ব্যবহারকারী:Ahmed Towfiq/ট্যুরিস্ট পুলিশ খুলনা অঞ্চল

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

ট্যুরিস্ট পুলিশ খুলনা অঞ্চল[সম্পাদনা]

ভ্রমণপিপাসুদের ভ্রমণ উপভোগময় এবং তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরনে খুলনার পর্যটন এলাকা[১] ও পর্যটকদের নিরাপত্তা নিয়ে কাজ করছে ট্যুরিস্ট পুলিশ খুলনা অঞ্চল।

বিবরণ[সম্পাদনা]

বিশ্বের সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন ও ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্যের স্বীকৃতি পাওয়া সুন্দরবন[২] রয়েছে ট্যুরিস্ট পুলিশের খুলনা অঞ্চলের আওতায়। একজন অতিরিক্ত ডিআইজি ও একজন পুলিশ সুপার (বর্তমান দায়িত্বে) দেওয়ান লালন আহমেদ এর নেতৃত্বে পাঁচটি উপ-অঞ্চল নিয়ে গঠিত হয়েছে দেশের দক্ষিণের এই অঞ্চল।[৩] মোট ছয়টি পর্যটন এলাকা রয়েছে এর আওতায়, যেগুলো হলো- সুন্দরবন, বাগেরহাট, সাতক্ষীরা, গোপালগঞ্জ-টুঙ্গিপাড়া, কুষ্টিয়া ও মেহেরপুর।

২০০৯ সালে বিশ্বের দীর্ঘতম বালুকাবেলা কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে ভ্রমনরত স্থানীয় ও বিদেশী পর্যটকদের নিরাপত্তা বিধানে গঠিত হয় পর্যটন পুলিশ। এরপর পর্যটন শিল্পে গতি আনার লক্ষ্যে ২০১৩ সালের নভেম্বরে গঠিত হয়-ট্যুরিস্ট পুলিশ।  পুলিশের বিশেষায়িত এই ইউনিটের সব তৎপরতাই পর্যটকদের কেন্দ্র করে। পর্যটকদের সহায়তায় ৫টি বিষয়ের ওপর সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়ে কাজ করে আসছে ট্যুরিস্ট পুলিশ। এগুলো হচ্ছে- পর্যটকদের নিরাপত্তা ও নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিত করা, ভ্রমণ অনুকুল পরিবেশ নিশ্চিত করা, পর্যটকদের আইনগত সহায়তা প্রদান, জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ এবং সর্বোচ্চ পেশাদারত্ব বজায় রাখা।

ট্যুরিস্ট পুলিশের খুলনা অঞ্চলের পুলিশ সুপার দেওয়ান লালন আহমেদ জানান,[৪] দেশি-বিদেশি পর্যটকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করাসহ পর্যটন সম্পদ ধ্বংস প্রতিরোধ ও প্রত্নসম্পদ চুরি ঠেকাতেও কাজ করছেন তারা। পর্যটকদের যে কোনো সমস্যা সমাধান, হয়রানি রোধ, বখাটে ও সন্ত্রাসীদের তৎপরতা প্রতিহত করতে প্রতিটি দর্শনীয় এলাকায় ২৪ ঘণ্টা নিয়োজিত আছেন ট্যুরিস্ট পুলিশের সদস্যরা।

আরও দেখুন[সম্পাদনা]

খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ

ট্যুরিস্ট পুলিশ


তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. খুলনা বিভাগ: পর্যটন আকর্ষণ
  2. সুন্দরবন
  3. ট্যুরিস্ট পুলিশের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ
  4. ট্যুরিস্ট পুলিশে খুলনা অঞ্চলের পুলিশ সুপার