ভাষা আন্দোলনে একুশে পদক: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
অকার্যকর সংযোগ ঠিক করা হয়েছে ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
১টি উৎস উদ্ধার করা হল ও ০টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল।) #IABot (v2.0.8 |
||
২৩ নং লাইন: | ২৩ নং লাইন: | ||
}} |
}} |
||
'''ভাষা আন্দোলনে একুশে পদক''' হলো [[একুশে পদক]] প্রদানের একটি অন্যতম প্রধান ক্ষেত্র। এটি ১৯৫২ সালের [[বাংলা ভাষা আন্দোলন|ভাষা আন্দোলনের]] সাথে জড়িতদের অনন্য অবদানের স্বীকৃতি প্রদানের উদ্দেশ্যে প্রদত্ত একটি জাতীয় এবং এদেশের “দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার”।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.dailyjanakantha.com/details/article/171749/%E0%A6%8F%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%B6%E0%A7%87-%E0%A6%AA%E0%A6%A6%E0%A6%95-%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%9B%E0%A7%87%E0%A6%A8-%E0%A6%A4%E0%A7%8B%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%AC-%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%A8-%E0%A6%AE%E0%A6%AB%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A7%81%E0%A6%B2-%E0%A6%B9%E0%A6%95%E0%A6%B8%E0%A6%B9-%E0%A7%A7%E0%A7%AC-%E0%A6%9C%E0%A6%A8/|শিরোনাম=একুশে পদক পাচ্ছেন তোয়াব খান, মফিদুল হকসহ ১৬ জন|তারিখ=১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৬|সংবাদপত্র=[[দৈনিক জনকণ্ঠ]]|সংগ্রহের-তারিখ=২১ সেপ্টেম্বর ২০১৭}}</ref> ভাষা আন্দোলনের শহীদদের স্মরণে ১৯৭৬ সাল থেকে [[শিক্ষায় একুশে পদক|শিক্ষা]], [[ভাষা ও সাহিত্যে একুশে পদক|সাহিত্য]] ও [[সাংবাদিকতায় একুশে পদক|সাংবাদিকতা]] - এই তিনটি ক্ষেত্রে “একুশে পদক” প্রদান প্রচলন করা হয়।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://www.ittefaq.com.bd/print-edition/first-page/2016/02/11/101479.html |শিরোনাম=১৬ কৃতী ব্যক্তি পাচ্ছেন একুশে পদক |সংবাদপত্র=[[দৈনিক ইত্তেফাক]] |তারিখ=১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ |সংগ্রহের-তারিখ= ২৬ সেপ্টেম্বর ২০১৬}}</ref> পরবর্তিতে ভাষা আন্দোলন, [[মুক্তিযুদ্ধে একুশে পদক|মুক্তিযুদ্ধ]], [[গবেষণায় একুশে পদক|গবেষণা]], [[শিল্পকলায় একুশে পদক|শিল্পকলা]], [[বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে একুশে পদক|বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি]] এবং [[সমাজসেবায় একুশে পদক|সমাজসেবা]] - এই আরও ছয়টি ক্ষেত্রেও “একুশে পদক” প্রদানের প্রচলন করা হয়। এই পুরস্কার প্রদানের ব্যাপারটি দেখাশোনা করে [[বাংলাদেশ সরকার|বাংলাদেশ সরকারের]] [[সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় (বাংলাদেশ)|সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়]]।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://www.ittefaq.com.bd/national/2017/07/13/120284_print.html |শিরোনাম=একুশে পদকের মনোনয়ন আহ্বান |সংবাদপত্র=[[দৈনিক ইত্তেফাক]] |তারিখ=১৩ জুলাই ২০১৭ |সংগ্রহের-তারিখ= ২১ সেপ্টেম্বর ২০১৭}}</ref> বাংলাদেশ সরকারের সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের নির্ধারিত কমিটির পরামর্শে মনোনীত ব্যক্তিবর্গ ও প্রতিষ্ঠানকে এই পদক দেয়া হয়।<ref name="এপ">{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=https://nhd.gov.bd/content/একুশে_পদক_প্রদানের_সার্বিক_প্রক্রিয়া |শিরোনাম=একুশে পদক প্রদানের সার্বিক প্রক্রিয়া |প্রকাশক=তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার |তারিখ=৪ জুন ২০১৭ |সংগ্রহের-তারিখ=২১ সেপ্টেম্বর ২০১৭ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20180301044541/https://nhd.gov.bd/content/%E0%A6%8F%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%B6%E0%A7%87_%E0%A6%AA%E0%A6%A6%E0%A6%95_%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0_%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%95_%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE |আর্কাইভের-তারিখ=১ মার্চ ২০১৮ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref> প্রতিবছর ২০ ফেব্রুয়ারি তারিখে ঢাকায় একটি আড়ম্বরপূর্ণ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে এই পদক প্রদান প্রদান করা হয়।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://archive.prothom-alo.com/detail/date/2013-02-07/news/327562 |শিরোনাম=একুশে পদক ঘোষণা |সংবাদপত্র=[[দৈনিক প্রথম আলো]] |তারিখ=৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ |সংগ্রহের-তারিখ= |
'''ভাষা আন্দোলনে একুশে পদক''' হলো [[একুশে পদক]] প্রদানের একটি অন্যতম প্রধান ক্ষেত্র। এটি ১৯৫২ সালের [[বাংলা ভাষা আন্দোলন|ভাষা আন্দোলনের]] সাথে জড়িতদের অনন্য অবদানের স্বীকৃতি প্রদানের উদ্দেশ্যে প্রদত্ত একটি জাতীয় এবং এদেশের “দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার”।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.dailyjanakantha.com/details/article/171749/%E0%A6%8F%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%B6%E0%A7%87-%E0%A6%AA%E0%A6%A6%E0%A6%95-%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%9B%E0%A7%87%E0%A6%A8-%E0%A6%A4%E0%A7%8B%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%AC-%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%A8-%E0%A6%AE%E0%A6%AB%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A7%81%E0%A6%B2-%E0%A6%B9%E0%A6%95%E0%A6%B8%E0%A6%B9-%E0%A7%A7%E0%A7%AC-%E0%A6%9C%E0%A6%A8/|শিরোনাম=একুশে পদক পাচ্ছেন তোয়াব খান, মফিদুল হকসহ ১৬ জন|তারিখ=১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৬|সংবাদপত্র=[[দৈনিক জনকণ্ঠ]]|সংগ্রহের-তারিখ=২১ সেপ্টেম্বর ২০১৭}}</ref> ভাষা আন্দোলনের শহীদদের স্মরণে ১৯৭৬ সাল থেকে [[শিক্ষায় একুশে পদক|শিক্ষা]], [[ভাষা ও সাহিত্যে একুশে পদক|সাহিত্য]] ও [[সাংবাদিকতায় একুশে পদক|সাংবাদিকতা]] - এই তিনটি ক্ষেত্রে “একুশে পদক” প্রদান প্রচলন করা হয়।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://www.ittefaq.com.bd/print-edition/first-page/2016/02/11/101479.html |শিরোনাম=১৬ কৃতী ব্যক্তি পাচ্ছেন একুশে পদক |সংবাদপত্র=[[দৈনিক ইত্তেফাক]] |তারিখ=১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ |সংগ্রহের-তারিখ= ২৬ সেপ্টেম্বর ২০১৬}}</ref> পরবর্তিতে ভাষা আন্দোলন, [[মুক্তিযুদ্ধে একুশে পদক|মুক্তিযুদ্ধ]], [[গবেষণায় একুশে পদক|গবেষণা]], [[শিল্পকলায় একুশে পদক|শিল্পকলা]], [[বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে একুশে পদক|বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি]] এবং [[সমাজসেবায় একুশে পদক|সমাজসেবা]] - এই আরও ছয়টি ক্ষেত্রেও “একুশে পদক” প্রদানের প্রচলন করা হয়। এই পুরস্কার প্রদানের ব্যাপারটি দেখাশোনা করে [[বাংলাদেশ সরকার|বাংলাদেশ সরকারের]] [[সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় (বাংলাদেশ)|সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়]]।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://www.ittefaq.com.bd/national/2017/07/13/120284_print.html |শিরোনাম=একুশে পদকের মনোনয়ন আহ্বান |সংবাদপত্র=[[দৈনিক ইত্তেফাক]] |তারিখ=১৩ জুলাই ২০১৭ |সংগ্রহের-তারিখ= ২১ সেপ্টেম্বর ২০১৭}}</ref> বাংলাদেশ সরকারের সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের নির্ধারিত কমিটির পরামর্শে মনোনীত ব্যক্তিবর্গ ও প্রতিষ্ঠানকে এই পদক দেয়া হয়।<ref name="এপ">{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=https://nhd.gov.bd/content/একুশে_পদক_প্রদানের_সার্বিক_প্রক্রিয়া |শিরোনাম=একুশে পদক প্রদানের সার্বিক প্রক্রিয়া |প্রকাশক=তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার |তারিখ=৪ জুন ২০১৭ |সংগ্রহের-তারিখ=২১ সেপ্টেম্বর ২০১৭ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20180301044541/https://nhd.gov.bd/content/%E0%A6%8F%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%B6%E0%A7%87_%E0%A6%AA%E0%A6%A6%E0%A6%95_%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0_%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%95_%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE |আর্কাইভের-তারিখ=১ মার্চ ২০১৮ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref> প্রতিবছর ২০ ফেব্রুয়ারি তারিখে ঢাকায় একটি আড়ম্বরপূর্ণ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে এই পদক প্রদান প্রদান করা হয়।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://archive.prothom-alo.com/detail/date/2013-02-07/news/327562 |শিরোনাম=একুশে পদক ঘোষণা |সংবাদপত্র=[[দৈনিক প্রথম আলো]] |তারিখ=৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ |সংগ্রহের-তারিখ=২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৭ |আর্কাইভের-তারিখ=২০১৮-০৭-২০ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20180720195609/http://archive.prothom-alo.com/detail/date/2013-02-07/news/327562 |ইউআরএল-অবস্থা=অকার্যকর }}</ref> ২০০০ সালে [[আবুল বরকত|ভাষা শহীদ বরকত]], [[আবদুল জব্বার|ভাষা শহীদ জব্বার]], [[আবদুস সালাম (ভাষা শহীদ)|ভাষা শহীদ সালাম]], [[রফিকউদ্দিন আহমদ|ভাষা শহীদ রফিক]], [[শফিউর রহমান|ভাষা শহীদ শফিউর]] এবং [[গাজীউল হক|ভাষা সৈনিক গাজীউল হককে]] প্রথমবারের মতো “ভাষা আন্দোলনে একুশে পদক” প্রদান করা হয়। |
||
== আরও দেখুন == |
== আরও দেখুন == |
১২:৫৭, ৩১ আগস্ট ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
ভাষা আন্দোলনে একুশে পদক | |
---|---|
বিবরণ | ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনে অনন্য অবদানের স্বীকৃতি প্রদানের উদ্দেশ্যে এ পুরস্কার দেয়া হয়। |
অবস্থান | ঢাকা, বাংলাদেশ |
দেশ | বাংলাদেশ |
পুরস্কারদাতা | বাংলাদেশ |
উপস্থাপক | বাংলাদেশ সরকার |
প্রথম পুরস্কৃত | ১৯৭৬ |
সর্বশেষ পুরস্কৃত | ২০১৬ |
ওয়েবসাইট | www |
ভাষা আন্দোলনে একুশে পদক হলো একুশে পদক প্রদানের একটি অন্যতম প্রধান ক্ষেত্র। এটি ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের সাথে জড়িতদের অনন্য অবদানের স্বীকৃতি প্রদানের উদ্দেশ্যে প্রদত্ত একটি জাতীয় এবং এদেশের “দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার”।[১] ভাষা আন্দোলনের শহীদদের স্মরণে ১৯৭৬ সাল থেকে শিক্ষা, সাহিত্য ও সাংবাদিকতা - এই তিনটি ক্ষেত্রে “একুশে পদক” প্রদান প্রচলন করা হয়।[২] পরবর্তিতে ভাষা আন্দোলন, মুক্তিযুদ্ধ, গবেষণা, শিল্পকলা, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি এবং সমাজসেবা - এই আরও ছয়টি ক্ষেত্রেও “একুশে পদক” প্রদানের প্রচলন করা হয়। এই পুরস্কার প্রদানের ব্যাপারটি দেখাশোনা করে বাংলাদেশ সরকারের সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়।[৩] বাংলাদেশ সরকারের সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের নির্ধারিত কমিটির পরামর্শে মনোনীত ব্যক্তিবর্গ ও প্রতিষ্ঠানকে এই পদক দেয়া হয়।[৪] প্রতিবছর ২০ ফেব্রুয়ারি তারিখে ঢাকায় একটি আড়ম্বরপূর্ণ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে এই পদক প্রদান প্রদান করা হয়।[৫] ২০০০ সালে ভাষা শহীদ বরকত, ভাষা শহীদ জব্বার, ভাষা শহীদ সালাম, ভাষা শহীদ রফিক, ভাষা শহীদ শফিউর এবং ভাষা সৈনিক গাজীউল হককে প্রথমবারের মতো “ভাষা আন্দোলনে একুশে পদক” প্রদান করা হয়।
আরও দেখুন
তথ্যসূত্র
- ↑ "একুশে পদক পাচ্ছেন তোয়াব খান, মফিদুল হকসহ ১৬ জন"। দৈনিক জনকণ্ঠ। ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২১ সেপ্টেম্বর ২০১৭।
- ↑ "১৬ কৃতী ব্যক্তি পাচ্ছেন একুশে পদক"। দৈনিক ইত্তেফাক। ১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২৬ সেপ্টেম্বর ২০১৬।
- ↑ "একুশে পদকের মনোনয়ন আহ্বান"। দৈনিক ইত্তেফাক। ১৩ জুলাই ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ২১ সেপ্টেম্বর ২০১৭।
- ↑ "একুশে পদক প্রদানের সার্বিক প্রক্রিয়া"। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। ৪ জুন ২০১৭। ১ মার্চ ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ সেপ্টেম্বর ২০১৭।
- ↑ "একুশে পদক ঘোষণা"। দৈনিক প্রথম আলো। ৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৩। ২০১৮-০৭-২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৭।