শিশু দিবস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
দ্রুত বিষয়শ্রেণী যুক্তকরা হয়েছে জাতিসংঘ দিবস ( হটক্যাট ব্য
Bellayet (আলোচনা | অবদান)
১৩ নং লাইন: ১৩ নং লাইন:
==শিশুদের সুষ্ঠ বিকাশে বাধা==
==শিশুদের সুষ্ঠ বিকাশে বাধা==
কিন্তু তারপরও ফুলের মতো শিশুরা স্বাভাবিকভাবে বেড়ে উঠতে পারছে না। এক পরিসংখ্যান থেকে জানা গেছে , গত কয়েক বছরের যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত শিশুদের সংখ্যা- ক্ষতিগ্রস্ত সৈনিকদের চেয়েও বেশি। কেবল যুদ্ধই যে শিশুদের ভালভাবে বেড়ে উঠার পথে বাধার সৃষ্টি করছে তাই নয়, দারিদ্র্য, পুষ্টিহীনতা ও প্রাণঘাতী রোগ শিশুদের স্বাভাবিক বিকাশ ব্যাহত করছে। জাতিসংঘের প্রকাশিত এক তথ্য থেকে দেখা গেছে, উন্নয়নমুখী দেশগুলোতে প্রতিদিন প্রায় ৪০ হাজার শিশু অনাহারে মারা যাচ্ছে। তাছাড়া এইডস রোগের কারণেও অসংখ্য শিশুর ক্ষতি হচ্ছে। বর্তমানে পৃথিবীর এইডস রোগে আক্রান্ত ৪ কোটি ৩ লাখ লোকের মধ্যে ২৩ লাখ হচ্ছে ১৫ বছরের কম বয়সের শিশু।
কিন্তু তারপরও ফুলের মতো শিশুরা স্বাভাবিকভাবে বেড়ে উঠতে পারছে না। এক পরিসংখ্যান থেকে জানা গেছে , গত কয়েক বছরের যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত শিশুদের সংখ্যা- ক্ষতিগ্রস্ত সৈনিকদের চেয়েও বেশি। কেবল যুদ্ধই যে শিশুদের ভালভাবে বেড়ে উঠার পথে বাধার সৃষ্টি করছে তাই নয়, দারিদ্র্য, পুষ্টিহীনতা ও প্রাণঘাতী রোগ শিশুদের স্বাভাবিক বিকাশ ব্যাহত করছে। জাতিসংঘের প্রকাশিত এক তথ্য থেকে দেখা গেছে, উন্নয়নমুখী দেশগুলোতে প্রতিদিন প্রায় ৪০ হাজার শিশু অনাহারে মারা যাচ্ছে। তাছাড়া এইডস রোগের কারণেও অসংখ্য শিশুর ক্ষতি হচ্ছে। বর্তমানে পৃথিবীর এইডস রোগে আক্রান্ত ৪ কোটি ৩ লাখ লোকের মধ্যে ২৩ লাখ হচ্ছে ১৫ বছরের কম বয়সের শিশু।

==বাংলাদেশের শিশু==
বাংলাদেশের শিশুরা ভালো অবস্থায় নেই। ২০০৬ সালের হিসাব অনুযায়ী বাংলাদেশে ৪৯ লাখ শিশু শ্রমিক রয়েছে। অভাবের তাড়নায় তারা রাস্তায় পাথর ভাঙ্গে, গার্মেন্টসে কাজ করে, ঠেলাগাড়ি চালায়, কাগজ কুড়ায়, পার্কে ফুলের মালা বিক্রি করে এমনকি এ বয়সেই চুরি করছে ও পকেট মারার মত অপরাধে জড়িয়ে পড়ে। তারা ভালভাবে বেড়ে উঠার কোন স্বপ্ন দেখে না। কোনমতে খেয়ে পড়ে বাঁচতে পারলেই তারা খুশী হয়। কিন্তু অন্ন, বস্ত্র,বাসস্থান, চিকিৎসাসহ সব ধরণের মৌলিক প্রয়োজন থেকে বঞ্চিত থাকায় তারা সুর্বিসহ জীবন যাপন করে।


==তথ্যসূত্র==
==তথ্যসূত্র==

১৫:৪৪, ৩০ আগস্ট ২০১০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

বিশ্ব শিশু দিবস
পালনকারীঅনেক দেশ
প্রথম তুরস্কতে (২৩শে এপ্রিল, ১৯২০)
ধরনঐতিহাসিক
তারিখবিভিন্ন আঞ্চলিকভাবে (বিশ্ব শিশু দিবস ২০শে নভেম্বর উদযাপন করা হয়, এবং আন্তর্জাতিক শিশু দিবস ১লা জুন উদযাপন করা হয়)
সম্পর্কিতপিতৃ দিবস, মাতৃদিবস, আন্তর্জাতিক পুরুষ দিবস, আন্তর্জাতিক নারী দিবস, পিতামহ/মাতামহ দিবস

বিশ্ব শিশু দিবস পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন সময় পালিত হয়ে থাকে। বাংলাদেশে প্রতি বছর ১লা অক্টোবর এটি পালিত হয়। শিশুরাই দেশ ও জাতির ভবিষ্যতের কর্ণধার, শিশুদের হাতেই আগামীর পৃথিবীর ভার। ১৯৯৬ সালে এই দিনটি জাতীয় শিশু দিবস হিসেবে পালনের ঘোষণা হয়।[১][২]

প্রতিটি দিনই শিশুদের

অবশ্য একটু গভীরভাবে চিন্তা করলে দেখা যাবে যে, বছরের প্রতিটি দিনই শিশু দিবস। কারণ শিশুদেরকে আদর্শ মানুষ হিসেবে, শিক্ষিত নাগরিক হিসেবে এবং জাতির কর্ণধার হিসেবে গড়ে তুলতে প্রতিটি বাবা-মা প্রতিটি দিনই চেষ্টা করে থাকেন। বাবা-মা ও অভিভাবকের পাশাপাশি বিভিন্ন সংগঠনও শিশুদেরকে আদর্শ মানুষ হিসেবে গড়ে তোলার জন্য কাজ করে যাচ্ছে। তাদের এ প্রচেষ্টার অংশ হিসেবেই প্রতি বছরের একটি দিনকে বিশ্ব শিশু দিবস হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। বিশ্বের মোট জনসংখ্যার প্রায় অর্ধেকই শিশু। এই শিশুরাই বিশ্বের ভবিষ্যতের প্রতিনিধিত্ব করে। শিশুদের সংরক্ষণ, কল্যাণ ও শিক্ষার উন্নয়ন ত্বরান্বিত করার জন্যে পৃথিবীর অধিকাংশ দেশ ও আন্তর্জাতিক সংগঠন ধারাবাহিক ব্যবস্থা নিয়েছে।

শিশুদের সুষ্ঠ বিকাশে বাধা

কিন্তু তারপরও ফুলের মতো শিশুরা স্বাভাবিকভাবে বেড়ে উঠতে পারছে না। এক পরিসংখ্যান থেকে জানা গেছে , গত কয়েক বছরের যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত শিশুদের সংখ্যা- ক্ষতিগ্রস্ত সৈনিকদের চেয়েও বেশি। কেবল যুদ্ধই যে শিশুদের ভালভাবে বেড়ে উঠার পথে বাধার সৃষ্টি করছে তাই নয়, দারিদ্র্য, পুষ্টিহীনতা ও প্রাণঘাতী রোগ শিশুদের স্বাভাবিক বিকাশ ব্যাহত করছে। জাতিসংঘের প্রকাশিত এক তথ্য থেকে দেখা গেছে, উন্নয়নমুখী দেশগুলোতে প্রতিদিন প্রায় ৪০ হাজার শিশু অনাহারে মারা যাচ্ছে। তাছাড়া এইডস রোগের কারণেও অসংখ্য শিশুর ক্ষতি হচ্ছে। বর্তমানে পৃথিবীর এইডস রোগে আক্রান্ত ৪ কোটি ৩ লাখ লোকের মধ্যে ২৩ লাখ হচ্ছে ১৫ বছরের কম বয়সের শিশু।

তথ্যসূত্র

বহিঃসংযোগ