বেইব্লেড
বেইব্লেড | |
爆転シュートベイブレード (বাকুতেন্ শুউত বেইবুরে-দ) | |
---|---|
ধরন | বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনি, কমেডি-নাট্য, ক্রীড়া |
মাঙ্গা | |
লেখক | তোকাও আওকি |
প্রকাশক | শোগাকুকান |
ইংরেজি প্রকাশক | |
সাময়িকী | করোকরো কমিক |
জনতাত্ত্বিক | শোনেন |
মূল প্রকাশ | জানুয়ারি, ১৯৯৯ – ডিসেম্বর, ২০০৩ |
খণ্ড | ১৪ |
অ্যানিমে টেলিভিশন ধারাবাহিক | |
পরিচালক | তোশিফুমি কাওয়াসে |
প্রয়োজক | মাসাও মারুয়ামা জি-ইয়ং কিম এউন-মি লী |
লেখক | কাযুহিকো সোমা তাৎসুহিকো উরাহাতা |
সুরকার | ইয়োশিহিসা হিরানো |
স্টুডিও | ম্যাডহাউস |
লাইসেন্সকারী | |
মূল নেটওয়ার্ক | টিভি টোকিও |
ইংরেজি নেটওয়ার্ক | |
মূল প্রকাশ | ৮ জানুয়ারি ২০০১ – ডিসেম্বর ২৪, ২০০১ |
পর্ব | ৫১ |
অ্যানিমে টেলিভিশন ধারাবাহিক | |
বেইব্লেড ভি-ফোর্স | |
পরিচালক | ইয়োশিও তাকেউচি |
প্রয়োজক | শিন'ইচি ইকেদা সুসুমু মাৎসুয়ামা কানেহিদে সাই এউন-মি লী |
লেখক | ইয়োশিমু ফুকুশিমা |
সুরকার | হিরোয়ুকি হায়াসে |
স্টুডিও | নিহোন অ্যানিমিডিয়া |
লাইসেন্সকারী | |
মূল নেটওয়ার্ক | টিভি টোকিও |
ইংরেজি নেটওয়ার্ক | |
মূল প্রকাশ | জানুয়ারি ৭, ২০০২ – ডিসেম্বর ৩০, ২০০২ |
পর্ব | ৫১ |
অ্যানিমে | |
বেইব্লেড: ফায়ার্স ব্যাটল | |
পরিচালক | তাকুও সুযুকি |
প্রয়োজক | হিরোয়া নিশিমুরা তাকাও মুরাকামি |
লেখক | ইয়োশিফুমি ফুকুশিমা |
সুরকার | হিরুয়ুকি হায়াসে |
স্টুডিও | নাহেন অ্যানিমিডিয়া |
মুক্তি | অগাস্ট ১৭, ২০০২ |
অ্যানিমে টেলিভিশন ধারাবাহিক | |
বেইব্লেড জি-রিভোল্যুশন | |
পরিচালক | মিৎসুও হাশিমোতো |
প্রয়োজক | শিন'ইচি ইকেদা সুসুমু মাৎসুয়ামা মামিকো আওকি শুনজু আওকি |
লেখক | জিরো তাকায়ামা |
সুরকার | ইয়াসুহারু তাকানাশি |
স্টুডিও | নিহোন অ্যানিমিডিয়া |
লাইসেন্সকারী | |
মূল নেটওয়ার্ক | টিভি টোকিও |
ইংরেজি নেটওয়ার্ক | |
মূল প্রকাশ | জানুয়ারি ৬, ২০০৩ – ডিসেম্বর ২৯, ২০০৩ |
পর্ব | ৫২ |
Related manga | |
Related anime | |
|
বেইব্লেড জাপানে 爆転シュートベイブレード বাকুতেন্ শুউত বেইবুরে-দ, নামে পরিচিত। এটা জাপানের জনপ্রিয় মাঙ্গা। এটা লিখেছেন তাকাও আওকি। এটা আসল কোরোকোরো কমিকে জানুয়ারি ২০০০ সালে যাত্রা শুরু করে এবং ২০০৩ সালে ডিসেম্বরে যাত্রা শেষ করে। এবং এটা পরিবেশনা করেছিল সোগাকুকান। এই সময় বেইব্লেডের ১৪টি অধ্যায় পরিবেশনা করা হয়েছিল। এই সিরিজে ঘূর্ণায়ন লাটিমকে বেইব্লেড বলা হয়।এই সিরিজে কিছু যুবক বালকদের মধ্যে লাটিম নিয়ে যুদ্ধ হয়।
মাঙ্গা উত্তর আমেরিকায় ইংরেজিতে মুক্তির জন্য ভিজ মিডিয়া দ্বারা লাইসেন্স তৈরী করে। এটা আনিমে অবলম্বনে বেইব্লেড নামে জাপানের টোকিও তে জানুয়ারি ৮ ২০০১ সালোমে মুক্তি পায়। যেটিতে এর মোট পর্বের সংখ্যা ছিল ৫১টি। এটা যাত্রা শেষ করে ২৪ ডিসেম্বর ২০০১ এ।
কাহিনীসংক্ষেপ
[সম্পাদনা]একজন যুবক বালক নাম টাইসন জাপানে প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে আসে। যে প্রতিডোগীতায় সকলকে হারানোর পর অনেকই তার বন্ধু হলো। সে তার বন্ধুদের কাছে বেল্ড ব্রেকারস্ নামেও পরিচিত। কেনি ট্যাগস তাদের সাহায্যকারী। তারা জাপান থেকে চায়নাতে গিয়েছিলো প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে। তারা টাইগার দলের সামনে মুখোমুখি হলো। চায়নার প্রতিযোগিতা শেষ হয়ে গেলে
তারনকে আমেরিকা পারি জমাল আরকে প্রতিযোগিতাযঅ আংশ নিতে। তারা আমিরাকায় যখন প্রতিযোগিতায় জয়ী হলো তখন তার ইউরোপে গেল সেসে ইউরোপে তার বন্ধুদের সাথে দেখা করতে গেলো।
বেল্ড বেকারাস্ সব প্রতিযোগিতায় জয়ী হবার পর সে তাদের প্রধান হিসেবে নিযুক্ত হলো। তারপর সে রাশিয়া গেলে সর্বশেষ প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে। রাশিয়ায় তারা বরিস এর দলের সামনে মুখোমুখি হলো। কাই প্রায় ভুলেই গিয়েছিলো সে তাদের সাথে বে বেল্ড অনুশীলন করত। যাই হোক সে তাড়াতাড়িই উপলব্ধি করতে পারল। পরে তারা বঝতে পারল বন্ধুত্বের শক্তিই বড় শক্তি।
মাঙ্গা
[সম্পাদনা]মাধ্যম
[সম্পাদনা]ইংরেজি সংস্করণ
[সম্পাদনা]আরও দেখুন
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]অ্যানিমে বিষয়ক এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |