বিশ্ব পরিযায়ী পাখি দিবস

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিশ্ব পরিযায়ী পাখি দিবসের ২০১৪ সালের পোস্টার

পরিযায়ী পাখির আবাসস্থলকে নিরাপদ রাখা ও পাখিদের বিচরণস্থল সংরক্ষণে উদ্যোগী হওয়ার আহ্বান জানিয়ে প্রতিবছর মে ও অক্টোবর মাসে দ্বিতীয় শনিবার বিশ্ব পরিযায়ী পাখি দিবস(World Migratory Bird Day)[১][২] পালিত হয়।

কেন এ দিবস[সম্পাদনা]

বর্তমান বিশ্বের জলবায়ুর ব্যাপক পরিবর্তনের ফলে পাখিদের আবাসস্থল ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে। একারণে পরিযায়ী পাখিরা মারাত্মক খাদ্য সংকটের মধ্যে পড়েছে। এই অবস্থা দূরীকরণই এই দিবস পালনের উদ্দেশ্য। পরিযায়ী পাখিদের সম্পর্কে বিশ্বজুড়ে সচেতনতা বাড়াতে ২০০৬ সাল থেকে এই দিবস পালন শুরু করা হয়। ২০০৮ সালে এ দিবসের শ্লোগান ছিল "পরিযায়ী পাখি: জীব বৈচিত্রের দূত"। পরিযায়ী পাখিদেরকে আগে অতিথি পাখি বলা হত। কিন্তু নিবিড় গবেষণায় দেখা গেছে যে এরা অতিথি নয়। বরং যে দেশে যায় সেখানে তারা ডিম পাড়ে এবং সেই ডিম ফুটিয়ে বাচ্চা বের হওয়া পর্যন্ত বাস করে। অর্থাৎ বৎসরের বেশ কয়েকমাস তারা ভিনদেশে বাস করে। বরং তারা নিজ দেশে বাস করে স্বল্প সময়ের জন্য।

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "বিশ্ব পাখি দিবস"। ১৬ সেপ্টেম্বর ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ নভেম্বর ২০০৯ 
  2. ইউনেস্কো ওয়েব পৃষ্ঠা

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]