সমবাহু ত্রিভুজ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা |
সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা |
||
১৬ নং লাইন: | ১৬ নং লাইন: | ||
[[চিত্র:Equilateral_triangle_construction.svg|ডান|থাম্ব|200x200পিক্সেল|পেন্সিল ও কম্পাসের সাহায্যে সমবাহু ত্রিভুজ আঁকার পদ্ধতি। ]] |
[[চিত্র:Equilateral_triangle_construction.svg|ডান|থাম্ব|200x200পিক্সেল|পেন্সিল ও কম্পাসের সাহায্যে সমবাহু ত্রিভুজ আঁকার পদ্ধতি। ]] |
||
পেন্সিল এবং কম্পাসের সাহায্যে সহজেই সমবাহু ত্রিভুজ আঁকা যায়। কারণ 3 হলো একটি [[ফেরমাটের মৌলিক সংখ্যা]]। প্রথমে একটি সরলরেখা আঁকতে হবে। রেখার এক প্রান্তকে কেন্দ্র করে ঐ রেখার দৈর্ঘ্যের সমান ব্যাসার্ধ নিয়ে একটি বৃত্ত আঁকি। একইভাবে অন্য প্রান্তেও একটি বৃত্ত আঁকি। এর রেখার দুইটি প্রান্তবিন্দুর সঙ্গে যে বিন্দুতে বৃত্ত দুটি ছেদ করেছে সেই বিন্দুটি যোগ করি। |
পেন্সিল এবং কম্পাসের সাহায্যে সহজেই সমবাহু ত্রিভুজ আঁকা যায়। কারণ 3 হলো একটি [[ফেরমাটের মৌলিক সংখ্যা]]। প্রথমে একটি [[সরলরেখা]] আঁকতে হবে। রেখার এক প্রান্তকে কেন্দ্র করে ঐ রেখার দৈর্ঘ্যের সমান ব্যাসার্ধ নিয়ে একটি বৃত্ত আঁকি। একইভাবে অন্য প্রান্তেও একটি বৃত্ত আঁকি। এর রেখার দুইটি প্রান্তবিন্দুর সঙ্গে যে বিন্দুতে বৃত্ত দুটি ছেদ করেছে সেই বিন্দুটি যোগ করি। |
||
অন্যভাবেও সমবাহু ত্রিভুজ আঁকা যায়। প্রথমে r ব্যাসার্ধবিশিষ্ট একটি বৃত্ত আঁকি। এরপর ঐ বৃত্তের পরিধির যেকোন বিন্দুকে কেন্দ্র করে একই ব্যাসার্ধ নিয়ে আরেকটি বৃত্ত আঁকি। বৃত্ত দুইটি যে দুটি বিন্দুতে ছেদ করেছে সেটি এবং বিপরীত বিন্দুটি যোগ করি। |
অন্যভাবেও সমবাহু ত্রিভুজ আঁকা যায়। প্রথমে r [[ব্যাসার্ধ|ব্যাসার্ধবিশিষ্ট]] একটি [[বৃত্ত]] আঁকি। এরপর ঐ বৃত্তের পরিধির যেকোন বিন্দুকে কেন্দ্র করে একই ব্যাসার্ধ নিয়ে আরেকটি বৃত্ত আঁকি। বৃত্ত দুইটি যে দুটি বিন্দুতে ছেদ করেছে সেটি এবং বিপরীত বিন্দুটি যোগ করি। |
||
[[চিত্র:Equilateral_Triangle_Inscribed_in_a_Circle.gif|কেন্দ্র]] |
[[চিত্র:Equilateral_Triangle_Inscribed_in_a_Circle.gif|কেন্দ্র]] |
||
১৪:২১, ২১ ডিসেম্বর ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
জ্যামিতিতে সমবাহু ত্রিভুজ হলো এমন ত্রিভুজ যার প্রতিটি বাহু সমান দৈর্ঘ্যের।[১] এছাড়াও সমবাহু ত্রিভুজের প্রতিটি কোণ পরস্পর সমান। এটি তিন বাহু বিশিষ্ট একটি সুষম বহুভুজ, তাই এটিকে সুষম ত্রিভুজও বলা হয়।
সমবাহু ত্রিভুজ | |
---|---|
প্রকার | সুষম বহুভুজ |
প্রান্ত ও ছেদচিহ্ন | 3 |
শ্লেফলি প্রতীক | {3} |
কক্সিটার ডায়াগ্রাম | |
প্রতিসাম্য দল | D3 |
ক্ষেত্রফল | |
অভ্যন্তরীণ কোণ (ডিগ্রি) | 60° |
প্রধান বৈশিষ্ট্যসমুহ
সমবাহু ত্রিভুজের প্রতিটি বাহুকে a ধরে পিথাগোরাসের উপপাদ্য অনুসারে বলতে পারি:
- ক্ষেত্রফল, [২]
- পরিসীমা,
- পরিবৃত্তের ব্যাসার্ধ,
- অন্তরলিখিত বৃত্তের ব্যাসার্ধ অথবা
- ত্রিভুজটির কেন্দ্র হলো পরিবৃত্ত ও অন্তবৃত্তের কেন্দ্র।
- যেকোন শীর্ষ থেকে অভিলম্বের দৈর্ঘ্য
জ্যামিতিক নির্মাণ
পেন্সিল এবং কম্পাসের সাহায্যে সহজেই সমবাহু ত্রিভুজ আঁকা যায়। কারণ 3 হলো একটি ফেরমাটের মৌলিক সংখ্যা। প্রথমে একটি সরলরেখা আঁকতে হবে। রেখার এক প্রান্তকে কেন্দ্র করে ঐ রেখার দৈর্ঘ্যের সমান ব্যাসার্ধ নিয়ে একটি বৃত্ত আঁকি। একইভাবে অন্য প্রান্তেও একটি বৃত্ত আঁকি। এর রেখার দুইটি প্রান্তবিন্দুর সঙ্গে যে বিন্দুতে বৃত্ত দুটি ছেদ করেছে সেই বিন্দুটি যোগ করি।
অন্যভাবেও সমবাহু ত্রিভুজ আঁকা যায়। প্রথমে r ব্যাসার্ধবিশিষ্ট একটি বৃত্ত আঁকি। এরপর ঐ বৃত্তের পরিধির যেকোন বিন্দুকে কেন্দ্র করে একই ব্যাসার্ধ নিয়ে আরেকটি বৃত্ত আঁকি। বৃত্ত দুইটি যে দুটি বিন্দুতে ছেদ করেছে সেটি এবং বিপরীত বিন্দুটি যোগ করি।
ক্ষেত্রফলের সূত্রের প্রমাণ
প্রতিটি বাহু a হলে সমবাহু ত্রিভুজের ক্ষেত্রফল । পিথাগোরাসের উপপাদ্য এবং ত্রিকোণমিতির সাহায্যে এটি সহজেই প্রমাণ করা যায়।
পিথাগোরাসের উপপাদ্য ব্যবহার করে
যেকোন ত্রিভুজের ক্ষেত্রফল হলো ভূমি, এবং উচ্চতা, এর গুণফলের অর্ধেক।
সমবাহু ত্রিভুজের যেকোন শীর্ষ থেকে বিপরীত বাহুর উপর লম্ব আঁকা হলে দুটি সমকোণী ত্রিভুজ উৎপন্ন হবে। যেকোন সমকোণী ত্রিভুজের ভূমি হলো a এর অর্ধেক এবং পিথাগোরাসের উপপাদ্য অনুসারে পাই
তাহলে
ক্ষেত্রফলের সুত্রটিতে এর মান বসিয়ে পাই
আরও দেখুন
তথ্যসূত্র
- ↑ "সমবাহু ত্রিভুজের সংজ্ঞা, ক্ষেত্রফল ও পরিসীমা নির্ণয়"। পাঠগৃহ। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-১২-১৯।
- ↑ নবম-দশম শ্রেণি, গণিত (২০২০–২১)। পরিমিতি। ঢাকা: জাতীয় শিক্ষক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড। পৃষ্ঠা ২৯৬।