বরিশাল পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
Sojol Rana (আলোচনা | অবদান) সংশোধন |
Sojol Rana (আলোচনা | অবদান) |
||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
{{উৎসহীন|date=সেপ্টেম্বর ২০২১}} |
|||
{{Infobox university |
{{Infobox university |
||
| name = বরিশাল পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট |
| name = বরিশাল পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট |
১৯:০৪, ৬ সেপ্টেম্বর ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
নীতিবাক্য | ”প্রযুক্তির জন্য এসো প্রবৃদ্ধির জন্য বেড়িয়ে যাও” |
---|---|
ধরন | সরকারি |
স্থাপিত | ১৯৬২ |
অধ্যক্ষ | প্রকৌশলী মো: রুহুল আমিন |
শিক্ষার্থী | ৬২০০ এর অধিক |
অবস্থান | আলেকান্দা , , ২২°৪১′৫২″ উত্তর ৯০°২১′৪১″ পূর্ব / ২২.৬৯৭৮৩৯° উত্তর ৯০.৩৬১৪৮৭° পূর্ব |
শিক্ষাঙ্গন | শহুরে প্রান কেন্দ্র ২৬ একর বা ৭৮ বিঘা নিয়ে অবস্থিত |
সংক্ষিপ্ত নাম | BPI |
ওয়েবসাইট | barishalpoly |
বরিশাল পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট বাংলাদেশের অন্যতম পুরাতন ও বৃহত্তম সরকারি বহুমুখী কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। এটি বরিশাল শহরের আলেকান্দা - পলিটেকনিক রোডে অবস্থিত। ১৯৬২ সালে এই পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটটি প্রতিষ্ঠিত হয়। এ প্রতিষ্ঠানটি বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ৪ বছর মেয়াদী ডিপ্লোমা-ইন-ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স পরিচালনা করে থাকে।
ইতিহাস
বাংলাদেশে প্রযুক্তি জ্ঞান সম্পন্ন দক্ষ মানবসম্পদ গড়ার প্রত্যয়ে ১৯৬২ সালে ফোর্ড ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে তৎকালীন পূর্ব-পাকিস্তান সরকার ৫টি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা করে। এর মধ্যে বরিশাল পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট অন্যতম। অন্য চারটি পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট সিলেট, রংপুর, বগুড়া ও পাবনায় প্রতিষ্ঠিত হয়। তখন তড়িৎ প্রকৌশল, পুরকৌশল ও শক্তি প্রকৌশল - এ তিনটি প্রযুক্তি অনুষদে শিক্ষার্থী ভর্তির মাধ্যমে বরিশাল পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট এর যাত্রা শুরু হয়। পরবর্তীতে আরও ৪টি প্রযুক্তি অনুষদ চালু করে। এগুলো যথাক্রমে কম্পিউটার প্রকৌশল, ইলেকট্রনিক্স, মেকানিক্যাল এবং ইলেক্ট্রোমেডিকেল প্রকৌশল।
অবকাঠামো
শিক্ষা কার্যক্রম
বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড এর অধীনে বর্তমানে ৪ বছর মেয়াদী ডিপ্লোমা-ইন-ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স চালু রয়েছে। কারিগরি শিক্ষার পাশাপাশি প্রত্যেক প্রযুক্তির ছাত্র-ছাত্রীদের আবশ্যিকভাবে পাঠ্য বাংলা, ইংরেজি, গণিত, পদার্থ, রসায়ন, ব্যবস্থাপনা, সমাজ বিজ্ঞান, শারীরিক শিক্ষা ইত্যাদি বিষয়ে পাঠদানের জন্য একটি অকারিগরি শিক্ষা বিভাগ রয়েছে। ছাত্রছাত্রীদের সকালে ও দুপুরে দুই শিফটে পাঠদান করা হয়। ১৯৯৫ সালে বাংলাদেশ পলিটেকনিক এর মধ্য শ্রেষ্ঠ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হয়ে জাতীয় পুরস্কার লাভ করে।
অনুষদ
- কম্পিউটার প্রকৌশল অনুষদ
- পুরকৌশল (সিভিল) অনুষদ
- ইলেকট্রিক্যাল প্রকৌশল অনুষদ
- ইলেকট্রনিক্স প্রকৌশল অনুষদ
- যন্ত্র প্রকৌশল অনুষদ
- শক্তি প্রকৌশল অনুষদ
- ইলেক্ট্রোমেডিকেল প্রকৌশল অনুষদ
- ট্যুরিজম এ্যান্ড হস্পিটালিটি ম্যানেজমেন্ট অনুষদ
ছাত্রাবাস
দুটি ছাত্রাবাস ও একটি ছাত্রীনিবাস রয়েছে। মুক্তিযোদ্ধা ছাত্রাবাস, একুশে ছাত্রাবাস ও শহীদ জননী ছাত্রীনিবাস।