ব্যবহারকারী আলাপ:অধ্যাপক আল্লামা ফখরুদ্দীন রহ

পাতাটির বিষয়বস্তু অন্যান্য ভাষায় নেই।
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

বাংলা উইকিপিডিয়ায় আপনাকে স্বাগতম[সম্পাদনা]

অপসারণের আপত্তি[সম্পাদনা]

এই পাতাটি দ্রুত অপসারণ করা উচিত নয় কারণ... (এখানে আপনার কারণ লিখুন) --অধ্যাপক আল্লামা ফখরুদ্দীন রহ (আলাপ) ১০:৪৬, ১৭ জুন ২০২১ (ইউটিসি) অধ্যাপক আল্লামা ফখরুদ্দীন রহ বাংলাদেশের ইসলামী চিন্তাবিদ, প্রখ্যাত হাদীস বিশারদ ও বিখ্যাত আলেমল দ্বীন।[উত্তর দিন]

@অধ্যাপক আল্লামা ফখরুদ্দীন রহ, তার নামে এইখানে নিবন্ধ রয়েছে। কোন ধ্বংসাত্মক লেখা যাবেনা। নিবন্ধ দেখুন মোহাম্মাদ ফখরুদ্দীন (শিক্ষক) -- Prodipto Deloar (আলাপ) ১০:৫৮, ১৭ জুন ২০২১ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
@আফতাবুজ্জামান ভাই, ইনি মৃত ব্যক্তির নামে ব্যবহারকারী পাতা তৈরি করে নিজের পাতাই সম্পাদনা করছেন। ইনাকে বাঁধা দিতে পারেন। -- Prodipto Deloar (আলাপ) ০৮:৩৮, ১৮ জুন ২০২১ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
@Prodipto Deloar: করেছি, ধন্যবাদ জানানোর জন্য। মৃত ব্যক্তির নামে অ্যাকাউন্ট খুলে এই ব্যক্তি মোটেও উচিত কাজ করেন নি। আফতাবুজ্জামান (আলাপ) ২০:৫৩, ১৮ জুন ২০২১ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

আল্লামা ফখরুদ্দীন (রহ)'র কনিষ্ঠ সন্তান মোহাম্মদ ইমাদ উদ্দীন কে নিয়ে লেখা।[সম্পাদনা]

বিপ্লব তীর্থ চন্দনাইশের উদীয়মান নক্ষত্র ও প্রতিবাদী লেখক মোহাম্মদ ইমাদ উদ্দীন।

         সাফাত বিন ছানাউল্লাহ্

" চন্দনাইশ " দক্ষিণ চট্টগ্রাম ছাড়িয়ে সারা বাংলাদেশ ব্যাপী সুপরিচিত একটি উপজেলা। এই উপজেলায় জন্মগ্রহণ করে বিশ্বব্যাপী সুনাম কুড়িয়েছেন অসংখ্য ক্ষণজন্মা মনীষী যাদের নাম ইতিহাসের পাতায় স্মরণীয় হয়ে থাকবে অনন্তকাল। গুণী লেখক, কবি, সাহিত্যিক, সাংবাদিক, বুদ্ধিজীবী, আইনবিদ, ধর্মীয় প্রচারক সহ নানা ক্ষেত্রে খ্যাতিমানদের অবদান স্মরণযোগ্য। চন্দনাইশের নামকরা পরিবারগুলোর একটি ঐতিহাসিক মুফতি পরিবার। শুধু এখানে নয়, এই পরিবারের অবদান বিভিন্ন ক্ষেত্রে অনস্বীকার্য মোহাম্মদ ইমাদ উদ্দিন মুফতি পরিবারেরই একজন উদীয়মান নক্ষত্র। মোহাম্মদ ইমাদ উদ্দিন ২৮শে সেপ্টেম্বর ১৯৯০ সালে চট্টগ্রাম জেলার চন্দনাইশ থানার ঐতিহ্যবাহী মাওলানা মঞ্জিলে জন্ম গ্রহণ করেন তিনি । পিতার নাম মরহুম হযরত মাওলানা মুহাম্মদ ফখরুদ্দীন (রহ:) (তিনি ঢাকা আলিয়া মাদ্রাসায় সাবেক মুহাদ্দিস,সিলেট আলিয়া মাদ্রাসায় সাবেক অধ্যক্ষ,চুনতী হাকিমিয়া আলিয়া মাদ্রাসায় শায়খুল হাদীস পদে নিয়োজিত ছিলেন) মাতার নাম ফাতেমা বতুল। তাঁর দাদার নাম মুফতি শফিউর রহমান (রহঃ)। তিনি “মুফতি সাহেব” নামে সুপ্রসিদ্ধ ছিলেন। তিনি নিজ এলাকা চন্দনাইশে হাশিমপুর মকবুলিয়া সিনিয়ার মাদ্রাসা এবং জোয়ারা ইসলমিয়া ফাজিল মাদ্রাসায় প্রতিষ্ঠাতা ও অধ্যক্ষ পদে ইন্তিকালের পূর্ব পর্যন্ত সুনাম ও দক্ষতার সহিত নিবিড়ভাবে দায়িত্ব পালন করেন। এছাড়াও তিনি চট্টগ্রামের একজন প্রসিদ্ধ মোনাজের (তর্ক যোদ্ধা), শরীয়ত, তরিকতের বিভিন্ন জটিল মাসয়ালা, মাসায়েল সমাধান অত্যন্ত সহজে দিতে পারতেন। মোহাম্মদ ইমাদ উদ্দীন ৩ ভাই ২ বোনের মধ্যে সবার ছোট। তাঁর বংশ পরিক্রমা হল- মোহাম্মদ ইমাদ উদ্দীন বিন মোহাম্মদ ফখর উদ্দীন বিন শফিউর রহমান বিন সৈয়্যদ হাসান মিয়াজি বিন নুরুদ্দীন। যুগশ্রেষ্ঠ সেই কীর্তিমানদের পথে ইমাদ উদ্দিন ও আলোকিত মানুষ হিসেবে নিজেকে ইতিমধ্যে প্রমাণ করেছেন, করছেন। পড়ালেখা জীবনে তিনি তিনি জোয়ারা ইসলামিয়া ফাজিল (ডিগ্রী) মাদ্রাসা থেকে ২০০৬ সালে দাখিল, ২০০৮ আলিম, ২০১১ সালে ফাজিল এবং ছোবাহানিয়া আলিয়া কামিল মাদ্রাসা, চট্টগ্রাম থেকে ২০১৩ সালে কামিল (এম.এ) পরীক্ষায় কৃতিত্ব অর্জন করেন। তাছাড়া ২০০৯ সালে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগে ভর্তি হয়ে অনার্স ও মাস্টার্স যথাক্রমে পাশ করেন। মোহাম্মদ ইমাদ উদ্দীনকে “কণিকা- একটি রক্তদাতা সংগঠন” হতে ২০১৬ সাল ও ২০১৭ সালে যথাক্রমে সুপার ডোনার সম্মাননা স্মারক প্রদান করা হয়। আর ২০১৭ সালে কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশন থেকে আজীবন রক্তদাতা সম্মাননা স্মারক প্রদান করা হয়। তাছাড়া ২০১৫ সালে ওয়ার্কস ফর গ্রীণ বাংলাদেশ (ডব্লিউ জি বি) সংগঠন হতে বেস্ট ভলান্টিয়ার অ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়। ২০১৩ সালে “জীবনবাতি” সংগঠন থেকে বেস্ট অর্গানাইজার অ্যাওয়ার্ড লাভ করেন। লেখালেখিতেও বেশ সুনাম অর্জন করেন। সংগঠক, প্রাবন্ধিক ও কবি মোহাম্মদ ইমাদ উদ্দীন ওপার বাংলা (কলকাতা)’র মহাবঙ্গ সাহিত্য পরিষদ হতে “মহাবঙ্গ কলম-সৈনিক সম্মাননা” অর্জন করেন। তিনি “টুনটুনি শিশুসাহিত্য পুরস্কার ২০১৮” লাভ করেন। কিশোরকাল থেকে তিনি লেখালেখি শুরু করেন।বিভিন্ন ম্যাগাজিন, পাক্ষিক পত্রিকা, মাসিক পত্রিকা ও বিভিন্ন অনলাইন পত্রিকা সহ বিভিন্ন আঞ্চলিক ও জাতীয় পত্রিকায় তার প্রবন্ধ-নিবন্ধ, গবেষণা ধর্মী লেখা, ছড়া ও কবিতা প্রকাশিত হয়েছে। এমন কি ওপার বাংলা (কলকাতা)’র বিভিন্ন অনলাইন ব্লগ ও প্রিন্ট মিডিয়াতেও লেখা পাবলিশ হয়েছে। ওনাকে অনেকে রক্তের ফেরিওয়ালা নামে ও চিনে। সময় অসময়ে যে কোনো মূহুর্তে প্রতি চার মাস পর রক্ত দান করেন। কারো রক্তের প্রয়োজন হলে বিভিন্ন রক্ত সংগঠন হতে যোগাড় করার আপ্রাণ চেষ্টা করেন। বিশেষ করে তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির পর থেকে আর্ত মানবতার সেবায় নিজেকে উৎসর্গ করেছিলেন। তিনি রক্ত সংগঠন ছাড়া ও অসংখ্য সামাজিক ও অরাজনৈতিক সংগঠনের সাথে জড়িত এবং একই সাথে দায়িত্ব পালনও করছেন। সাহসী, প্রতিবাদী কলমসৈনিক হিসেবে মোহাম্মদ ইমাদ উদ্দিন হৃদয়ে লালন করেন দেশপ্রেম আর মানবপ্রেম। তাঁর লেখায় প্রকাশ পায় সমাজ, রাষ্ট্রের অনিয়ম, দুর্নীতি, অনাচারের কাহিনী। ধর্মীয় কুসংস্কার, গোঁড়ামি, অজ্ঞতার বিরুদ্ধে তিনি নিয়মিত লিখে যাচ্ছেন আগামী প্রজন্মকে আলোর পথ দেখাতে। অনেক সামাজিক ও অরাজনৈতিক সংগঠনের সাথে জড়িত বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী মোহাম্মদ ইমাদ উদ্দীন চট্টগ্রাম ইতিহাস চর্চা কেন্দ্র (সিএইচআরসি)র পরিচালক ও বাংলাদেশ মুসলমান ইতিহাস সমিতির প্রচার ও প্রকাশনার দায়িত্বে ইতিহাসের নানা দিক নিয়েও গবেষণা করে চলেছেন। তাঁর বেশ কয়েকটি গবেষণাধর্মী প্রবন্ধ, নিবন্ধ বিভিন্ন পত্রিকা-ম্যাগাজিনে প্রকাশিত হয়ে আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। আরো অনেক প্রকাশের অপেক্ষায় আছে। মোহাম্মদ ইমাদ উদ্দীন সামনের পথে এগিয়ে গিয়ে সাহিত্য জগতে পদচারণায় জাতিকে সত্যিকারের আলোকময় ভুবনের সন্ধান দিক। আর আগামীর স্বপ্ন দেখা হাজারো তরুণদের অনুপ্রেরণা হয়ে থাকুক। আল্লাহ পাক তাঁকে দীর্ঘায়ু ও সুস্বাস্থ্য দান করুক।



লেখক : কবি, ছড়াকার ও প্রাবন্ধিক সদস্য : চট্টগ্রাম ইতিহাস চর্চা কেন্দ্র (সিএইচআরসি) সাতবাড়িয়া খন্দকার পাড়া (ক্বারি সাহেবের বাড়ি), চন্দনাইশ,চট্টগ্রাম। অধ্যাপক আল্লামা ফখরুদ্দীন রহ (আলাপ) ০৮:৩৮, ১৮ জুন ২০২১ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

অপসারণের আপত্তি[সম্পাদনা]

এই পাতাটি দ্রুত অপসারণ করা উচিত নয় কারণ... (এখানে আপনার কারণ লিখুন) --অধ্যাপক আল্লামা ফখরুদ্দীন রহ (আলাপ) ১০:৩১, ১৮ জুন ২০২১ (ইউটিসি) মোহাম্মদ ইমাদ উদ্দীন একজন জনপ্রিয় রক্তযোদ্ধা ও তরুণ কলামিস্ট। তার সম্পর্কে সবার জানার দরকার।[উত্তর দিন]

অপসারণের আপত্তি[সম্পাদনা]

এই পাতাটি দ্রুত অপসারণ করা উচিত নয় কারণ... (এখানে আপনার কারণ লিখুন) --অধ্যাপক আল্লামা ফখরুদ্দীন রহ (আলাপ) ১০:৪৯, ১৮ জুন ২০২১ (ইউটিসি) মোহাম্মদ ইমাদ উদ্দীন সম্পর্কে জানার জন্য এই পাতাটি দরকার।[উত্তর দিন]

এটি যদি উইকিপিডিয়াতে আপনার তৈরি করা প্রথম নিবন্ধ হয়ে থাকে, তবে আপনি উইকিপিডিয়াতে প্রথম নিবন্ধের দিক-নির্দেশনা অবশ্যই পাঠ করে নিন।

আমরা আপনাকে নিবন্ধ উইজার্ড ব্যবহার করে নিবন্ধ তৈরি করতে উৎসাহিত করছি।

উইকিপিডিয়া থেকে দ্রুত অপসারণের জন্য মোহাম্মদ ইমাদ উদ্দীন নামক নিবন্ধটিতে একটি ট্যাগ লাগানো হয়েছে। দ্রুত অপসারণের বিচারধারার নি৭ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী এই ট্যাগ লাগানো হয়েছে। কারণ এই নিবন্ধের বিষয় একজন ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান (ব্যান্ড, ক্লাব, কোম্পানি, ইত্যাদি) অথবা ওয়েব সাইট সম্পর্কিত। কিন্তু নিবন্ধের কোথাও উল্লেখ করা হয়নি নির্দিষ্ট কি কারণে এই নিবন্ধটি গুরুত্বপূর্ণ বা উল্লেখযোগ্য, যে কারণে এটি বিশ্বকোষে অন্তর্ভুক্ত করা প্রয়োজন। দ্রুত অপসারণের বিচারধারা অনুযায়ী এই নিবন্ধটি যে কোনো সময় অপসারণ করা হতে পারে। অনুগ্রহ করে উইকিপিডিয়ার উল্লেখযোগ্যতার নীতিমালা দেখুন

আপনি যদি মনে করেন যে এই কারণে এই পাতাটি অপসারণ করা উচিত নয়, তবে এই অপসারণে আপত্তি জানাতে নিবন্ধটিতে যেয়ে "দ্রুত অপসারণের আপত্তি করতে চাইলে এখানে ক্লিক করুন" লেখার উপর ক্লিক করুন ও সেখানে কারণ ব্যাখ্যা করুন কেন নিবন্ধটি দ্রুত অপসারণ করা উচিত নয়। মনে রাখবেন, কোনো নিবন্ধে দ্রুত অপসারণ ট্যাগ করা হলে, কোনো দেরি না করে নিবন্ধটি অপসারণ করা হয় যদি নিবন্ধটি দ্রুত অপসারণের বিচারাধারার সাথে মিলে যায়। অনুগ্রহপূর্বক আপনার নিজের তৈরি করা নিবন্ধ থেকে এ নোটিশটি সরিয়ে ফেলবেন না, তবে আমরা আপনাকে নিবন্ধটি সম্প্রসারণ করতে উৎসাহিত করছি। আরও মনে রাখবেন যে, নিবন্ধের বিষয় অবশ্যই উল্লেখযোগ্য হতে হবে ও নির্ভরযোগ্য উৎস থেকে তথ্যসূত্রগুলো যাচাইযোগ্য হওয়া উচিত। যদি ইতিমধ্যে নিবন্ধটি অপসারিত হয়ে থাকে, ও আপনি ভবিষ্যতে এটির উন্নতি করতে এর বিষয়বস্তু ফেরত পেতে চান, তবে দয়া করে যে প্রশাসক এটি অপসারণ করেছেন তার সাথে যোগাযোগ করুন —শাকিল হোসেন আলাপ ১১:০০, ১৮ জুন ২০২১ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

এটি যদি উইকিপিডিয়াতে আপনার তৈরি করা প্রথম নিবন্ধ হয়ে থাকে, তবে আপনি উইকিপিডিয়াতে প্রথম নিবন্ধের দিক-নির্দেশনা অবশ্যই পাঠ করে নিন।

আমরা আপনাকে নিবন্ধ উইজার্ড ব্যবহার করে নিবন্ধ তৈরি করতে উৎসাহিত করছি।

উইকিপিডিয়া থেকে দ্রুত অপসারণের জন্য মোহাম্মদ ইমাদ উদ্দীন :একজন রক্তযোদ্ধার গল্প নামক পাতাটিতে একটি ট্যাগ লাগানো হয়েছে। এটি দ্রুত অপসারণের জন্য বিচারধারার স১ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী করা হয়েছে, কারণ এই পাতাটিতে পূর্বেও কখনো গঠনমূলক কোনো তথ্য সংযোজিত হয়নি, অথবা নিবন্ধের অধিকাংশ স্থানে স্পষ্টত অর্থহীন শব্দ ব্যবহার করা হয়েছে। আপনি যদি পরীক্ষা করার জন্য এই নিবন্ধটি তৈরী করে থাকেন, তবে অনুগ্রহ করে খেলাঘর পাতায় আপনার এই ধরনের পরীক্ষাগুলো সম্পন্ন করুন। এই বিষয়ে কোনো তথ্য জানার থাকলে আমার আলাপ পাতার মাধ্যমে যোগাযোগ করতে পারেন।

আপনি যদি মনে করেন যে এই কারণে এই পাতাটি অপসারণ করা উচিত নয়, তবে এই অপসারণে আপত্তি জানাতে নিবন্ধটিতে যেয়ে "দ্রুত অপসারণের আপত্তি করতে চাইলে এখানে ক্লিক করুন" লেখার উপর ক্লিক করুন ও সেখানে কারণ ব্যাখ্যা করুন কেন নিবন্ধটি দ্রুত অপসারণ করা উচিত নয়। মনে রাখবেন, কোনো নিবন্ধে দ্রুত অপসারণ ট্যাগ করা হলে, কোনো দেরি না করে নিবন্ধটি অপসারণ করা হয় যদি নিবন্ধটি দ্রুত অপসারণের বিচারাধারার সাথে মিলে যায়। অনুগ্রহপূর্বক আপনার নিজের তৈরি করা নিবন্ধ থেকে এ নোটিশটি সরিয়ে ফেলবেন না, তবে আমরা আপনাকে নিবন্ধটি সম্প্রসারণ করতে উৎসাহিত করছি। আরও মনে রাখবেন যে, নিবন্ধের বিষয় অবশ্যই উল্লেখযোগ্য হতে হবে ও নির্ভরযোগ্য উৎস থেকে তথ্যসূত্রগুলো যাচাইযোগ্য হওয়া উচিত। —শাকিল হোসেন আলাপ ১২:২৭, ১৮ জুন ২০২১ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]