আলাপ:তমোশক্তি

পাতাটির বিষয়বস্তু অন্যান্য ভাষায় নেই।
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

এটাকে কৃষ্ণ শক্তি করলে হিসাব মতে ডার্ক ম্যাটারকেও কৃষ্ণ বস্তু করতে হয়। কিন্তু কৃষ্ণ বস্তু হল ব্ল্যাক বডি। তাই একটা মীমাংসা হওয়া উচিত। আলোচনা করুন। -- মুহাম্মদ ১৯:০৭, ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

ডার্ক ম্যাটারকে কৃষ্ণ পদার্থ লেখা যায়। পদার্থবিজ্ঞানে বস্তু ও পদার্থের পারিভাষিক যে পার্থক্য আছে, সেটা এখানে কাজে লাগানো যায়। --অর্ণব (আলাপ | অবদান) ১৯:১১, ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

সেটা অবশ্য করা যায়। আমিও আগে এমনটি চিন্তা করেছিলাম। এতে আমার মত আছে। কারণ অদৃশ্য শক্তির চেয়ে কৃষ্ণ শক্তির ব্যবহার বেশি হচ্ছে দেখছি। যদিও জ্যোতির্বিজ্ঞান শব্দকোষে অদৃশ্য শক্তি করা হয়েছে। -- মুহাম্মদ ১৯:২৩, ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

গুপ্ত?[সম্পাদনা]

হঠাৎ গুপ্ত শক্তিতে সরানোর কারণ কী?--অর্ণব (আলাপ | অবদান) ০৫:১৬, ৩ সেপ্টেম্বর ২০০৮ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

অভিজিৎ রায়ের "আলো হাতে চলিয়াছে আঁধারের যাত্রী" বইয়ে গুপ্ত পদার্থ ব্যবহার করা হয়েছে। নেটে জনপ্রিয় বিজ্ঞানের লেখাগুলোতে এই শব্দটিই ব্যবহৃত হচ্ছে। এটাকেই বেশী যুৎসই মনে হচ্ছে। কারণ, পদার্থ এবং শক্তিটি আসলে গুপ্ত। এখানে কৃষ্ণ বা অদৃশ্যের তুলনায় গুপ্ত বলাটা বেশী যুক্তিসঙ্গত। কারণ এটা সম্বন্ধে আমরা কিছুই জানি না, তাই কৃষ্ণ বা অদৃশ্য খাটে না; কৃষ্ণ বস্তুর সাথে এর কোন মিল নেই; আর অদৃশ্য মানে তো যা দৃশ্যমান নয়। তারপরও ভেবে দেখুন। আমি অবশ্য অন্যান্য লেখায় গুপ্ত শব্দটিই ব্যবহার করছি। -- মুহাম্মদ ০৭:০০, ৩ সেপ্টেম্বর ২০০৮ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

তমোশক্তি?[সম্পাদনা]

ডার্ক এনার্জির একটি খুব সুন্দর বাংলা করা হয়েছে তমোশক্তি। অবশ্য এটা কোন অভিধান বা বই থেকে পাওয়া নয়। আমাদের কয়েকজনের সিদ্ধান্ত। তমোশক্তি তে সরানোর ব্যাপারে আপনাদের কি মত? ডার্কের প্রতিশব্দ হিসেবে তমঃ ব্যবহার করলে সবগুলো শব্দেরই খুব সুন্দর অনুবাদ করা যায়। ডার্ক ম্যাটার = তমোবস্তু, ডার্ক এইজ = তমোযুগ, ডার্ক স্টার = তমোতারকা ইত্যাদি। আপনাদের মতামতের অপেক্ষায় রইলাম। -- মুহাম্মদ (আলাপ) ১০:৪৮, ৮ মার্চ ২০১২ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]