নন-এনসিএএ চ্যাম্পিয়নশিপ জিতেছে। ২০২১ সালে, BYU বিগ-১২ কনফারেন্স-এ আনুষ্ঠানিকভাবে যোগ দেয় এবং ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষ থেকে কনফারেন্সে প্রতিযোগিতা শুরু করে।[৭৪] এছাড়াও, সেই বছর বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাথলেটিক্স প্রোগ্রামকে এনসিএএ ডিভিশন ১-এর মধ্যে ১৭তম স্থানে স্থান দেওয়া হয়।[৭৫]
ব্রিঘাম ইয়াং বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রীড়া দলগুলোর নাম "কুগার", এবং বিদ্যালয়ের মাসকট কসমো দ্যা কুগার ১৯৫৩ সাল থেকে ব্যবহৃত হচ্ছে। বিদ্যালয়ের লড়াই সংগীত হলো কুগার ফাইট সং। বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক খেলোয়াড় দুই বছরের জন্য পূর্ণকালীন মিশনে নিযুক্ত থাকে, যা এনসিএএ অনুমোদিত। এই কারণেই বিশ্ববিদ্যালয়ের খেলোয়াড়দের গড় বয়স অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের তুলনায় বেশি। তবে, এই সময়ের মধ্যে কোনো আনুষ্ঠানিক ক্রীড়া প্রশিক্ষণ দেওয়া হয় না, তাই এটি প্রতিযোগিতায় বিশেষ সুবিধা প্রদান করে না।[৭৬]
ব্রিঘাম ইয়াং বিশ্ববিদ্যালয়ের রবিবার কোনো প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে না। তাদের এই নীতি এবং অনার কোড লঙ্ঘনের জন্য খেলোয়াড়দের বহিষ্কার করার নীতি বিভিন্ন সময় বিতর্কের জন্ম দিয়েছে।[৭৭]
ব্রিঘাম ইয়াং বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রীড়া দল এবং খেলোয়াড়রা বিভিন্ন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পুরস্কার অর্জন করেছে। ফুটবলে, ইয়াং বিশ্ববিদ্যালয়ের ৭ জন খেলোয়াড় কলেজ ফুটবল হল অব ফেম-এ অন্তর্ভুক্ত হয়েছে এবং একজন হেইস্ম্যান ট্রফি বিজয়ী রয়েছে। এছাড়া, ১৯৮৪ সালে BYU জাতীয় চ্যাম্পিয়ন হয়।[৭৮]
বাস্কেটবলে, ব্রিঘাম ইয়াং বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু বিশিষ্ট খেলোয়াড়ের মধ্যে ২০১১ সালের ন্যায়স্মিথ কলেজ প্লেয়ার অফ দ্য ইয়ার জিমার ফ্রেডেট এবং ১৯৮১ সালের জন আর. উডেন অ্যাওয়ার্ড বিজয়ী ড্যানি এইঞ্জ অন্তর্ভুক্ত।[৭৯]
ছাত্রজীবন
[সম্পাদনা]ধর্মীয় পরিবেশ
[সম্পাদনা]ব্রিঘাম ইয়াং বিশ্ববিদ্যালয়ের লক্ষ্য হলো "ব্যক্তিদের পরিপূর্ণতা ও চিরন্তন জীবনের অনুসন্ধানে সহায়তা করা"। বিশ্ববিদ্যালয়টির নেতারা একে মূলত একটি ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান হিসেবে বিবেচনা করেন, যেখানে ধর্মীয় ও ধর্মনিরপেক্ষ শিক্ষা একসঙ্গে দেয়া হয়, এবং উভয় ক্ষেত্রেই সর্বোচ্চ মান বজায় রাখার চেষ্টা করা হয়।[৮০] এই ধর্মীয় ও ধর্মনিরপেক্ষ শিক্ষার সংমিশ্রণ ব্রিঘাম ইয়াং-এর সময় থেকেই বিদ্যমান। তিনি কার্ল জি. মেসার-কে বলেন, "আমি চাই তুমি মনে রাখো, এমনকি বর্ণমালা বা গুণনীয়কের পাঠও যেন ঈশ্বরের আত্মার অনুপ্রেরণা ছাড়া শেখানো না হয়।"[৮১]
ব্রিঘাম ইয়াং বিশ্ববিদ্যালয়কে "প্রভুর বিশ্ববিদ্যালয়" বলে অভিহিত করা হয়, কারণ এটি দ্য চার্চ অব জিসাস ক্রাইস্ট অব ল্যাটার-ডে সেন্টস (LDS Church)-এর আদর্শকে বিশ্বে উপস্থাপন করে।[৮০][৮২] যদিও কিছু ছাত্র ও শিক্ষক এই উপাধি নিয়ে দ্বিধাগ্রস্ত ছিলেন, কারণ এটি ইঙ্গিত দিতে পারে যে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের সব সিদ্ধান্তই অলঙ্ঘনীয় এবং ঈশ্বরপ্রদত্ত।[৮৩] তবে বিশ্ববিদ্যালয় নেতারা এই উপাধিকে একটি লক্ষ্য হিসেবে দেখেন, বাস্তব অবস্থা হিসেবে নয় এবং ছাত্রদের ধর্মীয় অনুশাসন মেনে চলতে, বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার কোড অনুসরণ করতে এবং অর্জিত জ্ঞান দ্বারা অন্যদের সেবা করতে উদ্বুদ্ধ করেন।[৮৪]
এ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের ধর্মীয় কার্যক্রমে সক্রিয় অংশগ্রহণ বাধ্যতামূলক।[৮৫] ভর্তির জন্য আবেদনকারীদের ধর্মীয় নেতার সুপারিশপত্র জমা দিতে হয়।[৮৬]
বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ৯০০টিরও বেশি রুম গির্জার কার্যক্রমের জন্য ব্যবহৃত হয় এবং প্রতি রবিবার ১৫০টিরও বেশি ধর্মীয় সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। এই সময় প্রায় ২৪,০০০ মানুষ গির্জায় যোগ দেয়, যা এ বিশ্ববিদ্যালয়কে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ উপাসনালয়ে পরিণত করেছে।[৮৭]
৯৭ শতাংশ পুরুষ BYU স্নাতক এবং ৩২ শতাংশ নারী স্নাতক ল্যাটার ডে সেইন্ট মিশনারি হিসেবে সেবা করেছেন।[৮৮] ২০১২ সালের অক্টোবর মাসে, LDS চার্চ ঘোষণা করে যে তরুণরা উচ্চ বিদ্যালয় শেষ করার পর ১৮ বছর বয়সেই মিশনারি হিসেবে যোগ দিতে পারবেন। এই সিদ্ধান্তের ফলে অনেক শিক্ষার্থী তাদের মিশনের পরে বিঘ্রাম ইয়াং বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। যেখানে মিশনারি কার্যক্রম সাধারণত পুরুষদের জন্য দুই বছর এবং নারীদের জন্য ১৮ মাস স্থায়ী হয়।[৮৯]
অনার কোড
[সম্পাদনা]
... BYU সম্প্রদায়ের প্রতিটি সদস্য ব্যক্তিগতভাবে প্রতিশ্রুতি দেন যে তারা বোর্ড অফ ট্রাস্টিজ দ্বারা অনুমোদিত নিম্নলিখিত অনার কোড মানদণ্ড "সব সময়, সব পরিস্থিতিতে এবং সব স্থানে" (Mosiah 18:9) অনুসরণ করবেন:
|
— চার্চ শিক্ষা ব্যবস্থা অনার কোড বিবৃতি[৯০] |
ব্রিঘাম ইয়াং বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়া এবং অধ্যয়ন চালিয়ে যাওয়ার জন্য প্রত্যেক শিক্ষার্থী এবং অনুষদের সদস্যকে অনার কোড মেনে চলার প্রতিশ্রুতি দিতে হয়, তা তারা যেকোনো ধর্মের অনুসারী হোক না কেন। BYU-এর শুরুর দিনেই এর অনার কোডের মূল ভিত্তি স্থাপন করা হয়েছিল। কার্ল জি. মেসার-এর সময় প্রতিষ্ঠিত ডমেস্টিক অরগানাইজেশন শিক্ষকদের দ্বারা শিক্ষার্থীদের বাসায় পরিদর্শনের মাধ্যমে অনৈতিকতা, অশ্লীল ভাষা, ধূমপান এবং মদের ব্যবহার প্রতিরোধ করত।
১৯৪০-এর দশকে অনার কোড আনুষ্ঠানিকভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়, যা মূলত পরীক্ষায় অসদুপায় অবলম্বন এবং একাডেমিক অসততার ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হতো। ১৯৫৭ সালে, আর্নেস্ট এল. উইঙ্কিন্সন অনার কোডের পরিধি বাড়িয়ে এতে শালীনতা, পোশাক ও পরিচ্ছদ, মাদক ও অ্যালকোহল সংক্রান্ত নিয়ম যুক্ত করেন। বর্তমানে, বিঘ্রাম ইয়াং বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার জন্য আবেদনকারীদের অনার কোড মেনে চলার লিখিত প্রতিশ্রুতি দিতে হয়।
প্রতিটি শিক্ষার্থী এবং অনুষদের সদস্যকে এই কোড অনুসরণ করতে হয়, অন্যথায় সতর্কতা, তদন্ত বা বহিষ্কার হতে পারে। শিক্ষার্থী এবং অনুষদের সদস্যদের প্রতি বছর ধর্মীয় নেতার কাছ থেকে ধর্মীয় অনুমোদন গ্রহণ করতে হয়, যা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি থাকা এবং পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়ার জন্য বাধ্যতামূলক।[৯১]
LGBTQ শিক্ষার্থী ও আচরণের নীতি
[সম্পাদনা]ব্রিঘাম ইয়াং বিশ্ববিদ্যালয় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে কম LGBTQ-বান্ধব বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে স্থান পেয়েছে,[৯২][৯৩] এবং এর LGBTQ শিক্ষার্থীদের প্রতি নীতিগুলো বিতর্ক এবং প্রতিবাদের জন্ম দিয়েছে ।[৯৪][৯৫]
২০২৩ সালের আগস্ট পর্যন্ত, বিশ্ববিদ্যালয় একই লিঙ্গের মধ্যে রোমান্টিক আচরণ যেমন—ডেটিং, হাত ধরা, চুম্বন নিষিদ্ধ রেখেছিল।[৯৬][৯৭] ইতিহাসের বিভিন্ন সময়ে, LGBTQ শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন ধরণের নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়, যার মধ্যে রয়েছে:
- ১৯৬০-এর দশকে তাদের রোমান্টিক আকর্ষণের কারণে ভর্তি নিষিদ্ধ ছিল।[৯৮]:৩৭৯
- ১৯৭০-এর দশকে, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সমকামী শিক্ষার্থীদের উপর "ইলেকট্রোশক থেরাপি" এবং "বমি প্রতিক্রিয়া থেরাপি" চালানোর নির্দেশ দেয়।[৯৯]:১৫৫
- ১৯৯০-এর দশকে, এক জরিপে BYU-র ৮০% শিক্ষার্থী "সমকামী রুমমেটের সাথে থাকতে অস্বীকার করবে" বলে জানায়।[১০০]
- ২০০৭ সালের আগে পর্যন্ত, সমকামী শিক্ষার্থীদের প্রকাশ্যে নিজেদের পরিচয় প্রকাশ করার অনুমতি ছিল না।[১০১][১০২]
২০২১ সালের আগে, ক্যাম্পাসে LGBTQIA+ শিক্ষার্থীদের জন্য নির্দিষ্ট কোনো সহায়তা কেন্দ্র ছিল না, যদিও এখন অফিস অফ স্টুডেন্ট সাকসেস অ্যান্ড ইনক্লুশন চালু হয়েছে।[১০৩][১০৪][১০৫]
২০০৭ সালে সমকামী শিক্ষার্থীদের নিজেদের পরিচয় প্রকাশের ওপর নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হলেও, ক্যাম্পাসে LGBTQ শিক্ষার্থীরা এখনো সমকামী সম্পর্কিত যেকোনো প্রকাশ্য আচরণের কারণে বহিষ্কারের ঝুঁকিতে থাকে—এর মধ্যে আলিঙ্গন, হাত ধরা, চুম্বন এবং ডেটিং অন্তর্ভুক্ত।[১০০][১০৬][১০৭]
২০২১ সালের আগে, বিঘ্রাম ইয়াং বিশ্ববিদ্যালয়ের LGBTQ শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে একত্রিত হতে পারত না এবং LGBTQ-স্ট্রেইট অ্যালায়েন্স গ্রুপ নিষিদ্ধ ছিল।[১০৮][১০৯][১১০]
যৌন আক্রমণ প্রতিবেদন সম্পর্কিত প্রভাব
[সম্পাদনা]বর্তমান নীতি অনুসারে, ভিকটিমরা "যৌন অপব্যবহারের যে কোনো ঘটনা বা তার আশপাশে ঘটিত অনার কোড লঙ্ঘনের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক শাস্তি পাবে না, যদি না তা ব্যক্তির স্বাস্থ্য বা নিরাপত্তার জন্য বিপদস্বরূপ হয়।"[১১১][১১২] ২০১৬ এবং ২০১৭ সালে অনার কোডটি ব্যাপকভাবে পর্যালোচনা করা হয়েছিল।[১১৩] সমালোচকরা বলেছেন, এই নীতি যৌন আক্রমণের শিকারদের ভীত করে তুলেছিল। ২০১৪ থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত, কিছু ছাত্র জানায় যে যৌন আক্রমণ বা ধর্ষণের শিকার হওয়ার পর তাদের অনার কোড লঙ্ঘনের জন্য শাস্তির হুমকি দেওয়া হয়েছিল।[১১৪][১১৫] এই নীতির সমালোচনা করা হয়, কারণ এটি ছাত্রদের যৌন আক্রমণের অভিযোগ জানাতে ভয় দেখায়। স্থানীয় পুলিশও এটি প্রকাশ্যে সমালোচনা করে।[১১৬] প্রোভো পুলিশ বিভাগের ভিকটিম সার্ভিসেস কোঅর্ডিনেটর একটি আমনেস্টি ধারা প্রস্তাব করেন। এটি যৌন আক্রমণ শিকারদের তদন্তের সময় অনার কোড লঙ্ঘনের জন্য শাস্তি দেওয়া থেকে রক্ষা করবে। BYU এই প্রথা পর্যালোচনা শুরু করে,[১১৭] যা ২০১৬ সালের অক্টোবর মাসে শেষ হয়।[১১৮] ব্রিঘাম ইয়াং বিশ্ববিদ্যালয় তাদের যৌন আক্রমণ প্রতিবেদন নীতিতে বেশ কিছু পরিবর্তন ঘোষণা করেছে। এর মধ্যে একটি আমনেস্টি ধারা যোগ করা হয়েছে। এছাড়াও, নিশ্চিত করা হয়েছে যে অধিকাংশ ক্ষেত্রে তথ্য টাইটেল IX অফিস এবং অনার কোড অফিসের মধ্যে ভিকটিমের সম্মতি ছাড়া ভাগ করা হবে না।[১১৮] ২০১৭ সালের জুনে, নীতিটি হালনাগাদ করা হয়। এতে বলা হয়, "ব্রিঘাম ইয়াং বিশ্ববিদ্যালয় সব ধরনের যৌন অপব্যবহারের প্রতিবেদনকে উৎসাহিত করে, যাতে ভিকটিমদের সমর্থন দেওয়া যায় এবং যৌন অপব্যবহার প্রতিরোধ ও বন্ধ করা যায়।"[১১১]
সংস্কৃতি এবং কার্যকলাপ
[সম্পাদনা]জাতি এবং জাতিগত গোষ্ঠী[১১৯] | মোট | ||
---|---|---|---|
সাদা | 81% | ||
হিস্পানিক | 7% | ||
অন্যান্য[ক] | 5% | ||
বিদেশী নাগরিক | 3% | ||
এশীয় | 2% | ||
প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপবাসী | 1% | ||
আর্থিক বৈচিত্র্য | |||
নিম্ন-আয়ের[খ] | 14% | ||
ধনী[গ] | 86% |
ব্রিঘাম ইয়াং বিশ্ববিদ্যালয়কে ২০০৮ সালে দ্যা প্রিন্সটন রিভিউ-তে দেশের ১৪ তম বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে স্থান লাভ করে। যেখানে শিক্ষার্থীদের সবচেয়ে সুখী এবং উন্নত জীবনযাপনের অধিকারী হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছিল।[১২০] এছাড়া, দ্যা প্রিন্সটন রিভিউ BYU কে "দেশের #1 স্টোন-কোল্ড সোবার স্কুল" হিসেবে ২২ বছর ধরে স্থান দিয়েছে,[১২১] সম্ভবত ছাত্রদের বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার কোডের প্রতি আনুগত্যের কারণে। এছাড়া, ইউনিফর্ম ক্রাইম রিপোর্ট অনুযায়ী, প্রোভোতে অপরাধের ঘটনা জাতীয় গড়ের তুলনায় কম, হত্যাকাণ্ড অত্যন্ত বিরল এবং ডাকাতির ঘটনা জাতীয় গড়ের প্রায় ১/১০।[১২২] ২০১৬ সালে, বিজনেস ইনসাইডার এই বিশ্ববিদ্যালয়কে দেশের #1 নিরাপদ কলেজ ক্যাম্পাস হিসেবে স্থান দিয়েছিল।[১২৩]
ফ্র্যাটারনিটি এবং সোরোরিটি এখানে নিষিদ্ধ,[১২৪] তাই ক্যাম্পাসের বেশিরভাগ ছাত্র কার্যক্রম এবং ক্লাবগুলো BYU ছাত্র পরিষেবা অ্যাসোসিয়েশন (BYU SA), বিশ্ববিদ্যালয়ের আনুষ্ঠানিক ছাত্র পরিষদ, বা ক্যাম্পাসের ওয়ার্ড এবং স্টেক (অধিকারিক ধর্মীয় বিভাগ) করে থাকে। অন্যান্য গ্রুপ যেমন কমেডি ট্রুপ ডিভাইন কমেডি একাডেমিক বিভাগগুলোর মাধ্যমে স্পনসর করে। ব্রিঘাম ইয়াং বিশ্ববিদ্যালয় একটি প্রশ্নোত্তর পরিষেবা "১০০ আওয়ার বোর্ড"ও স্পনসর করেছিল, যেখানে যে কেউ একটি অ্যাকাউন্ট থাকার মাধ্যমে প্রশ্ন করতে পারতেন, প্রশ্নগুলোর মধ্যে একাডেমিক প্রশ্ন থেকে শুরু করে সম্পর্ক বা ধর্মীয় মতামত সম্পর্কিত প্রশ্ন পর্যন্ত অন্তর্ভুক্ত ছিল,[১২৫] এবং BYU শিক্ষার্থীরা ছদ্মনামে ১০০ ঘণ্টার মধ্যে এর উত্তর দিত।[১২৬] এর প্রথম দিকে এটি দি ইউনিভার্স এর সাথে সম্পর্কিত ছিল।[১২৭] বর্তমানে, ১০০ আওয়ার বোর্ডটি আর্কাইভ করা হয়েছে, এর শেষ উত্তর ২০২১ সালে পোস্ট করা হয়েছিল।[১২৮]
ব্রিঘাম ইয়াং বিশ্ববিদ্যালয়ের উইলকিনসন সেন্টার ক্যাম্পাসে বিনোদনের কেন্দ্র হিসেবে কাজ করে এবং এর মধ্যে একটি বোলিং এলি, একটি সিনেমা থিয়েটার, এবং একটি খাবারের স্থান রয়েছে।ব্রিঘাম ইয়াং বিশ্ববিদ্যালয়ের আউটডোরস আনলিমিটেড পরিষেবা ছাত্রদের কাছে রেক্রিয়েশনাল সরঞ্জামের ভাড়া দেয়। ফলে শিক্ষার্থীরা কাছাকাছি বাইকিং, ব্যাকপ্যাকিং, রাফটিং, এবং স্কিইংয়ের মতো বাইরের কাজে অংশ নিতে পারে।[১২৯]
মিডিয়া
[সম্পাদনা]ব্রিঘাম ইয়াং বিশ্ববিদ্যালয় ব্রডকাস্টিং টেকনিক্যাল অপারেশনস সেন্টার একটি এইচডি প্রোডাকশন ও ডিস্ট্রিবিউশন সুবিধা পরিচালনা করে। এটি KBYU-TV, KBYU-FM ক্লাসিক্যাল ৮৯, BYU রেডিও, BYU রেডিও ইনস্ট্রুমেন্টাল, BYU রেডিও ইন্টারন্যাশনাল, BYU টিভি এবং BYU টেলিভিশন ইন্টারন্যাশনালের হোস্ট। BYU টেলিভিশন ইন্টারন্যাশনাল স্প্যানিশ ও পর্তুগিজ ভাষায় কনটেন্ট সরবরাহ করে, যা স্যাটেলাইট ও ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী পাওয়া যায়। BYUtv যুক্তরাষ্ট্রের কিছু এলাকায় কেবল টেলিভিশনে দেখা যায়। এই সেন্টারে তিনটি টেলিভিশন স্টুডিও, দুটি কন্ট্রোল রুম, রেডিও স্টুডিও, রেডিও পারফরমেন্স স্পেস এবং মাস্টার কন্ট্রোল অপারেশনস রয়েছে।[১৩০]
বিশ্ববিদ্যালয়টি "দ্য ইউনিভার্স" নামে একটি সাপ্তাহিক সংবাদপত্র প্রকাশ করে (২০১২ সাল পর্যন্ত এটি দৈনিক ছিল)।[১৩১] একটি অনলাইন সংবাদ সাইটও রক্ষণাবেক্ষণ করে, যা নিয়মিত আপডেট হয়, যার নাম দি ডিজিটাল ইউনিভার্স এবং একটি দৈনিক সংবাদ প্রোগ্রাম KBYU-TV এর মাধ্যমে সম্প্রচারিত হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেকর্ডিং লেবেল "তানতারা রেকর্ডস" ব্রিঘাম ইয়াং বিশ্ববিদ্যালয় স্কুল অব মিউজিক দ্বারা পরিচালিত হয় এবং ছাত্র ও অধ্যাপকদের কাজ প্রচার করে।
ওয়াই ম্যাগাজিন হল বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যালামনাইদের প্রকাশনা, যা প্রতি ত্রৈমাসিকে ২০০,০০০ এর বেশি ঠিকানায় বিতরণ করা হয়। ওয়াই ম্যাগাজিন এর ইতিহাস ১৯২০-এর দশক থেকে শুরু। এটি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন কার্যক্রম কভার করে। এর মধ্যে রয়েছে ছাত্র জীবন, অ্যালামনাই কার্যক্রম, অ্যাথলেটিক্স এবং গবেষণা।[১৩২] BYU টুডে হল ম্যাগাজিনের ইমেইল নিউজলেটার। এটি প্রতি মাসে দুবার বিতরণ করা হয়।
অ্যালামনাই
[সম্পাদনা]২০২২ অনুযায়ী, বিঘ্রাম ইয়াং বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪৪৩,৪২৬ জীবিত অ্যালামনাই রয়েছে[১৩৩] তারা গর্ডন বি. হিনকলি অ্যালামনাই এবং ভিজিটরস সেন্টারে মিলিত হন।

২০টিরও বেশি BYU স্নাতক যুক্তরাষ্ট্র সিনেট এবং যুক্তরাষ্ট্র প্রতিনিধি পরিষদে সার্ভিস দিয়েছেন, যেমন যুক্তরাষ্ট্র সিনেটের প্রাক্তন ডিন, রিড স্মুট (১৮৭৬ ব্যাচ) এবং প্রাক্তন যুক্তরাষ্ট্র সিনেটের প্রেসিডেন্ট প্রো টেম্পোরে অরিন হ্যাচ[১৩৪] জর্জ সাদারল্যান্ড ১৯২২ থেকে ১৯৩৮ পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্র সুপ্রিম কোর্ট-এর অ্যাসোসিয়েট জাস্টিস হিসেবে সেবা দিয়েছেন। মার্কিন প্রেসিডেন্টদের মন্ত্রিসভার সদস্যদের মধ্যে প্রাক্তন কৃষি সচিব, এজরা টাফট বেঞ্জন ('২৬), এবং প্রাক্তন যুক্তরাষ্ট্রের সলিসিটর জেনারেল, রেক্স ই. লি ('৬০) অন্তর্ভুক্ত।।[১৩৫] মিট রমনি, ইউএস সেনেটর, প্রাক্তন ম্যাসাচুসেটসের গভর্নর, এবং ২০১২ সালের রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট প্রার্থী, ১৯৭১ সালের ব্যাচের শিক্ষার্থী।
ব্রিঘাম ইয়াং বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিয়াতে স্নাতকদের মধ্যে প্রাক্তন হার্ভার্ড বিজনেস স্কুলের ডিন কিম বি. ক্লার্ক,[১৩৬] দুইবারের বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী ব্যবসায়িক চিন্তাবিদ ক্লেটন এম. ক্রিস্টেনসেন, মাইকেল কে. ইয়ং ('৭৩), প্রাক্তন ইউনিভার্সিটি অব ওয়াশিংটন-এর প্রেসিডেন্ট,[১৩৭] ম্যাথিউ এস. হল্যান্ড, প্রাক্তন ইউটা ভ্যালি ইউনিভার্সিটির প্রেসিডেন্ট, স্ট্যান এল. আলব্রেচট, প্রাক্তন ইউটা স্টেট ইউনিভার্সিটির প্রেসিডেন্ট, এবং স্টিফেন ডি. নাডলড, প্রাক্তন ইউটা টেক ইউনিভার্সিটি (প্রাক্তন ডিক্সি স্টেট ইউনিভার্সিটি) এর প্রেসিডেন্ট রয়েছেন। এই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী, পল ডি. বয়েরকেও স্নাতক করেছে্ন।[১৩৮] ফিলো ফার্নসওয়ার্থ (ইলেকট্রনিক টেলিভিশনের উদ্ভাবক) ১৯৬৭ সালে একটি সম্মানসূচক ডিগ্রি পেয়েছিলেন।[৩৮] হার্ভে ফ্লেচার (হিয়ারিং এইডের উদ্ভাবক) এই বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক।[১৩৯][১৪০] ব্রিঘাম ইয়াং বিশ্ববিদ্যালয়ের তেরোজন প্রেসিডেন্টের মধ্যে চারজন ছিলেন এই বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক। এছাড়া, BYU-র স্নাতক যারা ব্যবসায় নেতৃত্ব দিয়েছেন, তাদের মধ্যে রয়েছেন গ্যারি ক্রিটেন্ডেন ('৭৬),[১৪১] প্রাক্তন ডেল সিইও কেভিন রোলিন্স ('৮৪),[১৪২] এবং ডেসারেট বুক সিইও শেরি এল. ডিউ.[১৪৩]
সাহিত্য এবং সাংবাদিকতায়, BYU স্নাতক করেছে একাধিক সেরা বিক্রিত লেখক, যেমন অরসন স্কট কার্ড ('৭৫),[১৪৪] ব্র্যান্ডন স্যান্ডারসন ('০০ ও '০৫),[১৪৫] স্টিফেনি মেয়ার ('৯৫)[১৪৬] এবং টারা ওয়েস্টওভার ('০৮).[১৪৭] BYU এছাড়া আমেরিকান অ্যাক্টিভিস্ট এবং ABC নিউজের অবদানকারী এলিজাবেথ স্মার্ট-গিলমুরকে স্নাতক করেছেন। অন্যান্য মিডিয়া ব্যক্তিত্বের মধ্যে রয়েছেন ESPN স্পোর্টকাস্টার এবং প্রাক্তন মিস আমেরিকা শার্লিন ওয়েলস হকস ('৮৬) এবং CBS-এর দি আর্লি শো-এর প্রাক্তন কো-হোস্ট জেন ক্লেয়সন জনসন ('৯০)।[১৪৮][১৪৯]
বিনোদন ও টেলিভিশন জগতে ব্রিঘাম ইয়াং বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিনিধিত্ব করেছেন জনি হুইটেকার ('৮৬), যিনি বিশেষভাবে ফ্যামিলি অ্যাফেয়ার-এ জোডি চরিত্রে অভিনয়ের জন্য পরিচিত.[১৫০] জন হেডার ('০২) ব্রিঘাম ইয়াং বিশ্ববিদ্যালয়ের আরেক উল্লেখযোগ্য প্রাক্তন ছাত্র, যিনি বিশেষভাবে নেপোলিয়ান ডায়নামাইট চলচ্চিত্রে টাইটেল চরিত্রে অভিনয়ের জন্য বিখ্যাত।[১৫১] YouTuber এবং প্রাক্তন ন্যাশনাল অ্যারোনটিক্স অ্যান্ড স্পেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন(NASA) ইঞ্জিনিয়ার মার্ক রোবার ('০৪),[১৫২][১৫৩] গোল্ডেন গ্লোব মনোনীত আরন একর্ট ('৯৪),[১৫৪] অ্যানিমেটর এবং চলচ্চিত্র নির্মাতা ডন ব্লুথ ('৫৪), জিয়োপার্ডি! "গ্রেটেসড অব অল টাইম" চ্যাম্পিয়ন এবং পরবর্তী হোস্ট, কেন জেনিংস ('০০),[১৫৫] একাডেমি পুরস্কার বিজয়ী চলচ্চিত্র নির্মাতা কিথ মেরিল ('৬৭), এবং রিচার্ড ডুচার, মরমন সিনেমা -এর "পিতা"।[১৫৬] সঙ্গীত ক্ষেত্রে ব্রিঘাম ইয়াং বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন গ্র্যামি জয়ী ব্যান্ড ইমাজিন ড্রাগনস-এর প্রধান ভোকাল ড্যান রেনল্ডস, মাল্টি-প্লাটিনাম বিক্রিত ব্যান্ড নিয়িন ট্রিস-এর ড্রামার এলেইন ব্রাডলি, চার্টটপিং কম্পোজার ও ভায়োলিনিস্ট ব্লেক অ্যালেন ('১০), ক্রসওভার ডাবস্টেপ ভায়োলিনিস্ট লিন্ডসে স্টার্লিং, এবং সাবেক আরেরিকান আইডল প্রতিযোগী ডেভিড আর্চুলেটা সহ অনেকে।
(B.A. '71)
ইউএস সিনেটর এবং প্রাক্তন Governor of Massachusetts / ২০১২ রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট প্রার্থী
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]টীকা
[সম্পাদনা]- ↑ অন্যান্য হিসেবে Multiracial Americans এবং যারা বলতে চান না তাদের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
- ↑ এটি হলো ছাত্রদের শতাংশ যারা নিম্ন আয়ের ছাত্রদের জন্য ফেডারেল Pell grant পেয়েছেন।
- ↑ এটি হলো ছাত্রদের শতাংশ যারা অন্তত সর্বনিম্ন আমেরিকান মধ্যবিত্ত শ্রেণীতে অন্তর্ভুক্ত।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "Facts & Figures"। BYU। সেপ্টেম্বর ১২, ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ সেপ্টেম্বর ২০২১।
- ↑ "Brigham Young High School History: 1869 to 1903 – The Founding Years"। Brigham Young High School। মার্চ ১০, ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ১৯, ২০০৭।
- ↑ "BYU-তে মেডিকেল স্কুল প্রতিষ্ঠিত হবে, চার্চ ঘোষণা করেছে"। Deseret News (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৪-০৭-২৯। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৭-৩০।
- ↑ ক খ "Campus"। About BYU। BYU.edu। ২০০৭। মার্চ ১৫, ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ সেপ্টেম্বর ১৮, ২০০৯।
- ↑ ক খ গ Owens, Eric (২০০৪), America's Best Value Colleges
, New York: The Princeton Review, পৃষ্ঠা 583, আইএসবিএন 0-375-76373-2
- ↑ Walch, Tad (জুন ২৯, ২০০৫)। "Y.'s beauty wows judges"। Deseret Morning News। অক্টোবর ২১, ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জুন ২৩, ২০০৬।
- ↑ "Library in the News: September 2004"। Library in the News। BYU.edu। ফেব্রুয়ারি ১০, ২০০৬। নভেম্বর ১৮, ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ২১, ২০০৭।
- ↑ "History of the Library"। Brigham Young University। মার্চ ১৫, ২০০৬। নভেম্বর ৫, ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ২১, ২০০৭।
- ↑ "Kimball Tower"। High-rise Buildings। Emporis। Archived from the original on সেপ্টেম্বর ৩০, ২০০৭। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ৭, ২০০৭।
- ↑ "Campus Information"। Brigham Young University। ডিসেম্বর ১০, ২০০৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ৭, ২০০৭।
- ↑ "Largest College Basketball Arenas"। Fueled by Sports (ইংরেজি ভাষায়)। ডিসেম্বর ৪, ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০১-১৭।
- ↑ Photography by Bradley H. Slade (Spring ২০০৭)। "Sunday at School"। BYU Magazine। Brigham Young University। পৃষ্ঠা 26–31।
- ↑ "About the Museum"। Brigham Young University Museum of Art। Brigham Young University। সেপ্টেম্বর ২৮, ২০০৬। মে ২৩, ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ২১, ২০০৭।
- ↑ "Collections"। Museum of Peoples and Cultures। Brigham Young University। জুলাই ১২, ২০০৮। মে ১১, ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জুলাই ১২, ২০০৮।
- ↑ "Museum Information"। BYU Earth Science Museum। Brigham Young University। অক্টোবর ২৬, ২০০৬। আগস্ট ১৫, ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ২১, ২০০৭।
- ↑ "On Display at the Museum"। BYU Earth Science Museum। Brigham Young University। অক্টোবর ২৬, ২০০৬। জুন ৭, ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ২১, ২০০৭।
- ↑ "Museum Description"। Monte L. Bean Museum of Life Science। Brigham Young University। জুলাই ১, ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ২১, ২০০৭।
- ↑ ক খ গ "Facilities"। College of Fine Arts and Communications। Brigham Young University। জুলাই ২৭, ২০০৭। আগস্ট ১, ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ২১, ২০০৭।
- ↑ "BYU Housing Info"। BYU Housing। ডিসেম্বর ২৭, ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জুলাই ২৭, ২০২২।
- ↑ "Room Options"। On-Campus Housing। Brigham young University। আগস্ট ২২, ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ২১, ২০০৭।
- ↑ ক খ "Creamery on Ninth boasts new look"। newsnet.byu.edu। সেপ্টেম্বর ২২, ২০০৪। ২৬ মে ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জুন ১০, ২০১১।
- ↑ Moss, Michael (মে ৩০, ২০০৭)। "Sweet Creams: BYU Creamery a Campus Landmark Since 1949"। সেপ্টেম্বর ১৪, ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ২১, ২০০৭।
- ↑ Woodland, Mark (জুলাই ২৬, ২০০৬)। "Creamery on Ninth declared "Good Neighbor""। BYU Newsnet। নভেম্বর ১৮, ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ২১, ২০০৭।
- ↑ Davis, Theresa (২০১৬-০৫-০৬)। "BYU Creamery has rich flavors, history"। The Daily Universe (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৪-১৫।
- ↑ Rees, Arianna। "You can now purchase BYU mint brownie chocolate milk. Here's where"। Deseret News। Deseret News। জানুয়ারি ২৯, ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুন ২০১৯।
- ↑ "Y Facts – Sustainability"। Brigham Young University। আগস্ট ১৭, ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ মার্চ ২৫, ২০১৪।
- ↑ "Energy Conservation"। Brigham Young University। জুন ২৬, ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জুন ৮, ২০০৯।
- ↑ "Student Involvement"। Brigham Young University। মে ২৩, ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জুন ৮, ২০০৯।
- ↑ "BYU Newsnet – Going Toward the Green"। Brigham Young University। ফেব্রুয়ারি ২, ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জুন ৮, ২০০৯।
- ↑ ক খ "Admission: Entrance Averages"। Brigham Young University। নভেম্বর ২৯, ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ নভেম্বর ২৯, ২০১৭।
- ↑ Avery, Christopher; Glickman, Mark; Hoxby, Caroline; Metrick, Andrew (ডিসেম্বর ২০০৫)। "A Revealed Preference Ranking of U.S. Colleges and Universities" (পিডিএফ)। ফেব্রুয়ারি ৩, ২০০৭ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ মে ১৪, ২০০৭।
- ↑ The Chronicle of Higher Education, August 31, 2007.
- ↑ "About BYU – Demographics"। BYU.edu। জুন ৮, ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ১, ২০০৮।
- ↑ "BYU Demographics & Diversity Report"। collegefactual.com। সেপ্টেম্বর ৮, ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ সেপ্টে ৮, ২০২১।
- ↑ "Ranking the Most (and Least) Diverse Colleges in America"। priceonomics.com। জুলাই ১২, ২০১৬। নভেম্বর ৮, ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ নভেম্বর ২২, ২০২১।
- ↑ "Carnegie Classifications Institution Lookup"। American Council on Education। ২০২৫। সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ১৩, ২০২৫।
- ↑ "Table 20. Higher education R&D expenditures, ranked by FY 2018 R&D expenditures: FYs 2009–18"। ncsesdata.nsf.gov। National Science Foundation। জুন ১১, ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জুলাই ২০২০।
- ↑ ক খ "Biography of Philo Taylor Farnsworth"। University of Utah Marriott Library Special Collections। ডিসেম্বর ১১, ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জুলাই ৫, ২০০৭।
- ↑ Harvey Fletcher (জুন ১৯৮২)। "My Work with Millikan on the Oil-drop Experiment"। Physics Today। 35 (6): 43। ডিওআই:10.1063/1.2915126। বিবকোড:1982PhT....35f..43F।
- ↑ "Y students take first in ad competition"। Deseret News। এপ্রিল ২৫, ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ মে ৬, ২০০৮।
- ↑ Collins, Lois M. (জুলাই ৩১, ২০০৬)। "BYU scientists create tool for 'virtual surgery'"। Deseret Morning News। মার্চ ৩১, ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ২৪, ২০১৩।
- ↑ "BYU Winner Summary"। এপ্রিল ২৭, ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ মে ৬, ২০০৮।
- ↑ "National Science Foundation R&D Funding and Expenditures"।
- ↑ "BYU Graduation Honors"। Brigham Young University।
|আর্কাইভের-ইউআরএল=
এর|আর্কাইভের-তারিখ=
প্রয়োজন (সাহায্য) তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ২১, ২০১০। - ↑ "The History of BYU Speeches – BYU Speeches"। BYU Speeches (ইংরেজি ভাষায়)। জুলাই ২৭, ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ২১, ২০১৮।
- ↑ "Speakers Archive"।
- ↑ Broadcasting, B. Y. U.। "BYU Devotional Address"। BYUtv। ফেব্রুয়ারি ২৪, ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ২১, ২০১৮।
- ↑ "Devotionals, Forums, Commencement Addresses"। ফেব্রুয়ারি ২৪, ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ২১, ২০১৮।
- ↑ ক খ গ "Why Use the Brigham Young University English Certification Test?" (পিডিএফ)। সেপ্টেম্বর ২৭, ২০০৭ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ৩০, ২০০৭।
- ↑ "Languages"। About BYU। Brigham Young University। সেপ্টেম্বর ২২, ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ৩০, ২০০৭।
- ↑ "International Study Programs"। David M. Kennedy Center। Brigham Young University। সেপ্টেম্বর ১১, ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ৩০, ২০০৭।
- ↑ "BYU Number One in Sending Students Abroad"। নভেম্বর ১৬, ২০০০। নভেম্বর ১৮, ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ৩০, ২০০৭।
- ↑ Terlep, Sharon (নভেম্বর ১৮, ২০০২)। "MSU is leader in U.S. students studying abroad"। Lansing State Journal। Archived from the original on আগস্ট ১৮, ২০০৭। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ৩০, ২০০৭।
- ↑ "BYU students will not return to Jerusalem Center this fall"। Brigham Young University। নভেম্বর ১৮, ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ৩০, ২০০৭।
- ↑ "About Us"। BYU International Cinema। Brigham Young University। আগস্ট ১৮, ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ৩০, ২০০৭।
- ↑ "Room Options"। Brigham Young University। আগস্ট ২২, ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ৩০, ২০০৭।
- ↑ "Statement on Academic Freedom at BYU"। BYU। সেপ্টেম্বর ১৪, ১৯৯২। ফেব্রুয়ারি ৪, ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ১১, ২০০৮।
- ↑ "Academic Freedom and Tenure" (পিডিএফ)। American Association of University Professors। সেপ্টেম্বর ১, ১৯৯৭। সেপ্টেম্বর ২১, ২০১২ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ মে ২৫, ২০০৮।
- ↑ "The Issue of Academic Freedom: An Interview with Jim Gordon"। BYU Magazine। ১৯৯৭। নভেম্বর ১৮, ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ১১, ২০০৮।
- ↑ Cary Nelson (AAUP President), "Praying to the Wrong God" (Subject of massmail message), AAUP Online, 2008 September 23.
- ↑ Fletcher Stack, Peggy (৭ সেপ্টেম্বর ২০২১)। "Can BYU serve two masters: faith and scholarship?"। The Salt Lake Tribune। সেপ্টেম্বর ২৭, ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২১।
- ↑ "A Spiritual Crackdown at Brigham Young University?"। RadioWest | KUER (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৫-০২-১৭।
- ↑ "BYU Ballroom Dance Company"। Dance.com। জানুয়ারি ২০, ২০০৬। জানুয়ারি ১৮, ২০০৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ মার্চ ১২, ২০০৮।
- ↑ Benjamin, Bob (জানুয়ারি ২০, ২০০৬)। "BYU Ballroom Dance"। Dance.com। অক্টোবর ২৩, ২০০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ২১, ২০০৮।
- ↑ "Brigham Young University Ballroom Dance Company"। Midsummer Arts Faire। নভেম্বর ২১, ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ২১, ২০০৮।
- ↑ "Young Ambassadors"। BYU। ফেব্রুয়ারি ১১, ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ২১, ২০০৮।
- ↑ Stephen Connock, The Pilgrim's Progress in Performance, ENO London 2012
- ↑ "BYU Bands"। BYU। মে ১১, ২০০৬। জুলাই ১১, ২০০৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ২১, ২০০৮।
- ↑ "Brigham Young University Men's Chorus"। BYU। ২০০৮। জানুয়ারি ১৫, ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ২১, ২০০৮।
- ↑ "BYU Concert Choir"। BYU। মার্চ ১৯, ২০০৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ২১, ২০০৮।
- ↑ "Tantara Records"। আগস্ট ২৬, ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ মে ২৬, ২০০৮।
- ↑ "BYU Athletics, Extramural Sports at BYU"। মে ২৮, ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ডিসেম্বর ১৫, ২০১৬।
- ↑ "Info: BYU Intramurals"। সেপ্টেম্বর ১২, ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ সেপ্টেম্বর ২০২১।
- ↑ "It's official:BYU is Big 12 bound"। Deseret News। সেপ্টেম্বর ১০, ২০২১। সেপ্টেম্বর ১০, ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ সেপ্টেম্বর ২০২১।
- ↑ Robinson, Doug (৭ জুলাই ২০২১)। "What BYU's final ranking in Directors' Cup says about Cougars' athletic program"। Deseret News। সেপ্টেম্বর ১২, ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ সেপ্টেম্বর ২০২১।
- ↑ Crain, Nate (জুন ১০, ২০০৫)। "The Myth of the BYU Missionary Advantage"। Scout.com। অক্টোবর ২১, ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ২১, ২০০৮।
- ↑ Jackson, Lisa Ann। "Setting things straight"। BYU Magazine। জুলাই ২৯, ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ২১, ২০০৮।
- ↑ Hemsley, Landon (৫ ডিসেম্বর ২০১২)। "The seven BYU inductees into the College Football Hall of Fame"। Deseret News। এপ্রিল ৫, ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ আগস্ট ২০২০।
- ↑ "Fredette completes awards haul"। এপ্রিল ৬, ২০১১। জানুয়ারি ২, ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ মে ২৫, ২০১২।
- ↑ ক খ Peer, Larry H.। "Beethoven's Kiss: On the Odd Reasons for Brigham Young's Excellent University – BYU Speeches"। BYU Speeches (ইংরেজি ভাষায়)। ফেব্রুয়ারি ১৭, ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ২১, ২০১৮।
- ↑ Maeser, Karl G.। "Final Address of Karl G. Maeser, Brigham Young Academy – Speeches"। BYU Speeches (ইংরেজি ভাষায়)। ফেব্রুয়ারি ১, ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ২১, ২০১৮।
- ↑ Rector, Hartman Jr.। "Go Forth to Serve – Elder Hartman Rector Jr. – BYU Speeches"। BYU Speeches (ইংরেজি ভাষায়)। আগস্ট ১৭, ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ২১, ২০১৮।
- ↑ Waterman, Bryan; Brian Kagel। "The Lord's University: Freedom and Authority at BYU"। Signature Books। ফেব্রুয়ারি ১১, ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ২৬, ২০০৮।
- ↑ Eyring, Henry B.। "A Consecrated Place – Henry B. Eyring – BYU Speeches"। BYU Speeches (ইংরেজি ভাষায়)। সেপ্টেম্বর ১৪, ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ২১, ২০১৮।
- ↑ Brigham Young University। "The Honor Code"। জুন ১২, ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ মে ৬, ২০০৭।
Participate regularly in church services
- ↑ Brigham Young University। "Continuing Student Ecclesiastical Endorsement"। জুন ১২, ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ মে ৬, ২০০৭।
- ↑ "Sunday at School – BYU Magazine"। BYU Magazine (ইংরেজি ভাষায়)। সেপ্টেম্বর ২৮, ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ২১, ২০১৮।
- ↑ "BYU Facts and Figures"। সেপ্টেম্বর ২২, ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ সেপ্টেম্বর ২১, ২০১৮।
- ↑ "Brigham Young University Reaffirmation of Accreditation 2006 Executive Summary" (পিডিএফ)। BYU। ২০০৬। জুন ১২, ২০০৭ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ২১, ২০০৮।
- ↑ "Honor Code"। Church Educational System। ফেব্রুয়ারি ১২, ২০২০। ডিসেম্বর ১৫, ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ সেপ্টেম্বর ১২, ২০২১।
- ↑ Bergera, Gary James; Priddis, Ronald (১৯৮৫)। "Chapter 3: Standards & the Honor Code"। Brigham Young University: A House of Faith। Salt Lake City: Signature Books। আইএসবিএন 0-941214-34-6। ওসিএলসি 12963965। ডিসেম্বর ২, ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ১০, ২০১৪।
- ↑ "Ranking Categories: Demographics – LGBTQ-Unfriendly", Princeton Review College Ranking, The Princeton Review, মে ৫, ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ৯, ২০১২
- ↑ Knox, Annie (আগস্ট ১১, ২০১৫)। "BYU, other Christian schools ranked among the least LGBT-friendly campuses"। The Washington Post। নভেম্বর ১৬, ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ নভেম্বর ১৬, ২০১৬।
- ↑ "LGBT groups urge Big 12 to pass on adding BYU to conference"। Fox News। Associated Press। আগস্ট ৯, ২০১৬। জানুয়ারি ১৮, ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ১৫, ২০১৭।
- ↑ Penrod, Sam (মার্চ ২২, ২০০৭)। "Gay Advocacy Group Demonstrates at BYU; Two Arrests Made"। Deseret Digital Media। KSL.com। আগস্ট ১৩, ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ১৩, ২০১৭।
- ↑ Harris, Martha (২০২৩-০৮-৩০)। "For queer BYU students, the Honor Code update picks at wounded feelings of belonging"। KUER-FM। University of Utah।
- ↑ Iati, Marisa (২০২০-০৩-০৬)। "BYU lifted a ban on 'homosexual behavior.' The Mormon Church says same-sex couples still can't date."। Washington Post। আইএসএসএন 0190-8286।
- ↑ Quinn, D. Michael (১৯৯৬)। Same-Sex Dynamics among Nineteenth-Century Americans: A Mormon Example
। University of Illinois Press। আইএসবিএন 978-0252022050 – Google Books-এর মাধ্যমে।
- ↑ O'Donovan, Connell (১৯৯৪)। "'The Abominable and Detestable Crime against Nature': A Brief History of Homosexuality and Mormonism, 1840-1980"। Corcoran, Brent। Multiply and Replenish: Mormon Essays on Sex and Family। Salt Lake City, Utah: Signature Books। আইএসবিএন 978-1560850502। মার্চ ২৭, ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা – Internet Archive-এর মাধ্যমে।
- ↑ ক খ Smart, Michael (মার্চ ২২, ১৯৯৭)। "BYU Student Poll: Ban Gay Students"। The Salt Lake Tribune। পৃষ্ঠা D2 – University of Utah-এর মাধ্যমে।
[They] conducted the school-approved survey to 420 students in randomly selected classes on campus. ... [Clayton] feels the results show a substantial amount of intolerance and prejudice among students towards same-sex oriented people. ... Almost 80 percent of respondents would not live with a same-sex oriented roommate.
- ↑ "BYU clarifies code on homosexuality: Homosexual orientation no longer a violation"। The Christian Century। খণ্ড 124 নং 11। মে ২৯, ২০০৭। পৃষ্ঠা 15। সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ৫, ২০১৭।
- ↑ "Mormonism: 'Do Ask, Do Tell' at BYU"। Newsweek। এপ্রিল ২৯, ২০০৭।
- ↑ Kerr, Emma (মে ২২, ২০১৮)। "Inside Gay Students' Fight to Be Heard at BYU"। The Chronicle of Higher Education।
There are no institutional means of supporting students or educating professors on LGBTQ issues. ... USGA, is forced to meet in a local library because the university does not support or sanction its existence. Students in the group say they've been told it will never be allowed on campus.
- ↑ Gleeson, Scott (আগস্ট ১০, ২০১৬)। "Could BYU's LGBT Policies Really Deter Big 12 Move?"। USA Today।
- ↑ Levesque, Brody (আগস্ট ২৭, ২০২১)। "BYU announces Office of Belonging; LDS Elder attacks LGBTQ+ people"। Washington Blade। Brown, Naff, Pitts Omnimedia, Inc.।
- ↑ Chavez, Nicole (৮ সেপ্টে ২০২২)। "People dressed in angel wings shielded LGBTQ students attending BYU from protesters"। CNN।
For years, queer students couldn't be open about their identities for fear of violating the university's student honor code, which is based on LDS principles. That changed in 2020 but the honor code still bans them from dating in public, holding hands and kissing their partners.
- ↑ Lee, Alicia (মার্চ ৫, ২০২০)। "Mormon Church delivers stinging rebuke to BYU students with letter stating homosexual behavior is 'not compatible' with its principles"। CNN।
If same-sex couples were seen hugging, holding hands, kissing or dating in public, they'd risk an investigation by the feared Honor Code Office, as well as punishment at their church or expulsion from school.
- ↑ Alberty, Erin (আগস্ট ১৬, ২০১৬)। "Students: BYU Honor Code leaves LGBT victims of sexual assault vulnerable and alone"। The Salt Lake Tribune। আগস্ট ১৪, ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ১৩, ২০১৭।
- ↑ "LGBTQ group struggles for recognition at Mormon-run BYU"। NBC News। Associated Press। জুলাই ৫, ২০১৮। ফেব্রুয়ারি ৬, ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ১৪, ২০১৯।
- ↑ Tanner, Courtney (জুলাই ২, ২০১৮)। "LGBTQ students wanted to start a club. Three years later, BYU still hasn't decided if the group will be recognized."। The Salt Lake Tribune। ডিসেম্বর ২৭, ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ১৪, ২০১৯।
- ↑ ক খ Dakin Andone (জুন ২৪, ২০১৭)। "BYU changes policy for handling sex assaults"। CNN। আগস্ট ১৩, ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ১৩, ২০১৭।
- ↑ "BYU's Title IX office, Honor Code office change how they investigate sexual assault – The Daily Universe"। universe.byu.edu (ইংরেজি ভাষায়)। এপ্রিল ২৭, ২০১৭। আগস্ট ১১, ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ১৩, ২০১৭।
- ↑ Herald, Katie England Daily। "Trial begins for Orem man charged with raping BYU student in 2015"। Daily Herald। ফেব্রুয়ারি ১৬, ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ সেপ্টেম্বর ২১, ২০১৮।
- ↑ Hern, Maria L. La Ganga Dan; ez (এপ্রিল ৩০, ২০১৬)। ""You're a sinner": how a Mormon university shames rape victims"। The Guardian (ইংরেজি ভাষায়)। আইএসএসএন 0261-3077। এপ্রিল ৩০, ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ মে ১, ২০১৬।
- ↑ "Petition aims to shield sex abuse victims from punishment over Mormon college's honor code"। UPI। এপ্রিল ৩০, ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ মে ১, ২০১৬।
- ↑ "BYU's honor code is making victims of sexual assault afraid to tell police"। Business Insider। মে ১, ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ মে ১, ২০১৬।
- ↑ "Utah Police Official Condemns BYU Honor Code in Wake of Sexual Assault Protests: "It Keeps Victims from Coming Forward""। People। মে ৩, ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ মে ২, ২০১৬।
- ↑ ক খ Neugebauer, Cimaron (অক্টোবর ২৬, ২০১৬)। "BYU changes how it reports sexual assaults on campus, effective immediately"। KUTV। নভেম্বর ১৩, ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ নভেম্বর ১৩, ২০১৬।
- ↑ "College Scorecard: Brigham Young University"। United States Department of Education। জুন ১৫, ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ মে ৮, ২০২২।
- ↑ "2008 Best 366 Colleges Rankings"। The Princeton Review। ২০০৮। মার্চ ১৫, ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ২১, ২০০৮।
- ↑ Anderson, Colton (১২ আগস্ট ২০১৯)। "BYU ranks No. 1 'Stone-Cold Sober School' for 22nd straight year"। সেপ্টেম্বর ১২, ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ সেপ্টেম্বর ২০২১।
- ↑ "Provo UT Crime Statistics (2006 Crime Data)"। Areaconnect.com। সেপ্টেম্বর ৬, ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ২১, ২০০৮।
- ↑ Loudenback, Tanza (জানুয়ারি ১৩, ২০১৬)। "The 25 safest college campuses in America"। Business Insider। ফেব্রুয়ারি ১৬, ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ১৯, ২০১৬।
- ↑ Bitterman, Sara (এপ্রিল ১৭, ২০১৪)। "#TBT: 12 things BYU doesn't have anymore"। The Universe (student newspaper)। মার্চ ৮, ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ডিসেম্বর ১৪, ২০২১।
- ↑ "About Us", TheBoard.BYU.edu, The 100 Hour Board, অক্টোবর ৩০, ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ অক্টোবর ২৯, ২০১৩
- ↑ Morgan, Ashley (অক্টোবর ৪, ২০০৪), "100 hour board know-it-alls known to nobody", The Universe, সেপ্টেম্বর ২২, ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ অক্টোবর ২৯, ২০১৩
- ↑ Pierce, Phillip (সেপ্টেম্বর ১৯, ২০০৬), "100-Hour Board Finds New Home", The Universe, সেপ্টেম্বর ২২, ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ অক্টোবর ২৯, ২০১৩
- ↑ "The 100 Hour Board"। ২০২১-০৮-২৪। ২০২১-০৮-২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-১২-১৫।
- ↑ "Outdoors Unlimited"। সংগ্রহের তারিখ ১২ সেপ্টেম্বর ২০২১।
- ↑ "BYU Broadcasting Building Web Camera"। BYU Broadcasting। অক্টোবর ২২, ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ অক্টোবর ১৫, ২০১৩।
- ↑ "BYU's Universe claims Society of Professional Journalists awards"। The Digital Universe। জুন ২৩, ২০১৩। সেপ্টেম্বর ২২, ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ অক্টোবর ১৫, ২০১৩।
- ↑ "Welcome to BYU Magazine – BYU Magazine"। BYU Magazine (ইংরেজি ভাষায়)। আগস্ট ১৭, ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ২১, ২০১৮।
- ↑ "Alumni Stats"। BYU। ২১ জানুয়ারী ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ জানুয়ারী ২০২২।
- ↑ Poll, Richard D. (১৯৯৪), "Brigham Young University", Powell, Allan Kent, Utah History Encyclopedia, Salt Lake City, Utah: University of Utah Press, আইএসবিএন 0874804256, ওসিএলসি 30473917, নভেম্বর ১, ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ অক্টোবর ৩১, ২০১৩
- ↑ Lee, Rex E.। "Where Much Is Given: Some Thoughts on Appreciation – BYU Speeches"। BYU Speeches (ইংরেজি ভাষায়)। আগস্ট ১৭, ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ২১, ২০১৮।
- ↑ "Kim B. Clark, President"। BYU-Idaho। মে ১৭, ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ মে ১২, ২০০৮।
- ↑ "Michael K. Young"। University of Utah। আগস্ট ৩১, ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ মে ৯, ২০০৮।
- ↑ "Paul D. Boyer"। Nobel Foundation। মে ১৬, ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ মে ১০, ২০০৮।
- ↑ Maclaurin, W. Rupert (এপ্রিল ১৯৫০)। "Patents and Technical Progress—A Study of Television"। The Journal of Political Economy। The University of Chicago Press। 58 (2): 142–157। এসটুসিআইডি 153865728। জেস্টোর 1826025। ডিওআই:10.1086/256921।
- ↑ "In Loving Memory of Harvey Fletcher"। এপ্রিল ২৮, ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ মে ১০, ২০০৮।
- ↑ "Alumnus Named Citigroup CFO, Marriott School Honored Alumni"। www./marriottschool.byu.edu। ডিসেম্বর ৬, ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ মে ৭, ২০০৮।
- ↑ "Kevin Rollins: Executive Profile"। BusinessWeek। ডিসেম্বর ১৯, ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ মে ৭, ২০০৮।
- ↑ "Sheri Dew: Living the Unexpected Life"। Deseret News। জুন ৯, ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ মে ৭, ২০০৮।
- ↑ "Orson Scott Card bio"। সেপ্টেম্বর ১৩, ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ মে ৮, ২০০৮।
- ↑ "Local Author"। Daily Herald। সংগ্রহের তারিখ মে ৭, ২০০৮।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "Eclipse Expectations"। Daily Herald। ফেব্রুয়ারি ২৩, ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ মে ৭, ২০০৮।
- ↑ "The 10 Best Books of 2018"। The New York Times (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৮-১২-০৫। আইএসএসএন 0362-4331। ডিসেম্বর ২, ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০১-০৮।
- ↑ "Sharlene Hawkes"। Miss America Organization। নভেম্বর ১৭, ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ মে ৭, ২০০৮।
- ↑ "Communication Day"। BYU-Idaho। মে ১৪, ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ মে ১০, ২০০৮।
- ↑ Modesti, Kevin (ফেব্রুয়ারি ২, ২০১১)। "Former 'Family Affair' child actor Johnny Whitaker now has the role of a lifetime"। Los Angeles Daily News। ফেব্রুয়ারি ১৬, ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ১৫, ২০১৮।
- ↑ "Jon Heder and His Wife Have a Girl"। People Magazine। মে ২৪, ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ মে ৮, ২০০৮।
- ↑ Hart, Hugh (১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১২)। "Dirt-Cheap iPhone Trick Captures Great Ape Close-Ups"। Wired। ১৭ অক্টোবর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ ডিসেম্বর ২০২০।
"I don't really see myself as supercreative," said Rober, who's 31 now.
- ↑ "Meet 8 BYU Alumni YouTube Sensations"। BYU Magazine। ২০১৮। জানুয়ারি ১৯, ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ ডিসেম্বর ২০২০।
- ↑ "Aaron Eckhart"। LDS bios। ফেব্রুয়ারি ২১, ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ মে ৮, ২০০৮।
- ↑ Curtis, Charles (জানুয়ারি ১৪, ২০২০)। "Here are the results from Day 4 of 'Jeopardy!' Greatest of All Time"। USA Today। জানুয়ারি ১৫, ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ১৫, ২০২০।
- ↑ "LDS Film"। মে ৯, ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ মে ৮, ২০০৮।