উমেশচন্দ্র দত্ত: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
অ বট বানান ঠিক করছে: গ্রহন > গ্রহণ |
অ বট কসমেটিক পরিবর্তন করছে, কোনো সমস্যা? |
||
৮ নং লাইন: | ৮ নং লাইন: | ||
{{অসম্পূর্ণ}} |
{{অসম্পূর্ণ}} |
||
==তথ্যসূত্র== |
== তথ্যসূত্র == |
||
পশ্চিমবঙ্গ - জেলা দক্ষিণ চব্বিশ পরগণা সংখ্যা - পৃ ২৭২ |
পশ্চিমবঙ্গ - জেলা দক্ষিণ চব্বিশ পরগণা সংখ্যা - পৃ ২৭২ |
||
{{বাংলার নবজাগরণ}} |
{{বাংলার নবজাগরণ}} |
||
[[ |
[[বিষয়শ্রেণী:১৮৪০-এ জন্ম]] |
||
[[ |
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৭০-এ মৃত্যু]] |
||
[[ |
[[বিষয়শ্রেণী:বাঙালি শিক্ষাবিদ]] |
||
[[ |
[[বিষয়শ্রেণী:বাঙালি সমাজ সংস্কারক]] |
||
[[ |
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলার নবজাগরণ]] |
১৬:৪৫, ২০ মে ২০১১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
উমেশচন্দ্র দত্ত (১৮৪০ - ১৯০৭) একজন সমাজ সংস্কারক এবং শিক্ষাবিদ । পশ্চিমবঙ্গের বর্তমান দক্ষিণ ২৪ পরগণা জেলার মজিলপুরে তিনি জন্মগ্রহণ করেন ।১৮৫৯ এ প্রবেশিকা পরীক্ষায় তিনি দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেন । স্ত্রীশিক্ষা বিস্তারে তিনি অদম্য উৎসাহী ছিলেন ।
তিনি মজিলপুরে দক্ষিণ ২৪ পরগণার প্রথম এবং সম্ভবত বাংলাদেশের তৃতীয় বালিকা বিদ্যালয় স্থাপন করেন।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] এই বিদ্যালয় স্থাপন করবার জন্য তাঁকে জমিদারের প্রবল অত্যাচার সহ্য করতে হয়েছিল । এরপর তিনি কলকাতার ট্রেনিং অ্যাকাডেমিতে (যার বর্তমান নাম বিদ্যাসাগর কলেজ) এবং হিন্দু স্কুলে কিছুদিন শিক্ষকতা করেন । ১৮৬৩ খ্রিস্টাব্দে বাংলার নারীদের মধ্যে শিক্ষার আলো এবং সচেতনতা আনার জন্য এবং তাঁদের মনের কথা তুলে ধরার জন্য একটি মহিলা মাসিক পত্রিকা বামাবোধিনী প্রকাশ করেন । এই পত্রিকাটি তিনি আমৃত্যু চুয়াল্লিশ বছর ধরে সম্পাদনা করেন । তিনি একে একে রাজপুর স্কুল, হরিনাভি স্কুল , কোন্নগর স্কুল এবং কলকাতার সিটি স্কুলের প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব পালন করেছিলেন । সিটি কলেজ প্রতিষ্ঠার পর আমৃত্যু তিনি তার অধ্যক্ষ ছিলেন । কলকাতার মূক ও বধির বিদ্যালয়ের তিনি প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন । শিলাইদহে কবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের সমাধিতে 'দাঁড়াও পথিকবর জন্ম তব ....' খোদিত ফলকটি তাঁর উদ্যোগেই স্থাপিত হয়েছিল ।
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |
তথ্যসূত্র
পশ্চিমবঙ্গ - জেলা দক্ষিণ চব্বিশ পরগণা সংখ্যা - পৃ ২৭২