বেলিয়ল কলেজ, অক্সফোর্ড

স্থানাঙ্ক: ৫১°৪৫′১৭″ উত্তর ১°১৫′২৮″ পশ্চিম / ৫১.৭৫৪৭° উত্তর ১.২৫৭৮° পশ্চিম / 51.7547; -1.2578
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বেলিয়ল কলেজ
অক্সফোর্ড
Blazon: Azure, a lion rampant argent, crowned or, impaling Gules, an orle argent.[১]
                             
অবস্থানব্রড স্ট্রিট
স্থানাঙ্ক৫১°৪৫′১৭″ উত্তর ১°১৫′২৮″ পশ্চিম / ৫১.৭৫৪৭° উত্তর ১.২৫৭৮° পশ্চিম / 51.7547; -1.2578
পূর্ণ নামবেলিয়ল কলেজ
লাতিন নামCollegium Balliolensis
স্থাপিত১২৬৩; ৭৬১ বছর আগে (1263)
Named forপ্রথম জন ডে বেলিয়ল
Sister collegeসেন্ট জন'স কলেজ, কেমব্রিজ
Masterডেম হেলেন ঘোষ
Undergraduates৩৬৬ (২০১৭–১৮)[২]
Postgraduates৩৫৯[২]
ওয়েবসাইটwww.balliol.ox.ac.uk
Boat clubবেলিয়ল কলেজ বোট ক্লাব
মানচিত্র
লুয়া ত্রুটি মডিউল:অবস্থান_মানচিত্ এর 480 নং লাইনে: নির্দিষ্ট অবস্থান মানচিত্রের সংজ্ঞা খুঁজে পাওয়া যায়নি। "মডিউল:অবস্থান মানচিত্র/উপাত্ত/Oxford (central)" বা "টেমপ্লেট:অবস্থান মানচিত্র Oxford (central)" দুটির একটিও বিদ্যমান নয়।

বেলিয়ল কলেজ (/ˈbliəl/)[৪] হল ইংল্যান্ডের অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যতম সদস্য কলেজ। এটি অক্সফোর্ডের প্রাচীনতম কলেজগুলির একটি।[৫] ১২৬৩ খ্রিস্টাব্দে ডারহ্যাম কাউন্টির বার্নার্ড দুর্গের মালিক প্রথম জন ডে বেলিয়ল এই কলেজ প্রতিষ্ঠা করেন। প্রতিষ্ঠার জন্য প্রয়োজনীয় অর্থসাহায্যও তিনিই করেছিলেন।[৬] ১২৬৮ সালে ডে বেলিয়লের মৃত্যুর পর তাঁর বিধবা পত্নী ডার্ভোরভিলাও আরও অনুদান দিয়ে এবং বিধি প্রণয়ন করে কলেজ প্রতিষ্ঠার কাজ সম্পূর্ণ করতে সহায়তা করেন। উল্লেখ্য, ডার্ভোরভিলার বিষয়সম্পত্তির পরিমাণ তাঁর স্বামীর চেয়ে অনেক বেশি ছিল। তাঁকেও এই কলেজে সহ-প্রতিষ্ঠাতা মনে করা হয়।[৭]

এই কলেজের প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের মধ্যে রয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন, তিনজন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী (এইচ. এইচ. এইচ. অ্যাসকুইথ, হ্যারোল্ড ম্যাকমিলানএডওয়ার্ড হিথ),[৮] নরওয়ের পঞ্চম হারাল্ড,[৯] জাপানের সম্রাজ্ঞী মাসাকো, পাঁচ নোবেল বিজয়ী, বেশ কয়েকজন লর্ডস অফ অ্যাপিল ইন অর্ডিনারি ও বহু-সংখ্যক সাহিত্যিক ও দার্শনিক। শেষোক্ত দুই শ্রেণির বুদ্ধিজীবীদের মধ্যে উল্লেখযোগ্যেরা হলেন শোঘি এফেন্দি, অ্যাডাম স্মিথ, গেরার্ড ম্যানলি হপকিনসঅলডাস হাক্সলি। বাইবেলের ইংরেজি অনুবাদক জন ওয়েক্লিফ ১৩৬০-এর দশকে এই কলেজের মাস্টার ছিলেন।[৭]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "Balliol Archives - College Arms"Ox.ac.uk 
  2. "Student statistics"। University of Oxford। ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ৩১ আগস্ট ২০১৮ 
  3. "Balliol College : Annual Report and Financial Statements for the year ended 31 July 2018" (পিডিএফ)। Ox.ac.uk। পৃষ্ঠা 22। সংগ্রহের তারিখ ৫ মার্চ ২০১৯ 
  4. "Colleges - University of Oxford"Ox.ac.uk। সংগ্রহের তারিখ ১ জুন ২০১৯ 
  5. Sir Charles Edward Mallet (১৯৬৮)। A History of the University of Oxford: The mediaeval university and the colleges founded in the Middle Ages। Barnes & Noble। পৃষ্ঠা 83। 
  6. Alexander Chalmers (১৮১২)। The General Biographical Dictionary Containing an Historical and Critical Account of the Lives and Writings of the Most Eminent Persons3 (new সংস্করণ)। J. Nichols। পৃষ্ঠা 384–385। 
  7. "A brief history of Balliol College"Balliol College। সংগ্রহের তারিখ ২৭ অক্টোবর ২০১৮ 
  8. "Balliol's fourth Prime Minister"। ২৪ জুলাই ২০১৯। 
  9. "Harald 5"Snl.no। ১৭ এপ্রিল ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ১ জুন ২০১৯ ,

আরও পড়ুন[সম্পাদনা]

  • Jones, John (২০০৫)। Balliol College: a history (2nd, revised সংস্করণ)। Oxford: Oxford University Press। আইএসবিএন 9780199201815 

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]