ভারতে জরুরি অবস্থা (১৯৭৫-১৯৭৭): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অবিশ্বকোষীয় ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা |
প্রাসঙ্গিক নয় ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা |
||
৫ নং লাইন: | ৫ নং লাইন: | ||
== তথ্যসূত্র == |
== তথ্যসূত্র == |
||
{{সূত্র তালিকা}} |
{{সূত্র তালিকা}} |
||
{{অসম্পূর্ণ}} |
|||
((সূত্র তালিকা}} |
|||
১। রবীন মণ্ডল, ‘ত্রস্ত আইন প্রণয়ন’, জ্যোতির্ময় দত্ত সম্পাদিত ‘কলকাতা’ পত্রিকার প্রথম রাজনীতি সংখ্যা (বর্ষা-১৯৭৫), প্রতিভাস ফ্যাক্সিমিলি সংস্করণ, কলিকাতা, এপ্রিল ২০০৪, পৃষ্ঠা. ৬৯। |
|||
২। জ্যোতি বসু, ‘যতদূর মনে পড়ে’, ন্যাশনাল বুক এজেন্সি প্রাইভেট লিমিটেড, কলিকাতা, দ্বিতীয় সংস্করণ আগস্ট ২০০৬, পৃষ্ঠা. ৩২৯-৩৩০। |
|||
৩। রামকৃষ্ণ দাশগুপ্ত, ‘কয়েকটি তথ্য’, জ্যোতির্ময় দত্ত সম্পাদিত ‘কলকাতা’ পত্রিকার প্রথম রাজনীতি সংখ্যা (বর্ষা-১৯৭৫), প্রতিভাস ফ্যাক্সিমিলি সংস্করণ, কলিকাতা, এপ্রিল ২০০৪, পৃষ্ঠা. ৯। |
|||
৪। সন্দীপ দত্ত, ‘ভারতীয় সংস্কৃতি নিগ্রহের ইতিহাস’, তাপস চক্রবর্তী সম্পাদিত ‘ভারতীয় গণতন্ত্রের (?) স্বরূপ’ (সংযোজিত ও পুনর্মুদ্রিত), গণতান্ত্রিক অধিকার রক্ষা সমিতি (এ পি ডি আর), কলিকাতা, জানুয়ারি ১৯৯৯, পৃষ্ঠা. ৩৫ (পরিশিষ্ট-৯)। |
|||
৫। ঐ, পৃষ্ঠা. ৩৫-৩৬ (পরিশিষ্ট-৯)। |
|||
৬। ঐ, পৃষ্ঠা. ৩৬ (পরিশিষ্ট-৯)। |
|||
৭। নিরঞ্জন হালদার, ‘জরুরি অবস্থায় বাঙালী বুদ্ধিজীবীর ভূমিকা’, জ্যোতির্ময় দত্ত সম্পাদিত ‘কলকাতা’ পত্রিকার দ্বিতীয় রাজনীতি সংখ্যা (বসন্ত-১৯৭৭), প্রতিভাস ফ্যাক্সিমিলি সংস্করণ, কলিকাতা, এপ্রিল ২০০৪, পৃষ্ঠা. ১৩ৎ |
|||
৮। ঐ, পৃষ্ঠা. ১৪। |
|||
৯। সন্দীপ দত্ত, ‘ভারতীয় সংস্কৃতি নিগ্রহের ইতিহাস’, তাপস চক্রবর্তী সম্পাদিত ভারতীয় গণতন্ত্রের (?) স্বরূপ (সংযোজিত ও পুনর্মুদ্রিত), গণতান্ত্রিক অধিকার রক্ষা সমিতি (এ পি ডি আর), কলিকাতা, জানুয়ারি ১৯৯৯, পৃষ্ঠা. ৩৬ (পরিশিষ্ট-৯)।{{অসম্পূর্ণ}} |
|||
[[বিষয়শ্রেণী:স্বাধীন ভারত]] |
[[বিষয়শ্রেণী:স্বাধীন ভারত]] |
১৩:৫২, ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২২ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
ত্রুটি: কোন সংক্ষিপ্ত নির্দিষ্ট ছিল না এবং|msg= প্যারামিটার নির্ধারণ করা হয়নি।
২৫ জুন, ১৯৭৫ থেকে ২১ মার্চ, ১৯৭৭ পর্যন্ত ২১ মাসব্যাপী ভারতের জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেছিলেন রাষ্ট্রপতি ফকরুদ্দিন আলি আহমেদ। এই জরুরি অবস্থার পরামর্শদাতা ছিলেন ভারতের তদনীন্তন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী। ভারতীয় সংবিধানে ৩৫২ নং ধারা অনুযায়ী এই জরুরি অবস্থা ঘোষিত হয়েছিল। ভারতীয় প্রজাতন্ত্রের ইতিহাসে এই ঘটনা ছিল সর্বাপেক্ষা বিতর্কিত।
তথ্যসূত্র
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |