ব্যারাকপুর ট্রাংক রোড
ব্যারাকপুর ট্রাঙ্ক রোড | |
---|---|
বিটি রোড | |
পথের তথ্য | |
দৈর্ঘ্য | ১৮.১ কিমি (১১.২ মা) |
অস্তিত্বকাল | ১৭৭৫–বর্তমান |
প্রধান সংযোগস্থল | |
থেকে: | ব্যারাকপুর |
পর্যন্ত: | শ্যামবাজার |
অবস্থান | |
রাজ্য | পশ্চিমবঙ্গ |
জেলাসমূহ | কলকাতা ও উত্তর চব্বিশ পরগনা |
মহাসড়ক ব্যবস্থা | |
ব্যারাকপুর ট্রাঙ্ক রোড ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের কলকাতা মহানগর অঞ্চলের একটি চার ও ছয় লেন বিশিষ্ট ট্রাঙ্ক রোড। এটি সাধারণত বিটি রোড নামে পরিচিত। এটি কলকাতাকে তার শহরতলী ব্যারাকপুরের সাথে সংযুক্ত করেছে। দেশের প্রাচীনতম এই পাকা সড়কটি ১৭৭৫ সালে নির্মিত হয় এবং এটি দেশের ব্যস্ততম সড়কসমূহের মধ্যে একটি। ১৮.১ কিলোমিটার (১১.২ মাইল) দীর্ঘ এই সড়কটি ১ নং রাজ্য সড়ক ও ২ নং রাজ্য সড়ক উভয়েরই একটি অংশ।
ব্যারাকপুর ট্রাঙ্ক রোডের পাশে ভারতীয় পরিসংখ্যান প্রতিষ্ঠান ও রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়সহ একাধিক প্রতিষ্ঠান ও অন্যান্য ল্যান্ডমার্ক রয়েছে। একসময় সড়কটির আশেপাশের এলাকাগুলো শিল্পাঞ্চল ছিল, কিন্তু ধীরে ধীরে আবাসিক এলাকা গড়ে উঠে এবং শিল্পের জায়গা দখল করে নেয়। শহরের ১৬০ বছরের পুরনো জল সরবরাহ পাইপলাইনটি সড়কের নীচ দিয়ে গিয়েছে। ২০১০-২০১১ সালে সড়কটির উপর বরানগর থেকে ব্যারাকপুর পর্যন্ত একটি উন্নত মেট্রো রেলপথের পরিকল্পনা করা হয়। ডানলপে, বিটি রোডের একটি প্রধান সংযোগস্থল রয়েছে।
পথের বিবরণ
[সম্পাদনা]১৮.১ কিলোমিটার (১১.২ মাইল)[১] দীর্ঘ ট্রাঙ্ক রোড উত্তর কলকাতার শ্যামবাজার পাঁচ মাথার মোড় বা ৫-পয়েন্ট ক্রসিং থেকে শুরু হয়ে সোজা উত্তর দিকে অগ্রসর হয়ে ব্যারাকপুর পুলিশ কমিশনারেটের কার্যালয়ের নিকট ব্যারাকপুর চিরিয়া মোড়ে[ক] শেষ হয়। এটি টালা, সিঁথি, বরানগর, ডানলপ, বেলঘরিয়া, কামারহাটি, আগরপাড়া, পানিহাটি, সোদপুর, সুখচর ও খড়দহে সড়ক পরিষেবা প্রদান করে। বিটি রোডটি পশ্চিমবঙ্গের ১ নং রাজ্য সড়ক ও ২ নং রাজ্য সড়কের একটি অংশ গঠন করে।[৩] এটি চার লেন বিশিষ্ট কিছু অংশ ব্যতীত শ্যামবাজার ও কামারহাটির মধ্যে ছয় লেনযুক্ত ২১ মিটার (৬৯ ফুট) প্রস্থের একটি সড়ক। ট্রাঙ্ক রোডে যানবাহনের পরিমাণ ১৯৯০-এর দশকের শেষের দিকে প্রতিদিন ৭,০০০ টি যাত্রীবাহী গাড়ির চেয়ে কম ছিল, যা ২০১০ সালে ১২,০০০ টি যাত্রীবাহী গাড়িতে পৌঁছায়। বিটি রোডে যানজট নির্মূল করার জন্য টালা সেতু ও ডানলপের মধ্যে ছয় লেনের উড়ালসেতু নির্মাণের পরিকল্পনা করা হয়েছে।[৪][৫]
এই পথের মধ্যে ডানলপ মোর হল ইংরেজি "টি" অক্ষরের-আকৃতির প্রধান ছেদক বা সংযোগস্থল। সেখানে, উক্ত সড়কাংশটি বেলঘরিয়া এক্সপ্রেসওয়ের (এএইচ ১) অন্তর্গত। ডানলপের বিটি রোড থেকে প্রশস্ত শাখা সড়কটি বেলঘরিয়া এক্সপ্রেসওয়ের সাথে যুক্ত হয়, যা হুগলী নদীর অপর পাশে জাতীয় সড়ক ১৬ ও ১৯-এর সাথে সংযুক্ত করে। এটিতে শাখা সড়কের থেকে একটি একমুখী উড়ালসেতু রয়েছে, যা বিটি রোডের শ্যামবাজার-মুখী লেনের সাথে যোগ দেয়।[৬] ব্যারাকপুর ট্রাঙ্ক রোড কলকাতা মেট্রো লাইন ১ ও কর্ড লিংক লাইনের (কলকাতা শহরতলি রেল) নীচ দিয়ে অগ্রসর হয় এবং ডানলপে সড়কটির সাথে যথাক্রমে বরানগর মেট্রো স্টেশন[৭] ও বরানগর রোড রেলওয়ে স্টেশনের[৮] একটি সংযোগ সুবিধা রয়েছে।[৫]
ইতিহাস
[সম্পাদনা]ব্যারাকপুর ভারতের প্রথম ব্রিটিশ সেনানিবাস ছিল, যা ১৭৭২ সালে স্থাপিত হয়েছিল।[৯][১০] ট্রাঙ্ক রোডটি দেশের তৎকালীন রাজধানী কলকাতার সাথে ব্যারাকপুরের সংযোগ ঘটাতে ১৭৭৫ সালে নির্মিত হয়েছিল; এটি ছিল ভারতের প্রথম ধাতব সড়ক এবং এটি দেশের ব্যস্ততম রাস্তাগুলির মধ্যে একটি।[১১][১২]
পরবর্তীতে খড়দহ, সোদপুর ও টিটাগড় সহ অঞ্চলগুলি বিটি রোড বরাবর শিল্পাঞ্চলে পরিণত হয়। উল্লেখযোগ্য কয়েকটি মিলের মধ্যে বেলঘরিয়ার মোহিনী মিলস, খড়দাহ জুট মিলের বাসন্তী কটন মিলস রয়েছে, কিন্তু ১৯৭০-৮০ এর দশকের শেষের দিকে রাজ্যে তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী জ্যোতি বসুর শাসনামলে শিল্প কার্যকলাপ হ্রাস পেতে শুরু করে।[১৩] এর ফলে সড়কের পার্শ্ববর্তী অনেক শিল্প উন্নয়ন বন্ধ হয়ে যাওয়ার পাশাপাশি ভারী শিল্পসমূহ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পে স্থানান্তরিত হয়। ধীরে ধীরে, সম্পত্তি উন্নয়নকারীরা খালি পরে থাকা জমি অধিগ্রহণ করে এবং সড়কের পাশে আবাসন অবকাঠামো তৈরি করে।[১৪] মেট্রো রেল প্রকল্পের ঘোষণায় আবাসিক সম্পত্তির চাহিদাও বৃদ্ধি লাভ করে।[১৫][১৬]
উল্লেখযোগ্য স্থাপনা
[সম্পাদনা]প্রতিষ্ঠানসমূহ
[সম্পাদনা]ব্যারাকপুর ট্রাঙ্ক রোডে প্রশান্ত চন্দ্র মহলানবিশ কর্তৃক কলকাতায় প্রতিষ্ঠিত পরিসংখ্যান গবেষণাগার ইন্ডিয়ান স্ট্যাটিস্টিক্যাল ইনস্টিটিউট;[১৭] সরকারি গবেষণা বিশ্ববিদ্যালয় রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়;[১৮] চিকিৎসা মহাবিদ্যালয় ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান কলেজ অব মেডিসিন অ্যান্ড সাগর দত্ত হসপিটাল (সাগর দত্ত মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল);[১৯] একটি রাজ্য সরকারি কলেজিয়েট গবেষণা বিশ্ববিদ্যালয় কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিটি রোড বিদ্যায়তন;[২০] সহ কিছু প্রধান প্রতিষ্ঠান ও বিদ্যায়তন অবস্থিত।
অন্যান্য উল্লেখযোগ্য স্থাপনা
[সম্পাদনা]পথ বরাবর অন্যান্য উল্লেখযোগ্য ল্যান্ডমার্কগুলির মধ্যে পানিহাটির বেঙ্গল কেমিক্যালস অ্যান্ড ফার্মাসিউটিক্যালস কারখানা;[২১] পানিহাটির এনসিইআরটি উৎপাদন-সহ-বিতরণ কেন্দ্র;[২২] বেলঘরিয়ার টেক্সমাকো রেল অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং লিমিটেড;[২৩] এবং সিইএসসি টিটাগড় জেনারেটিং স্টেশন রয়েছে।[২৪]
কলকাতা মেট্রো
[সম্পাদনা]বারানগর-ব্যারাকপুর মেট্রো লাইন (বা লাইন ৫) হল বিটি রোডের উপর কলকাতা মেট্রো নেটওয়ার্কের ১২.৫ কিলোমিটার (৭.৮ মাইল) উত্তরমুখী সম্প্রসারণ এবং বরানগর মেট্রো স্টেশনটি লাইন ১ ও লাইন ৫ এর মধ্যে বিনিময় স্টেশন হিসাবে কাজ করে। এটি ২০১০–২০১১-এর বাজেটে ₹২,০৬৯.৬ কোটি (₹৩৭ বিলিয়ন বা ২০১৯ সালে ৫২০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের সমতুল্য) ব্যয়ে অনুমোদিত হয়েছিল। এই লাইনটির উদ্দেশ্য ছিল সর্ব উত্তরের শহরতলি থেকে দক্ষিণ কলকাতায় দ্রুত যাতায়াত করা।[১৫][২৫]
বিটি রোডের নিচে কলকাতায় জল সরবরাহকারী জলের পাইপলাইন থাকার কারণে কাজটি শুরু হয়নি, যদিও পশ্চিমবঙ্গ সরকার কল্যাণী এক্সপ্রেসওয়ের মাধ্যমে লাইনের পুনর্গঠনের প্রস্তাব দিয়েছে। নির্মাণ কাজের ফলে জলের পাইপলাইন ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে, যার ফলে শহরের জল সরবরাহ বন্ধ হয়ে যেতে পারে। এটি ব্যস্ত সড়কে ব্যাপক যানজট সৃষ্টি করতে পারে।[১৫][২৬][২৭] ২০২১ সালের তথ্য অনুযায়ী, শুধুমাত্র শ্যামবাজার ও বরানগর মেট্রো স্টেশনটি ট্রাঙ্ক রোডের সাথে সংযুক্ত রয়েছে।
পলতা-টালা পাইপলাইন
[সম্পাদনা]পলতা ওয়াটারওয়ার্কস থেকে বিটি রোড বরাবর কলকাতা পর্যন্ত পানীয় জলের পাইপলাইন সংযোগ ১৮৬০-এর দশকের শেষের দিক থেকে বিদ্যমান রয়েছে। টালা ট্যাঙ্ক নির্মাণের পর, এটি ৪২ ইঞ্চি (১১০ সেমি) ব্যাসের ঢালাই লোহার পাইপগুলির মধ্যামে সংযুক্ত হয়েছিল।[২৮][২৯] বিটি রোডের নিচে ৪২-৭০ ইঞ্চি (১১০-১৮০ সেমি) ব্যাসের ছয়টি পাইপলাইন রয়েছে, যা টালার জলাধারকে পলতার সাথে সংযুক্ত করে।[৩০] সড়কটি সোদপুর ও পানিহাটি সহ অন্যান্য পৌরসভার জলের পাইপগুলি ধারণ করে।[১৫]
প্রধান আন্তঃবিভাগ
[সম্পাদনা]সম্পূর্ণ পথ পশ্চিমবঙ্গের মধ্যে অবস্থিত।
অবস্থান | দূরত্ব | গন্তব্য | মন্তব্য |
---|---|---|---|
শ্যামবাজার | ০.০ কিমি (০ মা) | দক্ষিণ প্রান্তিক | |
ডানলপ | ৫.৮ কিমি (৩.৬ মা) | বেলঘরিয়া এক্সপ্রেসওয়ে | |
ব্যারাকপুর | ১৮.১ কিমি (১১.২ মা) | রাজ্য সড়ক ১ রাজ্য সড়ক ২ |
উত্তর প্রান্তিক |
এছাড়াও দেখুন
[সম্পাদনা]টীকা
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "List of roads maintained by different divisions in North 24 Parganas District" (পিডিএফ)। West Bengal Public Works Department। পৃষ্ঠা 22। সংগ্রহের তারিখ ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২১।
- ↑ "মোড় - English Meaning of 'মোড়' at english-bangla.com"। english-bangla.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৮-২৯।
- ↑ "District Highway Road Map"। West Bengal Highway Development Corporation Limited। সংগ্রহের তারিখ ১ অক্টোবর ২০২১।
- ↑ "High bet on BT Road"। The Telegraph। ২২ সেপ্টে ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ১ অক্টোবর ২০২১।
- ↑ ক খ "Barrackpore Trunk Road"। Google Maps (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২১-০৬-০১। সংগ্রহের তারিখ ১ অক্টোবর ২০২১।
- ↑ "Faster flow promise in flyover unveil"। The Telegraph। ১ অক্টো ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ১ অক্টোবর ২০২১।
- ↑ "Mamata paves way for Metro's northern journey"। The Times of India (ইংরেজি ভাষায়)। ৩ জানু ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ১ অক্টোবর ২০২১।
- ↑ "BARN/Baranagar Road"। indiarailinfo.com। সংগ্রহের তারিখ ১ অক্টোবর ২০২১।
- ↑ "18th century BT Road's transformation documented"। দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৭-০২-১৮। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৯-২৩।
- ↑ "Official Website of Barrackpore Sub Division"। barrackpore.gov.in। ২০০৭-০৮-০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৯-২৩।
- ↑ "Around the City of Joy"। দ্য স্টেটসম্যান (ইংরেজি ভাষায়)। New Delhi। ২০১৭-০২-২২। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৯-২৩।
- ↑ "'Reinvention' of India's oldest metalled road"। স্টেটসম্যান। ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৭। আইএসএসএন 0972-0219। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৯-২৩।
- ↑ Patnaik, Prabhat (২০১২)। Re-envisioning Socialism (পিডিএফ)। কলম্বিয়া ইউনিভার্সিটি প্রেস। পৃষ্ঠা 194। আইএসবিএন 978-8189487966। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৯-২৩।
- ↑ Chakraborty, Tapas (২০২১-০৪-২৪)। "Industrial workers on Kolkata's outskirts resigned to their fate"। ন্যাশনাল হেরাল্ড (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৯-২৩।
- ↑ ক খ গ ঘ Mandal, Sanjay (২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৫)। "Going going... RIP Barrackpore Metro"। The Telegraph। সংগ্রহের তারিখ ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২১।
- ↑ real-ties (পিডিএফ)। 10। Kolkata: N. K. Realtors (P) Ltd. (প্রকাশিত হয় এপ্রিল ২০১৪)। ২০১৪। পৃষ্ঠা 8। সংগ্রহের তারিখ ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২১।
- ↑ "ISI Kolkata Campus"। isical.ac.in। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৯-২৩।
- ↑ "Contact"। rbu.ac.in। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৯-২৩।
- ↑ "Contact us"। cmsdh.edu.in। ২০১৭-১১-১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৯-২৩।
- ↑ "B.T. Road Campus"। caluniv.ac.in। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৯-২৩।
- ↑ "Contact Information"। Bengal Chemicals & Pharmaceuticals Ltd. (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৯-২৩।
- ↑ "Activities of the Department"। ncert.nic.in। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৯-২৩।
- ↑ "Texmaco Rail & Engineering Limited"। texmaco.in। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৯-২৩।
- ↑ "About Us"। cesc.co.in। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৯-২৩।
- ↑ "Road Ahead….. Projects sanctioned"। mtp.indianrailways.gov.in। ৮ মে ২০১৪। ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২১।
- ↑ Bandyopadhyay, Krishnendu (১৬ মে ২০১৮)। "Metro: Metro iffy about state's Barrackpore route plan"। The Times of India (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২১।
- ↑ Mandal, Sanjay (১৬ জানু ২০১৮)। "Barrackpore Metro 'detour' to Kalyani"। The Telegraph (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২১।
- ↑ "Water Supply in Old Days"। kmwsa.gov.in। ২০১২-০৬-০৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ অক্টোবর ২০২১।
- ↑ Zohar, Zvi (২০১৩-০৬-২০)। Rabbinic Creativity in the Modern Middle East (ইংরেজি ভাষায়)। Bloomsbury। পৃষ্ঠা 20। আইএসবিএন 978-1-4725-1150-8। ১২ মে ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ অক্টোবর ২০২১।
- ↑ Mandal, Sanjay (১৫ মে ২০১৮)। "Govt wants to scrap BT Road Metro route"। The Telegraph। সংগ্রহের তারিখ ১ অক্টোবর ২০২১।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]উইকিমিডিয়া কমন্সে ব্যারাকপুর ট্রাংক রোড সম্পর্কিত মিডিয়া দেখুন।