মহাশোল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
Jayantanth (আলোচনা | অবদান) + |
Jayantanth (আলোচনা | অবদান) + |
||
১৭ নং লাইন: | ১৭ নং লাইন: | ||
'''''Naziritor''''' </br><small>Mirza & Javed, 1985</small> |
'''''Naziritor''''' </br><small>Mirza & Javed, 1985</small> |
||
| subdivision_ranks = [[Species]] |
| subdivision_ranks = [[Species]] |
||
| subdivision = |
| subdivision = See text for species. |
||
See text for species. |
|||
}} |
}} |
||
৩২ নং লাইন: | ৩১ নং লাইন: | ||
==বহির্সংযোগ== |
==বহির্সংযোগ== |
||
[http://www.prothom-alo.com/detail/date/2010-07-22/news/80664 মহাশোল-এর ওপর প্রবন্ধ] |
[http://www.prothom-alo.com/detail/date/2010-07-22/news/80664 মহাশোল-এর ওপর প্রবন্ধ] |
||
* http://www.mahseertrust.org |
|||
* [http://www.india-angling.com/ Golden Mahseer] |
|||
* [http://www.indianangler.com/viewforum.php?f=1 Mahseer information] |
|||
* [http://www.mahseerangling.com Deccan Mahseer] |
|||
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের মাছ]] |
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের মাছ]] |
০৫:৩২, ২২ জুলাই ২০১০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
Mahseer | |
---|---|
চিত্র:Mahseer.jpeg | |
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস | |
জগৎ: | Animalia |
পর্ব: | Chordata |
শ্রেণী: | Teleostomi |
মহাবর্গ: | Ostariophysi |
বর্গ: | Cypriniformes |
উপবর্গ: | Cyprinoidei |
পরিবার: | Cyprinidae |
উপপরিবার: | Cyprininae |
গণ: | Tor Gray, 1834 Neolissochilus |
Species | |
See text for species. |
মহাশোল এক জাতীয় বিলুপ্তপ্রায় মাছ। পাহাড়ি খরস্রোতা স্বচ্ছ পানির নদীতে মহাশোল মাছের আবাস। নদীর পাথর-নুড়ির ফাঁকে ফাঁকে ‘পেরিফাইটন’ নামের এক রকমের শ্যাওলা জন্মে। এগুলোই মহাশোলের প্রধান খাদ্য। মহাশোল সর্বোচ্চ ১৫ মিটার গভীর পানিতে চলাচল করতে পারে। পানির উষ্ণতা ১৫ থেকে ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত তাদের জীবনধারণের পক্ষে সহায়ক।মহাশোল দেখতে অনেকটা মৃগেল মাছের মতো। তবে এর আঁশগুলো আরও বড়। পরিণত মাছের আঁশ শক্ত, উজ্জ্বল সোনালি রঙের ও দীপ্তিমান। পাখনা ও লেজ রক্তিম। নাকের সামনে ছোট্ট দুটি গোঁফের মতো আছে। সব মিলিয়ে দেখতে খুব সুন্দর। আমাদের মিঠাপানির মাছের মধ্যে মহাশোল স্বাদেও সেরা। মহাশোলের দুটি প্রজাতি। একটির বৈজ্ঞানিক নাম Tortor, অন্যটি Torputitora। বাংলাদেশে দুই প্রজাতির মহাশোলই পাওয়া যেত। নেত্রকোনার দুর্গাপুরে কংস নদ ও সোমেশ্বরী নদী মহাশোলের আবাস। এই নদ-নদীর উৎসমুখ এখন প্রায় বন্ধ। শুকনো মৌসুমে নদী দুটি প্রায় শুকিয়ে যায়। বসবাস ও বংশবৃদ্ধির জায়গা নষ্ট হয়ে যাওয়ায় মহাশোল ধীরে ধীরে কমতে থাকে। একপর্যায়ে প্রায় বিলুপ্ত হয়ে পড়ে। সোমেশ্বরী ও কংস ছাড়াও বিচ্ছিন্নভাবে দু-একবার সাঙ্গু নদেও মহাশোল পাওয়া গেছে। তবে হাওর, বিল-ঝিল বা অন্য কোনো নদ-নদীতে মহাশোল পাওয়ার রেকর্ড নেই মৎস্য অধিদপ্তরে।