ব্যবহারকারী আলাপ:Khayrul Islam Mahi Teachat at BRMS Tangail

পাতাটির বিষয়বস্তু অন্যান্য ভাষায় নেই।
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ২১শে ফেব্রুয়ারি পালিত আন্তর্জাতিক দিবস একুশে ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশের জনগণের গৌরবোজ্জ্বল একটি দিন। এটি শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসাবেও সুপরিচিত। বাঙালি জনগণের ভাষা আন্দোলনের মর্মন্তুদ ও গৌরবোজ্জ্বল স্মৃতিবিজড়িত একটি দিন হিসেবে চিহ্নিত হয়ে আছে। ১৯৫২ সালের এই দিনে (৮ ফাল্গুন, ১৩৫৮) বাংলাকেপূর্ব পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা করার দাবিতে আন্দোলনরত ছাত্রদের ওপর পুলিশের গুলিবর্ষণে কয়েকজন তরুণ শহীদ হন। তাদের মধ্যে অন্যতম হলো রফিক,জব্বার,শফিউল,সালাম,বরকত সহ অনেকেই। তাই এ দিনটি শহীদ দিবস হিসেবে চিহ্নিত হয়ে আছে। ২০১০ খ্রিষ্টাব্দে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত সিদ্ধান্ত মোতাবেক প্রতিবছর একুশে ফেব্রুয়ারি বিশ্বব্যাপী আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালন করা হয়। আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস


বাংলাদেশের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাঙ্গণে অবস্থিত শহীদ মিনার, ১৯৫২ সালের একুশে ফেব্রুয়ারি শহীদদের স্মৃতিতে। আনুষ্ঠানিক নাম আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস তাৎপর্য সংস্কৃতি ও বহুভাষাবাদের প্রতি গণ জাগরণ তারিখ ২১ ফেব্রুয়ারি পরবর্তী সময় ২১ ফেব্রুয়ারি ২০২০ সংঘটন বার্ষিক ‘একুশে ফেব্রুয়ারি’ এখানে পুনর্নির্দেশ করা হয়েছে। অন্য ব্যবহারের জন্য, একুশে ফেব্রুয়ারি (দ্ব্যর্থতা নিরসন) দেখুন। ইতিহাস

অ্যাসফিল্ড পার্ক, সিডনি, অস্ট্রেলিয়ায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উদযাপন। মূল নিবন্ধ: বাংলা ভাষা আন্দোলন বঙ্গীয় সমাজে বাংলা ভাষার অবস্থান নিয়ে বাঙালির আত্ম-অম্বেষায় যে ভাষাচেতনার উন্মেষ ঘটে, তারই সূত্র ধরে বিভাগোত্তর পূর্ববঙ্গের রাজধানী ঢাকায় ১৯৪৭ সালের নভেম্বর-ডিসেম্বরে ভাষা-বিক্ষোভ শুরু হয়। ১৯৪৮ সালের মার্চে এ নিয়ে সীমিত পর্যায়ে আন্দোলন হয় এবং ১৯৫২ সালের একুশে ফেব্রুয়ারি তার চরম প্রকাশ ঘটে। ঐদিন সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা ১৪৪ ধারা অমান্য করে রাজপথে বেরিয়ে এলে পুলিশ তাদের ওপর গুলি চালায়। এতে আবুল বরকত, আবদুল জব্বার, আবদুস সালামসহ কয়েকজন ছাত্রযুবা হতাহত হন। এ ঘটনার প্রতিবাদে ক্ষুব্ধ ঢাকাবাসী ঢাকা মেডিকেল কলেজ হোস্টেলে সমবেত হয়। নানা নির্যাতন সত্ত্বেও ছাত্রদের পাশাপাশি সাধারণ মানুষ প্রতিবাদ জানাতে পরের দিন ২২ ফেব্রুয়ারি পুনরায় রাজপথে নেমে আসে। তারা মেডিকেল কলেজ হোস্টেল প্রাঙ্গণে শহীদদের জন্য অনুষ্ঠিত গায়েবি জানাজায় অংশগ্রহণ করে। ভাষাশহীদদের স্মৃতিকে অমর করে রাখার জন্য ২৩ ফেব্রুয়ারি এক রাতের মধ্যে মেডিকেল কলেজ হোস্টেল প্রাঙ্গণে গড়ে ওঠে একটি স্মৃতিস্তম্ভ, যা সরকার ২৬ ফেব্রুয়ারি গুঁড়িয়ে দেয়। একুশে ফেব্রুয়ারির এই ঘটনার মধ্য দিয়ে ভাষা আন্দোলন আরও বেগবান হয়। ১৯৫৪ সালে প্রাদেশিক পরিষদ নির্বাচনে যুক্তফ্রন্ট জয়লাভ করলে ৭ মে অনুষ্ঠিত গণপরিষদের অধিবেশনে বাংলাকে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। বাংলাকে পাকিস্তানের দ্বিতীয় রাষ্ট্রভাষা হিসাবে স্বীকৃতি দিয়ে সংবিধানে পরিবর্তন আনা হয় ১৯৫৬ সালের ২৯ ফেব্রুয়ারি। ১৯৮৭ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি জাতীয় সংসদে 'বাংলা ভাষা প্রচলন বিল' পাশ হয়। যা কার্যকর হয় ৮ মার্চ ১৯৮৭ সাল থেকে। আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি কানাডার ভ্যাঙ্কুভার শহরে বসবাসরত দুই বাঙালি রফিকুল ইসলাম এবং আব্দুস সালাম প্রাথমিক উদ্যোক্তা হিসেবে একুশে ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে ঘোষণার আবেদন জানিয়েছিলেন জাতিসংঘের মহাসচিব কফি আনানের কাছে ১৯৯৮ খ্রিষ্টাব্দে। [১] ১৯৯৯ খ্রিষ্টাব্দের ১৭ নভেম্বর অনুষ্ঠিত ইউনেস্কোর প্যারিস অধিবেশনে একুশে ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে ঘোষণা করা হয় [২] এবং ২০০০ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি থেকে দিবসটি জাতিসঙ্ঘের সদস্যদেশসমূহে যথাযথ মর্যাদায় পালিত হচ্ছে।[৩] ২০১০ সালের ২১ অক্টোবর বৃহস্পতিবার জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৬৫তম অধিবেশনে এখন থেকে প্রতিবছর একুশে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালন করবে জাতিসংঘ। - এ-সংক্রান্ত একটি প্রস্তাব সর্বসম্মতভাবে পাস হয়েছে। আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালনের প্রস্তাবটি সাধারণ পরিষদের ৬৫তম অধিবেশনে উত্থাপন করে বাংলাদেশ। মে মাসে ১১৩ সদস্যবিশিষ্ট জাতিসংঘের তথ্যবিষয়ক কমিটিতে প্রস্তাবটি সর্বসম্মতভাবে পাস হয়।[৪] উদ্‌যাপন ১৯৫২ সাল থেকে প্রতি বছর এ দিনটি জাতীয় ‘শোক দিবস’ হিসেবে উদ্‌যাপিত হয়ে আসছে। বর্তমানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিচালনায় ২১ ফেব্রুয়ারি রাত ১২টা এক মিনিটে প্রথমে রাষ্ট্রপতি এবং পরে একাদিক্রমে প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রিপরিষদের সদস্যবৃন্দ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, শিক্ষকবৃন্দ, ঢাকাস্থ বিভিন্ন দূতাবাসের কর্মকর্তাবৃন্দ, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও সংগঠন এবং সর্বস্তরের জনগণ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে এসে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধার্ঘ্য নিবেদন করেন। এ সময় আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি, আমি কি ভুলিতে পারি গানের করুণ সুর বাজতে থাকে। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর একুশে ফেব্রুয়ারি সরকারি ছুটির দিন হিসেবে ঘোষিত হয়। এদিন শহীদ দিবসের তাৎপর্য তুলে ধরে রেডিও, টেলিভিশন এবং সাংস্কৃতিক সংগঠনগুলো বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। দেশের সংবাদপত্রগুলিও বিশেষ ক্রোড়পত্র প্রকাশ করে।

বাংলা উইকিপিডিয়ায় স্বাগতম[সম্পাদনা]

এটি যদি আপনার তৈরি প্রথম নিবন্ধ হয়ে থাকে, তবে প্রথম নিবন্ধের দিক-নির্দেশনা পাঠ করে নিন।

আমরা আপনাকে নিবন্ধ তৈরিতে নিবন্ধ উইজার্ড ব্যবহার করতে উৎসাহিত করছি।

বুলবুল রেসিডেন্সিয়াল মডেল স্কুল,টাঙ্গাইল সদর,টাঙ্গাইল। পাতাটি উইকিপিডিয়া থেকে দ্রুত অপসারণের জন্য একটি ট্যাগ লাগানো হয়েছে। এটি করা হয়েছে দ্রুত অপসারণ বিচারধারার জি১১ অনুযায়ী, কারণ পাতাটি দ্ব্যর্থহীন বিজ্ঞাপন মনে হয়েছে যেটি শুধু একটি প্রতিষ্ঠান, পণ্য, সংগঠন, সেবা বা ব্যক্তির প্রচার করছে এবং পাতাটি গ্রহণযোগ্য হতে প্রাথমিক পর্যায়ের পুনর্লিখন আবশ্যক। দ্রুত অপসারণের সাধারণ বিচারধারা পড়ুন, বিশেষ করে জি১১ অনুচ্ছেদ, সাথে স্প্যাম বিষয়ে নির্দেশিকা পড়ুন।

যদি আপনি মনে করেন যে পাতাটি বিজ্ঞাপনমূলক নয়, তবে অপসারণের আপত্তি জানাতে নিবন্ধটির আলাপ পাতায় যেয়ে ব্যাখ্যা করুন, কেন নিবন্ধটি দ্রুত অপসারণ করা উচিত নয়। দ্রুত অপসারণ ট্যাগ কোনো নিবন্ধে করা হলে, দেরি না করে অপসারণ করা হয় যদি নিবন্ধটি দ্রুত অপসারণ বিচারাধারার সাথে মিলে যায়। আপনি পাতাটি সম্পাদনা করে সমস্যাটির সমাধান করতে পারেন কিন্তু পাতাটি থেকে দ্রুত অপসারণ ট্যাগ মুছবেন না। বিজ্ঞাপনমূলক লেখা মুছার সাথে বিশ্বকোষীয় তথ্য যুক্ত করা যেতে পারে এবং স্বাধীন নির্ভরযোগ্য উৎস থেকে উদ্ধৃতি দেওয়া উচিত যাতে পাতাটি যাচাইযোগ্য হয়। এই ব্যাপারে কোনো প্রশ্ন থাকলে আমার আলাপ পাতায় বার্তা রাখতে পারেন। S. M. Nazmus Shakib (আলাপ) ১১:০৬, ৪ অক্টোবর ২০১৯ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]