অতীন্দ্রিয় উপলব্ধি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সংযোজিত বিষয়শ্রেণী:মনোবিজ্ঞান; হটক্যাটের মাধ্যমে
+
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
[[File:Cartas Zener.svg|thumb|জেনার কার্ড, বিংশ শতাব্দীর প্রথম দিকে অতিইন্দ্রিয় উপলব্ধি সংক্রান্ত পরীক্ষামূলক গবেষণায় ব্যবহৃত বিশেষ কার্ড।]]
'''অতিইন্দ্রিয় উপলব্ধি''' বলতে বোঝায় মনের বিশেষ ক্ষমতার মাধ্যমে তথ্য সংগ্রহ। এক্ষেত্রে স্বভাবিকভাবে শারীরিক কোন উপায়ে তথ্য লাভ করা হয় না। পরিভাষাটি সর্বপ্রথম ব্যবহার করেন স্যর রিচার্ড বার্টন, [[ডিউক ইউনিভার্সিটি|ডিউক ইউনিভার্সিটির]] মনোবিজ্ঞানী জে. বি. রাইন বিভিন্ন আধ্যাত্মিক ক্ষমতাকে ব্যাখ্যা করার জন্য অতিইন্দ্রিয় উপলব্ধিকে ব্যবহার করেন। অতিইন্দিয় উপলব্ধিকে অনেক সময় ষষ্ঠ ইন্দ্রিয় নামেও অভিহিত করা হয়। এই পরিভাষাটি সাধারণ উপায় ব্যতিরেকে বিশেষ উপায়ে তথ্য লাভকে নির্দেশ করে। যেমন- মনের দ্বারা অতীতকালের তথ্য লাভ।
'''অতিইন্দ্রিয় উপলব্ধি''' বলতে বোঝায় মনের বিশেষ ক্ষমতার মাধ্যমে তথ্য সংগ্রহ। এক্ষেত্রে স্বভাবিকভাবে শারীরিক কোন উপায়ে তথ্য লাভ করা হয় না। পরিভাষাটি সর্বপ্রথম ব্যবহার করেন স্যর রিচার্ড বার্টন, [[ডিউক ইউনিভার্সিটি|ডিউক ইউনিভার্সিটির]] মনোবিজ্ঞানী জে. বি. রাইন বিভিন্ন আধ্যাত্মিক ক্ষমতাকে ব্যাখ্যা করার জন্য অতিইন্দ্রিয় উপলব্ধিকে ব্যবহার করেন। অতিইন্দিয় উপলব্ধিকে অনেক সময় ষষ্ঠ ইন্দ্রিয় নামেও অভিহিত করা হয়। এই পরিভাষাটি সাধারণ উপায় ব্যতিরেকে বিশেষ উপায়ে তথ্য লাভকে নির্দেশ করে। যেমন- মনের দ্বারা অতীতকালের তথ্য লাভ।



১১:০৪, ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

জেনার কার্ড, বিংশ শতাব্দীর প্রথম দিকে অতিইন্দ্রিয় উপলব্ধি সংক্রান্ত পরীক্ষামূলক গবেষণায় ব্যবহৃত বিশেষ কার্ড।

অতিইন্দ্রিয় উপলব্ধি বলতে বোঝায় মনের বিশেষ ক্ষমতার মাধ্যমে তথ্য সংগ্রহ। এক্ষেত্রে স্বভাবিকভাবে শারীরিক কোন উপায়ে তথ্য লাভ করা হয় না। পরিভাষাটি সর্বপ্রথম ব্যবহার করেন স্যর রিচার্ড বার্টন, ডিউক ইউনিভার্সিটির মনোবিজ্ঞানী জে. বি. রাইন বিভিন্ন আধ্যাত্মিক ক্ষমতাকে ব্যাখ্যা করার জন্য অতিইন্দ্রিয় উপলব্ধিকে ব্যবহার করেন। অতিইন্দিয় উপলব্ধিকে অনেক সময় ষষ্ঠ ইন্দ্রিয় নামেও অভিহিত করা হয়। এই পরিভাষাটি সাধারণ উপায় ব্যতিরেকে বিশেষ উপায়ে তথ্য লাভকে নির্দেশ করে। যেমন- মনের দ্বারা অতীতকালের তথ্য লাভ।

প্যারাসাইকোলোজি হল অতিন্দ্রিয় সংক্রান্ত বৈজ্ঞানিক বিদ্যা।[১] বিজ্ঞানীরা সাধারণত অতিইন্দ্রিয় উপলব্ধিকে অগ্রাহ্য করেন, কারণ এক্ষেত্রে কোন সুনির্দিষ্ট সাক্ষ্য অনুপস্থিত থাকে। এছাড়া পরীক্ষামূলক পদ্ধতি না থাকায় এ পদ্ধতির কোন সুস্পষ্ট নির্ভরযোগ্যতা না থাকার কারণে বিজ্ঞানীরা একে পুরোপুরি গ্রহণ করেননি।[২][৩][৪][৫][৬][৭]

তথ্যসূত্র

  1. "Parapsychological Association Homepage"। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০৯-১০ 
  2. Gracely, Ph.D., Ed J. (১৯৯৮)। "Why Extraordinary Claims Demand Extraordinary Proof"PhACT। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৭-৩১ 
  3. Britannica Online Encyclopedia, Retrieved October 7, 2007.
  4. "Glossary of Key Words Frequently Used in Parapsychology"। Parapsychological Association। সংগ্রহের তারিখ ২০০৬-১২-২৪ 
  5. "Definition of extrasensory perception"। Merriam-Webster OnLine। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৯-০৬ 
  6. The Conscious Universe: The Scientific Truth of Psychic Phenomena by Dean I. Radin Harper Edge, ISBN 0-06-251502-0
  7. Robert Todd Carroll। "ESP (extrasensory perception)"। Skeptic's Dictionary!। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৬-২৩ 

আরও পড়ুন

বহিঃসংযোগ