বোধ
জীবনানন্দ দাশ কর্তৃক রচিত | |
প্রথম প্রকাশিত | প্রগতি (১৯৩০) |
---|---|
দেশ | ভারত |
ভাষা | বাংলা |
ধারাবাহিক | ধূসর পাণ্ডুলিপি (১৯৩৬) |
প্রকাশনার তারিখ | ১৯৩০ |
লাইন | ১০৮ |
পূর্ববর্তী | "পরস্পর" |
পরবর্তী | "অবসরের গান" |
পূর্ণ পাঠ্য | |
উইকিসংকলনে বোধ |
"বোধ" বাঙালি কবি জীবনানন্দ দাশ কতৃক ১৯৩০ সালে রচিত একটি কবিতা। এটি প্রগতি সাহিত্য-সাময়িকীর ১৩৩৬ বঙ্গাব্দ (১৯৩০ সালে) সংখ্যায় প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল। কবিতাটি পরবর্তীতে ১৯৩৬ সালে প্রকাশিত জীবনানন্দ দাশের দ্বিতীয় কাব্যগ্রন্থ ধূসর পাণ্ডুলিপিতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। ১০৮ লাইনের কবিতাটিতে ১০টি অনুচ্ছেদ রয়েছে। মার্কিন লেখক ক্লিনটন বি. সিলি লিখেছেন যে "বোধ" কবিতায় জীবনানন্দ পাঠকদের তিনি যে বোঝা বহন করেছেন তার বিবরণ দিয়েছেন, সৃজনশীল প্রক্রিয়াটি একটি উপস্থিতি, একটি অবিরাম সহচর, এবং সর্বদা স্বাগত নয়। অধ্যাপক আলম মতামত দিয়েছেন যে, কবিতাটি "কাব্যিক ফিট দ্বারা অভিভূত এবং প্রকৃতপক্ষে, এটি দ্বারা গ্রাস করা একজন ব্যক্তির সম্পর্কে।"[১]
আলো-অন্ধকারে যাই—মাথার ভিতরে
স্বপ্ন নয়, কোন্ এক বোধ কাজ করে;
স্বপ্ন নয়—শান্তি নয়—ভালোবাসা নয়,
হৃদয়ের মাঝে এক বোধ জন্ম লয়;
আমি তারে পারি না এড়াতে,
সে আমার হাত রাখে হাতে,
সব কাজ তুচ্ছ হয়—পণ্ড মনে হয়,
সব চিন্তা—প্রার্থনার সকল সময়
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ আলম, ফকরুল (২০১০)। Selected Poems of Jibanananda Das (ইংরেজি ভাষায়) (২য় সংস্করণ)। ঢাকা: দি ইউনিভার্সিটি প্রেস লিমিটেড। পৃষ্ঠা ২৯। আইএসবিএন 978 984 8815 15 1।
People writing about their meetings with Jibanananda Das have described him as a man who often seemed to be in a trance. In a short story published in a 1933 at about the time this poem was published Das himself had written: "The desire to create artworks, the thirst for them ... this life-long curse of the artist has destroyed all possibilities of being a social success. Nevertheless, I have not tried to abandon the fate of the artist for the haven of the family; no artist can do so." This, it seems to the translator, is a poem about a man overwhelmed by the poetic fit and, indeed, consumed by it.