মূল মধ্যরেখা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
১টি উৎস উদ্ধার করা হল ও ০টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল।) #IABot (v2.0.8
Soikat Mondal (আলোচনা | অবদান)
বানান সংশোধন
ট্যাগ: পুনর্বহালকৃত মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
{{Location map-line|lon=0}}
{{Location map-line|lon=0}}
'''মূল মধ্যরেখা''' হলো [[ভৌগোলিক স্থানাঙ্ক ব্যবস্থা|ভৌগোলিক স্থানাঙ্ক ব্যবস্থার]] একটি মধ্যরেখা ([[দ্রাঘিমাংশ|দ্রাঘিমাংশের]] একটি রেখা), যাকে ০° দ্রাঘিমাংশ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। মূল মধ্যরেখা এবং তার বিপরীত মধ্যরেখা ([[ডিগ্রী (কোণ)|৩৬০°-পদ্ধতিতে]] ১৮০ তম মধ্যরেখা) মিলিতভাবে একটি মহাবৃত্ত গঠন করে। এই মহাবৃত্ত পৃথিবীকে দুটি গোলার্ধে বিভক্ত করে। মধ্যরেখা গুলোর অবস্থান মূল মধ্যরেখার সাপেক্ষে বিবেচনা করা হলে তাদের অবস্থানের ভিত্তিতে পূর্ব গোলার্ধ এবং পশ্চিম গোলার্ধ এই দুভাগে ভাগ করা যায়।
'''মূল মধ্যরেখা''' হলো [[ভৌগোলিক স্থানাঙ্ক ব্যবস্থা|ভৌগোলিক স্থানাঙ্ক ব্যবস্থার]] একটি মধ্যরেখা ([[দ্রাঘিমাংশ|দ্রাঘিমাংশের]] একটি রেখা), যাকে ০° দ্রাঘিমাংশ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। মূল মধ্যরেখা এবং তার বিপরীত দ্রাঘিমারেখা ([[ডিগ্রী (কোণ)|৩৬০°-পদ্ধতিতে ১৮০ তম দ্রাঘিমারেখা]]) মিলিতভাবে একটি মহাবৃত্ত গঠন করে। এই মহাবৃত্ত পৃথিবীকে দুটি গোলার্ধে বিভক্ত করে। মধ্যরেখা গুলোর অবস্থান মূল মধ্যরেখার সাপেক্ষে বিবেচনা করা হলে তাদের অবস্থানের ভিত্তিতে পূর্ব গোলার্ধ এবং পশ্চিম গোলার্ধ এই দুভাগে ভাগ করা যায়।
[[File:Atlas Cosmographicae (Mercator) 033.jpg|thumb|right|[[গ্যারারডাস মার্কেটর]] ১৫৯৫ সালে তার ''অ্যাটলাস কসমোগ্রাফিকায়'' ২৫° পশ্চিম মধ্যরেখার নিকটবর্তী কোন স্থানে মূল মধ্যরেখা ব্যবহার করেছেন, এটি [[আটলান্টিক]] মহাসাগরের সান্তা মারিয়া দ্বীপের নিকট দিয়ে গমন করে। তিনি ১৮০° মধ্যরেখাটি [[বেরিং প্রণালী|বেরিং প্রণালীর]] উপর দিয়ে অঙ্কন করেছেন।]]
[[File:Atlas Cosmographicae (Mercator) 033.jpg|thumb|right|[[গ্যারারডাস মার্কেটর]] ১৫৯৫ সালে তার ''অ্যাটলাস কসমোগ্রাফিকায়'' ২৫° পশ্চিম মধ্যরেখার নিকটবর্তী কোন স্থানে মূল মধ্যরেখা ব্যবহার করেছেন, এটি [[আটলান্টিক]] মহাসাগরের সান্তা মারিয়া দ্বীপের নিকট দিয়ে গমন করে। তিনি ১৮০° মধ্যরেখাটি [[বেরিং প্রণালী|বেরিং প্রণালীর]] উপর দিয়ে অঙ্কন করেছেন।]]



১৩:৪৪, ৬ আগস্ট ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

পৃথিবী জুড়ে লাইন
০°
মূল মধ্যরেখা

মূল মধ্যরেখা হলো ভৌগোলিক স্থানাঙ্ক ব্যবস্থার একটি মধ্যরেখা (দ্রাঘিমাংশের একটি রেখা), যাকে ০° দ্রাঘিমাংশ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। মূল মধ্যরেখা এবং তার বিপরীত দ্রাঘিমারেখা (৩৬০°-পদ্ধতিতে ১৮০ তম দ্রাঘিমারেখা) মিলিতভাবে একটি মহাবৃত্ত গঠন করে। এই মহাবৃত্ত পৃথিবীকে দুটি গোলার্ধে বিভক্ত করে। মধ্যরেখা গুলোর অবস্থান মূল মধ্যরেখার সাপেক্ষে বিবেচনা করা হলে তাদের অবস্থানের ভিত্তিতে পূর্ব গোলার্ধ এবং পশ্চিম গোলার্ধ এই দুভাগে ভাগ করা যায়।

গ্যারারডাস মার্কেটর ১৫৯৫ সালে তার অ্যাটলাস কসমোগ্রাফিকায় ২৫° পশ্চিম মধ্যরেখার নিকটবর্তী কোন স্থানে মূল মধ্যরেখা ব্যবহার করেছেন, এটি আটলান্টিক মহাসাগরের সান্তা মারিয়া দ্বীপের নিকট দিয়ে গমন করে। তিনি ১৮০° মধ্যরেখাটি বেরিং প্রণালীর উপর দিয়ে অঙ্কন করেছেন।

মূল মধ্যরেখা ইচ্ছাস্বাধীন ভাবে নির্বাচন করা হয়, এটি নিরক্ষরেখার মতো নয়। নিরক্ষরেখা মূলত অক্ষের আবর্তনের ভিত্তিতে নির্ধারণ করা হয় হয়।[১]

ইতিহাস

পৃথিবীর মূল মধ্যরেখা সমূহের তালিকা

আন্তর্জাতিক মূল মধ্যরেখা

তথ্যসূত্র

  1. Prime Meridian, geog.port.ac.uk

পাদটিকা

  • Burgess, Ebenezer (1860), "Translation of the Surya-Siddhanta", Journal of the American Oriental Society (e book), 6, Google (প্রকাশিত হয় c. 2013), পৃষ্ঠা 185  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |প্রকাশনার-তারিখ= (সাহায্য)
  • Hooker, Brian (২০০৬), A multitude of prime meridians, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ১৩ জানু ২০১৩ 
  • Norgate, Jean and Martin (২০০৬), Prime meridian, সংগ্রহের তারিখ ১৩ জানু ২০১৩ 
  • Sobel, Dava; Andrewes, William J. H. (১৯৯৮), The Illustrated Longitude, Fourth Estate, London 

বহিঃসংযোগ