নাইলোটিকা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Yeamin S Riyadh (আলোচনা | অবদান)
→‎বাসস্থান: বিষয় বস্ত যোগ
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
Yeamin S Riyadh (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
২৩ নং লাইন: ২৩ নং লাইন:
এটি মিঠা পানির মাছ। তবে সামান্য লবণাক্ততা সহ্য করতে পারে।সাধারণত খাল এবং বিলে পাওয়া যায়। তবে পুকুরেও সহজেই চাষ করা যায়।
এটি মিঠা পানির মাছ। তবে সামান্য লবণাক্ততা সহ্য করতে পারে।সাধারণত খাল এবং বিলে পাওয়া যায়। তবে পুকুরেও সহজেই চাষ করা যায়।
==প্রজনন==
==প্রজনন==
তিন মাস বয়সে প্রজননক্ষ্ম হয় এবং বছরে তিন থেকে চার বার ডিম দেয়।
তিন মাস বয়সে প্রজননক্ষম হয় এবং বছরে তিন থেকে চার বার ডিম দেয়।


== চাষ পদ্ধতি ==
== চাষ পদ্ধতি ==

১৩:৩৩, ২৩ নভেম্বর ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

নাইলোটিকা
নাইলোটিকা
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস
জগৎ: প্রাণী জগৎ
পর্ব: কর্ডাটা
শ্রেণী: Actinopterygii
বর্গ: Perciformes
পরিবার: Cichlidae
গণ: Oreochromis
প্রজাতি: O. niloticus
দ্বিপদী নাম
Oreochromis niloticus
Linnaeus, 1758

নাইলোটিকা (বৈজ্ঞানিক নাম: Oreochromis niloticus) (ইংরেজি: Nile tilapia) হচ্ছে Cichlidae পরিবারের Oreochromis গণের একটি স্বাদুপানির মাছ। একটি মাঝারি আকারের মাছ।

শ্রেনীবিন্যাস

বৈজ্ঞানিক নাম Oreochromis niloticus । মাছটি কে ইংরেজিতে Nile tilapia বলে। এটি Cichlidae পরিবার (family) এর অন্তর্গত। এটি বাংলাদেশ এর স্থানীয় (Native) মাছ নয়।

বাসস্থান

এটি মিঠা পানির মাছ। তবে সামান্য লবণাক্ততা সহ্য করতে পারে।সাধারণত খাল এবং বিলে পাওয়া যায়। তবে পুকুরেও সহজেই চাষ করা যায়।

প্রজনন

তিন মাস বয়সে প্রজননক্ষম হয় এবং বছরে তিন থেকে চার বার ডিম দেয়।

চাষ পদ্ধতি

মাছের চাষ পদ্ধতি খুব সহজ।কার্প মাছের সাথে এ মাছ খুব সহজেই চাষ করা যায়। দ্রুত বৃদ্ধির জন্য এ মাছকে প্রাকৃতিক খাবারের সাথে দৈনিক মাছের ওজনের ৩-৫ শতাংশ সম্পূরক খাবার দিতে হয়। কম সময়ে বেশি ফলন,খাদ্য খরচ কম ও অধিক মুনাফার জন্য নাইলোটিকা মাছ চাষিদের কাছে বেশ জনপ্রিয়। হেক্টর প্রতি প্রায় ২২০০০০ - ৩০০০০০ পর্যন্ত পোনা ছাড়া যায় এবং ৬০-৯০ দিনের মধ্যে বিক্রির উপযোগী হয়ে যায়।

বাংলাদেশে বর্তমান অবস্থা এবং সংরক্ষণ

আইইউসিএন বাংলাদেশ (২০০০) এর লাল তালিকা এই মাছ অন্তর্ভুক্ত নয়।৬০ এর দশকে এ মাছ বাংলাদেশে আমদানী করা হয়।[১]

আরও দেখুন

তথ্য সূত্র

  1. এ কে আতাউর রহমান, গাউছিয়া ওয়াহিদুন্নেছা চৌধুরী (অক্টোবর ২০০৯)। "স্বাদুপানির মাছ"। আহমেদ, জিয়া উদ্দিন; আবু তৈয়ব, আবু আহমদ; হুমায়ুন কবির, সৈয়দ মোহাম্মদ; আহমাদ, মোনাওয়ার। বাংলাদেশ উদ্ভিদ ও প্রাণী জ্ঞানকোষ২৩ (১ সংস্করণ)। ঢাকা: বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি। পৃষ্ঠা ২৪৩–২৪৪। আইএসবিএন 984-30000-0286-0 |আইএসবিএন= এর মান পরীক্ষা করুন: invalid prefix (সাহায্য)