স্পার্টা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: পুনর্বহালকৃত দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
Aishik Rehman (আলোচনা | অবদান) অ 2401:4900:3EE1:8D8E:BA05:D722:1BF9:E323-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে H M Khalid Mahmud-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত ট্যাগ: পুনর্বহাল |
||
৩৬ নং লাইন: | ৩৬ নং লাইন: | ||
একটি পৃথক শহর-স্টেট হিসেবে প্রতিষ্ঠিত স্পার্টার সৈন্যদের কঠোর অনুশীলন করানো হত। এজন্যই স্পার্টার সেনাদল তৎকালীন গ্রিসের সবচেয়ে দুর্ধর্ষ সেনাদল হিসেবে চিহ্নিত হয়ে থাকে। [[এধেন্স|এথেনীয়]] এবং [[পারস্য সাম্রাজ্যের]] বিরুদ্ধে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বিজয় লাভের পর স্পার্টা নিজেকে গ্রিসের স্বাভাবিক রক্ষক হিসেবে ঘোষণা করে।<ref name="মাচেদোনীয়ান সাম্রাজ্য">মাচেদোনীয়ান সাম্রাজ্য: ফিলিপ II এবং আলেকজান্ডারের অধীনে যুদ্ধের যুগ, ৩৫৯-৩২৩ বি.সি.- জেমস আর.।</ref> [[ইউরোটাস|ইউরোটাস নদীর]] তীরে অবস্থানের কারণে প্রাচীন কাল থেকেই স্পার্টা নগরীর একটি প্রাকৃতিক প্রতিরোধ বিদ্যমান ছিল। কারণ এর তিনদিক পর্বতশ্রেণী দ্বারা ঘেরা। একদিকে ছিল টেইগেটাস পাহাড়, যার উপর দিয়ে লেগদা গিরিপথ হয়ে আগ্রাসী বাহিনী আক্রমণ করতে পারত। এক্ষেত্রে তাদেরকে ল্যাকোনিয়া এবং পেলোপনেসাস অতিক্রম করতে হত। কিন্তু এই পথে স্পার্টান সৈন্যদের কর্তৃত্ব বজায় ছিল সবসময়। উপরন্তু এই শহর থেকে নিকটতম সমুদ্র বন্দর তথা জিথিয়াম বন্দরের দূরত্ব ছিল ২৭ কিলোমিটার। এ কারণে এই শহরটিকে অবরোধ করা ছিল দুঃসাধ্য কাজ। |
একটি পৃথক শহর-স্টেট হিসেবে প্রতিষ্ঠিত স্পার্টার সৈন্যদের কঠোর অনুশীলন করানো হত। এজন্যই স্পার্টার সেনাদল তৎকালীন গ্রিসের সবচেয়ে দুর্ধর্ষ সেনাদল হিসেবে চিহ্নিত হয়ে থাকে। [[এধেন্স|এথেনীয়]] এবং [[পারস্য সাম্রাজ্যের]] বিরুদ্ধে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বিজয় লাভের পর স্পার্টা নিজেকে গ্রিসের স্বাভাবিক রক্ষক হিসেবে ঘোষণা করে।<ref name="মাচেদোনীয়ান সাম্রাজ্য">মাচেদোনীয়ান সাম্রাজ্য: ফিলিপ II এবং আলেকজান্ডারের অধীনে যুদ্ধের যুগ, ৩৫৯-৩২৩ বি.সি.- জেমস আর.।</ref> [[ইউরোটাস|ইউরোটাস নদীর]] তীরে অবস্থানের কারণে প্রাচীন কাল থেকেই স্পার্টা নগরীর একটি প্রাকৃতিক প্রতিরোধ বিদ্যমান ছিল। কারণ এর তিনদিক পর্বতশ্রেণী দ্বারা ঘেরা। একদিকে ছিল টেইগেটাস পাহাড়, যার উপর দিয়ে লেগদা গিরিপথ হয়ে আগ্রাসী বাহিনী আক্রমণ করতে পারত। এক্ষেত্রে তাদেরকে ল্যাকোনিয়া এবং পেলোপনেসাস অতিক্রম করতে হত। কিন্তু এই পথে স্পার্টান সৈন্যদের কর্তৃত্ব বজায় ছিল সবসময়। উপরন্তু এই শহর থেকে নিকটতম সমুদ্র বন্দর তথা জিথিয়াম বন্দরের দূরত্ব ছিল ২৭ কিলোমিটার। এ কারণে এই শহরটিকে অবরোধ করা ছিল দুঃসাধ্য কাজ। |
||
== |
== ইতিহাস == |
||
== আরও দেখুন == |
== আরও দেখুন == |
১৬:৩৩, ২৯ অক্টোবর ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
Σπάρτη স্পার্টা | |
---|---|
রাজধানী | স্পার্টা |
সরকার | ওলিগারকি |
• | খ্রীষ্টপূর্বাব্দ ১১তম শতাব্দী |
জনসংখ্যা | |
• ২০০১ আনুমানিক | ১৮,১৮৪ |
• গ্রীষ্মকালীন (ডিএসটি) | ইউটিসি+২ (CEST) |
কলিং কোড | ৩০ |
স্পার্টা (গ্রিক ভাষায় Σπάρτη, Sparte; ডোরিক ভাষায় Σπάρτα, Spártā) দক্ষিণ গ্রীসের একটি প্রাচীন শহরের নাম। সুপ্রাচীন কালে এটি একটি বিখ্যাত ডোরীয় গ্রিক সামরিক সাম্রাজ্য হিসেবে প্রতিষ্ঠিত ছিল। তখন এটি মূলত ল্যাকোনিয়ার অন্তর্গত ছিল। গ্রিসের কেন্দ্রীয় ল্যাকোনীয় সমতলের দক্ষিণে একেবারে শেষভাগে ইউরোটাস নদীর ডান তীরে স্পার্টা নগরী অবস্থিত।
একটি পৃথক শহর-স্টেট হিসেবে প্রতিষ্ঠিত স্পার্টার সৈন্যদের কঠোর অনুশীলন করানো হত। এজন্যই স্পার্টার সেনাদল তৎকালীন গ্রিসের সবচেয়ে দুর্ধর্ষ সেনাদল হিসেবে চিহ্নিত হয়ে থাকে। এথেনীয় এবং পারস্য সাম্রাজ্যের বিরুদ্ধে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বিজয় লাভের পর স্পার্টা নিজেকে গ্রিসের স্বাভাবিক রক্ষক হিসেবে ঘোষণা করে।[১] ইউরোটাস নদীর তীরে অবস্থানের কারণে প্রাচীন কাল থেকেই স্পার্টা নগরীর একটি প্রাকৃতিক প্রতিরোধ বিদ্যমান ছিল। কারণ এর তিনদিক পর্বতশ্রেণী দ্বারা ঘেরা। একদিকে ছিল টেইগেটাস পাহাড়, যার উপর দিয়ে লেগদা গিরিপথ হয়ে আগ্রাসী বাহিনী আক্রমণ করতে পারত। এক্ষেত্রে তাদেরকে ল্যাকোনিয়া এবং পেলোপনেসাস অতিক্রম করতে হত। কিন্তু এই পথে স্পার্টান সৈন্যদের কর্তৃত্ব বজায় ছিল সবসময়। উপরন্তু এই শহর থেকে নিকটতম সমুদ্র বন্দর তথা জিথিয়াম বন্দরের দূরত্ব ছিল ২৭ কিলোমিটার। এ কারণে এই শহরটিকে অবরোধ করা ছিল দুঃসাধ্য কাজ।
ইতিহাস
আরও দেখুন
তথ্যসূত্র
- ↑ মাচেদোনীয়ান সাম্রাজ্য: ফিলিপ II এবং আলেকজান্ডারের অধীনে যুদ্ধের যুগ, ৩৫৯-৩২৩ বি.সি.- জেমস আর.।