ব্যবহারকারী:AbuSayeed/খেলাঘর

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

বাংলাদেশে ডায়ালাইসিসের ব্যয় সরকারিভাবে নির্ধারিত হয় না বলে সরকারি হাসপাতালগুলোতে একবার ডায়ালাইসিস করাতে আড়াই হাজার টাকা থেকে সাড়ে তিন হাজার টাকা পর্যন্ত খরচ পড়লেও বেসরকারি হাসপাতালগুলোতে তা অনেক ব্যয়বহুল।[১] দেশে কিডনি রোগীর সংখ্যা প্রায় দুই কোটি থাকলেও চিকিৎসা ব্যয়বহুল হওয়ায় বেশির ভাগ রোগী তিন থেকে ছয় মাসের মধ্যে ডায়ালাইসিস বন্ধ করে দেন।[২] অন্যদিকে পর্যাপ্ত পরিমাণ ডায়ালাইসিস বেড এবং মেশিন না থাকায় অনেক হাসপাতালে দীর্ঘমেয়াদে বিপাকে পড়েন রোগীরা।[৩][৪] তবে সাভারের নয়ারহাট গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ডায়ালাইসিস সেন্টারে অতিদরিদ্র রোগীদের বিনা মূল্যে ডায়ালাইসিস সুবিধা দেয়া হয়। এবং দরিদ্রদের ক্ষেত্রে প্রতিবার ডায়ালাইসিসের জন্য নেওয়া হয় ১ হাজার টাকা।[৫]

স্যানডোর ২০২২ পর্যন্ত দুটি মূল্যে ডায়ালাইসিস সেবা দিত। এর মধ্যে ভর্তুকির যে সেবা দিত, তার মূল্য ছিল ৫১০ টাকা। যা বাড়িয়ে ৫৩৫ টাকা করা হয়। এ ছাড়া ভর্তুকি বাদে ২ হাজার ৭৮৫ টাকায় যে ডায়ালাইসিস সেশন চালাত, তা বাড়িয়ে করা হয় ২ হাজার ৯৩৫ টাকা।[৬] ডায়ালাইসিস ফি কমানোর দাবিতে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের (চমেক) সামনের সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেন রোগী ও স্বজনেরা। সেসময় চট্টগ্রামে ডায়ালাইসিসের খরচ বাড়ানোর প্রতিবাদ করায় গ্রেপ্তার এক ব্যক্তিকে থানায় পুলিশ হেফাজতে নির্যাতনের অভিযোগ পাওয়া যায়। গ্রেপ্তার করে থানায় নিয়ে যাওয়ার পর এক পুলিশ সদস্য লাঠি দিয়ে তাকে মারধর করেন।[৭] যে ঘটনায় উল্টো পুলিশ বাদী হয়ে নামসহ একজন এবং অজ্ঞাতপরিচয়ে ৫০ থেকে ৬০ জন কিডনি রোগীর স্বজনকে আসামি করে মামলা করে।[৮]

ইতিহাস[সম্পাদনা]

২০১৬ সাল থেকে পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপের (পিপিপি) ভিত্তিতে জাতীয় কিডনি রোগ ও ইউরোলজি ইনস্টিটিউট (নিকডু) এবং চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (চমেক) ডায়ালাইসিস সেন্টার পরিচালনা করে আসছে বেসরকারি প্রতিষ্ঠান স্যানডোর। সরকারের সঙ্গে চুক্তি অনুযায়ী, এ সেন্টারে আন্তর্জাতিক মান বজায় রেখে ডায়ালাইসিস করার কথা থাকলেও নিয়মের অনেক কিছুই মানা হচ্ছে না বলে অভিযোগ চিকিৎসকরোগীদের[৯] স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে চুক্তি অনুযায়ী বহুজাতিক প্রতিষ্ঠান স্যানডোর এই সেন্টারে তাদের কার্যক্রম ১০ বছর চালিয়ে যাবার কথা।[১০] ২০২২ সালের ২ ফেব্রুয়ারি স্যানডোর ডায়ালাইসিস সার্ভিসেস বাংলাদেশ লিমিটেড নামের প্রতিষ্ঠানটি ঢাকা ও চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রায় ২১ কোটি টাকা বকেয়া রয়েছে উল্লেখ করে হাসপাতাল দুটিতে ডায়ালাইসিস সেবা বন্ধ করে দেয়।[১১][১২] পরে ভোগান্তিতে পড়া রোগীদের বিক্ষোভের মুখে রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে জাতীয় কিডনি রোগ ও ইউরোলজি ইনস্টিটিউটে এবং চমেকে ডায়ালাইসিস শুরু করা হয়।[১৩][১৪] চমেক হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, হাসপাতালটিতে স্যানডোরের ৩১টি ডায়ালাইসিস মেশিনের পাশাপাশি পাঁচটি সরকারি ডায়ালাইসিস মেশিন রয়েছে। প্রতিদিন পালা করে ১১০ জন রোগীর ডায়ালাইসিস করা হয়। ভর্তুকি দিয়ে প্রতি ডায়ালাইসিসে খরচ পড়ে ৫১০ টাকা। তবে ভর্তুকি ছাড়া খরচ হয় ২ হাজার ৭৯৬ টাকা।[১৫]

বর্ধিত ফি[সম্পাদনা]

একটি সূত্র মতে, একজন রোগীকে প্রতি মাসে ৮ বার ডায়ালাইসিসের ক্ষেত্রে আগে থেকে মাসের প্রথম দুবার ২ হাজার ৭৯৫ টাকা করে পরিশোধ করতে হতো। পরের ছয়বারই ৫১০ টাকা করে পরিশোধ করতে হতো একজন রোগীকে। কিন্তু নতুন বছরের শুরু থেকে ২ হাজার ৭৯৫ টাকার পরিবর্তে ২ হাজার ৯৩৫ টাকা করা হয়। তাও প্রথম দুবারের পরিবর্তে নতুন নিয়মানুযায়ী চারবার ওই ফি নির্ধারণ করা হয়। অবশিষ্ট চারবারে ৫১০ টাকার স্থলে ৫৩৫ টাকা করা হয়। এতে প্রতি রোগীর ডায়ালাইসিস ফি মাসে প্রায় দ্বিগুণ বেড়ে আগে যেখানে প্রতি মাসে ৮ হাজার ৬৫০ টাকা খরচ হতো, সেখানে নতুন নিয়মে ১৩ হাজার ৮৮০ টাকা খরচ হয়ে যায়।[১৬]

ডায়ালাইসিস ফি বাড়ানোর প্রতিবাদ[সম্পাদনা]

২০২৩ এর জানুয়ারিতে ডায়ালাইসিস ফি কমানোর দাবিতে চট্টগ্রাম মেডিকেলের নিচতলায় স্যানডোর ডায়ালাইসিস প্রাইভেট লিমিটেডের সামনে বিক্ষোভ করে কিছু রোগী ও স্বজনেরা। সেসময় তারা হাসপাতালের প্রধান ফটকের সামনের কেবি ফজলুল কাদের সড়ক অবরোধ করে। একপর্যায়ে পুলিশ হঠাৎ আন্দোলনকারী ব্যক্তিদের ওপর চড়াও হয় বলে অভিযোগ উঠে। এ সময় একজনকে শার্টের কলার ধরে টেনেহিঁচড়ে পাশের একটি হাসপাতালের ভেতর নিয়ে যায় পুলিশ। পুলিশের মারমুখী আচরণে মানববন্ধনে উপস্থিত লোকজন ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়। প্রত্যক্ষদর্শীরাও এ সময় পুলিশের দুর্ব্যবহারের অভিযোগ তোলেন।[১৭][১০]

প্রতিক্রিয়া[সম্পাদনা]

গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, প্রতি সেশনে ৫০০ টাকা হারে ডায়ালাইসিস করতে হলে প্রতি মাসে নূ্যনতম ২০ হাজার টাকা খরচ করতে হয়। ফলে বেশিরভাগ রোগী ডায়ালাইসিস চালিয়ে যেতে পারেন না। সারা পৃথিবীতে কিডনিসহ নানা জটিল রোগের চিকিৎসার ব্যয় সরকার বহন করে।[১৮] যেমন- জাতীয় স্বাস্থ্য পরিষেবা যুক্তরাজ্যে ডায়ালাইসিস প্রদান করার পাশাপাশি ডায়ালাইসিস প্রয়োজন এমন রোগীদের জন্য বিনামূল্যে পরিবহন সেবা দিয়ে থাকে।[১৯] ইংল্যান্ডে, NHS ইংল্যান্ড কর্তৃক চালু হওয়া এই পরিষেবাটি প্রতি বছর প্রায় ২৩,০০০ রোগী গ্রহণ করে থাকেন।[২০] চীনা জনসংখ্যার ১০.৮% দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগে আক্রান্ত।[২১] চীন সরকার ডায়ালাইসিস চিকিৎসার জন্য অর্থায়ন করে থাকে। যদিও স্বাস্থ্যসেবা সংস্থান এবং ডায়ালাইসিস কেন্দ্রগুলির অসম বন্টনের কারণে বিষয়টি চ্যালেঞ্জের।[২২] তারপরও চীনা সরকার দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগে আক্রান্ত দেশের ব্যক্তিদের চাহিদা মেটাতে পেরিটোনিয়াল ডায়ালাইসিসের পরিমাণ বাড়ানোর চেষ্টা করে যাচ্ছে।[২৩] ১৯৭২ সাল থেকে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বীমা কোম্পানিগুলি সমস্ত নাগরিকের জন্য ডায়ালাইসিস এবং ট্রান্সপ্ল্যান্টের খরচ বহন করছে।[২৪]

স্যানডোর ডায়ালাইসিস প্রাইভেট লিমিটেডের প্রসঙ্গে ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, 'সক্ষমতা থাকা সত্ত্বেও দেশে কিডনি রোগীদের সেবার মান বাড়ানো হয়নি। সরকার নিজে সেবার পরিধি বাড়ায়নি এবং আমরা যখন তাদের সহায়তা চেয়েছি, সেটাও তারা করেনি। বরং বিদেশি প্রতিষ্ঠানকে তারা ভর্তুকি দিচ্ছে। আমরা বলেছিলোম, বিদেশি প্রতিষ্ঠানকে যে অর্থ দেওয়া হচ্ছে, তা আমাদের দিলে আমরা আরও অনেক কম খরচে সারাদেশে ডায়ালাইসিসি সেবা চালু করতে পারব। তখন একদিনে মানুষকে আর ঢাকামুখী হতে হবে না, অন্যদিকে শুধু বাংলাদেশি নয়, আশপাশের দেশগুলো থেকেও আমাদের এখানে এসে সেবা নিতে পারবে। সেই সক্ষমতা আমাদের আছে। কিন্তু, সরকার নিজেও কিছু করছে না, আমাদেরকেও সহায়তা করছে না। এটা সরকারের নীতিগত সিদ্ধান্ত নেওয়ার জায়গার দুর্বলতা। আমরা তো ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান না। আমরা চাই দেশের মানুষ সর্বনিম্ন মূল্যে সর্বোচ্চ সেবা পাক।'[২৫]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. কল্লোল, কাদির (১৭ মে ২০১৯)। "বাংলাদেশে কিডনি রোগ উদ্বেগজনক: প্রতিবছর অকেজো হচ্ছে ৪০ হাজারের উপর"। বিবিসি বাংলা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ জানুয়ারি ২০২৩ 
  2. "চিকিৎসা ব্যয়বহুল হওয়ায় ডায়ালাইসিস বন্ধ করে দেন বেশির ভাগ রোগী"। প্রথম আলো। ২৬ নভেম্বর ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ১ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ 
  3. "এক বছরেও শিডিউল পাচ্ছেন না ডায়ালাইসিস রোগীরা"। বাংলা ট্রিবিউন। ২৬ জানুয়ারি ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জানুয়ারি ২০২৩ 
  4. পারভেজ, আনোয়ার (৫ ফেব্রুয়ারি ২০২২)। "বগুড়ায় ডায়ালাইসিসের জন্য অপেক্ষা করতে হয় অন্তত ছয় মাস"। প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২৭ জানুয়ারি ২০২৩ 
  5. "গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র হাসপাতালে ডায়ালাইসিস সেন্টার চালু"। প্রথম আলো। ৯ এপ্রিল ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ৩১ জানুয়ারি ২০২৩ 
  6. "চমেকে ডায়ালাইসিস ফি বাড়ায় বিক্ষোভ"। প্রথম আলো। ৮ জানুয়ারি ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ১ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ 
  7. "'ওসি স্যারের সঙ্গে আর বেয়াদবি করবি?'"। প্রথম আলো। ১৬ জানুয়ারি ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জানুয়ারি ২০২৩ 
  8. "মারধরের শিকার রোগী ও স্বজনদের বিরুদ্ধে মামলা দিল পুলিশ"। প্রথম আলো। ১১ জানুয়ারি ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ১ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ 
  9. "ডায়ালাইসিস না দিয়েই বিল করছে স্যানডোর"। দেশ রূপান্তর। ২৬ জানুয়ারি ২০২৩। ৩১ জানুয়ারি ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ জানুয়ারি ২০২৩ 
  10. "ডায়ালাইসিস ফি কমাতে কিডনি রোগীরা নামলেন রাস্তায়, মারধরের অভিযোগ"। প্রথম আলো। ১০ জানুয়ারি ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ১ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ 
  11. "চমেকে ডায়ালাইসিস বন্ধ, রোগীদের বিক্ষোভ"। প্রথম আলো। ২ ফেব্রুয়ারি ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ৩১ জানুয়ারি ২০২৩ 
  12. "জাতীয় কিডনি ইনস্টিটিউটে ডায়ালাইসিস বন্ধ, সড়ক অবরোধ"। প্রথম আলো। ২ ফেব্রুয়ারি ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ৩১ জানুয়ারি ২০২৩ 
  13. "রোগীদের বিক্ষোভের পর চমেকে ডায়ালাইসিস শুরু"। প্রথম আলো। ২ ফেব্রুয়ারি ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ৩১ জানুয়ারি ২০২৩ 
  14. "কিডনি হাসপাতালে পুরোপুরি সচল হলো ডায়ালাইসিস সেবা"। প্রথম আলো। ৩ ফেব্রুয়ারি ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ৩১ জানুয়ারি ২০২৩ 
  15. "চমেকে ডায়ালাইসিস জটিলতা কাটলেও রয়েছে শঙ্কা"। প্রথম আলো। ৩ ফেব্রুয়ারি ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ৩১ জানুয়ারি ২০২৩ 
  16. "চমেকে ডায়ালাইসিস ফি বৃদ্ধি: সড়ক অবরোধ করে রোগীদের বিক্ষোভ"জাগো নিউজ। ১০ জানুয়ারি ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ২৭ জানুয়ারি ২০২৩ 
  17. ফিরোজ, গাজী (১৩ জানুয়ারি ২০২৩)। "ডায়ালাইসিসের খরচ জোগানো একমাত্র ছেলেটি কারাগারে, দিশাহারা মা"। prothomalo। সংগ্রহের তারিখ ২৭ জানুয়ারি ২০২৩ 
  18. "এবার ঢাকায় ডায়ালাইসিস সেবা বন্ধ ছয় ঘণ্টা"। সমকাল। ২৩ জানুয়ারি ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ 
  19. "CCG backs down over patient transport funding cuts"। Health Service Journal। ১০ এপ্রিল ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মে ২০১৮ 
  20. Hazell W (১৩ মার্চ ২০১৫)। "Specialised service transfer reconsidered due to incorrect data"Health Service Journal। সংগ্রহের তারিখ ২০ এপ্রিল ২০১৫ 
  21. Zhang L, Wang F, Wang L, Wang W, Liu B, Liu J, ও অন্যান্য (মার্চ ২০১২)। "Prevalence of chronic kidney disease in China: a cross-sectional survey"। Lancet379 (9818): 815–822। এসটুসিআইডি 43174392ডিওআই:10.1016/S0140-6736(12)60033-6পিএমআইডি 22386035 
  22. Jin J, Wang J, Ma X, Wang Y, Li R (এপ্রিল ২০১৫)। "Equality of Medical Health Resource Allocation in China Based on the Gini Coefficient Method"Iranian Journal of Public Health44 (4): 445–457। পিএমআইডি 26056663পিএমসি 4441957অবাধে প্রবেশযোগ্য 
  23. Li PK, Lui SL, Ng JK, Cai GY, Chan CT, Chen HC, ও অন্যান্য (ডিসেম্বর ২০১৭)। "Addressing the burden of dialysis around the world: A summary of the roundtable discussion on dialysis economics at the First International Congress of Chinese Nephrologists 2015"। Nephrology22 (Suppl 4): 3–8। ডিওআই:10.1111/nep.13143অবাধে প্রবেশযোগ্যপিএমআইডি 29155495 
  24. Rettig RA (১৯৯১)। "Origins of the Medicare Kidney Disease Entitlement: The Social Security Amendments of 1972"। Hanna KE। Biomedical Politics.National Academies of Sciences, Engineering, and Medicine.। Washington, D.C.: National Academy Press। আইএসবিএন 978-0-309-04486-8ডিওআই:10.17226/1793পিএমআইডি 25121217 
  25. আলোক, সাদী মুহাম্মাদ। "বিদেশি প্রতিষ্ঠানকে ভর্তুকির নীতিতে অপ্রতুল কিডনি ডায়ালাসিস সেবা"। দ্য ডেইলি স্টার। সংগ্রহের তারিখ ৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৩