জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বানান সংশোধন |
বানান সংশোধন ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
৫৮ নং লাইন: | ৫৮ নং লাইন: | ||
[[চিত্র:National Curriculum and Textbook Board (NCTB) new science and math book, January 2018 (4).jpg|thumb|জাতীয় পাঠ্যক্রম এবং পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের নতুন বিজ্ঞান ও গণিত বই]] |
[[চিত্র:National Curriculum and Textbook Board (NCTB) new science and math book, January 2018 (4).jpg|thumb|জাতীয় পাঠ্যক্রম এবং পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের নতুন বিজ্ঞান ও গণিত বই]] |
||
'''জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড''' অথবা '''এনসিটিবি''' বাংলাদেশের [[শিক্ষা মন্ত্রণালয় (বাংলাদেশ)|শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের]] অধীনে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষা ব্যবস্থা পরিচালনার জন্যে গঠিত স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান। বাংলাদেশের সব সরকারি বিদ্যালয় এনসিটিবির আওতাধীন। নিরক্ষরতা দূরীকরণের জন্য ২০১০ সাল থেকে প্রতিবছর ১ম থেকে ১০ম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিনামূল্যে পাঠ্যপুস্তক বিতরণ করা হয়। বাংলাদেশের সব |
'''জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড''' অথবা '''এনসিটিবি''' বাংলাদেশের [[শিক্ষা মন্ত্রণালয় (বাংলাদেশ)|শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের]] অধীনে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষা ব্যবস্থা পরিচালনার জন্যে গঠিত স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান। বাংলাদেশের সব সরকারি বিদ্যালয় এনসিটিবির আওতাধীন। নিরক্ষরতা দূরীকরণের জন্য ২০১০ সাল থেকে প্রতিবছর ১ম থেকে ১০ম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিনামূল্যে পাঠ্যপুস্তক বিতরণ করা হয়। বাংলাদেশের সব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মাধ্যমিক বিদ্যালয়সহ অনেক বেসরকারি প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়ও এনসিটিবি-এর পাঠ্যক্রম অনুসরণ করে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=পাঠ্যপুস্তক বিতরণ কার্যক্রম বিশ্বে অতুলনীয়|ইউআরএল=https://www.dailyinqilab.com/article/56386/পাঠ্যপুস্তক-বিতরণ-কার্যক্রম-বিশ্বে-অতুলনীয়-|ওয়েবসাইট=[[দৈনিক ইনকিলাব]]|সংগ্রহের-তারিখ=28 মার্চ 2018|তারিখ=২ জানুয়ারি ২০১৭}}</ref>এই বইগুলি অধিকাংশ বাংলাদেশী বিদ্যালয়গুলির পাঠ্যক্রম নিয়ে গঠিত। প্রতিটি জাতীয় পাঠ্যক্রমের দুটি সংস্করণ রয়েছে। |
||
==ইতিহাস== |
==ইতিহাস== |
১০:২২, ২০ আগস্ট ২০২২ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
সংক্ষেপে | এনসিটিবি |
---|---|
প্রতিষ্ঠাতা | বাংলাদেশ সরকার |
ধরন | সরকারি প্রতিষ্ঠান |
সদরদপ্তর | ঢাকা, বাংলাদেশ |
অবস্থান | |
দাপ্তরিক ভাষা | বাংলা, ইংরেজি |
চেয়ারম্যান[১] | প্রফেসর মোঃ মশিউজ্জামান |
ওয়েবসাইট | nctb.gov.bd |
প্রাক্তন নাম | পূর্ব পাকিস্তান স্কুল পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (১৯৫৪)[১] |
জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড অথবা এনসিটিবি বাংলাদেশের শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষা ব্যবস্থা পরিচালনার জন্যে গঠিত স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান। বাংলাদেশের সব সরকারি বিদ্যালয় এনসিটিবির আওতাধীন। নিরক্ষরতা দূরীকরণের জন্য ২০১০ সাল থেকে প্রতিবছর ১ম থেকে ১০ম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিনামূল্যে পাঠ্যপুস্তক বিতরণ করা হয়। বাংলাদেশের সব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মাধ্যমিক বিদ্যালয়সহ অনেক বেসরকারি প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়ও এনসিটিবি-এর পাঠ্যক্রম অনুসরণ করে।[২]এই বইগুলি অধিকাংশ বাংলাদেশী বিদ্যালয়গুলির পাঠ্যক্রম নিয়ে গঠিত। প্রতিটি জাতীয় পাঠ্যক্রমের দুটি সংস্করণ রয়েছে।
ইতিহাস
১৯৪৭ সালে ভারত বিভাগের পর পাঠ্যবই তৈরির উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে “পূর্ববঙ্গ স্কুল টেকস্টবুক কমিটি” গঠিত হয়। পরবর্তিতে ১৯৫৪ সালে টেকস্ট বুক আইন পাশ হয় এবং সেই আইন অনুযায়ী “স্কুল টেকস্টবুক বোর্ড” নামে একটি স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান গঠিত হয়। পরবর্তীতে ১৯৫৬, ১৯৬১ এবং ১৯৬৩ সালে এই প্রতিষ্ঠানটি বিভিন্নভাবে পুনর্গঠিত হয়। বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর ১৯৭২ সাল থেকে ১৯৭৭ সাল পর্যন্ত “বাংলাদেশ স্কুল টেকস্টবুক বোর্ড” কর্তৃক ১ম থেকে ১০ম শ্রেণির সকল বিষয়ের সকল পাঠ্যপুস্তক নবজাত রাষ্ট্রের প্রয়োজন অনুযায়ী সংশোধন, পরিমার্জন ও পুনর্লিখন কাজ করে। ১৯৭৮ সাল থেকে শিক্ষাক্রমের উপর ভিত্তি করে পাঠপুস্তক প্রণয়নের কাজ শুরু করে। ১৯৮১ সালে শিক্ষাক্রম প্রণয়নের জন্য “জাতীয় শিক্ষাক্রম উন্নয়ন কেন্দ্র (এনসিডিসি)” নামে পৃথক একটি প্রতিষ্ঠান শিক্ষাক্রম উন্নয়নের জন্য প্রতিষ্ঠিত হয়। শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক প্রণয়নের কাজে সমন্বয় সাধনের জন্য পরবর্তিতে ১৯৮৩ সালে বাংলাদেশ স্কুল টেকস্টবুক বোর্ড এবং জাতীয় শিক্ষাক্রম উন্নয়ন কেন্দ্রকে একীভূত করণের মাধ্যমে “জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড” গঠিত হয়।
আরও দেখুন
তথ্যসূত্র
- ↑ ক খ "বাংলাদেশের জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড"। banglahili.com। ২০১২-০৪-০৮। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-০৩-৩১।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "পাঠ্যপুস্তক বিতরণ কার্যক্রম বিশ্বে অতুলনীয়"। দৈনিক ইনকিলাব। ২ জানুয়ারি ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ২৮ মার্চ ২০১৮।
বহিঃসংযোগ
- দাপ্তরিক ওয়েবসাইট
- মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর, বাংলাদেশ
- বাংলাদেশ ব্যুরো অব এডুকেশনাল ইনফরমেশন এন্ড স্ট্যাটিস্টিকস্
- শিক্ষা মন্ত্রণালয়
- ফলাফলের সরকারি ওয়েবসাইট
বাংলাদেশের শিক্ষা বিষয়ক এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |