ব্যবহারকারী:Ahm masum/খেলাঘর১৭

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
আল আকসা মসজিদের পূর্ব পাশের বিস্তৃত দৃশ্য । ইসলামে তৃতীয় পবিত্র স্থান ।
সদব
আল আকসার কিবলি মসজিদ এবং কুব্বাত সুলাইমান (১৯০৭ সালে প্রকাশিত চিত্র )।
ও৪ত
কুব্বাত আল মিরাজ । মুসল মান রা বিশ্বাস করে মিরাজ এর রাত্রে এই নির্দিষ্ট স্থানটি থেকেই নবী (সাঃ ) ঊর্ধ্বাকাশে গমন করেছিলেন ।[১][২]
আফ
কুব্বাত আস সিলসিলা হল কুব্বাত আস সাখরার পূর্ব পাশে অবস্থিত একটি গম্বুজ। এটি কোনো মসজিদ নয়। তবে এটিকে নামাজের স্থান হিসেবে ব্যবহার করা হয় [৩] I
মসজিদের বাইরের দিক। এটি ফাতেমীয়রা নির্মাণ করে। পরে ক্রুসেডার, আইয়ুবীয়মামলুকরা এর সম্প্রসারণ করে।


দক্ষিন দেয়ালের পাস থেকে আল আকসা মসজিদ ।



আল আকসার আল কিবলি মসজিদের ডোম (অভ্যন্তরভাগ)।
কুব্বাত জিব্রাইল। জালালউদ্দিন সয়ূতি (রহঃ) এর মতে , মেরাজের রাত্রে ঊর্ধ্বাকাশে গমনের পূর্বে এই নির্দিষ্ট স্থানেই নবী (সাঃ) নবিগণ ও ফেরেস্তাদের সাথে নামাজ পড়েছিলেন । [৪]
মিম্বর
১৯০৭ সালে প্রকাশিত , বাব আল সিলসিলা মিনারত সহ আল আকসা মসজিদের একাংশ।
১৮৫৭ সালে আল আকসার আল কিবলি মসজিদ (মিনারত সহ) ।
১৮৭৩ সালে তৈরি, ১ঃ৫০০ অনুপাতের মডেলে আল-আকসা ।
উমর (রাঃ ) এর তৈরি আল-আকসার কিবলি মসজিদ (ভূগর্ভস্থ)। অভ্যন্তর ভাগ ও মিম্বর ।
১২০৬ সালে তৈরি আল নিহায়া (ব্যাকারণ) মাদ্রাসা। বর্তমানে একটি লাইব্রেরী এবং জেরুজালেমের  শরিয়া কোর্টের সদরদপ্তর । [৫]
১৮৯০ সালে তৈরি "হারাম আস শরীফ"(ইহুদী ও খ্রিষ্টান ধর্মাবলম্বিদের নিকট "টেম্পল মাউন্ট" নামে পরিচিত) বা[৬] "আল-আকসার" নক্সা । ইতিহাসবিদ পণ্ডিত ইবনে তাহমিয়া বলেছেন ," আসলে সুলাইমান (আঃ ) এর তৈরি সম্পূর্ণ উপাসনার স্থানটির নামই হল মসজিদুল আল-আকসা"।[৭] মুহাদ্দিসগণ এই বিষয়ে একমত যে সম্পূর্ণ উপাসনার স্থানটিই ইসলামের নবী সুলাইমান (আঃ) তৈরি করেছিলেন যা পরবর্তীতে ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল । [৮] [ টীকাঃ আল আকসা মসজিদ স্থাপনাটির (মুসলমানদের নিকট পবিত্র স্থানটুকু ) অবস্থান সম্বন্ধে একটি প্রচলিত ভুল ধারনা রয়েছে ।সবচেয়ে প্রচলিত , সোনালি গম্বুজওয়ালা স্থাপনাটি আসলে কুব্বাত আল শাখরা (ডোম অব দ্যা রক) [৯]। ধূসর সীসার প্লেট দ্বারা আচ্ছাদিত গম্বুজওয়ালা স্থাপনাটি আসলে কিবলি মসজিদ । "আল-আকসা" মসজিদটি আসলে কিবলি মসজিদ , মারওয়ানি মসজিদ ও বুরাক মসজিদ ৩টির সমন্বয় [১০] যা "হারাম আস শরীফ" এর চার দেয়াল এর মধ্যেই অবস্থিত।[১১] [১২] ]
কুব্বাত আস সাখরা।এটি ইসলামী স্থাপত্যের সর্বপ্রাচীন নমুনা । মুসলমানরা বিশ্বাস করে যে ইব্রাহিম আঃ) এখানেই তার পুত্র ইসমাইল আঃ) কে কুরবানি দেয়ার জন্য প্রস্তুত হয়েছিলেন। [১৩] আদম (আঃ) কে সৃষ্টিরও ২০০০ বছর পূর্বে ফেরেশতারা এই জায়গায় এসেছিলেন এবং ইসরাফিল (আঃ) কেয়ামতের সময় এখানেই শিঙ্গায় ফুঁ দেবেন ।
আল আকসা মসজিদের আল কিবলি মসজিদ ।পুরাতন অবকাঠামো (ভুগর্ভস্থ)। মুসলমানরা বিশ্বাস করে এর কিছু রয়ে যাওয়া স্তম্ভ সুলায়মান আঃ) এর তৈরি।
আল আকসা মসজিদের বুরাক মসজিদ। হারাম আস শরীফের দক্ষিণ-পশ্চিমস্থ কোনে এই ছোট স্থাপনাটি অবস্থিত। ইসলামের বর্ণনা অণুযায়ী মুহাম্মদ (সা) ঊর্ধ্বাকাশের দিকে যাত্রার পূর্বে এখানেই বোরাককে বেঁধে রেখেছিলেন।[১৪][১৫] ডান পাশের দেয়ালটি হল পশ্চিম দেয়ালের বিপরীত পার্শ্ব।
মারওয়ান এর তৈরি আল-আকসার ভূগর্ভস্থ মারওয়ানি মসজিদ।মুসলমানরা বিশ্বাস করে এর কিছু রয়ে যাওয়া স্তম্ভ সুলায়মান আঃ) এর তৈরি । 
  1. Jonathan M. Bloom; Sheila Blair (২০০৯)। The Grove encyclopedia of Islamic art and architecture। Oxford University Press। পৃষ্ঠা 76। আইএসবিএন 978-0-19-530991-1। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ডিসেম্বর ২০১১ 
  2. Oleg Grabar (১ অক্টোবর ২০০৬)। The Dome of the Rock। Harvard University Press। পৃষ্ঠা 14। আইএসবিএন 978-0-674-02313-0। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ডিসেম্বর ২০১১ 
  3. Al-Aqsa Guide: 31. Dome of the Chain (Silsilah) Al Aqsa Friends 2007. ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত অক্টোবর ৬, ২০০৮ তারিখে
  4. Prophet's Dome archnet.org [ত্রুটি: আর্কাইভের ইউআরএল অজানা] আর্কাইভকৃত [তারিখ অনুপস্থিত] তারিখে Archnet Digital Library.
  5. "أخوات من أجل الأقصى - القبة النحوية"www.foraqsa.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-১২-২২ 
  6. "Baitul-Maqdis is Al-Aqsa mosque"Islamweb। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-১২-২৩ 
  7. "A Muslim Iconoclast (Ibn Taymiyyeh) on the 'Merits' of Jerusalem and Palestine", by Charles D. Matthews, Journal of the American Oriental Society, volume 56 (1935), pp. 1–21. [Includes Arabic text of manuscript of Ibn Taymiyya's short work Qa'ida fi Ziyarat Bayt-il-Maqdis قاعدة في زيارة بيت المقدس]
  8. "The Farthest Mosque must refer to the site of the Solomon's Temple in Jerusalem on the hill of Moriah, at or near which stands the Dome of the Rock... it was a sacred place to both Jews and Christians... The chief dates in connection with the Temple in Jerusalem are: It was finished by Solomon about 1004 BCE; destroyed by the Babylonians under Nebuchadnezzar about 586 BCE; rebuilt under Ezra and Nehemiah about 515 BCE; turned into a heathen idol temple by one of Alexander the Great's successors, Antiochus Epiphanes, 167 BCE; restored by Herod, 17 BCE to 29; and completely razed to the ground by the Emperor Titus in 70. These ups and downs are among the greater signs in religious history." (Yusuf Ali, Commentary on the Koran, 2168.
  9. nuraldeenblog (২০১৪-০২-১০)। "ডোম অফ দ্য রক ও মসজিদ আল-আকসা"Nuraldeen। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-১২-২২ 
  10. "» 8 Things You Didn't Know About Masjid Al-Aqsa"। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-১২-২৩ 
  11. المسجد الأقصى أولى القبلتين وثالث الحرمين - قناة الجزيرة
  12. IslamKotob। القرآن وتفسيره باللغة البنغالية। IslamKotob। 
  13. There was a dispute among early Islamic scholars regarding the identity of the son. Ibn Qutaybah and al-Tabari were of the opinion that it was Isaac as stated in Genesis. Paret, Rudi. "Ismāʿīl." Encyclopaedia of Islam, Second Edition. Edited by: P. Bearman, Th. Bianquis, C.E. Bosworth, E. van Donzel, W.P. Heinrichs. Brill. Published online 2002.
  14. "Me'raj – The Night Ascension"। Al-islam.org। সংগ্রহের তারিখ ৩১ অক্টোবর ২০১২ 
  15. "Meraj Article"। Duas.org। সংগ্রহের তারিখ ৩১ অক্টোবর ২০১২