জেনিফার কনেলি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
NusJaS (আলোচনা | অবদান)
লিঙ্কের পরামর্শ: ৩টি লিঙ্ক যুক্ত করা হয়েছে।
১৪ নং লাইন: ১৪ নং লাইন:
}}
}}


'''জেনিফার লিন কনেলি''' <ref name=Biography>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.biography.com/articles/Jennifer-Connelly-585958|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://archive.is/20130118011921/http://www.biography.com/articles/Jennifer-Connelly-585958|ইউআরএল-অবস্থা=dead|আর্কাইভের-তারিখ=January 18, 2013|শিরোনাম=Jennifer Connelly Biography|কর্ম=Biography Channel|প্রকাশক=A&E Television Networks|সংগ্রহের-তারিখ=August 16, 2011}}</ref> (জন্ম ডিসেম্বর ১২, ১৯৭০ )<ref>{{cite magazine|title=Monitor|magazine=Entertainment Weekly|date=Dec 14, 2012|issue=1237|pages=26}}</ref> একজন আমেরিকান চলচ্চিত্র অভিনেত্রী যিনি একজন শিশু মডেল হিসেবে তার কর্মজীবন শুরু করেন। ১৯৮৪ সালে অপরাধকাহিনী চলচ্চিত্র ''[[ওয়ানস আপন এ টাইম ইন আমেরিকা]]'' তে প্রথম অভিনয়ের পূর্বে তিনি গণমাধ্যম, পত্রিকা এবং টেলিভিশন বিজ্ঞাপনে হাজির হন। কনেলি মডেলিং এবং অভিনয় অব্যাহত রাখেন, চলচ্চিত্রেও অভিনয় করতে থাকেন। যেমন :১৯৮৫-এ ভৌতিক চলচ্চিত্র ''ফেনোমেনা'' (তার প্রথম নেতৃস্থানীয় ভূমিকা), ১৯৮৬-এ ''লেভিরিন্থ'' এবং ১৯৯১ সালে ''ক্যারিয়ার অপারচুনেটিস'' এবং ''দ্য রকিটার''। তিনি ১৯৯৮ সালে সাইন্স ফিকশন চলচ্চিত্র ''ডার্ক সিটি'' এবং ২০০০ সালে ''রিকুইম ফর এ ড্রিম''এ মারিওন সিলভার ভূমিকার জন্য সমালোচকদের ব্যাপক প্রশংসা অর্জন করেন।
'''জেনিফার লিন কনেলি''' <ref name=Biography>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.biography.com/articles/Jennifer-Connelly-585958|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://archive.is/20130118011921/http://www.biography.com/articles/Jennifer-Connelly-585958|ইউআরএল-অবস্থা=dead|আর্কাইভের-তারিখ=January 18, 2013|শিরোনাম=Jennifer Connelly Biography|কর্ম=Biography Channel|প্রকাশক=A&E Television Networks|সংগ্রহের-তারিখ=August 16, 2011}}</ref> (জন্ম ডিসেম্বর ১২, ১৯৭০ )<ref>{{cite magazine|title=Monitor|magazine=Entertainment Weekly|date=Dec 14, 2012|issue=1237|pages=26}}</ref> একজন আমেরিকান চলচ্চিত্র অভিনেত্রী যিনি একজন শিশু [[মডেল (ব্যক্তি)|মডেল]] হিসেবে তার কর্মজীবন শুরু করেন। ১৯৮৪ সালে অপরাধকাহিনী চলচ্চিত্র ''[[ওয়ানস আপন এ টাইম ইন আমেরিকা]]'' তে প্রথম অভিনয়ের পূর্বে তিনি গণমাধ্যম, পত্রিকা এবং টেলিভিশন বিজ্ঞাপনে হাজির হন। কনেলি মডেলিং এবং অভিনয় অব্যাহত রাখেন, চলচ্চিত্রেও অভিনয় করতে থাকেন। যেমন :১৯৮৫-এ ভৌতিক চলচ্চিত্র ''ফেনোমেনা'' (তার প্রথম নেতৃস্থানীয় ভূমিকা), ১৯৮৬-এ ''লেভিরিন্থ'' এবং ১৯৯১ সালে ''ক্যারিয়ার অপারচুনেটিস'' এবং ''দ্য রকিটার''। তিনি ১৯৯৮ সালে সাইন্স ফিকশন চলচ্চিত্র ''ডার্ক সিটি'' এবং ২০০০ সালে ''রিকুইম ফর এ ড্রিম''এ মারিওন সিলভার ভূমিকার জন্য সমালোচকদের ব্যাপক প্রশংসা অর্জন করেন।
২০০২ সালে, কনেলি একটি একাডেমী পুরস্কার, একটি গোল্ডেন গ্লোব অ্যাওয়ার্ড এবং একটি বাফটা অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেন ''রোল হাওয়ার্ডের'' ২০০১ সালের বায়োপিক চলচ্চিত্র ''এ বিউটিফুল মাইন্ড'' এ অ্যালিসিয়া নাশ ভূমিকার জন্য। তার পরবর্তী কৃতিত্ব হচ্ছে ২০০৩ সালের মার্ভেল সুপারহিরো চলচ্চিত্র ''হাল্ক'' এ তিনি ব্রুস ব্যানারের সত্যিকারের ভালবাসা বেটি রস ভূমিকায় অভিনয়, ২০০৫ সালের ভৌতিক চলচ্চিত্র ':ডার্ক ওয়াটার'', ২০০৬ সালের চলচ্চিত্র [[ব্লাড ডায়মন্ড]], ২০০৮-এর পূর্ণনির্মিত সাইন্স ফিকশন ''দ্য ডে দ্য আর্থ স্টোড স্টিল'', ২০০৯-এ রোমান্টিক কমেডি ''হিজ জাস্ট নট দ্যাট ইউ'' এবং ২০০৯-এ বায়োগ্রাফিক্যাল ড্রামা ''ক্রিয়েশনস"। ২০০৫ সালে তিনি মানবাধিকার শিক্ষার জন্য অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের এ্যাম্বাসেডর হিসেবে মনোনীত হন। তিনি বেলেনসিগা
২০০২ সালে, কনেলি একটি [[একাডেমি পুরস্কার|একাডেমী পুরস্কার]], একটি গোল্ডেন গ্লোব অ্যাওয়ার্ড এবং একটি বাফটা অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেন ''রোল হাওয়ার্ডের'' ২০০১ সালের বায়োপিক চলচ্চিত্র ''এ বিউটিফুল মাইন্ড'' এ অ্যালিসিয়া নাশ ভূমিকার জন্য। তার পরবর্তী কৃতিত্ব হচ্ছে ২০০৩ সালের মার্ভেল সুপারহিরো চলচ্চিত্র ''হাল্ক'' এ তিনি ব্রুস ব্যানারের সত্যিকারের ভালবাসা বেটি রস ভূমিকায় অভিনয়, ২০০৫ সালের ভৌতিক চলচ্চিত্র ':ডার্ক ওয়াটার'', ২০০৬ সালের চলচ্চিত্র [[ব্লাড ডায়মন্ড]], ২০০৮-এর পূর্ণনির্মিত সাইন্স ফিকশন ''দ্য ডে দ্য আর্থ স্টোড স্টিল'', ২০০৯-এ রোমান্টিক কমেডি ''হিজ জাস্ট নট দ্যাট ইউ'' এবং ২০০৯-এ বায়োগ্রাফিক্যাল ড্রামা ''ক্রিয়েশনস"। ২০০৫ সালে তিনি মানবাধিকার শিক্ষার জন্য [[অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল|অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের]] এ্যাম্বাসেডর হিসেবে মনোনীত হন। তিনি বেলেনসিগা
ফ্যাশনে এবং রেভলন প্রসাধনীর ও মডেল হন। ২০১২ সালে, তিনি সেইসেইডো কোম্পানির প্রথম বৈশ্বিক মুখ হিসেবে নির্বাচিত হন। টাইম ম্যাগাজিন, ভ্যানিটি ফেয়ার এন্ড এস্কুয়ার এবং সেইসাথে লস এঞ্জেলেস টাইমস পত্রিকা তাদের বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর মহিলাদের তালিকায় তাকে অন্তর্ভুক্ত করেছে।
ফ্যাশনে এবং রেভলন প্রসাধনীর ও মডেল হন। ২০১২ সালে, তিনি সেইসেইডো কোম্পানির প্রথম বৈশ্বিক মুখ হিসেবে নির্বাচিত হন। টাইম ম্যাগাজিন, ভ্যানিটি ফেয়ার এন্ড এস্কুয়ার এবং সেইসাথে লস এঞ্জেলেস টাইমস পত্রিকা তাদের বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর মহিলাদের তালিকায় তাকে অন্তর্ভুক্ত করেছে।



১৪:১৯, ১৭ জুন ২০২২ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

জেনিফার কনেলি
A woman with brown hair smiles into the camera. Behind her, there is a blue wall full of logos.
২০১২ ক্যানেস চলচ্চিত্র উৎসবে কানেলি
জন্ম
জেনিফার লিন কনেলি

(1970-12-12) ডিসেম্বর ১২, ১৯৭০ (বয়স ৫৩)
কাইরো,নিউইর্য়ক, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
পেশাঅভিনেত্রী
কর্মজীবন১৯৮২-বর্তমান
দাম্পত্য সঙ্গীপল বেটানি (বি. ২০০৩)
সন্তান

জেনিফার লিন কনেলি [১] (জন্ম ডিসেম্বর ১২, ১৯৭০ )[২] একজন আমেরিকান চলচ্চিত্র অভিনেত্রী যিনি একজন শিশু মডেল হিসেবে তার কর্মজীবন শুরু করেন। ১৯৮৪ সালে অপরাধকাহিনী চলচ্চিত্র ওয়ানস আপন এ টাইম ইন আমেরিকা তে প্রথম অভিনয়ের পূর্বে তিনি গণমাধ্যম, পত্রিকা এবং টেলিভিশন বিজ্ঞাপনে হাজির হন। কনেলি মডেলিং এবং অভিনয় অব্যাহত রাখেন, চলচ্চিত্রেও অভিনয় করতে থাকেন। যেমন :১৯৮৫-এ ভৌতিক চলচ্চিত্র ফেনোমেনা (তার প্রথম নেতৃস্থানীয় ভূমিকা), ১৯৮৬-এ লেভিরিন্থ এবং ১৯৯১ সালে ক্যারিয়ার অপারচুনেটিস এবং দ্য রকিটার। তিনি ১৯৯৮ সালে সাইন্স ফিকশন চলচ্চিত্র ডার্ক সিটি এবং ২০০০ সালে রিকুইম ফর এ ড্রিমএ মারিওন সিলভার ভূমিকার জন্য সমালোচকদের ব্যাপক প্রশংসা অর্জন করেন। ২০০২ সালে, কনেলি একটি একাডেমী পুরস্কার, একটি গোল্ডেন গ্লোব অ্যাওয়ার্ড এবং একটি বাফটা অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেন রোল হাওয়ার্ডের ২০০১ সালের বায়োপিক চলচ্চিত্র এ বিউটিফুল মাইন্ড এ অ্যালিসিয়া নাশ ভূমিকার জন্য। তার পরবর্তী কৃতিত্ব হচ্ছে ২০০৩ সালের মার্ভেল সুপারহিরো চলচ্চিত্র হাল্ক এ তিনি ব্রুস ব্যানারের সত্যিকারের ভালবাসা বেটি রস ভূমিকায় অভিনয়, ২০০৫ সালের ভৌতিক চলচ্চিত্র ':ডার্ক ওয়াটার, ২০০৬ সালের চলচ্চিত্র ব্লাড ডায়মন্ড, ২০০৮-এর পূর্ণনির্মিত সাইন্স ফিকশন দ্য ডে দ্য আর্থ স্টোড স্টিল, ২০০৯-এ রোমান্টিক কমেডি হিজ জাস্ট নট দ্যাট ইউ এবং ২০০৯-এ বায়োগ্রাফিক্যাল ড্রামা ক্রিয়েশনস"। ২০০৫ সালে তিনি মানবাধিকার শিক্ষার জন্য অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের এ্যাম্বাসেডর হিসেবে মনোনীত হন। তিনি বেলেনসিগা ফ্যাশনে এবং রেভলন প্রসাধনীর ও মডেল হন। ২০১২ সালে, তিনি সেইসেইডো কোম্পানির প্রথম বৈশ্বিক মুখ হিসেবে নির্বাচিত হন। টাইম ম্যাগাজিন, ভ্যানিটি ফেয়ার এন্ড এস্কুয়ার এবং সেইসাথে লস এঞ্জেলেস টাইমস পত্রিকা তাদের বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর মহিলাদের তালিকায় তাকে অন্তর্ভুক্ত করেছে।

চলচ্চিত্র

বছর শিরোনাম ভূমিকা ব্যাখ্যা
১৯৮৪ ওয়ানস আপন এ টাইম ইন আমেরিকা ইয়াং ডেবোরা গেলি প্রথম চলচ্চিত্র ভূমিকা
১৯৮৫ ফেনেমনা জেনিফার করভিনো প্রথম অভিনয় ভূমিকা
১৯৮৫ সেভেন মিনিটস ইন হেভেন নাতালি বেকার
১৯৮৬ ল্যাবিরিন্থ সারাহ উইলিয়ামস
১৯৮৮ সাম গার্লস গ্যাব্রিয়েলা ডি'আর্ক
১৯৮৯ এতোলি (ব্যালেট) ক্লারি হ্যামিলটন / নাতালি হরবাথ
১৯৯০ দি হট স্পট গ্লোরিয়া হার্পার
১৯৯১ ক্যারিয়ার অপারচুনিটিস জোসি ম্যাককেলেন
১৯৯১ দ্য রকিটার জেনি ব্লেক মনোনিত — সেরা পার্শ্ব-অভিনেত্রীর জন্য স্যার্টান অ্যাওর্য়াড
১৯৯৪ অফ লাভ এন্ড শ্যাডোস ইরেনে
১৯৯৫ হাইয়ার লার্নিং টাইরান
১৯৯৬ ম্যুলহল্যান্ড ফলস এলিসন পন্ড
১৯৯৬ ফার হার্বার এলি
১৯৯৭ ইরভেন্টিং দ্য এ্যাবের্টস এ্যলেনর এ্যাবেটর্স
১৯৯৮ ডার্ক সিটি এমা মারদোক / আনা
২০০০ ওয়াকিং দ্য ডেড সারাহ উইলিয়ামস
২০০০ পোলক রুথ ক্লিগম্যান
২০০০ রিকুইয়াম ফর এ ডেড ম্যারিয়ন সিলভার মনোনিত — সেরা সাপোর্টিং মহিলা জন্য স্বাধীন পুরস্কার
মনোনীত - সেরা সহকারী অভিনেত্রীর জন্য লাস ভেগাস ফিল্ম সমালোচক পুরস্কার
মনোনীত - সেরা সহকারী অভিনেত্রী জন্য অনলাইন ফিল্ম সমালোচক সমিতি পুরস্কার
মনোনীত - সেরা সমর্থক অভিনেত্রীর জন্য ফিনিক্স ফিল্ম সমালোচক সমাজ পুরস্কার
২০০১ আ বিউটিফুল মাইন্ড এলিসিয়া নাশ সেরা পার্শ্ব-অভিনেত্রীর জন্য একাডেমী পুরস্কার
[[সেরা সহকারী অভিনেত্রী জন্য আমেরিকান ফিল্ম ইনস্টিটিউট অ্যাওয়ার্ড
একটি সহায়ক ভূমিকা শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রীর জন্য বাফটা পুরস্কার < Br <> সেরা সাপোর্টিং অ্যাক্ট্রেস জন্য ব্রডকাস্ট ফিল্ম ক্রিটিক্স সমিতির অ্যাওয়ার্ড
বেস্ট সাপোর্টিং অ্যাক্ট্রেস জন্য গোল্ডেন গ্লোব অ্যাওয়ার্ড - মোশন পিকচার

সেরা সহকারী অভিনেত্রী জন্য ক্যানসাস সিটি ফিল্ম সমালোচক বৃত্ত বৃত্ত পুরস্কার
বেস্ট সাপোর্টিং অ্যাক্ট্রেস জন্য অনলাইন ফিল্ম ক্রাইষ্টস সোসাইটি পুরস্কার

সেরা সহকারী অভিনেত্রীর জন্য স্যাটেলাইট অ্যাওয়ার্ড - মোশন পিকচার্স সেরা সহকারী অভিনেত্রীর জন্য স্যাটেলাইট পুরস্কার
মনোনীত - সেরা সহকারী অভিনেত্রীর জন্য শিকাগো ফিল্ম সমালোচক সমিতি পুরস্কার
মনোনীত - ডালাস-ফোর্ট ওয়ার্থ চলচ্চিত্র সমালোচক পুরস্কার সেরা সহকারী অভিনেত্রীের জন্য]]
মনোনীত - সেরা অভিনেত্রীর জন্য এম্পায়ার অ্যাওয়ার্ডস এম্পায়ার অ্যাওয়ার্ড]]
মনোনীত - সেরা সহকারী অভিনেত্রী জন্য লাস ভেগাস ফিল্ম সমালোচক পুরস্কার
মনোনীত - একজন মহিলা অভিনেতার দ্বারা অসামান্য পারফরমেন্স জন্য স্ক্রিন অ্যাক্টরস গিল্ড পুরস্কার
মনোনীত - মোশন পিকচারে একটি কস্টের জন্য অসাধারণ পারফরমেন্সের জন্য স্ক্রিন অ্যাক্টরস গিল্ড পুরস্কার
২০০৩ হাল্ক বেটি রোজ মনোনিত — সেরা অভিনেত্রীর ভূমিকায় [[স্যাটার্ন

পুরস্কার]]

২০০৩ হাউজ অব স্যান্ড এন্ড ফগ কেটি নিকোলো সেরা অভিনেত্রীর জন্য ক্যানসাস সিটি ফিল্ম ক্রিটিকস সার্কেল অ্যাওয়ার্ড
মনোনিত — সেরা অভিনেত্রীর জন্য ব্রডকাস্ট ফিল্ম ক্রিটিকস অ্যাসোসিয়েশন অ্যাওয়ার্ড
মনোনিত—সেরা অভিনেত্রীর জন্য সেন্ট্রাল ওহাইয়ো ফিল্ম ক্রাইটিক্স অ্যাসোসিয়েশন
মনোনিত — সেরা অভিনেত্রীর জন্য লাস ভেগাস ফিল্ম ক্রাইটিক্স সোসাইটি অ্যাওর্য়াড
মনোনিত — সেরা অভিনেত্রীর জন্য স্যাটেলাইট অ্যাওর্য়াড-মোশন ড্রামা
মনোনিত — সেরা অভিনেত্রীর জন্য ভ্যাঙ্কুবার ফর ফিল্ম ক্রাইটিক্স সার্কেল অ্যাওর্য়াড
২০০৫ ডার্ক ওয়াটার ডাহলিয়া উইলিয়ামস
২০০৬ লিটল চিলড্রেন ক্যাথি অ্যাডামসন
২০০৬ ব্লাড ডায়মন্ড মেডি বোয়েন
২০০৭ রিজারবেসন রোড গ্রেস লার্নার
২০০৮ দ্য ডে আর্থ স্টোড স্টিল হেলেন বেনসন
২০০৯ He's Just Not That Into You Janine Gunders
২০০৯ Inkheart Roxane
২০০৯ 9 7 Voice role
২০০৯ Creation Emma Darwin
২০১০ Virginia Virginia
২০১১ The Dilemma Beth
২০১১ Salvation Boulevard Gwen Vanderveer
২০১২ Stuck in Love Erica
২০১৩ The Trials of Muhammad Ali Herself Documentary
২০১৪ Winter's Tale Virginia Gamely
২০১৪ Aloft Nana Kunning
২০১৪ নূহ Naameh
২০১৪ Shelter Hannah
২০১৬ American Pastoral Dawn Dwyer Levov
২০১৭ Granite Mountain Amanda Marsh Post-production
২০১৮ Alita: Battle Angel Post-production

তথ্যসূত্র

  1. "Jennifer Connelly Biography"Biography Channel। A&E Television Networks। জানুয়ারি ১৮, ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ১৬, ২০১১ 
  2. "Monitor"। Entertainment Weekly। নং 1237। ডিসে ১৪, ২০১২। পৃষ্ঠা 26। 

বহিঃসংযোগ