বরিশাল পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

স্থানাঙ্ক: ২২°৪১′৫২″ উত্তর ৯০°২১′৪১″ পূর্ব / ২২.৬৯৭৮৩৯° উত্তর ৯০.৩৬১৪৮৭° পূর্ব / 22.697839; 90.361487
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
সংশোধন
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
সংশোধন
৬০ নং লাইন: ৬০ নং লাইন:
}}
}}


'''বরিশাল পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট''' [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] অন্যতম পুরাতন ও বৃহত্তম সরকারি বহুমুখী কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এটি [[বরিশাল]] শহরের আলেকান্দা - পলিটেকনিক রোডে অবস্থিত। ১৯৬২ সালে এই পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটটি প্রতিষ্ঠিত হয়। এ প্রতিষ্ঠানটি [[বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড|বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের]] অধীনে ৪ বছর মেয়াদী ডিপ্লোমা-ইন-ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স পরিচালনা করে থাকে।
'''বরিশাল পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট''' [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] অন্যতম পুরাতন ও বৃহত্তম সরকারি বহুমুখী কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এটি [[বরিশাল]] শহরের আলেকান্দা - পলিটেকনিক রোডে অবস্থিত। ১৯৬২ সালে এই পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটটি প্রতিষ্ঠিত হয়। এ প্রতিষ্ঠানটি [[বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড|বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের]] অধীনে ৪ বছর মেয়াদী ডিপ্লোমা-ইন-ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স পরিচালনা করে থাকে।


== ইতিহাস==
== ইতিহাস==
বাংলাদেশে প্রযুক্তি জ্ঞান সম্পন্ন দক্ষ মানবসম্পদ গড়ার প্রত্যয়ে ১৯৬২ সালে ফোর্ড ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে তৎকালীন পূর্ব-পাকিস্তান সরকার ৫টি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা করে। এর মধ্যে বরিশাল পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট অন্যতম। অন্য চারটি পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট সিলেট, রংপুর, বগুড়া ও পাবনায় প্রতিষ্ঠিত হয়। তখন [[তড়িৎ প্রকৌশল]], [[পুরকৌশল]] ও [[শক্তি প্রকৌশল]] - এ তিনটি প্রযুক্তি অনুষদে শিক্ষার্থী ভর্তির মাধ্যমে বরিশাল পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট এর যাত্রা শুরু হয়। পরবর্তীতে আরও ৪টি প্রযুক্তি অনুষদ চালু করে। এগুলো যথাক্রমে [[কম্পিউটার প্রকৌশল]], [[ইলেকট্রনিক্স]], [[যন্ত্র প্রকৌশল|মেকানিক্যাল]] এবং ইলেক্ট্রোমেডিকেল প্রকৌশল।
বাংলাদেশে প্রযুক্তি জ্ঞান সম্পন্ন দক্ষ মানবসম্পদ গড়ার প্রত্যয়ে ১৯৬২ সালে ফোর্ড ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে তৎকালীন পূর্ব-পাকিস্তান সরকার ৫টি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা করে। এর মধ্যে বরিশাল পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট অন্যতম। অন্য চারটি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট সিলেট, রংপুর, বগুড়া ও পাবনায় প্রতিষ্ঠিত হয়। তখন [[তড়িৎ প্রকৌশল]], [[পুরকৌশল]] ও [[শক্তি প্রকৌশল]] - এ তিনটি প্রযুক্তি অনুষদে শিক্ষার্থী ভর্তির মাধ্যমে বরিশাল পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট এর যাত্রা শুরু হয়। পরবর্তীতে আরও ৪টি প্রযুক্তি অনুষদ চালু করে। এগুলো যথাক্রমে [[কম্পিউটার প্রকৌশল]], [[ইলেকট্রনিক্স]], [[যন্ত্র প্রকৌশল|মেকানিক্যাল]] এবং ইলেক্ট্রোমেডিকেল প্রকৌশল।


== শিক্ষা কার্যক্রম==
== শিক্ষা কার্যক্রম==
৯৯ নং লাইন: ৯৯ নং লাইন:
* [https://web.archive.org/web/20150620041559/http://barishalpoly.gov.bd/ অফিসিয়াল ওয়েবসাইট]
* [https://web.archive.org/web/20150620041559/http://barishalpoly.gov.bd/ অফিসিয়াল ওয়েবসাইট]


{{বাংলাদেশের সরকারি পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটসমূহ}}
{{বাংলাদেশের সরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটসমূহ}}


[[বিষয়শ্রেণী:১৯৬২-এ প্রতিষ্ঠিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান]]
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৬২-এ প্রতিষ্ঠিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান]]
[[বিষয়শ্রেণী:বরিশাল বিভাগের পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট]]
[[বিষয়শ্রেণী:বরিশাল বিভাগের পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট]]
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৬২-এ পাকিস্তানে প্রতিষ্ঠিত]]
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৬২-এ পাকিস্তানে প্রতিষ্ঠিত]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান]]

০০:১৬, ৩১ মার্চ ২০২২ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

বরিশাল পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট
নীতিবাক্য
”প্রযুক্তির জন্য এসো প্রবৃদ্ধির জন্য বেড়িয়ে যাও”
ধরনসরকারি
স্থাপিত১৯৬২ (1962)
অধ্যক্ষপ্রকৌশলী মো: রুহুল আমিন
শিক্ষার্থী৬২০০ এর অধিক
অবস্থান
আলেকান্দা
, ,
২২°৪১′৫২″ উত্তর ৯০°২১′৪১″ পূর্ব / ২২.৬৯৭৮৩৯° উত্তর ৯০.৩৬১৪৮৭° পূর্ব / 22.697839; 90.361487
শিক্ষাঙ্গনশহুরে প্রান কেন্দ্র ২৬ একর বা ৭৮ বিঘা নিয়ে অবস্থিত
সংক্ষিপ্ত নামBPI
ওয়েবসাইটbarishalpoly.gov.bd
মানচিত্র

বরিশাল পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট বাংলাদেশের অন্যতম পুরাতন ও বৃহত্তম সরকারি বহুমুখী কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এটি বরিশাল শহরের আলেকান্দা - পলিটেকনিক রোডে অবস্থিত। ১৯৬২ সালে এই পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটটি প্রতিষ্ঠিত হয়। এ প্রতিষ্ঠানটি বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ৪ বছর মেয়াদী ডিপ্লোমা-ইন-ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স পরিচালনা করে থাকে।

ইতিহাস

বাংলাদেশে প্রযুক্তি জ্ঞান সম্পন্ন দক্ষ মানবসম্পদ গড়ার প্রত্যয়ে ১৯৬২ সালে ফোর্ড ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে তৎকালীন পূর্ব-পাকিস্তান সরকার ৫টি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা করে। এর মধ্যে বরিশাল পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট অন্যতম। অন্য চারটি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট সিলেট, রংপুর, বগুড়া ও পাবনায় প্রতিষ্ঠিত হয়। তখন তড়িৎ প্রকৌশল, পুরকৌশলশক্তি প্রকৌশল - এ তিনটি প্রযুক্তি অনুষদে শিক্ষার্থী ভর্তির মাধ্যমে বরিশাল পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট এর যাত্রা শুরু হয়। পরবর্তীতে আরও ৪টি প্রযুক্তি অনুষদ চালু করে। এগুলো যথাক্রমে কম্পিউটার প্রকৌশল, ইলেকট্রনিক্স, মেকানিক্যাল এবং ইলেক্ট্রোমেডিকেল প্রকৌশল।

শিক্ষা কার্যক্রম

বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড এর অধীনে বর্তমানে ৪ বছর মেয়াদী ডিপ্লোমা-ইন-ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স চালু রয়েছে। কারিগরি শিক্ষার পাশাপাশি প্রত্যেক প্রযুক্তির ছাত্র-ছাত্রীদের আবশ্যিকভাবে পাঠ্য বাংলা, ইংরেজি, গণিত, পদার্থ, রসায়ন, ব্যবস্থাপনা, সমাজ বিজ্ঞান, শারীরিক শিক্ষা ইত্যাদি বিষয়ে পাঠদানের জন্য একটি অকারিগরি শিক্ষা বিভাগ রয়েছে। ছাত্রছাত্রীদের সকালে ও দুপুরে দুই শিফটে পাঠদান করা হয়। ১৯৯৫ সালে বাংলাদেশ পলিটেকনিক এর মধ্য শ্রেষ্ঠ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হয়ে জাতীয় পুরস্কার লাভ করে।

অনুষদ

ছাত্রাবাস

দুটি ছাত্রাবাস ও একটি ছাত্রীনিবাস রয়েছে। মুক্তিযোদ্ধা ছাত্রাবাস, একুশে ছাত্রাবাস ও শহীদ জননী ছাত্রীনিবাস।

চিত্রশালা

তথ্যসূত্র

বহিঃসংযোগ