কানের খৈল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Luckas-bot (আলোচনা | অবদান)
রোবট যোগ করছে: sh:Cerumen
WikitanvirBot I (আলোচনা | অবদান)
বট বানান ঠিক করছে: কারণ, আচরণ, দক্ষিণ, খ্রিস্টাব্দ, প্রাইমারি, পরিমাণ, আরবি, ফরাসি, ফার্সি, গ্রিক
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
{{Unreferenced|date=মার্চ ২০১০}}
{{Unreferenced|date=মার্চ ২০১০}}


'''কানের খৈল''' বা ডাক্তারি পরিভাষায় সেরুমেন মানুষ এবং অন্যান্য স্তন্যপায়ী প্রাণির কর্ণকুহরে নিঃসৃত একপ্রকার হলুদাভ নিঃসরণ। কর্ণকুহরের বাইরের দিকের এক তৃতীয়াংশের দেওয়ালের পরিবর্তিত এপোক্রিন ঘর্মগ্রন্থি ও সেবাম গ্রন্থির মিশ্রিত ক্ষরণই সেরুমেন। একে সাধারণতঃ "কানের ময়লা" বলে ডাকা হলেও এর প্রয়োজীয় ভুমিকা আছে। এটি কর্ণকুহরের ত্বকের সুস্বাস্হ্য বজায় রাখে এবং ব্যাকটেরিয়া, ছত্রাক, পোকামাকড় ও পানি হতে কানকে রক্ষা করে। তবে অতিরিক্ত পরিমানে এর উপস্হিতি কর্ণকুহর আটকে দিয়ে কানের পর্দার উপর চাপ সৃষ্টি করতে পারে এবং শ্রবণশক্তির হানি ঘটাতে পারে।
'''কানের খৈল''' বা ডাক্তারি পরিভাষায় সেরুমেন মানুষ এবং অন্যান্য স্তন্যপায়ী প্রাণির কর্ণকুহরে নিঃসৃত একপ্রকার হলুদাভ নিঃসরণ। কর্ণকুহরের বাইরের দিকের এক তৃতীয়াংশের দেওয়ালের পরিবর্তিত এপোক্রিন ঘর্মগ্রন্থি ও সেবাম গ্রন্থির মিশ্রিত ক্ষরণই সেরুমেন। একে সাধারণতঃ "কানের ময়লা" বলে ডাকা হলেও এর প্রয়োজীয় ভুমিকা আছে। এটি কর্ণকুহরের ত্বকের সুস্বাস্হ্য বজায় রাখে এবং ব্যাকটেরিয়া, ছত্রাক, পোকামাকড় ও পানি হতে কানকে রক্ষা করে। তবে অতিরিক্ত পরিমাণে এর উপস্হিতি কর্ণকুহর আটকে দিয়ে কানের পর্দার উপর চাপ সৃষ্টি করতে পারে এবং শ্রবণশক্তির হানি ঘটাতে পারে।


[[বিষয়শ্রেণী:মানবদেহ]]
[[বিষয়শ্রেণী:মানবদেহ]]

০৪:২৫, ১৬ আগস্ট ২০১০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

কানের খৈল বা ডাক্তারি পরিভাষায় সেরুমেন মানুষ এবং অন্যান্য স্তন্যপায়ী প্রাণির কর্ণকুহরে নিঃসৃত একপ্রকার হলুদাভ নিঃসরণ। কর্ণকুহরের বাইরের দিকের এক তৃতীয়াংশের দেওয়ালের পরিবর্তিত এপোক্রিন ঘর্মগ্রন্থি ও সেবাম গ্রন্থির মিশ্রিত ক্ষরণই সেরুমেন। একে সাধারণতঃ "কানের ময়লা" বলে ডাকা হলেও এর প্রয়োজীয় ভুমিকা আছে। এটি কর্ণকুহরের ত্বকের সুস্বাস্হ্য বজায় রাখে এবং ব্যাকটেরিয়া, ছত্রাক, পোকামাকড় ও পানি হতে কানকে রক্ষা করে। তবে অতিরিক্ত পরিমাণে এর উপস্হিতি কর্ণকুহর আটকে দিয়ে কানের পর্দার উপর চাপ সৃষ্টি করতে পারে এবং শ্রবণশক্তির হানি ঘটাতে পারে।